লাইফস্টাইল
ইসবগুলের উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন অনলাইন ডেস্ককোষ্ঠকাঠিন্য বা কষা পায়খানা হওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই ইসবগুলের ভুসি খেয়ে থাকেন। এর বাইরেও নানা স্বাস্থ্যগত উপকারিতা রয়েছে খাদ্যটির।
বাংলাদেশে অনেকের কাছে পরিচিত ইসবগুলের গুণাগুণ ও খাওয়ার নিয়ম এক ভিডিওতে তুলে ধরেছেন ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান ও পুষ্টিবিদ তামান্না চৌধুরী। তার মুখের বিষয় পরামর্শগুলো তুলে ধরা হলো পাঠকদের সামনে।
ইসবগুল কী
ইসবগুল বা ইসপাগুলা হাস্ক আসলে সিলিয়াম হিসেবে পরিচিত বাইরের দেশে এবং এ সিলিয়াম আসলে একটি সিড (বীজ) থেকে আসে এবং যেটি দুটি ফরমে (ধরন) পাওয়া যেতে পারে। একটি হচ্ছে হাস্ক (তুষ বা ভুসি), আরেকটি হচ্ছে পাউডার (গুঁড়া)। অর্থাৎ ইসপাগুলা হাস্ক বা ইসবগুল যখন হাস্ক ফরমে খাচ্ছেন, বাজার থেকে যেটি নরমালি নিয়ে আসেন, সেটি আসলে অর্গানিক (প্রক্রিয়াজাতকৃত নয়)। কারণ এটি আসলে জাস্ট ক্লিনিং প্রসেস করা হয় এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে শুকিয়ে এটিকে জাস্ট জারে ভরা হয়।
দ্বিতীয়টি হচ্ছে পাউডার ফরমে যেটি, সেটি আসলে কমার্শিয়ালি (বাণিজ্যিকভাবে) তৈরি হয়ে থাকে। যেহেতু কমার্শিয়ালি তৈরি হয়, স্বাভাবিকভাবেই তার মধ্যে কিছুটা কালার অ্যাডেড হয়, ফ্লেভার অ্যাড হয় এবং ডায়েট সুইটনারের কিছু ইনগ্রেডিয়েন্টস (উপাদান) থাকে, সেগুলো অ্যাড হয়ে থাকে।
ইসবগুলের বেশ কিছু স্বাস্থ্যগত উপকারিতার কথা তুলে ধরেছেন তামান্না চৌধুরী।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা
ইসবগুল আমরা সাধারণত যে কনসেপ্ট থেকে খেয়ে থাকি, এটি একটা সলিউঅ্যাবল ফাইবার (আঁশ), যা আসলে লেক্সিটিভের কাজ করে। অর্থাৎ কনস্টিপেশন (কোষ্ঠকাঠিন্য) ঠিক করতে ইসবগুল সাহায্য করে। কেননা ইসবগুল বা এই হাস্ক বা পাউডার যেই ফরমেই আপনি খান না কেন, লেক্সিটিভ প্রোপারটিজের কারণে এটি পানির সাথে ফরমেশন করে ইন্টেস্টাইন থেকে বাওয়েল মুভমেন্টকে স্মুথ (অন্ত্র থেকে মল বের হয়ে আসা সহজ) করে, যার ফলে কনস্টিপেশন প্রিভেন্ট (কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ) হয় এবং যখন কনস্টিপেশন প্রিভেন্ট হয়, তখন যাদের পাইলস বা অ্যানাল ফিশারের প্রবলেম থাকে, সেটাও কিন্তু অনেকটা প্রিভেনশন হয়। তাই যারা শুধু পায়খানার সমস্যায় ভুগছেন, কনস্টিপেশনে আছেন, তাদের জন্য এটি একটি এক্সিলেন্ট খাদ্য উপাদান।
