Connect with us

টুকিটাকি

মশা বেশি কামড়ায় কাকে, কী সেই কারণ

Published

on

গবেষণায় দেখা গেছে অন্যদের থেকে কেউ কেউ বেশি মশার কামড় খান। তার পেছনে রয়েছে শারীরিক কারণ। কী সেই কারণ জানেন।

কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় বেশি মশার কামড় খান। মশার কি আপনাকে ভালো লাগে? লাগতেই পারে, কারণ মশার এমন বেশ কিছু পছন্দ রয়েছে। জেনে নিন সেই কারণগুলি।

১. পোশাকের রঙ দেখেও আকর্ষণ বোধ করে মশা। পোশাকের রঙ গাঢ় হলে মশা বেশি ছেঁকে ধরে। ফলে পরের বার থেকে পোশাক পরার সময় সেদিকেও খেয়াল রাখুন।

২. কার্বন ডাই অক্সাইড ছাড়ার সময়ে মশা আপনাকে চিনতে পারে। এই গ্যাসটিকে বেশ ভালো চেনে মশা। ফলে কামড়াতে ছুটে আসে।

৩. গায়ের গন্ধ শুঁকেও ছুটে আসে মশা। আপনার গায়ের গন্ধ তার ভালো লাগলে মশা বেশি আকৃষ্ট হবেই। এমনটাই জানা গেছে সাম্প্রতিক সমীক্ষায়।

Advertisement

৪. একটি বিশেষ রক্তের গ্রুপ বেশ পছন্দ মশাদের। সেই রক্তের গ্রুপের মানুষদের থেকে বেশি রক্ত খায় মশা। জানা গেছে ও গ্রুপের মানুষরাই নাকি মশাদের বেশি প্রিয়।

৫. মদ খেতে ভালোবাসেন? এই কারণেই মশার কামড় খেতে পারেন আপনি। কারণ মশাদের বেশ প্রিয় মদের গন্ধ। বোধহয় নেশা করতে ভালোবাসে মশা।

টুকিটাকি

ধর্ষণের পর হাত-পা বেঁধে গাড়ির নীচে ছুড়ে দিলো কিশোরীকে

Published

on

ধর্ষণের পর অচৈতন্য অবস্থায় থাকা কিশোরীকে হাত-পা বেঁধে গাড়ির চাকার নীচে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল দুই যুবক। পরবর্তীতে পুলিশ তাকে উদ্ধার করেছে।

ঘটনাটি ভারতের উত্তরপ্রদেশের বরেলীর ফরিদপুর গ্রামের।

জানা গেছে, নাবালিকা কিশোরীকে দুই যুবক মিলে ধর্ষণ করেন। ফলে অসুস্থ হয়ে পড়ে কিশোরী। সংজ্ঞাও হারায়। সেই অবস্থায় কিশোরীকে খুনের চক্রান্ত করেন অভিযুক্তেরা। তার হাত এবং পা দড়ি দিয়ে বাঁধা হয়। তারপর রাস্তায় একটি মালবাহী ট্রলির চাকার নীচে তাকে ছুড়ে দেয়া হয়। এরপর সেখান থেকে পালিয়ে যান অভিযুক্তেরা।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তারা কিশোরীকে গাড়ির নীচ থেকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করেছে। কিশোরীকে হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশই। তবে তার জ্ঞান ফিরতে দীর্ঘ সময় লেগেছিল। পুলিশের অনুমান, ধর্ষণের আগে কিশোরীকে মাদকদ্রব্য খাওয়ানো হয়েছিল।

হাসপাতাল থেকে ওই কিশোরীর পরিবারকে খবর দেয় পুলিশ। পরিবারের সদস্যদের কাছে পুরো ঘটনাটির সে ব্যাখ্যা করেছে। সেই অনুযায়ী অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ফরিদপুর থানায়। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

Advertisement

পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত দুই যুবকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, খুনের চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে। পকসো আইনে মামলা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। তবে এখনও তাদের গ্রেপ্তার করা যায়নি। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

ধর্ষণের পর কিশোরীকে গাড়ির চাকার নীচে ফেলে দেয় ২ যুবক

Published

on

কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল দুই যুবকের বিরুদ্ধে। ধর্ষণের পর অচৈতন্য অবস্থায় থাকা ওই কিশোরীকে তাঁরা গাড়ির চাকার নীচে ছুড়ে ফেলে দেন বলে অভিযোগ। কিশোরীর হাত এবং পা বেঁধে তাকে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। পুলিশ তাকে উদ্ধার করেছে।

