Connect with us

টলিউড

শ্রাবন্তীকে দেয়া কথা রক্ষা করতে না পেরে মহাবিপদে জিতু!

Published

on

টলিপাড়ার অন্দরে প্রেমের খবর খুব একটা চাপা কখনওই থাকে না। গোপন রাখতে চাইলেও কোনও না কোনওভাবে তা প্রকাশ্যে আসবেই। আর প্রেমের বাইরে আরও একটি শব্দও এখন বেশ পরিচিত। তা হল প্রেমের গুঞ্জন। একটু পরিচিত মুখ হলেই চলতে থাকে নানা চর্চা। খুঁটিনাটি আলোচনা। এসবের মধ্যেই কাউকে কাউকে নিয়ে তো আলোচনার শেষ নেই। দুটো মানুষের ভালো বন্ধুত্বও অনেক সময় নানা রং চড়িয়ে ছড়িয়ে দেয়া হয়। অভিনেতা জিতু কমল ও অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। তাদের ছবি, ভিডিও, রিলস সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই নতুন নতুন নানা আলোচনা চারিদিকে।

সুদূর লন্ডনে তারা শ্যুটিং করছেন। আর সেখান থেকেই আসছে একের পর এক মজার মজার ছবি। যদিও এই সফরে অভিনেতার স্ত্রী নবনীতাও গেছেন তাদের সঙ্গে। বর্তমানে জিতুর হাতে একঝাঁক প্রোজেক্ট। তারই বেশকয়েকটি ছবির শ্যুটিংও শুরু হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। লন্ডনে তাদের অভিনীত বাবুসোনা ছবির শ্যুটিং চলছে। যেখানে একফ্রেমে দেখা যাবে শ্রাবন্তী-জিতুকে।

শ্যুটিংয়ের ফাঁকে অবসর সময়ে খানিক ফটোশ্যুট, রিল, ভিডিয়ো এতো প্রায়ই দেখা যায়। জিতুকেও দেখা গেলো তেমনই একটা মজার ভিডিও। তুম দিল কি ধড়কান মে রেহতে হো। বলিউডের জনপ্রিয় নয়ের দশকের গানে ঠোঁট মেলাতে দেখা গেল তাদের। একটি দৃশ্যে দেখা যাচ্ছে দূর থেকে শ্রাবন্তীর উদ্দেশে হেঁটে আসছে জিতু। আর বলছে ‘তুম জো ক্যাহে দো তো চান্দ তারো কো তোড় লাউঙ্গা ম্যায়।’ অর্থাৎ, তুমি বললে আমি চাঁদ-তারা সব উঠিয়ে নিয়ে আসতে পারি। আর যেই না একথা বলা সঙ্গে সঙ্গে শ্রাবন্তীর উত্তর, ‘যাও তাহলে নিয়েই এস’।

এতো মহা মুশকিল। খানিক হিরো সেজে হিরোইনকে পটাতে গিয়ে তো মহা বিপদে পড়লেন অভিনেতা। এভাবে চাঁদ-তারা আকাশ থেকে তুলে আনা কি সম্ভব? কোনও জবাব দিতে না পেরে বিপদ বুঝে মুখ ছোট করে চলে গেলেন জিতু। ভিডিওটি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন অভিনেতা। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘কেন তুমি আমার সঙ্গে এমন রসিকতা করছ?’ শ্রাবন্তী উত্তরে লিখেছেন, ‘কারণ, এটাই আমি ভালোবাসি।’

তাঁদের এমন রসিকতা করতে দেখে ভক্তেরা বেশ খুশি। চলতি বছর শ্রাবন্তী অভিনীত দেবী চৌধুরানীর মোশন পোস্টার কান চলচ্চিত্র উৎসবে উন্মোচিত হবে। আর সত্যজিৎ রায়ের চরিত্রে জিতু কমল যেন মানুষের মনের মণিকোঠায় আলাদা জায়গা করে নিয়েছে।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

