Connect with us

বলিউড

আলো-আঁধারির খেলায় মোহময়ী উরফি!

Published

on

উরফি জাভেদ

স্বতন্ত্র পোশাক ও বিতর্ক— দুইয়ের রানি তিনি। নিজস্বতার সৌজন্যে গ্ল্যামার দুনিয়ায় নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন উরফি জাভেদ। বারবার উঠে এসেছেন সংবাদ শিরোনামে। উরফি মানেই চমকে দেয়ার মতো পোশাক, সঙ্গে অনেকটা বির্তক। কটাক্ষ, বির্তক নিত্যসঙ্গী তার। ছকভাঙা এ মেয়েকে পোশাকের জন্য কম কথা শুনতে হয় না। কিন্তু তিনি সে সবে কান দেন না। তার মস্তিষ্কপ্রসূত নানা রকম পোশাক এবং সাজের ঝলক নিয়ে অভিনেত্রী হাজির হন সমাজমাধ্যমে, তাক লাগিয়ে দেন ভক্তদের।

 

তবে এবার ভিন্ন কারণে আলোচিত হলেন উরফি। সম্প্রতি প্রকাশিত তার একটি মিউজিক ভিডিও’র ভিউ ছাড়িয়েছে ২ কোটির গণ্ডি। গানের তালে তার নাচ মন কেড়েছে নেটাগরিকদের। তারই প্রতিফলন ইউটিউবের পরিসংখ্যানে। সম্প্রতি নতুন এক মিউজিক ভিডিও’এ কাজ করেছেন উরফি। ইতিমধ্যেই প্রকাশও পেয়েছে সেই মিউজিক ভিডিও। এবার সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হল সেই লুক।

গানের নাম ‘দুরিয়াঁ’। মিউজিক ভিডিও’এ নীরজ কুমারের সঙ্গে দেখা গিয়েছে তাকে। গানের ভিডিওতে উরফির পরনে সাদা পোশাক। কাঁধে ফিতে দেওয়া ব্লাউজ, আর কোমরে জড়ানো সাদা কাপড়। খোলা চুল কাঁধে ছড়ানো এলোমেলো ভাবে। চোখেমুখে হালকা রূপটানের ছোঁয়া।

উরফির চেনা পোশাকের চেয়ে কিছুটা আলাদা এ লুক। নিয়ন আলোয় ‘অল-হোয়াইট’ লুকে আরও যেন মোহময়ী উরফি। কিছুটা রহস্য, আর কিছুটা লাস্য- দুইই হয়েছে এ লুকে, দাবি নেটাগরিকদের।

Advertisement

মোহসিন খানের প্রযোজনায় গেলো সোমবার মুক্তি পেয়েছে ‘দুরিয়াঁ’ গানটি। এক দিনের মধ্যেই ১৫ লক্ষ ভিউ পেয়েছে মিউজিক ভিডিওটি। সপ্তাহখানেক আগে হোলির দিন সাদা পোশাক পরে নজর কেড়েছিলেন উরফি। তবে সেই পোশাক ছিল একান্ত ভাবেই ‘উরফি’-সুলভ। হোলির উৎসবে টেলি তারকা বুক ঢেকেছিলেন ব্যান্ডেজের মতো ব্রালেট জাতীয় পোশাকে। নিম্নাঙ্গে ছিল স্রেফ অন্তর্বাস। হাঁটুর নীচে জড়ানো ছিল এক ফালি কাপড়। উৎসবেও এই ধরনের পোশাক পরার জন্য সমালোচিত হয়েছিলেন উরফি।

তবে ‘দুরিয়াঁ’ গানের ভিডিও’র লুকের জন্য যদিও এখনও পর্যন্ত প্রশংসাই পেয়েছেন টেলি তারকা। সপ্তাহখানেক আগে আবু জানি ও সন্দীপ খোসলার ফ্যাশন শোয়েও দেখা গিয়েছিল উরফিকে। সোনালি পোশাকে সেজেছিলেন ‘বিগ বস’ খ্যাত এ তারকা।

বলিউড

সোনার নকশা করা শাড়ি পরে বিয়ে, যা বললেন জাহ্নবী

Published

on

আর নয় লুকোচরি। তবে কি এবার প্রেমের স্বীকারোক্তির পর বিয়ে করতে চলেছেন শ্রীদেবী কণ্যা জাহ্নবী কাপূর?

