Connect with us

ফুটবল

জয় পেতে ভুলে গেছে চেলসি

Published

on

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব চেলসি সবশেষ কবে জয় পেয়েছিলো এক মুহূর্তে হয়তো বলে দেয়া সম্ভব নয়।পরিসংখ্যান ঘেঁটে বের করতে হবে। সবশেষ ১১ মার্চ লেস্টার সিটির বিপক্ষে ৩-১ গোলে জয় পেয়েছিল ব্লুজরা। এরপর টানা ৬টি ম্যাচে আর কোনো জয়ের মুখ দেখেনি স্ট্যাম্পফোর্ড ব্রিজের দলটি। এর মধ্যে তিনজন কোচ ডাগ আউটে দায়িত্ব সামলিয়েছেন।

গ্রাহাম পটারকে বিদায় করে দেওয়ার পর ছিলেন একজন অন্তর্বর্তীকালীন কোচ। এরপর এখন দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ডকে। কিন্তু কেউই চেলসির ভাগ্য বদলাতে পারেনি।

উলভারহ্যাম্পটনের কাছে ১-০ গোলে পরাজয় দিয়ে স্টামফোর্ড ব্রিজে ফ্র্যাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের ফিরে আসার সূচনা শুরু হয়। এরপর চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে রিয়ালের কাছে হেরেছে ২-০ গোলে। সবশেষ শনিবার রাতে ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিওনের কাছেও ২-১ গোলের ব্যবধানে হেরেছে দলটি।

ব্রাইটনের বিপক্ষে ম্যাচের শুরুতে অবশ্য এগিয়ে গিয়েছিল চেলসি। ১৩তম মিনিটে কনর গ্যালাগারের গোলে এগিয়ে যায় ব্লজরা। কিন্তু ৪২তম মিনিটে ড্যানি ওয়েলব্যাক এবং ৬৯তম মিনিটে হুলিও এনসিসো গোল করে জয় এনে দেন ব্রাইটনকে।

এই পরাজয়ের পর ১১তম স্থানে রয়েছে চেলসি। ৩১ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট সংখ্যা ৩৯।

Advertisement

ফুটবল

শত ধাপ এগিয়ে থাকা চাইনিজ তাইপের কাছে হারলো বাংলাদেশ

Published

on

ছবি; ফিরোজ আহমেদ

চাইনিজ তাইপের কাছে প্রীতি ম্যাচে হারের স্বাদ পেল বাংলাদেশ নারী দল। দুই দলের র‍্যাংকিং অবশ্য পার্থক্য বলে দেয়। তাইপে ও বাংলাদেশের র‍্যাংকিংয়ে ব্যবধানের পার্থক্য এক’শ। অর্থাৎ বাংলাদেশ যেখানে ১৪০ নম্বরে অবস্থান করছে, তাইপে সেখানে ৪০তম অবস্থানে। ফলাফল বলছে ফিফা প্রীতি ম্যাচে চাইনিজ তাইপের কাছে ৪-০ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ।

বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনাতে মুখোমুখি হয়েছিল দুই দল। তাইপে ম্যাচের শুরু থেকেই নিজেদের শক্তির জানান দেয়। যার প্রমাণ আসে স্কোরলাইনেও। ম্যাচের ২৬ মিনিটের মধ্যে ৩ টি গোল হজম করে বাংলাদেশ।

দ্বিতীয়ার্ধের ৫৫ মিনিটের মাথায় চতুর্থ গোল হজম করে স্বাগতিক দল। আর তাতে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন সু ইউ-সুয়ান। তাইপের পক্ষে অন্য গোলটি করেন সু সিন ইউন।

বাংলাদেশ দল প্রায় ৭ মাস পর নতুন কোচ জেমস বাটলারের অধীনে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে নামে। তবে সুখকর হলো না সময়টা। আগামী ৩ জুন বসুন্ধরা কিংসের বিপক্ষে দ্বিতীয় প্রীতি ম্যাচে দুই দল মুখোমুখি হবে।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

কৃষ্ণার চিকিৎসায় অবহেলা, বাফুফের দিকে অভিযোগের তীর

Published

on

বেশ অনেকদিন ধরে চোটে আছেন কৃষ্ণা রানী সরকার। বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দলের সদস্য তিনি। অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার বলা হয়ে থাকে। তবে তার চোট নিয়ে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) খুব একটা নজর দিচ্ছে না। এমন এক অভিযোগ তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (ফেসবুক) লিখেছেন কৃষ্ণা রানী।

মেয়েদের প্রিমিয়ার লিগে নাসরিন স্পোর্টস একাডেমির অংশ ছিলেন কৃষ্ণা। এই ক্লাবটি এবার শিরোপা জিতেছে। চীনা তাইপের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচের জন্য বাংলাদেশ দলেও ছিলেন না কৃষ্ণা। এর কারণ হিসেবে তার চোটকেই সামনে রাখা যায়।

কৃষ্ণার চিকিৎসা ঠিকঠাক হচ্ছে কি না, বাফুফে এ বিষয়ে তৎপর কি না- তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ফেসবুকে দেওয়া তার স্ট্যাটাস বলছে, সে উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাওয়ার কথা বললেও, বাফুফে সে ব্যাপারে কর্ণপাত করেনি। যদিও বোর্ডের নারী উইংয়ের প্রধান মাহফুজা আক্তার জানিয়েছেন, কৃষ্ণার এই অভিযোগ সত্যি নয়।

