Connect with us

এশিয়া

দীর্ঘ ১২ বছর পর সিরিয়া সফরে সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

দীর্ঘ ১২ বছর পর সিরিয়া সফরে গেছেন সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান। সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সঙ্গে সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাক্ষাৎ করেন। সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফয়সাল মেকদাদ এক দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে প্রথমবারের মতো সৌদি আরব সফরের কয়েক দিন পর এ খবর এলো।

মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) তুরস্ক ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রিন্স ফয়সালকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান প্রেসিডেন্সি বিষয়ক মন্ত্রী মনসুর আজম।

সফরের সময় রিয়াদ এবং দামেস্ক—উভয়ই তাদের মধ্যে কনস্যুলার পরিষেবা এবং ফ্লাইট পুনরায় চালু করতে সম্মত হয়।

রিয়াদ ২০১১ সালে দামেস্ক থেকে তাদের রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহার করে এবং বাশার আল-আসাদ সরকারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে। গণতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভে মারাত্মক দমনপীড়নের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।

Advertisement

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

এশিয়া

তুরস্কে ভয়াবহ দাবানলে ১২ জনের মৃত্যু

Published

on

তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে ভয়াবহ দাবানলে এখন পর্যন্ত ১২ জন মারা গেছেন। এতে আহত হয়েছেন ৭৫ জনেরও বেশি।দাবানলে কুর্দি অধ্যুষিত ওই শুষ্ক অঞ্চলজুড়ে দাবানলের আগুনে শত শত প্রাণী মারা গেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। আগুন সিরিয়ার সীমান্তবর্তী দিয়ারবাকির এ মারদিন নগরীর মধ্যকার বিশাল এলাকা পুড়িয়ে দিয়েছে।

শুক্রবার (২১ জুন) দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই তথ্য জানান।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত করেছেন তুর্কি স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফাহরেটিন কোকা।

তিনি জানান, দাবানল এখন দিয়ারবাকির ও মারদিন প্রদেশে ছড়িয়ে পড়েছে ও এতে ১২ জন মারা যাওয়ার পাশাপাশি আরও ৭৮ জন আহত হয়েছেন। পাঁচজনকে নিবিড় পরিচর্যায় চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

ফরাসি বার্তাসংস্থা এএফপি’র প্রত্যক্ষদর্শী এক সংবাদদাতা জানান, বৃহস্পতিবার আগুন ছড়িয়ে পড়ে ও দ্রুতই তা পাঁচটি গ্রামের জন্য হুমকি হয়ে দাড়ায়। শুক্রবার একটি গ্রামের কাছে নতুন করে একটি দাবানল ছড়িয়ে পড়লে, তা নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

Advertisement

গেলো সপ্তাহে তুরস্কে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি ছিল ও দেশটির বেশিরভাগ অংশে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পার করেছিল। আর এর ফলেই দেশটির বন ও বিভিন্ন এলাকা শুকিয়ে গেছে। অনেকের ধারণা, অতিরিক্ত তাপমাত্রা ও বাতাসের কারণেই দাবানলের সৃষ্টি হয়েছে। আবার কেউ কেউ মনে করছেন, খড় পোড়ানোর কারণে এই দুর্যোগ দেখা দিয়েছে।

তুরস্কে ফসল কেটে নেয়ার পর ক্ষেতে থেকে যাওয়া ফসলের অবশিষ্টাংশে ইচ্ছা করেই আগুন লাগিয়ে দেয়া হয়। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলি ইয়ারলিকায়া এই দাবানল সৃষ্টির জন্য খড় পোড়ানোকেই দায়ী করেছেন। তবে, প্রকৃত কারণ জানতে অনুসন্ধান চলছে।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ছাড়ালো ৩৭৫০০

Published

on

উত্তর গাজার শাতি শরণার্থী শিবির এবং তুফাহ এলাকার আশেপাশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে কমপক্ষে ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। হামলার পর ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে জীবিত লোকজনকে উদ্ধারের আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন জরুরি সেবা কর্মীরা।

