Connect with us

আমদানি-রপ্তানি

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ, দাম বাড়ার শঙ্কা

Published

on

আমদানি অনুমতির (আইপি) মেয়াদ শেষ হওয়ায় গেলো ১৫ মার্চ থেকে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। ফলে, রমজানে পণ্যটির দাম বাড়ার আশঙ্কা ব্যবসায়ী ও সাধারণ ক্রেতাদের।

হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ১৫ মার্চ পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ১৬ হাজার ১৬৭ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। কিন্তু নতুন করে পেঁয়াজ আমদানিতে সরকার ইমপোর্ট পারমিট না দেয়ায় ১৫ মার্চ থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে।

এদিকে বাজারে পেঁয়াজের দাম স্বাভাবিক রাখতে নতুন করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি চায় আমদানিকারকরা। তারা বলেন, আমদানি স্বাভাবিক থাকলে রমজানে দাম বাড়বে না। অন্যদিকে, পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হওয়ায় খুশি দেশের পেঁয়াজ চাষীরা। তারা বলছেন, সরকারের এমন সিদ্ধান্তে দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের ভালো দাম পাবে কৃষকেরা।

হিলি বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা আরমান শেখ বলেন, আর কয়েকদিন পর রমজান মাস শুরু হবে। এরইমধ্যে বেশ কিছু নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। প্রতিদিন যেভাবে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে তাতে গরীব মানুষদের বেঁচে থাকায় কষ্ট হয়ে পড়বে।

পেঁয়াজ বিক্রেতা শাহাবুল ইসলাম বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হওয়ায় বন্দরের ব্যবসায়ীরা বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি করছে। বর্তমানে প্রতি কেজি ভারতীয় পেঁয়াজ ২৬ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

Advertisement

হিলি স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন বলেন, দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম স্বাভাবিক রাখতে হিলি স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা সব সময় ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করে থাকেন। তবে দেশের কৃষকদের কথা চিন্তা করে সরকার পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে। তবে, বাজারে দাম স্বাভাবিক রাখতে নতুন করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি চায় হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা।

হাকিমপুর (হিলি) উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা নূর এ আলম বলেন, আগের আমদানিকৃত পেঁয়াজ মজুদ করে কোনো ব্যবসায়ী যাতে দেশে কৃত্রিম সংকট তৈরি না করে সেজন্য নিয়মিত অভিযান চালানো হবে।

আমদানি-রপ্তানি

বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

Published

on

লোকসভার নির্বাচনের কারণে বেনাপোল-পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভ্রমণে তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত। তবে মেডিকেল ভিসা ও পচনশীল পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা থাকছে না।

শনিবার (১৮ মে) সকালে ভারতীয় ইমিগ্রেশনের বরাত দিয়ে বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আযহারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

ভারতীয় ইমিগ্রেশন জানায়, ১৮ মে সকাল থেকে লোকসভা নির্বাচনের দিন ২০ মে পর্যন্ত ভ্রমণ ভিসার পাসপোর্টধারী যাত্রীদের ভারতে প্রবেশ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তবে জরুরি চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী রোগীরা মেডিকেল ভিসায় ভারতে প্রবেশ করতে পারবেন। তবে পচনশীল পণ্যবাহী যানবাহনকে এ বিধিনিষেধের বাইরে রাখা হয়েছে। তবে ২১ মে সকাল থেকে দুই দেশের মধ্যে যাত্রী পারাপার আবারও স্বাভাবিক হবে।

বেনাপোল বন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে শনিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকবে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আমদানি-রপ্তানি

হিলি বন্দর হয়ে এলো ভারতীয় পেঁয়াজ

Published

on

দীর্ঘ সাড়ে পাঁচমাস পর হিলি বন্দর দিয়ে আবারও শুরু হয়েছে পেঁয়াজ আমদানি। প্রথমদিন এসেছে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। ভারতীয় এ পেঁয়াজে টনপ্রতি খরচ পড়েছে ৫৫০ ডলার।

মঙ্গলবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় ভারতীয় পেঁয়াজ বোঝাই একটি ট্রাক হিলি বন্দরে প্রবেশে করে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন স্থলবন্দরের (উদ্ভিদ সংগনিরোধ) উপ-সহকারী ইউসুফ আলী।

ইউসুফ আলী জানান, আর এসবি নামের একটি প্রতিষ্ঠান এসব পেঁয়াজ আমদানি করেছে।

এর আগে, ভারত পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর গেলো ৫ মে কৃষি মন্ত্রণালয়ের খামারবাড়িতে ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) জন্য আবেদন করেন ব্যবসায়ীরা। আবেদনের পর ২৫ আমদানিকারককে প্রায় ২৫ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয় সরকার।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশি পোশাকের রপ্তানি বাড়ায় ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আপত্তি

Published

on

ইউরোপসহ নানা দেশে রপ্তানির জন্য দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশ থেকে আসা তৈরি পোশাকের পরিমাণ এতটাই বেড়ে গেছে যে, ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা বাড়তি মূল্য দিয়ে তাঁদের রপ্তানি পণ্যের জন্য জায়গা নিতে বাধ্য হচ্ছেন। এমন পরিস্থিতে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা চাইছেন তাদের পণ্যকে অগ্রাধিকার দেয়া হোক।

রোববার (৫ মে) এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বৃটিশ বার্তা সংস্থা বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিষয়টি নিয়ে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রীর সঙ্গে ইতোমধ্যেই দুদফায় আলোচনা করেছেন ভারতীয় রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠনগুলি।

এদিকে বাংলাদেশে পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমই এ জানায়, ভারতীয় রপ্তানিকারকদের দাবি খুবই অযৌক্তিক। কারণ বাংলাদেশের গার্মেন্টস রপ্তানির সামান্য একটা অংশই ভারতের মাধ্যমে যায়। ফলে তাদের পণ্যের কারণে দিল্লি বিমানবন্দরে ‘মালামালের জট’ লাগার কথা না।

প্রসঙ্গত, গেলো ২০২৩ সাল থেকে কলকাতা বিমানবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি গার্মেন্টস রপ্তানি বন্ধ হয়ে এটি দিল্লিতে স্থানান্তরিত হয়।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version