Connect with us

ঢাকা

কাপড় কাটার কেঁচি দিয়ে হত্যা

Published

on

কেঁচি

আশুলিয়ায় ভাড়া বাসায় ঢুকে শ্রী বিমল মন্ডল (৫৫) নামের এক ব্যক্তিকে কাপড় কাটার কেঁচি দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করে হত্যা করেছে দুর্বৃওরা।

সোমবার (১৭ এপ্রিল) গভীর রাতে উপজেলার আশুলিয়া থানাধীন উত্তর জামগড়া এলাকায় এ হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে। এঘটনায় ওই এলাকায় স্থানীয়দের মাঝে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে।

নিহত শ্রী বিমল মন্ডল রাজবাড়ি জেলার নওরা বনগ্রাম গ্রামের মৃত খিতিস মন্ডলের ছেলে।

নিহতের পরিবারের সদস্যরা জানায়,উত্তর জামগড়া এলাকায় চারতলা বাড়ির তিন তলায় ওই ব্যক্তির ফ্ল্যাটে ঢুকে দুর্বৃওরা কাপড় কাটার কেঁচি দিয়ে উপর্যুপরি মুখে আঘাত করে শ্রী বিমল মন্ডলকে হত্যা করে পালিয়ে যায়।

পরে পরিবারের সদস্যরা বিছানার উপর তার মরদেহ দেখে আশুলিয়া থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে।

Advertisement

হত্যাকান্ডের মোটিভ উদ্ধারে কাজ করছে পুলিশ। আশুলিয়া থানার এসআই নূরুল ইসলাম বলেন, হত্যাকারীদের আটকের চেষ্টা চলছে।

অপরদিকে আশুলিয়ার ভাদাইল এলাকার একটি বাড়ি থেকে এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

ঢাকা

চলন্ত ট্রেন থেকে মেঘনা নদীতে পড়ে নিখোঁজ তানভীর

Published

on

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেঘনায় রেলওয়ে সেতু পার হওয়ার সময়ে ট্রেন থেকে নদীতে পড়ে তানভীর নামের এক যুবক নিখোঁজ হয়েছেন। মেঘনায় রেলওয়ে সেতু পাড়ি দেয়ার সময় দরজা থেকে নদীতে পড়ে যান ওই যুবক।

শুক্রবার (৩১ মে) বিকেল ৫টার দিকে ভৈরবের মেঘনা নদীর ওপর শহীদ হাবিলদার রেলওয়ে সেতু পাড়ি দেয়ার সময় এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।

নিখোঁজ তানভীর (২০) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখউড়া থানার দেবগ্রামের মেরাজ মিয়ার ছেলে ।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শুক্রবার বিকেলে মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা ছিল তানভীরের। কিন্তু অনিবার্য কারণে ফ্লাইট বাতিল হয়ে যায়। এজন্য ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশন থেকে নোয়াখালীগামী উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে করে বাবার সঙ্গে নিজ বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফিরছিলেন তানভীর। পথে মেঘনায় রেলওয়ে সেতু পাড়ি দেয়ার সময় দরজা থেকে নদীতে পড়ে যান। পরে নদীতে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তানভীরের সন্ধান মেলেনি।

ভৈরব নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. মনিরুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেন, চলন্ত ট্রেন থেকে মেঘনা নদীতে পড়ে এক যুবক নিখোঁজ হয়েছেন। ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকারী দল সন্ধানের জন্য অভিযান চালালে তার সন্ধান পাওয়া যায়নি।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সামনের সময় আরও চ্যালেঞ্জের : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

Published

on

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে ঐক্যের বিকল্প নেই। অনেকের মধ্যে কিছু ক্ষত থাকে। এগুলো সহ্য করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। দল হলো আমার প্রধান শক্তি। আমাদের মূল বাধা অতিক্রম করতে হলে দলকে আরও সুসংগঠিত করতে হবে। সামনের সময় আরও চ্যালেঞ্জের। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত বন্ধ হয়নি। দেশের অর্থনীতি চাপের মধ্যে আছে, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা প্রয়োজন। বললেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

শুক্রবার (৩১ মে) দুপুরে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারের নিজ বাসভবনে দেলদুয়ার উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

দেলদুয়ার নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের উদ্দেশে আহসান ইসলাম টিটু বলেন, সামনে বৃষ্টি, বন্যাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করতে হবে। শেখ হাসিনার নির্দেশ মেলে চলবেন। উন্নয়ন জনগণের কাছে পৌঁছে দিয়ে জনগণের দুর্ভোগ লাঘব করাই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাজ। জনগণের কাছে যেতে হবে বারবার, কিন্তু জয় জনগণের ভোটের মাধ্যমেই হয়, জনগণের রায়ে হয়। সেই রায় মেনে আমাদের রাজনীতি করতে হবে, শিক্ষা নিতে হবে এবং এগিয়ে যেতে হবে।