রোববার (২৩ জুন) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

রেড ক্রসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এর আগে দক্ষিণ গাজার আল-মাওয়াসি ক্যাম্পে হামলা চালানো হয়। ওই হামলায় ২৫ জন নিহত হয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছে আরও বহু মানুষ।

হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আল-মাওয়াসি এলাকায় তাঁবুতে আশ্রয় নেয়া বাস্তুচ্যুত লোকজনের ওপর ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ২৫ জন নিহত এবং আরও ৫০ জন আহত হয়েছে। ওই এলাকাকে নিরাপদ হিসেবে ঘোষণা দিয়েও সেখানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।

এদিকে ইসরায়েলজুড়ে প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বিরোধী বিক্ষোভ আরও জোরালো হচ্ছে। প্রায় দেড় লাখ লাখ দেশটিতে আগাম নির্বাচন এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তির আহ্বান জানিয়ে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছে।

Advertisement

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসন কমার বদলে আরও তীব্র হচ্ছে। অবরুদ্ধ এই উপত্যকার এমন কোনো স্থান বাকি নেই যেখানে ইসরায়েলি বাহিনী হামলা চালায়নি। হাসপাতাল, মসজিদ, আবাসিক ভবন, স্কুল কোথাও হামলা চালাতে বাকি রাখেনি ইসরায়েল। পুরো গাজা এখন এক ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয়েছে।

গেলো ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ চালায় ইসরায়েল।

প্রায় আট মাস ধরে চলা সংঘাতে কমপক্ষে ৩৭ হাজার ৫৫১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই নারী এবং শিশু। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ৮৫ হাজার ৯১১ জন।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

আহত ফিলিস্তিনিকে জিপে বেঁধে নিয়ে গেলো ইসরায়েলি বাহিনী

Published

on

ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরতার সব সীমা ছাপিয়ে গেছে। শনিবার (২২ জুন) অধিকৃত পশ্চিম তীরের জেনিন শহরে অভিযান চালানোর সময় এক ফিলিস্তিনিকে গ্রেপ্তার করে রক্তাক্ত অবস্থায় জিপের বনেটের (গাড়ির সামনের অংশ) সঙ্গে বেঁধে নিয়ে যায় ইসরায়েলি সেনারা।

রোববার (২৩ জুন) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

জিপের বনেটের সঙ্গে রক্তাক্ত ফিলিস্তিনিকে বেঁধে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। জানা গেছে, ফিলিস্তিনি ওই নাগরিকের নাম মুজাহিদ আজমি।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) ভাইরাল হওয়া এ ভিডিওটির বিষয়ে বিবৃতি দিয়েছে।

তারা বলছে, পশ্চিম তীরের জেনিন শহরে ইসরায়েলি সেনা অভিযান চলাকালে এ ঘটনা ঘটে। ওই ফিলিস্তিনি অভিযান চলাকালে গুলি বিনিময়ের সময় আহত হন। তিনি সন্দেহভাজন ছিলেন।

Advertisement

তবে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী বলেছে, আহত ওই ফিলিস্তিনিকে এভাবে গাড়ির সামনে বেঁধে রেখে তাদের সেনারা প্রটোকল ভেঙেছে।

অন্যদিকে, আহত ওই ফিলিস্তিনির পরিবার বলেছে, তারা একটি অ্যাম্বুলেন্স খুঁজছিলেন। ওই সময় সেনাবাহিনী তাকে ধরে জিপের হুডের ওপর (ইঞ্জিনের ওপরের অংশ) বেঁধে রাখে। এরপর গাড়িটি চালিয়ে চলে যায়।

ঘটনার পর আহত ওই ফিলিস্তিনিকে চিকিৎসার জন্য রেড ক্রিসেন্টে পাঠানো হয়েছে। তবে এ ঘটনার তদন্ত করা হবে বলে জানিয়েছে আইডিএফ।

গেলো ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় হামাস। জবাবে ওইদিন থেকেই গাজায় পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। তাদের নির্মম হামলায় এখন পর্যন্ত ৩৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর জেরে পশ্চিম তীরেও সহিংসতা বেড়েছে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version