পাতলা পায়খানা দূরে সহায়তা করতে পারে
কিছু কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে, লুজ মোশনের (পাতলা পায়খানা) ক্ষেত্রেও ইসবগুলের দারুণ ব্যবহার হয়েছে। কীভাবে? একটা এগজাম্পল দিচ্ছি। যারা ক্যানসার প্যাশেন্ট (রোগী), কেমোথেরাপি নিচ্ছেন, তাদের কিন্তু মেডিক্যাশন (ওষুধ সেবন) বা কেমোর কারণে লুজ মোশন হয়ে থাকে। দেখা গেছে, ইসবগুল পানিটাকে, লুজ ওয়াটারের মোশনটাকে ফরম করতে সাহায্য করে। যেহেতু তার স্টুল ফরমেশনের (মল তৈরি হওয়ার) জন্য পর্যাপ্ত পানির প্রয়োজন হয়, তখন কনসিস্ট্যান্সিটা অনেকটা উন্নত হয়। তাই কিছু কিছু ডায়রিয়ায় ডক্টরের পরামর্শে কিন্তু আপনি ইসবগুল খেতে পারেন।
আইবিএস চিকিৎসায় কাজে আসতে পারে
আইবিএস চিকিৎসাতেও কিন্তু ইসবগুলের ভালো ব্যবহার হয়। দেখা যাচ্ছে আইবিএসে যারা ভুগছেন তাদের অল্টারড হয়। রেগুলার পায়খানাটা কখনও কনস্টিপেশন (কষা) হচ্ছে, কখনও লুজ (পাতলা) হচ্ছে একটু। তাই তাদের ক্ষেত্রেও অনেক সময় ডাক্তাররা সিলিয়াম হাস্ক বা পাউডার বা ইসবগুলের পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করতে পারে
অনেক স্টাডিতে দেখা গেছে যে, ডায়াবেটিসকে ম্যানেজ করতে ইসবগুল সাহায্য করে। কেননা এটি গ্লাইসেমিক ইনডেস্ককে কন্ট্রোল করতে পারে। অর্থাৎ হঠাৎ করে সুগার বেড়ে যাওয়াটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, যার ফলে আমরা অনেক সময় ডায়েটিশিয়ান হিসেবে ডায়াবেটিক প্যাশেন্টরা যদি খুব আবদার করেন যে আমি একটু ফ্রুট জুস কীভাবে খেতে পারি মাঝে মাঝে? তখন আমরা তাকে পরামর্শ দিয়ি থাকি যে, যদি কোনো ফ্রুট জুস আপনার খুব শখ হয়, খেতেই হয়, তাহলে তার সাথে অবশ্যই এক চামচ ইসবগুল মিক্স করে নেন। কেননা এটাতে ওই ফ্রুট জুসের গ্লাইসেমিক ইনডেক্সটাকে ইমপ্রুভ করা সম্ভব, তবে এটা অবশ্যই প্রতি সময়ে প্র্যাকটিসের জন্য কিন্তু নয়।
রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক হতে পারে
রক্তে ব্যাড (ক্ষতিকর) কোলেস্টেরল কমাতে কিন্তু ইসবগুল সাহায্য করে। যেহেতু এটা হাস্ক, এটাতে ফাইবার (আঁশ) রয়েছে এবং এটা যেহেতু বাওয়েল প্রসেসটাকে (মল বের হওয়ার প্রক্রিয়া) ঠিক রাখে, অবশ্যই এটি গুড কোলেস্টেরলকে বাড়িয়ে ব্যাড কোলেস্টেরলকে কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে হার্ট ডিজিজ প্রিভেনশনের ক্ষেত্রেও ইসবগুলের পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে
ওয়েট রিডাকশনের (ওজন কমানো) ক্ষেত্রে আমরা ডায়েটিশিয়ানরা কিছু সময়ের জন্য ওয়েট ম্যানেজমেন্টের ডায়েটে যখন থাকবেন, তখন আসলে ইসবগুল হেল্প করে। কেননা ওয়েট রিডাকশন মানে হচ্ছে ক্যালোরি কন্ট্রোল, যেখানে আপনাকে অনেক খাবারটা একটু পরিমাণে কমিয়ে ফেলতে হয়, যার ফলে ফাইবারের চাহিদা পূরণে এবং রেগুলার যাতে আপনার ডায়েট করার কারণে কনস্টিপেশন প্রবলেম না হয়, সেই জন্য কিন্তু ইসবগুল আমরা পরামর্শ দিয়ে থাকি।
খাওয়ার সঠিক নিয়ম
ইসবগুল আপনি পাউডার বা হাস্ক যেভাবেই খান না কেন, বেশ কিছু জার্নালে বলা হয়েছে পাঁচ থেকে ১০ গ্রাম পর্যন্ত। অর্থাৎ এক থেকে দুই চা চামচ পর্যন্ত সারা দিনে রেকমেন্ডেশন (পরামর্শ) রয়েছে, তবে এটি অবশ্যই ডক্টরের পরামর্শে হতে হবে।
যারা ডক্টরের পরামর্শ ছাড়া খাচ্ছেন, তাদের জন্য ফাইভ গ্রাম বা এক চা চামচই যথেষ্ট এবং নিয়ম হচ্ছে আপনাকে ২৪০ এমএল (মিলিলিটার) ওয়াটার, অর্থাৎ বড় এক গ্লাস পানির মধ্যে খুব ভালো করে মিলিয়ে এটি খেতে হয়। এটি (পানির সঙ্গে) মিলানোর সঙ্গে সঙ্গে আপনাকে খেতে হবে। কোনোভাবেই মিলিয়ে রেখে দেয়া যাবে না। কারণ এই ইসবগুল পানির সঙ্গে গিয়েই কিন্তু আপনার ইনটেস্টাইনে (অন্ত্র) বাওয়েলের সঙ্গে কাজ করবে। তাই অবশ্যই এটি স্ট্যাট ডোজ (প্রস্তুতের পরপরই গ্রহণ) হিসেবে খাবেন এবং ২৪০ এমএল পানির মধ্যে এক চামচ ইসবগুল আপনারা খাবেন। যাদের দুই চামচ খাওয়ার রেকমেন্ডেশন আছে, দিনে দুইবার খেতে পারেন।
অন্যরা যা পড়ছেন
-
ধেয়ে আসছে ৮০ কিমি বেগে ঝড়
-
ঢাকাসহ সারাদেশের গাছ কাটা বন্ধে রিট
-
মালয়েশিয়ায় প্রতারিত বাংলাদেশি শ্রমিকদের সহায়তা দিবে জাতিসংঘ
-
ঝিনাইদহ-১ আসনে নৌকার মনোনয়ন পেলেন নায়েব আলী
-
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
-
দুই ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লো শ্রমিকরা
-
রাজধানীতে বাসের চাপায় পথচারী নিহত
-
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
-
টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
দিনের বড় একটা অংশ কর্মজীবীদের অফিসেই কাটাতে হয়। ব্যক্তিগত সমস্যা, কর্মক্ষেত্রের নানা জটিলতা, সহকর্মীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, আত্মবিশ্বাসের অভাব ইত্যাদি কারণ মনের ওপর চাপ বাড়ায়। এমন পরিস্থিতি দীর্ঘদিন চলতে থাকলে একসময় ক্লান্তি আর অবসাদ গ্রাস করে নেয়।