টিটু আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল নির্বাচন উৎসবমুখর করার। যারা নেত্রীর কথায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে তাদের অভিনন্দন। সামনে অনেক কাজ। যারা জয়ী হয়েছে তাদের এখন দায়িত্ব উপজেলার সব ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের নিয়ে দেলদুয়ারকে একটা উন্নয়নের রোল মডেল করা। আমার তরফ থেকে সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করব পাশে থাকার। পাথরাইলে আমরা একটা পৌরসভা করব। কাগজপত্র মন্ত্রীর কাছে গেছে। যত দ্রুত সম্ভব পৌরসভার ডিক্লারেশন পাব।

তিনি বলেন, নির্বাচনের সময় কেন্দ্রে ভোটার আনার চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। দুর্বল জায়গাগুলো শক্তিশালী করতে হবে। আমি কোনো প্রতিহিংসা দেখতে চাই না। দলের ও দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করবেন না। মনে রাখতে হবে- আওয়ামী লীগে যারা বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, শেখ হাসিনার সৈনিক, তারা বারবার পরীক্ষা দিই। পরীক্ষা দিয়ে পাস না করলেও আবার পরীক্ষা দেয়া লাগে। এই পরীক্ষার মধ্য দিয়েই যেতে হবে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

প্রাণঘাতী রাসেলস ভাইপার আতঙ্কে ধানকাটা বন্ধ

Published

on

ফাইল ছবি

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার চরাঞ্চলে প্রাণঘাতী রাসেলস ভাইপার সাপের উপদ্রব বেড়েছে। এ সাপের কামড়ে গত দেড় মাসে তিন কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে কৃষকরা জমি থেকে ফসল তুলতে ভয় পাচ্ছেন। ফলে মাঠেই পরে আছে পাকা ধান।

শুক্রবার (৩১ মে) এলাকায় বিষাক্ত রাসেলস ভাইপারের উপদ্রব বেড়ে যাওয়ার বিষয় গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র।

স্থানীয়রা জানান, গেলো ৮ এপ্রিল চর মজলিশপুর এলাকায় জমি থেকে ভুট্টা তোলার সময় সাঈদুল শেখ নামের এক কৃষককে সাপে কামড় দেয়। প্রথমে ফরিদপুরের থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক সপ্তাহ পর তিনি মারা যান। এর আগে ২৯ মার্চ চর দেবীপুর মাঠে ময়না বেগম নামের এক কিষানিকে সাপে কামড়ায়। চিকিৎসা নেয়ার প্রায় দুই সপ্তাহ পর নিজ বাড়িতে তিনি মারা যান।

মজলিশপুর এলাকার মাতুব্বর আজিজুল মোল্লা জানান,গেলো ২৭ মে দুপুরে মাঠে কাজ করার সময় কৃষক শামীম শেখসহ কয়েকজন পদ্মা নদী থেকে একটি নৌকা টেনে তীরে তোলার সময়, নৌকার নিচে থাকা রাসেলস ভাইপার সাপ শামীমের পায়ে কামড় দেয়। লোকজন সাপটি মেরে তাকে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। পরদিন বিকেলে শামীম মারা যান।

উজানচর ইউপি চেয়ারম্যান মো গোলজার হোসেন মৃধা জানান, কৃষকরা মাঠে কাজ করতে গিয়ে রাসেলস ভাইপার সাপের আক্রমণের শিকার হচ্ছে। ইতোমধ্যে তিনজন কৃষক মারা গেছেন। এখন ভয়ে কেউ জমিতে যেতে চাচ্ছে না। এ কারণে মাঠে এখনো ধান ও ভুট্টা পড়ে আছে। এতে কৃষকদের অনেক ক্ষতি হচ্ছে।

Advertisement

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফারসিম তারান্নুম হক জানান, গত মার্চ মাসে একজন, এপ্রিলে একজন ও মে মাসে দুজন সাপে কাটা রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়। মাঝেমধ্যে সাপে কাটা রোগী হাসপাতালে আসছে। এখন পর্যন্ত হাসপাতালে কেউ মারা যায়নি। তাছাড়া  হাসপাতালে সাপে কাটা রোগীদের অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন রয়েছে।

ইউএনও জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র  জানান, সাম্প্রতিক সময়ে রাসেলস ভাইপারের মতো বিষধর সাপের উপদ্রব বাড়ায় তারা চিন্তিত। উপজেলা পরিষদ থেকে প্রথম অবস্থায় চরাঞ্চলের ১০০ জন কৃষককে গামবুট জুতা দেয়া হবে। প্রয়োজনে শ্রমিকদের মধ্যেও বিতরণ করা হবে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version