টলিউড

দীপিকার ব্যাগে যে জিনিসটি সবসময় রাখেন

Published

on

বলিউড অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন মানেই ভক্তদের কাছে ভীষণ আগ্রহের। সামনে ‘সিংহাম’ সিনেমার সিক্যুয়ালে দেখা যাবে দীপিকাকে। এর মধ্যে সেপ্টেম্বরে দীপিকার ঘরে নতুন অতিথি আসতে যাচ্ছে। গর্ভবতী হওয়া সত্ত্বেও সিনেমার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তবে অন্যান্য অনেক নায়িকার মতোই দীপিকার একটি অদ্ভূত অভ্যাস রয়েছে। সবসময়েই, নিজের ব্যাগে একটি পেনসিল নিয়ে ঘোরেন দীপিকা।

এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে দীপিকা জানান, সবসময়ে তিনি ব্যাগে একটি খাতা আর পেনসিল রাখতে পছন্দ করেন। দীপিকা টেকনোলজি পছন্দ করলেও, বিভিন্ন বিষয় তিনি মোবাইলে না টাইপ করে, খাতায় লিখে রাখতে পছন্দ করেন। তাই এ কারণে যেখানেই যান না কেন, দীপিকার ব্যাগে থাকে একটি খাতা ও একটি পেনসিল। কলম রেখে পেনসিল কেন- সেই কথাও খোলসা করেছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন।

অভিনেত্রী বলেন তিনি পেনসিল ছোলা, আর ভুল হলে ইরেজার দিয়ে সেটা মুছে ফেলার বিষয়টা খুব পছন্দ করেন। শুধু এই একটা কারণ নয়, দীপিকা পেনসিল ব্যবহার করেন আরও একটি কাজেও।

দীপিকা জানিয়েছেন, যদি কোনো সংলাপ বলতে গিয়ে তিনি বারে বারে আটকে যান, তাহলে বিশেষ একটি ব্যায়াম করেন তিনি। দাঁতের মধ্যে পেনসিল চেপে ধরে সেই সংলাপটি বলতে থাকেন কয়েকবার।

এরপরে দাঁত থেকে পেনসিল বের করে নিলেও, সেই সংলাপটি ঝরঝরে হয়ে যায়। এই কাজটিই নাকি আর ও একটি কারণ, যার জন্য কলম নয়, ব্যাগে পেনসিল রাখতেই পছন্দ করেন দীপিকা।

Advertisement

এছাড়া দীপিকা নিজের ব্যাগে মাউথ ফ্রেশনার, ফেস মিস্ট, পারফিউম, মোবাইল স্ট্যান্ডের মতো ছোট ছোট জিনিস নিয়ে ঘুরতে পছন্দ করেন। সঙ্গে থাকে দীপিকার বাড়ির চাবি ও চুল বাঁধার জিনিসও।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

‘প্রথম কামড়েই ভালোবাসা!’ কিসের প্রেমে মজলেন নুসরত

Published

on

“প্রথম কামড়েই ভালোবাসা।” লিখে ইন্সটাগ্রাম দুষ্টু মিষ্টি ছবি পোস্ট করে রোববার বিকেলে নেটপাড়াকে ঘায়েল করলেন অভিনেত্রী নুসরত জাহান।

সেখানে দেখা গেল আমের প্লেট হাতে নুসরত। নিজেই আম-প্রেমের কথা শেয়ার করে লিখলেন, “প্রথম কামড়েই ভালোবাসা।” ‘আমপর্বে’র মাঝে আবার অনুরাগীদের উদ্দেশেও নুসরত প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন, “আপনারা কতটা আম ভালোবাসেন?” ব্যস অমনি পোস্টের কমেন্ট বক্সে ভক্তদের ভালোবাসার জোয়ার!