মনে একবার ক্লান্তি জেঁকে বসলে তা আর সহজে যেতে চায় না। অনেকে এই অবসাদ দূর করতে মুঠো মুঠো ওষুধ খান। এতে সাময়িক সমাধান পাওয়া গেলেও ক্ষতি হয় শরীরের। তার চেয়ে বরং মন ফুরফুরে রাখতে পারেন জাপানি কিছু পদ্ধতিতে। চলুন জেনে নিই বিস্তারিত-
মেডিটেশন বা ধ্যান
আলো-বাতাস চলাচল করে এমন জায়গায় হাঁটু মুড়ে পদ্মাসনে বসে চোখ বন্ধ করে ধ্যান করুন। জাপানি সংস্কৃতিতে এই পদ্ধতিকে ‘জাজেন’ বলে। প্রতিদিন কিছু সময় ধ্যানমগ্ন থাকলে মন আর মস্তিষ্ক দুটোই শান্ত থাকবে। ভালো থাকবে মন।
ইকেবানা
বাড়িতে অতিথি এলে কিংবা বিশেষ উৎসবের দিন অনেকেই ফুল দিয়ে ঘর সাজান। অন্দরে প্রবেশ করেই যদি এক গোছা ফুলে চোখ পড়ে তাহলে মন ভালো হয়ে যায়। পছন্দের ফুল দিয়ে ঘর সাজাতে পারেন। জাপানিরা একে ‘ইকেবানা’ বলেন।
ওনসেন
মনের গোপনে জমা মেঘ দূর করতে ভরসা রাখুন জাপানি ‘ওনসেন’ পদ্ধতিতে। উষ্ণ পানিতে গোসল করে মন ভালো করার এই পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয় দেশটিতে। হালকা গরম পানি দেহের পেশিগুলোকে শিথিল করে, রক্ত সঞ্চালন সচল রাখে। এই পদ্ধতি উদ্বেগ দূর করে।
কিনহিন
হাঁটার সময় মন চঞ্চল হতে দেয়া যাবে না। মনকে স্থির রেখে হাঁটতে হবে। জাপানি ভাষায় এই অনুশীলনকে ‘কিনহিন’ বলা হয়। ধীরে ধীরে পথ হাঁটলে মন শান্ত হয়। স্থির থাকে। সুফল পেতে নিয়মিত কাজটি করতে হবে, নয়তো সুফল মিলবে না।
শিনরিন-ইয়োকু
জঙ্গল ভালবাসেন? তাহলে মন খারাপ লাগলে কদিন জঙ্গলে বেড়িয়ে আসুন। বুনো গাছের গন্ধ আর জঙ্গলের আলো-আঁধারিতে মন শান্ত হতে বাধ্য। জাপানি ভাষায় এই টোটকাকে ‘শিনরিন-ইয়োকু’ বলা হয়। গবেষকদের মতে,সবুজ গাছপালার মধ্যে বেশিক্ষণ থাকলে কর্টিসল হরমোন কম ক্ষরিত হয়। অবসাদের কারণ এই হরমোন।
এসি//
একে গরম, তার উপর ঘন ঘন লোডশেডিং। তার উপর মশার উপদ্রব! মশা তাড়ানো ধূপ কিংবা স্প্রে ব্যবহার করাই যায়। কিন্তু রাসায়নিক দেয়া এই সব জিনিস শরীরের জন্য ভাল নয়। অনেকে আবার ধূপ বা স্প্রে-র গন্ধই সহ্য করতে পারেন না। তাদের দম শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। শিশুদের জন্যেও এই ধরনের জিনিস নিরাপদ নয়। তা হলে উপায়? গরমে মশার হাত থেকে রক্ষা পাবেন কী ভাবে?