কৃষ্ণা তার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘প্রায় দেড় বছর হয়ে গেছে। পা আগের থেকে ভালো, কিন্তু এখনো পুরোপুরি ঠিক হয়ে উঠতে পারিনি। প্র্যাকটিস করলেই ব্যথা হয়। বাফুফের ফিজিও দিয়ে আমার চিকিৎসা চলছে। সবাই জানে ইনজুরিটা অনেক জটিল। ব্যথা নিয়েই প্র্যাকটিস করছি। দেশে অনেক ডাক্তার দেখিয়েছি, কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের ফিজিও দেবাশীষ চৌধুরী স্যারকে দেখিয়েছিলাম। উনি প্রায় আমাকে অনেক দিন দেখেন, যখন ব্যথা কমছিল না। স্যার বলেছিলেন, অস্ট্রেলিয়া-ভারত গিয়ে চিকিৎসা করাতে। কিন্তু যখন আমি বাফুফেকে জানাই, তারা বলেছিল আর কিছুদিন দেশে ডাক্তার দেখাতে। আমি অনেক দিন তাদের বলেছি ভারতে যাওয়ার কথা। কিন্তু ওনারা আমার কথায় কোনো গুরুত্ব দেননি। আজ পর্যন্ত ব্যথা নিয়ে প্র্যাকটিস করছি।’

Advertisement

‘২০১৩ সালে অনূর্ধ্ব-১৪ দলে সুযোগ পাই এবং ২০১৪ সালে সিনিয়র জাতীয় দলে সুযোগ পাই, সেখান থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত কখনো কোনো দলের বাইরে থাকতে হয়নি। প্রায় ১০ বছর একটানা জাতীয় দলের হয়ে খেলেছি। টুকটাক ইনজুরিতে পড়েছি। কিন্তু হঠাৎ করে এত বড় ইনজুরিতে পড়ব, কখনো ভাবিনি। অনেক দিন রেস্টে থাকার পর আর ভালো লাগছিল না এবং মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছিলাম। তাই ব্যথা নিয়ে প্র্যাকটিস চালিয়ে যাচ্ছি। চীনে যখন এশিয়ান গেমস খেলতে যাই, তিনটা ম্যাচ বেঞ্চে বসে কাটিয়েছি। ব্যাক টু ব্যাক দুটা টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ে গেলাম। একজন প্লেয়ার হিসেবে এটা মেনে নেওয়া খুব দুঃখজনক। কষ্ট একটাই, কখনো কোনো টিমমেট, প্লেয়ার বা কোচকে বলতে শুনলাম না কৃষ্ণা ইনজুরিতে, তাকে তাড়াতাড়ি চিকিৎসা করানো হোক। কারও কোনো মাথাব্যথাই নেই। ১০ বছরের পরিশ্রম এক নিমেষে শেষ। অনেক প্লেয়ারকে দেখেছি এভাবে হারিয়ে যেতে। মনে হয় সেই দিনটা আর বেশি দিন নেই কৃষ্ণার জন্য। সবাই আমার জন্য আশীর্বাদ এবং দোয়া করবেন। যাতে মানসিকভাবে ভেঙে না পড়ি। আবার আগের মতো মাঠে ফিরতে পারি।’

শেষে বিশেষ দ্রষ্টব্য উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন, ‘মনের কিছু কথা শেয়ার করলাম। কারো কোন খারাপ লাগে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।’

বাফুফের নারী উইংয়ের প্রধান ইঙ্গিত দিয়েছেন, কৃষ্ণা এমন কথা ফেসবুকে লিখে অন্যায় করেছে। ফলে তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

প্রতিপক্ষ হিসেবে মার্তিনেজকে ‘অসহ্যকর’ বললেন রোমেরো

Published

on

দুই আর্জেন্টাইন সতীর্থ এমিলিয়ানো মার্তিনেজ ও ক্রিশ্চিয়ান রোমেরো ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ভিন্ন ক্লাবে খেলেন।  মার্তিনেজ খেলেন অ্যাস্টন ভিলায়, রোমেরো খেলেন টটেনহামে।

প্রতি মৌসুমে লিগে অন্তত দুবার একে অপরের মুখোমুখি হন তাঁরা।  আর্জেন্টিনার হয়ে এক সাথে খেললেও প্রতিপক্ষ হিসেবে যখন খেলেন তখন এমিলিয়ানোকে ‘পাগলাটে’ ও ‘অসহ্যকর’মনে হয় রোমেরোর।

আর্জেন্টাইন সংবাদমাধ্যম ডিস্পোর্তসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে  কথা বলেছেন রোমেরো। টটেনহাম ডিফেন্ডার বলেন, ‘দিবু তো একটা পাগল। প্রতিপক্ষ হিসেবে অসহ্যকর। এই মুহূর্তে নিজের সেরা সময় কাটাচ্ছে। আর্জেন্টাইন হিসেবে ব্যাপারটা উপভোগ করি। সে এমন একজন মানুষ, যে নিচ থেকে উঠে এসে এখন বিশ্বসেরা গোলকিপার। দেখতে ভালো লাগে। মানুষ হিসেবেও অসাধারণ।’

রোমেরো আর্জেন্টিনার সেই দলের সদস্য, যারা ২০২১ ও ২০২২ সালের মধ্যে কোপা আমেরিকা, ফিনালিসিমা ও ফিফা বিশ্বকাপ জিতেছে। এবার দলটির লক্ষ্য আরেকটি কোপা আমেরিকা জয়। আগামী মাসে যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হচ্ছে দক্ষিণ আমেরিকান ফুটবলের সর্বোচ্চ টুর্নামেন্টটি।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version