Connect with us

অর্থনীতি

ঢাকার ১৫ পয়েন্টে রোজায় ডিম, গরুর মাংস কিছুটা কমে বিক্রি হবে

Published

on

রমজান উপলক্ষ্যে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে ঢাকার কমপক্ষে ১৫টি পয়েন্টে কম দামে মাংস ও ডিম বিক্রি হবে।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. ইফতেখার হোসেন এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, রোজায় ‘কম দামে’ জনগণের প্রোটিন গ্রহণের সুবিধার্থে এবং সরবরাহ শৃঙ্খলা বজায় রাখতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এই উদ্যোগ নিয়েছে।

রোববার (২০ মার্চ) অনুষ্ঠিত এক সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর এসব মাংস ও ডিম বিক্রি করবে।

যোগাযোগ করা হলে অধিদপ্তরের প্রশাসন পরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক জানান, তারা প্রাথমিকভাবে পণ্যের দাম নির্ধারণ করেছেন।

Advertisement

তিনি বলেন, প্রতিটি ডিম ১০ টাকায় বিক্রি হবে। গরুর মাংসের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি কেজি ৬৪০ টাকা এবং সর্বনিম্ন আধা কেজি কেনা যাবে। একজন সর্বোচ্চ ২ প্যাকেট কিনতে পারবেন। প্রতি কেজি খাসির মাংসের দাম পড়বে ৯৫০ টাকা।

তিনি আরও বলেন, ড্রেসিং করা ব্রয়লার মুরগির দাম নেয়া হবে প্রতি কেজি ৩৪০ টাকা, যা বাজারে বিক্রি হয় ৩৮০ থেকে ৪০০ টাকায়।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিটি ডিমের বর্তমান দাম ১১ টাকা ২৫ পয়সা, গরুর মাংস ৭৫০ টাকা কেজি, খাসির মাংস ১ হাজার ১০০ টাকা কেজি এবং প্রতি কেজি জীবন্ত ব্রয়লার ২৬০ টাকা কেজি।

বিক্রির জন্য পয়েন্ট এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি জানিয়ে মোহাম্মদ রেয়াজুল হক বলেন, প্রাথমিকভাবে রাজধানীতে ১৫টি পয়েন্ট নির্ধারণ করা হয়েছে। এটা বাড়িয়ে ২০টি পয়েন্ট করা হতে পারে।

গেলো বছরের প্রথম থেকে ২৮ রমজান পর্যন্ত একই ধরনের উদ্যোগ নিয়েছিল মন্ত্রণালয়।

Advertisement

নথি থেকে দেখা যায়, গরুর মাংস ৫৫০ টাকা কেজি, খাসির মাংস ৮০০ টাকা কেজি, ড্রেসিং করা ব্রয়লার মুরগি ২০০ টাকা কেজি এবং প্রতিটি ডিম বিক্রি করা হয়েছে সাড়ে ৭ টাকায়।

অর্থনীতি

যে কারণে ডলারের দাম বেড়ে গেলো ৭ টাকা  

Published

on

ফাইল ছবি

একলাফে মার্কিন ডলারের দাম বেড়ে গেলো ৭ টাকা। প্রতি ডলার ১১০ টাকার পরিবর্তে হয়ে গেলো ১১৭ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণে ডলারের বিপরীতে টাকার বড় ধরণের অবমূল্যায়ন হলো।

বাংলাদেশ ব্যাংক মার্কিন ডলারের ক্রয় ও বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রলিং পেগ এক্সচেঞ্জ রেট পদ্ধতি চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ পদ্ধতিতে প্রতি মার্কিন ডলারের দাম ক্রলিং পেগ মিড রেট (সিপিএমআর) নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৭ টাকা। বুধবার (৮ মে) কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

এতে ব্যাংকগুলোকে ১১৭ টাকায় মার্কিন ডলার ক্রয়-বিক্রয়ের অনুমতি দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ক্রলিং পেগ পদ্ধতি হলো দেশীয় মুদ্রার সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হার সমন্বয়ের একটি পদ্ধতি, যেখানে একটি মুদ্রার বিনিময় হারকে একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে ওঠানামা করার অনুমতি দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে মুদ্রার দরের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করা থাকে। ফলে একবারে খুব বেশি বাড়তে পারবে না, আবার কমতেও পারবে না।

আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল বা আইএমএফ গেলো বছরের শেষ দিক থেকেই ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণে এ পদ্ধতি চালু করার পরামর্শ দিয়ে আসছিলো। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের সাথে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি করেছিলো।  তার আওতায় এখন তৃতীয় দফা ঋণ ছাড়ের জন্য আলোচনা চলছে।

Advertisement

উল্লেখ্য, দুই বছর থেকে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে।

এনএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

টানা ৩য় দফায় বাড়লো স্বর্ণের দাম

Published

on

দেশের বাজারে  স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে চার হাজার টাকা বেড়েছে। ২২ ক্যারটের স্বর্ণের নতুন  দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৫০ টাকা। নতুন এ দাম আগামীকাল ৮ মে থেকে কার্যকর হবে।

মঙ্গলবার ( ৭ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। এমতাবস্থায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস।

বাজুসের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২১ ক্যারটের স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার ২০১ টাকা এবং ১৮ ক্যারটের স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৪ হাজার ৪৫৫ টাকা।

প্রসঙ্গত, এ নিয়ে দেশের বাজারে এ বছর ১৪ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হলো।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

এখন বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়’

Published

on

অনেক তথ্য উপাত্ত আগে অন্য কোথাও না পাওয়া গেলেও বাংলাদেশ ব্যাংকে পাওয়া যেত। এখন সেটাও নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। এখন বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়’। মন্তব্য করলেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

মঙ্গলবার (৭ মে) রাজধানীতে অর্থনীতি বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) আয়োজিত ‘মোয়াজ্জেম হোসেন’ স্মারক বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

ড. দেবপ্রিয় বলেন, চলতি বছরে বিদেশি ঋণ পরিশোধে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। ২০২৬ সালে ঝুঁকির মাত্রা আরও বাড়বে। বিদেশি ঋণ পরিশোধে বাংলাদেশ কখনও খেলাপি হয়নি, সেই বিশ্বাসে এখন ফাটল ধরেছে।

সরকার জ্বালানি তেলের মূল্য পরিশোধ, বিদেশি বিনিয়োগকারীর মুনাফা ও বিদেশি এয়ারলাইন্সের পাওনা দিতে পারছে না।

সিপিডির এ ফেলো আরও বলেন, তথ্য-উপাত্ত প্রকাশে সরকার অনেক বেশি সংবেদনশীল। এটা সরকারের জন্যে ভালো নয়। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক তথ্য-উপাত্ত প্রকাশে বাধ্য। কিন্তু সেখানে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। এতে প্রতিষ্ঠানটির সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। তথ্যে প্রবেশাধিকার কমে যাওয়ায় নৈরাজ্য তৈরি হয়েছে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version