১. কর্পূর
মশার ধূপের গন্ধে অনেকেরই কষ্ট হয়। তার বদলে ঘরে কর্পূর জ্বালাতে পারেন। কর্পূর জ্বালালে ঘরে তেমন ধোঁয়াও হয় না। যাদের শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্যেও কর্পূর নিরাপদ।
২. পোশাক
মশাকে বোকা বানাতে পারেন হালকা রঙের, গা-ঢাকা পোশাক পরে। গাঢ় রঙে মশা আকৃষ্ট হয়। শরীরের অনাবৃত অংশে মশা কামড়ায় বেশি। তাই গা ঢাকা পোশাক পরলেই ভাল।
৩. বাড়ির আশপাশ পরিচ্ছন্ন রাখা
বাড়ি আশপাশে গাছপালা থাকলে মশার উপদ্রব বেড়ে যায়। তাই সময় করে আগাছা ছেঁটে ফেলাই ভাল। চার পাশে কোথাও যেন জল না জমে, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। জমা জলে মশা বংশ বিস্তার করে। তাই সে বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে।
৪. আলোর সঠিক ব্যবহার
ঘরে সাদা আলো ভাল লাগে না বলে সর্বত্র হলুদ ‘মুড’ লাইট লাগিয়েছেন। কাজ থেকে ফিরে সেই হলুদ আলোতে ভেসে যেতে মন্দ লাগে না। এই হলদে আলো মশাদের বড়ই প্রিয়। তাদের দাপট কমাতে চাইলে সাদা আলো ব্যবহার করাই ভাল।
৫. প্রাকৃতিক উপায়
প্রাকৃতিক বেশ কিছু অয়েল যেমন ইউক্যালিপটাস, নিম, ল্যাভেন্ডার, সিনামন, থাইমের গন্ধে মশা পালিয়ে যায়। গায়ে, পোশাকে কিংবা ঘরের কোণে এই অয়েল ছড়িয়ে রাখতে পারেন।
কেএস/
বাড়তি শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে গেলে কোন সময়ে কি খাচ্ছেন সেই দিকে খেয়াল রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সকালে চিনি দেয়া চা, কফি থেকে দুপুরে কাপকেক কিংবা বিকেলে আইসক্রিম— যাই খান না কেন, তার নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। মিষ্টিজাতীয় খাবার বেশি খাওয়া ভাল না। তা জেনেও এই ধরনের খাবার খাওয়ার লোভ সামলাতে পারেন না অনেকেই। তবে, ক্ষতি এড়াতে চাইলে জানতে হবে মিষ্টি খাওয়ার সঠিক সময়।
পুষ্টিবিদেরা বলছেন, মিষ্টি কিংবা মিষ্টিজাতীয় খাবার খালি পেটে একেবারেই খাওয়া যাবে না। খালি পেটে মিষ্টিজাতীয় খাবার খেলে দুম করে রক্তে শর্করা বেড়ে যাবে। তাকে কোনও মতেই সামাল দেয়া যাবে না। তবে সকলের ক্ষেত্রেই যে এই নিয়ম কাজ করবে, এমন নয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং ফাইবারের মতো খাবারের সঙ্গে মিষ্টি খেলে ক্ষতির সম্ভাবনা কম।
তবে, শুধু যে রসগোল্লা, কেক, পেস্ট্রির মধ্যেই চিনি থাকে, এমন তো নয়। নরম ঠান্ডা পানীয়, প্যাকেটজাত কিংবা প্রক্রিয়াজাত খাবারের মধ্যেও চিনি থাকে। তাই সারা দিন কী খাচ্ছেন এবং কতটা পরিমাণ খাচ্ছেন, তার উপরেও রক্তে শর্করার ওঠা-নামা অনেকটাই নির্ভর করে। দুপুরে খাবার খাওয়ার পর যদি মিষ্টি খান, সে ক্ষেত্রে ক্ষতির আশঙ্কা কম। কারণ, এই সময়ে বিপাকক্রিয়া ভাল থাকে। শারীরিক ভাবে সক্রিয় থাকলে মিষ্টিজাতীয় খাবার তাড়াতাড়ি শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে। তাই খুব যদি ইচ্ছে হয়, দিনের বেলাতেই মিষ্টি খেয়ে নিন। রাতে শেষপাতে মিষ্টিমুখ না করাই ভাল। সকালের দিকে মিষ্টি খেলেও খেয়াল রাখবেন যেন, পেট খালি না থাকে।
কেএস/
জাতীয়
১৪১ উপজেলায় ৮ মে সাধারণ ছুটি
প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট উপলক্ষ্যে আগামী ৮ মে (বুধবার) সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। সোমবার (৬ মে) জনপ্রশাসন...