ঘটনাটি ভারতের উত্তরপ্রদেশের বরেলীর ফরিদপুর গ্রামের। অভিযোগ, সেখানে নাবালিকা কিশোরীকে দুই যুবক মিলে প্রথমে ধর্ষণ করেন। তখনই অসুস্থ হয়ে পড়ে কিশোরী। সংজ্ঞাও হারায়। সেই অবস্থায় কিশোরীকে খুনের চক্রান্ত করেন অভিযুক্তেরা। তার হাত এবং পা দড়ি দিয়ে বাঁধা হয়। তার পর রাস্তায় একটি মালবাহী ট্রলির চাকার নীচে তাকে ছুড়ে দেয়া হয়। এর পর সেখান থেকে পালিয়ে যান অভিযুক্তেরা।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তারা কিশোরীকে গাড়ির নীচ থেকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করেছে। কিশোরীকে হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশই। তবে তার জ্ঞান ফিরতে দীর্ঘ সময় লেগেছিল।

পুলিশের ধারণা, ধর্ষণের আগে কিশোরীকে মাদকদ্রব্য খাওয়ানো হয়েছিল। হাসপাতাল থেকে ওই কিশোরীর পরিবারকে খবর দেয় পুলিশ। পরিবারের সদস্যদের কাছে গোটা ঘটনাটি সে ব্যাখ্যা করেছে। সেই অনুযায়ী অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ফরিদপুর থানায়। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

অভিযুক্ত দুই যুবকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, খুনের চেষ্টার মামলা রুজু করা হয়েছে। পকসো আইনে মামলা হয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে। তবে এখনও তাদের গ্রেপ্তার করা যায়নি। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

মাকে গুলি, স্ত্রীকে হাতুড়ি আর ৩ সন্তানকে ছাদ থেকে ফেলে খুন

Published

on

নিজের মা, তিন সন্তান ও স্ত্রীকে খুন করার পর আত্মঘাতী হলেন এক ব্যক্তি। মাকে গুলি করে, স্ত্রী হাতুড়ি দিয়ে আর তিন সন্তানকে ছাদ থেকে ফেলে খুন করেন ওই ব্যক্তি। শনিবার ভারতের উত্তরপ্রদেশের সীতাপুর এলাকার এক গ্রামে এমনই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ দেহগুলি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।

পুলিশ জানায়, লখনউ থেকে ৯০ কিলোমিটার দূরে সীতাপুরের পালহাপুর গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন অনুরাগ সিংহ। তিন সন্তান, স্ত্রী এবং মাকে নিয়ে থাকতেন তিনি। নেশাগ্রস্থ অনুরাগ মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন। প্রায়ই কোনও না কোনও কারণ নিয়ে স্ত্রী-মায়ের সঙ্গে অশান্তি লেগেই থাকত তার। স্বামীর নেশা ছাড়াতে নেশামুক্তি কেন্দ্রে পাঠাতে চেয়েছিলেন অনুরাগের স্ত্রী প্রিয়াঙ্কা। কিন্তু অনুরাগ রাজি না হওয়ায় দু’জনের মধ্যে ঝামেলা হত।

পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, ঝামেলার মধ্যেই স্ত্রীর মাথায় হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করে খুন করেন অনুরাগ। তার পর নিজের মা সাবিত্রীকে গুলি করেন। শেষে তিন সন্তানকে ছাদে নিয়ে গিয়ে নীচে ছুড়ে ফেলে দেন অনুরাগ। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা ছুটে আসায় মাথায় গুলি করে আত্মঘাতী হন অনুরাগ।

একই পরিবারের ছজনের এমন মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে গ্রামে। পুলিশ এসে দেহগুলি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।

পুলিশ অফিসার চক্রেশ মিশ্র জানান, ‘ফরেন্সিক দল ঘটনাস্থলে এসেছে। আমরা ঘটনার সব দিক তদন্ত করে দেখছি।’ পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল উদ্ধার করেছে। অনুরাগের কাছে কীভাবে ওই পিস্তল এলো, তা-ও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারী অফিসার।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version