Connect with us

জাতীয়

বাজারে নকল ও ভেজাল কসমেটিকস পণ্যে ভরে গেছে : ভোক্তা ডিজি

Published

on

দেশের প্রতিটি বাজার নকল ও ভেজাল কসমেটিকস পণ্যে ভরে গেছে। তাই সারাদেশে নকল ও ভেজাল প্রতিরোধে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে। এসব অভিযানে বাধা দেওয়া হলে সংশ্লিষ্ট বাজার কমিটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে  জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।

বুধবার (৫ এপ্রিল) রাজধানীর কারওয়ান বাজারের টিসিবি ভবনে ভোক্তা অধিদপ্তরের কসমেটিকস পণ্য আমদানিকারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

ঈদকে কেন্দ্র করে দাম বাড়ালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানিয়ে ভোক্তার মহাপরিচালক বলেন, ঈদ উপলক্ষে বিশেষ কিছু পণ্য অনেক বিক্রি হয়, এরমধ্যে কসমেটিকস অন্যতম। কসমেটিকস সারা বছর যা বিক্রি হয়, ঈদেই তারচেয়ে বেশি বিক্রি হয়। কিন্তু ঈদকে টার্গেট করে ব্যবসায়ীরা নতুন করে মূল্য বাড়ায়। অনেক ক্ষেত্রে একই পণ্যের ওপর একাধিক ট্যাগ ব্যবহার করে।

সফিকুজ্জামান বলেন, কসমেটিকসের বড় একটা অংশই আমদানি হয়। কিন্তু অভিযানে দেখা গেছে, যে পণ্যগুলো বিদেশ থেকে আসছে, সেগুলোর কোথাও আমদানিকারকের তথ্য নেই। এমনকি খুচরা বাজার থেকে কিনতে গেলে বিএসটিআইয়ের কোনো সিল থাকে না। প্রতিটি পণ্য দেশে আসলে অবশ্যই বিএসটিআইয়ের অনুমোদন থাকতে হবে। দামটাও সেভাবেই নির্ধারণ হবে।

ভোক্তার মহাপরিচালক বলেন, এখন এমন কোনো কসমেটিকস নেই যা নকল হচ্ছে না। অনেক দেশের ভালো কিছু ব্র্যান্ডকেও নকল করা হচ্ছে। সেগুলোতে এমন সব কেমিক্যাল ব্যবহার হচ্ছে, যেগুলোতে ত্বকের ক্যানসার থেকে শুরু করে অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে। অন্যান্য পণ্যের তুলনায় কসমেটিকসে ভেজালের অবস্থা খুব ভয়াবহ।

Advertisement

 

 

 

 

 

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

জাতীয়

কিরগিজস্তানে সহিংসতায় শিক্ষার্থী আহত হওয়ার খবর নিয়ে যা বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

ফাইল ছবি

কিরগিজস্তানে বিদেশি ছাত্র বিশেষ করে বাংলাদেশি ছাত্রদের ওপর হামলা হয়েছে। কিন্তু কেউ গুরুতরভাবে আহত হয়েছে বলে আমাদের কাছে কোনো তথ্য আসেনি। আমরা ইতোমধ্যে কিরগিজস্তানে আমাদের গভীর উদ্বেগ জানিয়েছি। কিরগিজস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। বললেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

রোববার (১৯ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সেমিনারে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,  কিরগিজস্তানে বাংলাদেশের কোনো মিশন নাই। দেশটির প্রতিবেশী রাষ্ট্র উজবেকিস্তানে  নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. মনিরুল ইসলামকে কিরগিজস্তানে যেতে বলা হয়েছে।

এর আগে দেশটিতে অবস্থিত মিশরীয়দের সাথে স্থানীয়দের মারামারির ঘটনা ঘটে। পরে মিশরীয়দের না পেয়ে বাংলাদেশি, পাকিস্তানী ও ভারতীয় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায় কিরগিজস্তানের নাগরিকরা।

দেশটিতে অবস্থান করা বাংলাদেশি শিক্ষার্থী মোহাম্মদ তানভীর মেহরাব জানান, গেলো ১৮ মে হোস্টেলে আক্রমণ করা হয়েছিল। আজকে আক্রমণ করা হচ্ছে  যারা হোস্টেলের বাইরে বিভিন্ন বাসা ভাড়া নিয়ে থাকে তাদের ওপর। বাসায় এসে দরজাতে নক করা হচ্ছে। তাঁরা খাবার কিনতে নিচে যেতে পারছি না।

প্রসঙ্গত, উজবেকিস্তানের বাংলাদেশ দূতাবাসের তথ্য বলছে, কিরগিজস্তানে প্রায় হাজারখানেক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত অবস্থায় আছে। এদের বেশিরভাগ মেডিকেল শিক্ষার্থী।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ভোটের হার কম হওয়ার বিষয় যা বললেন ইসি আলমগীর

