Connect with us

ঢাকা

এবার মহানগর শপিং কমপ্লেক্সে পুড়ছে শত শত দোকান

Published

on

রাজধানীর বঙ্গবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৫০টি ইউনিট। এর মধ্যে বঙ্গবাজারের আগুন ছড়িয়ে পড়েছে মহানগর শপিং কমপ্লেক্সে। ভয়াবহ আকার ধারণ করে মহানগর শপিং কমপ্লেক্সে ভেতর পুড়ে যাচ্ছে শত শত দোকান।

মঙ্গলবার (৪ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে মহানগর শপিং কমপ্লেক্সে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। আগুন ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। মার্কেটের ভেতর পুড়ছে শত শত দোকান।

ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ফায়ার সার্ভিসের পাইপে পানি নেই। তারা মার্কেটের ভেতরে না ঢুকে বাইর থেকে পানি দিচ্ছে। অথচ, এটা টিনের মার্কেট হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।

ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মকর্তা বলেন, আমাদের ইউনিটের গাড়ির সঙ্গে আসা পানি অনেক আগেই শেষ। পরে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের পুকুর থেকে পানি নিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি। তবে পানির চাপ অনেক কম। মাঝখানে ১০ মিনিট পানি ছিটানোর কাজ ব্যাহত হয়েছিল। এখন পানি দেওয়ার কাজ চললেও প্রেসার অনেক কম, তাই নিয়ন্ত্রণে ব্যাঘাত ঘটছে। এ ছাড়া আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় আরও সমস্যা হচ্ছে।

এদিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি কাজ করছে নৌ, বিমান ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা। আগুন নেভাতে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার দিয়ে ওপর থেকে পানি ফেলা হচ্ছে। সকাল ৯টার পর থেকে বাহিনীর হেলিকপ্টার দিয়ে পানি নিক্ষেপ করতে দেখা গেছে।

Advertisement

এর আগে, সকাল ৬টা ১০ মিনিটে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। আর ৬টা ১২ মিনিটে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ইতোমধ্যে আগুন নেভাতে গিয়ে তিনজন ফায়ার সার্ভিস সদস্য আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বঙ্গবাজারে মার্কেটে লাগা আগুন পাশের এনেক্স মার্কেটসহ অন্তত ৪টি ভবনে ছড়িয়ে পড়েছে।

এদিকে প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। এ ছাড়া হতাহতের কোনো খবরও পাওয়া যায়নি। তবে জানা গেছে, বঙ্গবাজার মার্কেটের দোতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদের আগে এতো বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ড তাদের পথে নামিয়ে দিয়েছে।

ইসলাম

পাড়া-মহল্লায় চলছে পশু কোরবানি

Published

on

সারাদেশে মুসলমানদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হচ্ছে। মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী পশু কোরবানি করছেন।

সোমবার (১৭ জুন) সকালে পাড়া-মহল্লায় নামাজ শেষে নিজ-নিজ পশু কোরবানি করছেন মুসলমানরা। ঢাকার প্রতিটি অলিগলিতেই পশু কোরবানির দৃশ্য চোখে পড়ে।

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কোথাও বাসার নিচের গ্যারেজে, কোথাও বাসার সামনের রাস্তায়, আবার কোথাও এলাকার ফাঁকা মাঠের মধ্যে পশু কোরবানি চলছে। এদিকে, পশুর মাংস কাটতে কসাইরাও ব্যস্ত সময় পাড় করছেন। একটার পর একটা পশুর চামড়া ছাড়িয়ে মাংস প্রস্তুত করে দিচ্ছেন তারা।

রাজধানীর ধানমন্ডির বাসিন্দা জাহিদুর রহমান বলেন, আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় আমরা পশু কোরবানি করি। আল্লাহ তৌফিক দিয়েছেন তাই প্রতিবার চেষ্টা করি কোরবানি দেওয়ার। নিজেদের আনন্দ অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নেয়ার।

এদিকে, কোরবানির জন্য পশু কিনলেও সবাই আজকে কোরবানি করছেন না। কেউ কেউ ঈদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনও পশু কোরবানি করবেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

চেনা যাচ্ছে না রাজধানী ঢাকাকে!  

Published

on

মানুষের ভীড়, অসহনীয় যানজট, যখন তখন গাড়ির হর্ণ- রাজধানী ঢাকার নিত্যদিনের সঙ্গী। তবে এসব আর কিছুই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

রাজধানী ঢাকা হয়ে গেছে একদম ফাঁকা। ঈদের ছুটির প্রভাবে অলিগলিসহ প্রধান সড়কগুলো এখন প্রায় মানুষ শূন্য ।

কমলাপুর স্টেশন সূত্রে জানা যায়, রোববার সকাল থেকে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছেড়ে গেছে বলাকা কমিউটার, ধূমকেতু এক্সপ্রেস, পারাবত এক্সপ্রেস, পর্যটক এক্সপ্রেস, সোনার বাংলা, তিস্তা এক্সপ্রেস, মহানগর প্রভাতী এক্সপ্রেস, এগার সিন্ধু প্রভাতী এক্সপ্রেস, দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার, সুন্দরবন এক্সপ্রেসসহ আরো অনেক ট্রেন।

মহাসড়কে যানজট না থাকলেও সড়কের নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে হাইওয়ে, গাজীপুর জেলা ও মহানগর পুলিশ।

যাত্রীদের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আজ রাত পর্যন্ত তারা মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

ঢাকা সিটির বর্জ্য অপসারণে প্রস্তুত ১৯ হাজার কর্মী

Published

on

কুরবানির বর্জ্য অপসারণের কাজে রাজধানী ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় সাড়ে ১৯ হাজারের বেশি কর্মী নিয়োজিত থাকবেন।

ঈদের দিন বেলা ২টা থেকে বর্জ্য অপসারণের কাজ শুরু হবে। উত্তর সিটি ৬ ঘণ্টার মধ্যে এবং দক্ষিণ সিটি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণের ঘোষণা দিয়েছে আগেই।

দুই সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা যায়, ঢাকা দক্ষিণ সিটির আওতাধীন এলাকায় বর্জ্য অপসারণে কাজ করবেন ১০ হাজার ২৫৭ জন কর্মী।

আর উত্তর সিটি এলাকায় এ কাজে নিয়োজিত থাকবেন ৯ হাজার ৩৩৭ জন কর্মী।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version