নতুন বছরের প্রথম থেকেই খুল্লামখুল্লা প্রেম করছেন জাহ্নবী কপূর। দিন কয়েক আগে শিখর পাহাড়িয়ার সঙ্গে মেয়ের প্রেমের সম্পর্কে সিলমোহর দিয়েছেন বাবা বনি কাপূর। ২০২২ সালের মাঝামাঝি থেকেই একসঙ্গে দেখা যাচ্ছে জাহ্নবী-শিখরকে। বিভিন্ন তারকার বাড়িতে নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে যাওয়া থেকে শুরু করে একান্ত যাপনে মালদ্বীপ সফর কিংবা তিরুপতি দর্শন— সব সময় জাহ্নবীর সঙ্গেই রয়েছেন শিখর। ‘ময়দান’ ছবির প্রিমিয়ারে অভিনেত্রী প্রেমিকের নামাঙ্কিত হার গলায় পরে আলোকচিত্রীদের সামনে এসে দাঁড়ান। তারপর একটি অনুষ্ঠানে ফের ‘শিখু’ লেখা হার পরে দেখা যায় জাহ্নবীকে।

‘কফি উইথ করণ’-র শোয়ে এসেই মুখ ফস্কে নিজেই জানিয়েছিলেন, প্রেমিক শিখর পাহাড়িয়াকে আদর করে ‘শিখু’ নামে ডাকেন তিনি। তবে এবার প্রেমপর্বের পাট চুকিয়ে বিয়ে করতে চলেছেন জাহ্নবী! বিয়ে হবে তিরুপতির মন্দিরে।

বরাবরই পুজো পাঠ করতে ভালবাসেন অভিনেত্রী। প্রায় প্রত্যেকটি উৎসবে তাকে অংশ নিতে দেখা যায়। প্রতি বছর জন্মদিনে সিড়ি ভেঙে উঠে তিরুপতি গিয়ে পুজো দেন।

দিন কয়েক আগে ‘কফি উইথ করণ’-এ এসে জাহ্নবীকে নিয়ে সারা একটি মন্তব্য করে বসেন। করণ জিজ্ঞেস করেন, নতুন প্রজন্মের অভিনেত্রীদের মধ্যে কে স্বামীর জন্য ব্রত, পুজোপাঠ করবেন? জবাবে সারা বলেন, ‘‘আমার মনে হয়, জাহ্নবী নিজের বরকে নিয়ে মন্দিরে যাবে ও পুজোপাঠ করবে।’’ সারার এই মন্তব্য নানা রকম জল্পনা উস্কে দিয়েছিল সেই সময়। তবে এবার শোনা যাচ্ছে শ্রীদেবীর জন্মভূমিতে গিয়ে সোনার নকশা করা শাড়িতে সেজে বিয়ে করতে চলেছেন অভিনেত্রী। এই খবর ছড়িয়ে পড়তে একটি সমাজমাধ্যমের পাতায় গিয়ে জাহ্নবী লেখেন, ‘‘যা খুশি তাই বললেই হল।’’

Advertisement

আপাতত বিয়ের পরিকল্পনা নেই বলেই জানিয়ে দিলেন অভিনেত্রী। সামনেই মুক্তি পেতে চলেছে জাহ্নবীর ছবি ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি’। আপাতত সেই নিয়ে ব্যস্ত তিনি।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

বিচ্ছেদের পরেও মুখোমুখি কারিনা-শাহিদ!

Published

on

বলিউডে একসময় তারা যেমন ছিলেন জনপ্রিয় যুগল, তেমনি ছিলেন আলোচনা সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দু। বলছিলাম কারিনা কাপুর ও শহিদ কাপুরের কথা। বর্তমানে তারা আলাদাভাবে সুখেই সংসার করছেন। কিন্তু সম্পর্ক ভেঙে গেলেও শুটিং চালিয়ে যান তারা! কিন্তু একসময়ে কারিনা-শহিদের বিচ্ছেদ নিয়ে কম আলোচনা হয়নি।

শোনা যায়, ‘জব উই মেট’ ছবির শুটিংয়ের সময়েই কারিনা-শহিদের সম্পর্কে চিড় ধরে। এ ঘটনা নিয়ে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কথা বললেন পরিচালক ইমতিয়াজ আলি।