Published

on

ভোটের হার কম হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও ভোটের হার বাড়ার নিশ্চয়তা নেই বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

রোববার (১৯ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনের সার্বিক বিষয়ে ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

মো. আলমগীর বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচন ও প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচন যেহেতু শান্তিপূর্ণ হয়েছে, তাই এবারও শান্তিপূর্ণ হবে বলে আশা করি।’

এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে ভোট বর্জনের আহ্বান করতে পারে। সেটি তাদের রাজনৈতিক অধিকার। তবে তারা সহিংসতা করতে পারবে না।

তিনি বলেন, সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে ভোটের হার বাড়বে তাও বলা যায় না। ভোটের হার কম হওয়ার পেছেনে অনেকগুলো ফ্যাক্টর কাজ করে।

Advertisement

‘রাজনৈতিক দলগুলোর একের প্রতি অপরের অনাস্থা থাকতে পারে। তবে নির্বাচন কমিশনের ওপর কারও অনাস্থা নেই’, যোগ করেন এই নির্বাচন কমিশনার।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

‘উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপেও ব্যবসায়ী প্রার্থী বেশি, কোটিপতি ১১৬ জন’

Published

on

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপের মতো দ্বিতীয় ধাপেও প্রার্থীদের বেশির ভাগ ব্যবসায়ী। এই পর্বে ৭০ দশমিক ৫১ শতাংশ চেয়ারম্যান প্রার্থী এবং ৬৮ দশমিক ৭৩ শতাংশ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ব্যবসায়ী। এছাড়া সব মিলিয়ে এই পর্বে ১১৬ জন কোটিপতি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তুলনায় এবার কোটিপতি প্রার্থীর সংখ্যা বেড়েছে তিন গুণ।

রোববার (১৯ মে) ধানমন্ডিতে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) কার্যালয়ে উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানায় সংস্থাটি।

টিআইবি জানায়, দ্বিতীয় পর্বে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে কোটিপতি রয়েছেন ১০৫ জন। গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তুলনায় এবার কোটিপতি প্রার্থীর সংখ্যা তিন গুণ বেড়েছে। চেয়ারম্যান ছাড়াও ভাইস চেয়ারম্যান পদে আটজন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন কোটিপতি প্রার্থী রয়েছেন। সব পদে মোট কোটিপতি প্রার্থীর সংখ্যা ১১৬ জন।

টিআইবির তথ্য অনুযায়ী, এই পর্বে ৬ দশমিক ৪৫ শতাংশ প্রার্থী কোটিপতি। তবে প্রায় ২৫ শতাংশ প্রার্থীর ঋণ কিংবা দায় রয়েছে। সবচেয়ে বেশি ৩১০ দশমিক ৯৪ কোটি টাকা ঋণ আছে একজন চেয়ারম্যান প্রার্থীর। প্রার্থীদের ১৩ দশমিক ১৩ শতাংশ বর্তমানে বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত।

টিআইবি জানায়, দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২১ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এই নির্বাচন দলীয় হলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক করতে দলীয়ভাবে প্রার্থী দেয়নি আওয়ামী লীগ। তবে প্রথম ধাপের মতো দ্বিতীয় ধাপের প্রার্থীদের অধিকাংশই ‘আওয়ামী লীগ দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী’ এবং দলটির স্থানীয় মন্ত্রী অথবা সংসদ সদস্যের সমর্থনপুষ্ট। এ নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয়া বিএনপি দ্বিতীয় ধাপেও তাদের ৬৪ জন স্বতন্ত্র প্রার্থীকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে।

Advertisement

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান গণমাধ্যমে বলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে ৭০ শতাংশই ব্যবসায়ী। তাদের হলফনামায় দেয়া তথ্য নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। যতটুকুই আছে, তাতে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি দেখা গেছে। রাজনীতির সঙ্গে সম্পদ বৃদ্ধির একটি যোগসূত্র দেখা যাচ্ছে।

ইফতেখারুজ্জামান বলেন, অধিকাংশ প্রার্থী ক্ষমতাসীন দলের (আওয়ামী লীগ) প্রার্থী, অনেকেই ক্ষমতাশীলদের আত্মীয়। প্রার্থীদের মধ্যে ব্যবসায়ীদের প্রাধান্য ও পুরুষের আধিক্য রয়েছে। ক্ষমতা ও আয় বৃদ্ধির সঙ্গে রাজনীতির সরাসরি সম্পৃক্ততা দেখা যাচ্ছে। যে কারণে দলীয় শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পারছে না। রাজনৈতিক দল হিসেবে গণতান্ত্রিক ও শুদ্ধাচার চর্চা দেখা যাচ্ছে না। রাজনৈতিক আদর্শ এখানে বড় বিষয় নয় বলে প্রতীয়মান হচ্ছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version