Connect with us

ঢাকা

ঢাকার বায়ু আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

Published

on

ঢাকা

বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ ৫ম স্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা।

শনিবার (৮ এপ্রিল) সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকায় বাতাসের মান ছিল ১৭৩। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়।

এসময়ে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাইয়ের বাতাস। চিয়াং মাইয়ের স্কোর ২৭৪। তালিকায় এর পরের স্থানগুলোতে রয়েছে যথাক্রমে পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের করাচি, বাংলাদেশের ঢাকা, নেপালের কাঠমান্ডু এবং মিয়ানমারের ইয়াংগুন।

আইকিউ এয়ারের ওই তালিকায় মোট ৬টি শ্রেণিতে রাখা হয়েছে বিশ্বের ১০০টি শহরকে। ওই তালিকায় সবচেয়ে খারাপ অবস্থান হলো ‘বিপজ্জনক’। কোনো শহরের স্কোর ৩০১-এর বেশি হলে তাকে ‘বিপজ্জনক’ স্থানে রাখা হয়।

ঢাকায় বায়ু দূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, নিম্ন শ্বাসনালির সংক্রমণ এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি।

Advertisement

বায়ু বিশেষজ্ঞরা বলেন, ১০১ থেকে ২০০-এর মধ্যে মাত্রা থাকলে তা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে চিহ্নিত করা হয়। শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ‘ভালো’। ৫১ থেকে ১০০ ‘মোটামুটি’, ১০১ থেকে ১৫০ পর্যন্ত ‘সতর্কতামূলক’, ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই মাত্রাকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। আর ৩০১-এর বেশি স্কোরকে ‘বিপজ্জনক’ বা দুর্যোগপূর্ণ বলা হয়।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

ঢাকা

পুলিশ সদস্যের স্ত্রীর আত্মহত্যা, স্বজনদের দাবি গলা টিপে হত্যা

Published

on

মাদারীপুরের কালকিনিতে নাদিয়া বেগম (১৮) নামে এক গৃহবধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। খবর পেয়ে কালকিনি থানা পুলিশ নিহত নাদিয়ার মরদেহ উদ্ধার করেছে।

শনিবার (২২ জুন) সকালে এ ঘটনা ঘটে।  বিষয়টি নিশ্চিত করেন কালকিনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার মামুন।

নিহত নাদিয়া উপজেলার বাঁশগাড়ি এলাকার খাসের হাটের কানুরগাঁও গ্রামের বাসিন্দা ও শরীয়তপুরের ডামুডা থানায় কর্মরত পুলিশ সদস্য জাহিদ হোসেনের স্ত্রী।

তবে নিহত নাদিয়ার স্বজনদের দাবি, যৌতুকের দাবিতে নাদিয়াকে গলা টিপে হত্যা করে ঝুলিয়ে রেখেছে তার স্বামী।

হাসপাতাল ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বাঁশগাড়ি এলাকার পরিপত্ত গ্রামের জুলহাস তালুকদারের মেয়ে নাদিয়াকে নিজ বসত ঘরের ভেতরে গলায় ওড়না পেঁচানো ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায় বাড়ির লোকজন। পরে তাকে উদ্ধার করে কালকিনি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত্যু ঘোষণা করে।

Advertisement

নিহত নাদিয়ার আত্মীয় মাদারীপুর জজ কোর্টের আইনজীবী কামরুল ইসলাম জানান, ছুটিতে এসে নাদিয়াকে যৌতুকের দাবিতে মাঝে মধ্যেই মারধর করতো তার স্বামী জাহিদ। গেলো শুক্রবার (২১ জুন) রাতেও নাদিয়াকে প্রচণ্ড মারধর করে জাহিদ।

তিনি বলেন, নাদিয়াকে গলা টিপে হত্যা করে ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। ঘটনার পর জাহিদ গা ঢাকা দিয়েছে। আমরা মামলা করার সকল প্রস্তুতি নিয়েছি। আমরা জাহিদের কঠিন শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

এ বিষয় জানতে জাহিদকে ফোন করলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

কালকিনি হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মুক্তা জানান, নাদিয়ার মৃতদেহ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল। আমরা তাকে জীবিত অবস্থায় পাইনি।

ওসি সরকার মামুন জানান, লাশ ময়নাতদন্তের পর বলা যাবে আসলে কীভাবে মৃত্যু হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

রাসেলস ভাইপারের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

Published

on

ফরিদপুর সদর উপজেলার নর্থচ্যানেলের দুর্গম চরে বিষধর রাসেলস ভাইপার সাপের কামড়ে হোসেন ব্যাপারী (৫১) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়।

শুক্রবার (২১ জুন) সকাল ১১টার দিকে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে ২ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য (মেম্বার) হেলালউদ্দিন।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সদর উপজেলার নর্থচ্যানেল ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ৩৮ দাগ এলাকায় রাসেল ভাইপার সাপের কামড়ে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তির পর শুক্রবার সকাল ১১টার দিকে তার মৃত্যু হয়েছে। নিহত হোসেন ব্যাপারী ওই এলাকার পরেশউল্লা ব্যাপারীর ছেলে।

হেলালউদ্দিন বলেন, বৃহস্পতিবার (২০ জুন) দুপুরের দিকে হোসেন ব্যাপারীকে রাসেল ভাইপার সাপে কামড়ায়। পরে তাকে ট্রলারযোগে পদ্মা নদী পাড়ি দিয়ে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় তাকে ঢাকায় নেয়ার প্রস্তুতি চলছিল। তার আগেই শুক্রবার সকালে তার মৃত্যু হয়।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

মৃত রাসেলস ভাইপার নিয়ে হাসপাতালে কৃষক

Published

on

রাজবাড়ীর পাংশায় রাসেলস ভাইপারের ছোবলে আহত হয় এক কৃষক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। এর আগে সাপটিকে মেরে মধু বিশ্বাস (৫০) নামে ঐ কৃষক হাসপাতালে নিয়ে আসেন। ওই কৃষক বর্তমানে সুস্থ আছেন।

শুক্রবার (২১ জুন) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার হাবাসপুর ইউনিয়নের চরআফড়া এলাকায় পদ্মা নদীর চরে এ ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. মো. এনামুল হক।

কৃষক মধু বিশ্বাস জানান, সকালে পদ্মা নদীর চরের চর আফড়া এলাকায় ক্ষেত থেকে বাদাম তোলার সময়  একটি সাপ তাকে ছোবল দেয়। এসময়  চিৎকার করলে আশপাশের অন্য কৃষকরা এগিয়ে এসে সাপটি মেরে ফেলে। পরে মৃত সাপসহ তিনি পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এলে চিকিৎসকরা এটিকে রাসেলস ভাইপার বলে শনাক্ত করেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার জানান, ওই কৃষক বর্তমানে চিকিৎসাধীন। তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version