Advertisement

ডায়েটের কথা মনে করালে নুসরত পালটা বললেন, “আজ তো রবিবার।” পরনে মভ রঙের ঢিলেঢালা শার্ট। হাতে ধরা প্লেটে আমের টুকরো। আসলে গ্রীষ্মকাল মানেই তো ‘আম রাজত্ব’। নুসরতও সেই প্রেম থেকে বাদ গেলেন না। অন্যদিকে ছুটির দিনে সঙ্গী যশও চিট ডে কাটাচ্ছেন। পেস্ট্রি হাতে ছবি দিয়েছেন তিনিও।

রাজনীতির ‘গ্ল্যামার গার্ল’ এখন নিজস্ব দুনিয়ায় ব্যস্ত। বসিরহাটের বিদায়ী সাংসদ গত পাঁচ বছরে বারবার নিজস্ব সংসদীয় কেন্দ্রের জমা বিতর্কের আগুনে ‘ঠান্ডা’ পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনায় জড়িয়েছেন। ফ্ল্যাট দুর্নীতিতেও নাম জড়িয়েছিল তার। বিতর্ক যেন চিরসঙ্গী নুসরত জাহানের। তবুও তিনি ডোন্ট কেয়ার! বরাবর নিজের শর্তে চলেছেন।

চলতি লোকসভা ভোটে অভিনেত্রীর নির্লিপ্ত থাকা নিয়েও গোড়ার দিকে কম কটাক্ষ করেনি বিরোধী শিবিরগুলো। একপ্রকার নুসরতের টিকিট না পাওয়ার বিষয়টা যেন আগে থেকেই নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল। তবে সেসবে ভ্রুক্ষেপ নেই তার। নিজের মতো করে জীবন কাটাচ্ছেন নুসরত জাহান। আদ্যোপান্ত সংসার-কেরিয়ার নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন বর্তমানে তিনি।

 

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

অনন্যাকে ছেড়ে মধ্যরাতে শ্রদ্ধার বাড়িতে আদিত্য, তবে কি পুরনো প্রেমে মজলেন

Published

on

২০১৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘আশিকি ২’। ২০১২ সালে শুরু হয়েছিল সেই ছবির কাজ। শোনা যায়, ছবির সেটে একসঙ্গে কাজ করার সময় নাকি একে অপরের প্রেমে পড়েছিলেন আদিত্য ও শ্রদ্ধা। ছবিতে ধরা পড়েছিল তাদের সম্পর্কের রসায়ন। ছবির প্রচারেও একে অপরের সঙ্গে খুনসুটি করতে দেখা যেত সেই সময়ের চর্চিত যুগলকে। তবে সেই সম্পর্কের মেয়াদ ছিল মাত্র বছর দুয়েক। এরপরই পথে হাঁটেন আদিত্য ও শ্রদ্ধা।

এর পর কেটে গিয়েছে প্রায় এক দশক। এখন বলিউড অভিনেত্রী অনন্যা পাণ্ডের প্রেমে মজেছেন আদিত্য। অন্য দিকে, সহকারী পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার রাহুল মোদির সঙ্গে শ্রদ্ধার প্রেমের কানাঘুষো শোনা গেছে বলিপাড়ায়।

তবে এখনও নাকি ‘বন্ধু’ শ্রদ্ধাকে নিয়ে যে বেশ ‘পজ়েসিভ’ আদিত্য! এবার মধ্যরাতে আদিত্যের আগমন ফের উস্কে দিলো সেই জল্পনা।

বিচ্ছেদ পরও বন্ধু হিসাবেও এখনও শ্রদ্ধাকে রীতিমতো আগলে রাখেন আদিত্য। অন্য দিকে দিন কয়েক আগে সম্পর্কে ভাঙন নিয়ে হেঁয়ালিভরা পোস্ট দেন অনন্যা। এবার শ্রদ্ধার বাড়ি থেকে আদিত্যের গাড়ি বেরোতে দেখেই শুরু জল্পনা। তবে শোনা যাচ্ছে, অভিনেত্রীর বর্তমান প্রেমিক রাহুল নিজে চিত্রনাট্যকার। সম্ভবত তিনি শ্রদ্ধা ও আদিত্যকে নিয়ে নতুন কোনও ছবির পরিকল্পনা করছেন, তার কথাবার্তা বলতেই হয়তো এসেছিলেন আদিত্য।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version