‘জব উই মেট’ মুক্তি পায় ২০০৭ সালে। পর্দায় শহিদ ও কারিনার রসায়নেও মুগ্ধ হয়েছিলেন অনুরাগীরা। কিন্তু পর্দার পেছনের চিত্রটি ছিল তখন একদম ভিন্ন। সেই সময়েই সম্পর্কে ভাঙন ধরে তাদের। কিন্তু তার চিহ্নমাত্র প্রকাশ পায়নি শহিদ-কারিনার অভিনয়ে। নিজেদের সমস্যা কখনো ছবির সেটেও নিয়ে আসেননি তারা। ইমতিয়াজ দুজনেরই পেশাদার আচরণের প্রশংসা করেছেন।

বেশ কয়েক বছর সম্পর্কে ছিলেন শহিদ ও কারিনা। ২০০৬-এ রাস্তা আলাদা হয়ে যায় তাদের। বিচ্ছেদ হওয়ার পরের দুদিন মুখোমুখি হয়েছিলেন এই জুটি।

ইমতিয়াজ বলেন, ‘ছবির শুটিং শেষ হওয়ার সময়ে ওরা সম্পর্কে ইতি টানে। পুরো ছবিটার শুটিং প্রায় হয়ে গিয়েছিল। ওদের বিচ্ছেদের পরেও দুদিন বাকি ছিল শুটিংয়ের। আমাদের কাজটা শেষ করতেই হতো। কিন্তু ওরা সম্পূর্ণ পেশাদার ছিল। ওদের ব্যক্তিগত জীবনে কী চলছে, তার বিন্দুমাত্র প্রভাব পড়েনি ছবিতে।’

Advertisement

ইমতিয়াজ় আরও বলেন, ‘জব উই মেট’-এ ‘গীত‘ ও ‘আদিত্য’ চরিত্রে তার প্রথম পছন্দ ছিল ববি দেওল ও প্রীতি জ়িনতা। কিন্তু ববি অন্য কাজে ব্যস্ত থাকায়, তা আর হয়নি। তখন শীর্ষ দুই চরিত্রের জন্য ইমতিয়াজ বেছে নেন শহিদ ও কারিনাকে। সেই সময়ে তাদের মধ্যে সম্পর্কের সমীকরণ মোটেও ভালো ছিল না। কিন্তু তার কোনো প্রভাব পড়েনি ছবিতে।

উল্লেখ্য, ২০১২ সালে সাইফ আলি খানের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন কারিনা কাপুর। অন্যদিকে ২০১৫ সালে মীরা রাজপুতকে বিয়ে করেন শহিদ কাপুর।

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

ভাই-বোনেরা গাঁজা একদম ছুবে না: হানি সিং

Published

on

বলিউডে র‍্যাপ বা হিপ হপ গায়কের নাম নিলেই যত নাম আসবে তাঁর মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় র‍্যাপার হিসেবে পরিচিত হানি সিং । অনেকেই তাকে ইয়ো ইয়ো হানি সিং নামে চিনেন । ব্ল্রু আইস গানের মাধ্যমে বলিউডে প্লেব্যাক অভিষেক হয় এই জনপ্রিয় র‍্যাপারের।

জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা পরেও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে তিনি মোটেও সন্তুষ্টু নন হানি সিং। নেশাগ্রস্ত জীবনযাপনের কারনে গেলো বছর তার স্ত্রী শালিলীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। এই তিক্ত অবিজ্ঞতার স্বীকার হয়ে সম্প্রতি একটি কনসার্টে তরুণ প্রজন্মকে গাঁজার কুফল নিয়ে সর্তরকতা বর্তা দিতে দেখা যায় এই সংগীত শিল্পি।

ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, বিবাহ বিচ্ছেদের পর হানি সিং নেশাগ্রস্থ জীবন নিয়ে অনেক ভাবনাচিন্তা করেছে। তিনি নিয়মিত গাঁজা সেবন করতেন, যার কুফল যে কতটা ভয়ংকর হতে পারে সে ব্যপারে তিনি পরিষ্কার ধারনা পেয়েছেন তার ব্যক্তিগত জীবনে ।

মঞ্চে দাঁড়িয়ে হানি সিং বলেছেন,  জীবনে যত খুশি মদ খাও, কিন্তু কখনও গাঁজা-চরস খাবো না। ওর (গাঁজা) থেকে বাজে জিনিস আর পৃথিবীতে একটাও নেই। আমার জীবনের পাঁচটা বছর আমি গাঁজা খেয়ে নষ্ট করেছি। তাই ভাই-বোনেরা গাঁজা একদম ছুবে না।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version