Connect with us

জাতীয়

শ্রমিকদের সব সেক্টরে বেতন-ভাতা বাড়ানো হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

আওয়ামী লীগ সরকার জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে দেশের শ্রমজীবী মানুষের জীবন-মান উন্নয়ন ও কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (১ মে) মহান মে দিবস উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বের শ্রমজীবী ও মেহনতি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার গৌরবোজ্জ্বল ত্যাগের ঐতিহাসিক দিন মহান মে দিবস- ২০২৩’ উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল দেশের মেহনতি মানুষকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শ্রমিক-মালিক ঐক্য গড়ি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলি’ অত্যন্ত যথার্থ হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন শোষিত, বঞ্চিত ও শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেছেন। শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তিনি (বঙ্গবন্ধু) ১৯৭২ সালে শ্রমনীতি প্রণয়ন এবং পরিত্যক্ত কল-কারখানা জাতীয়করণ করে দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী ও শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক এবং কার্যক্রম আরও সুদৃঢ় হয়েছে।

Advertisement

তিনি বলেন, করোনা মহামারির সময়ে আমাদের সরকার শ্রমজীবী মানুষের পাশে থেকে ত্রাণ বিতরণসহ সর্বাত্মক কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। রপ্তানিমুখী পোশাক এবং চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকা শিল্পে কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া ও দুস্থ শ্রমিকদের আর্থিক সহায়তাও প্রদান করা হয়।

সব সেক্টরে শ্রমিকদের বেতন-ভাতা বাড়ানো হয়েছে উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন,  মহান মে দিবসের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে শ্রমিক ও মালিক পরস্পর সুসম্পর্ক বজায় রেখে জাতীয় উৎপাদন বাড়াতে নিবেদিত হবেন। আমরা শ্রমজীবী মানুষের কল্যাণ ও দেশের সার্বিক উন্নয়নের মধ্যদিয়ে জাতির জনকের স্বপ্নের উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলবো, ইনশাআল্লাহ।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

জাতীয়

‘খালেদা জিয়ার হৃদযন্ত্রে ‘পেসমেকার’ লাগানো হচ্ছে’

Published

on

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। ফাইল ছবি

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম  খালেদা জিয়ার হৃদযন্ত্রে ‘পেসমেকার’ লাগানোর কাজ শুরু করেছে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক টিম। মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, রোববার (২৩ জুন) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ কার্যক্রম শুরু হয।

রোববার(২৩ জুন) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে ‘পেসমেকার’ লাগানোর জন্য খালেদা জিয়াকে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটের (সিসিইউ) কেবিন নং-৪২১৯ থেকে পাশের ক্যাথ ল্যাবে নিয়ে যাওয়া হয়। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘ম্যাডামের হৃদরোগের সমস্যা পূর্ব থেকেই ছিল। সেজন্য হার্টে ব্লক ছিল, একটা স্টেনটিংও করা ছিল। সবকিছু পর্যালোচনা করে এখন মেডিকেল বোর্ড ম্যাডামের হার্টে পেসমেকার লাগানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। হাসপাতালে এই পেসমেকার ট্যাম্পোরারি ও পার্মান্টেট লাগানোর প্রক্রিয়া ডাক্তারা শুরু করেছেন। তাকে বিশেষায়িত কক্ষে নেওয়া হয়েছে।’ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পরিবার ও বিএনপি এজন্য দেশবাসীর কাছে দোয়ার চেয়েছেন বলেও তিনি জানান।

শ্বাসকষ্ট বৃদ্ধিজনিত কারণে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে শুক্রবার (২১ জুন) দিবাগত রাতে খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শনিবার (২২ জুন) থেকে এই পর্যন্ত কয়েক দফা মেডিকেল বোর্ড বৈঠকে বসে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর হৃদপিন্ডে পেসমেকার লাগানোর সিদ্ধান্ত দেন।

বর্তমানে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে  রয়েছেন বেগম জিয়া চিকিৎসাধীন। ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস ছাড়াও হৃদরোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনিসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া।

Advertisement

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

প্লাটিনাম জুবিলিতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিজ্ঞা

Published

on

যতক্ষণ দেহে প্রাণ আছে মানুষের জন্য কাজ করে যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সমাবেশে এ প্রতিজ্ঞা করেছেন তিনি। এ সময় সরকার প্রধান বলেছেন, মৃত্যুকে ভয় করেন না তিনি। যতক্ষণ শ্বাস ততক্ষণ আশ।

রোববার (২৩ জুন) বিকেলে আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট পরিবারের সব সদস্যকে হারিয়ে তিনি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে নিজের আপনজন খুঁজে বেড়িয়েছেন বলে জানান বঙ্গবন্ধু কন্যা। নিজের কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মৃত্যুকে ভয় পাই না। যতক্ষণ শ্বাস, ততক্ষণ আশ। বাবার চিন্তা চেতনা বাস্তবায়ন করে মানুষের জন্য কাজ করে যাবো, উন্নত জীবন দেব।’

সংগঠন শক্তিশালী করার তাগিদ দিয়ে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। সেটি অর্জন করতে পেরেছি বলেই বারবার জনগণ ভোট দিয়েছে। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই দেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। স্মার্ট বাংলাদেশ বিশ্বে মাথা উঁচু করে এগিয়ে যাবে, প্লাটিনাম জুবিলিতে এটাই প্রতিজ্ঞা।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘এদেশের মানুষকে ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত, উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা অবশ্যই দেবে আওয়ামী লীগ। স্মার্ট সোনার বাংলা ইনশাআল্লাহ আমরা গড়ে তুলব। সুখে দুখে মানুষের পাশে দাঁড়াবো।’

Advertisement

এ সময় তিনি জানান, ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যায়। ২০০৯ সাল থেকে টানা সরকারে থাকার কারণে দেশ আজ উন্নয়নে মহাসড়কে অবস্থান করছে বলে জানান সরকারপ্রধান। উন্নত, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত মর্যাদাশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে গড়ে তোলাই তার একমাত্র লক্ষ্য বলে জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

নতুন সেনাপ্রধানকে পরানো হলো জেনারেল র‍্যাংক ব্যাজ

Published

on

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নবনিযুক্ত সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানকে জেনারেল র‌্যাংক ব্যাজ পরানো হয়েছে।

রোববার (২৩ জুন) বিকেলে গণভবনে নতুন সেনাপ্রধানকে এ র‌্যাংক ব্যাজ পরানো হয়।

নৌবাহিনী প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল হাসান মাহমুদ খান নবনিযুক্ত সেনাপ্রধানকে র‌্যাংক ব্যাজ পরিয়ে দেন।

এরপর নবনিযুক্ত সেনাপ্রধানকে অভিনন্দন জানান এবং তার সফলতা কামনা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে নতুন সেনাপ্রধানও প্রধানমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, প্রতিরক্ষা সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version