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
আগামী বুধবার (৮ মে) অনুষ্ঠেয় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন কেন্দ্র করে তিন দিন মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে...
‘হীরক জয়ন্তী পালন করতে চায় আওয়ামী লীগ’
বিরাট উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ২৩ জুন ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী হীরক জয়ন্তী পালন করবো। আমরা ব্যাপকভাবে পালন করার চিন্তা ভাবনা করছি। এটা...
ধেয়ে আসছে ৮০ কিমি বেগে ঝড়
ঢাকাসহ দেশের ১২ জেলার ওপর দিয়ে রাতে ৮০ কিমি বেগে ঝড় বয়ে যাবে। সোমবার (৬ মে) বিকেলে দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর...
উপজেলা নির্বাচনে যেসব চেয়ারম্যান প্রার্থী মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন
আগামী ৮ মে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপ। এ নির্বাচনে এবার চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন এমন ১৩ জন...
সুন্দরবনে আগুন লাগার কারণ খতিয়ে দেখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ সুন্দরবনে কেন আগুন লেগেছে সেটা গভীরভাবে খতিয়ে দেখতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ভবিষ্যতে যাতে এ...
দেশে ২৫ লাখ ৯০ হাজার বেকার
বর্তমানে দেশে ২৫ লাখ ৯০ হাজার বেকার আছেন। ২০২৩ সাল শেষে গড় বেকারের সংখ্যা ছিল ২৪ লাখ ৭০ হাজার। এর...
উপজেলা নির্বাচনে সংশ্লিষ্ট এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণের দিন সংশ্লিষ্ট এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। সোমবার (৬ মে) জনপ্রশাসন...
পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারের রামুতে পাহাড়ি ছড়ায় গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (৬ মে) সকাল ১০টায় উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চেইন্দা...
শিগগিরই শুরু হচ্ছে উজবেকিস্তানের সঙ্গে বিমান চলাচল
প্রায় দুই দশক পর উজবেকিস্তানের সঙ্গে পুনরায় বাংলাদেশের বিমান চলাচল শুরু হতে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের মধ্যে স্বাক্ষরের...
১৪১ উপজেলায় ৮ মে সাধারণ ছুটি
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
সীমান্তে ফের বিস্ফোরণের শব্দ, আতংকে স্থানীয়রা
‘হীরক জয়ন্তী পালন করতে চায় আওয়ামী লীগ’
যে ছবি শেয়ার দিয়ে আবার মুছতে বাধ্য হলেন সামান্থা
মার্চেই ভেঙেছে সম্পর্ক! আদিত্যের সেই ফাঁকা জায়গা পূরণ করছে কে
পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই অংশ: এস জয়শঙ্কর
হবিগঞ্জে বজ্রপাতে নারীসহ ২ জনের মৃত্যু
ফুরফুরে থাকুন জাপানি টোটকায়
নবাবগঞ্জে মিষ্টি ব্যবসায়ীকে জরিমানা
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
‘আমার আচরণে শাকিবের পরিবার এমন সিদ্ধান্ত নেবে, বিশ্বাস করি না’
পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
শাকিব খানের ‘মায়া’য় কেন ইধিকা! যা বললেন পূজা চেরী
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
-
আন্তর্জাতিক4 days ago
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
-
তথ্য-প্রযুক্তি3 days ago
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
-
ঢাকা6 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
-
অপরাধ5 days ago
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
-
ঢালিউড4 days ago
‘আমার আচরণে শাকিবের পরিবার এমন সিদ্ধান্ত নেবে, বিশ্বাস করি না’
-
পরামর্শ4 days ago
পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’
-
দেশজুড়ে5 days ago
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
-
ঢালিউড4 days ago
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন