Connect with us

ঢাকা

ইভিএমে ভোট দিয়ে খুশি শতবর্ষী সখিনা

Published

on

শতবর্ষী সখিনা

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ইভিএমে প্রথম বারের মতো লাঠিতে ভর দিয়ে নাতিকে সঙ্গে নিয়ে ভোট দিতে কেন্দ্রে আসেন শতবর্ষী সখিনা বেগম। এ সময় ভোট দেয়া শেষে সাংবাদিকদের সখিনা বেগম জানান, ‘ভোট মেশিনে ভালাই হইছে।’

বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সকাল পৌনে ৯টায় গাজীপুর সিটির ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে কানাইয়া সরকারি বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন তিনি।

সখিনা বেগমের নাতি কাজল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, ‘দাদি বয়সের ভারে খুব একটা কথা বলতে পারেন না। তবে গত রাতে তিনি বলেছেন ভোট দিতে কেন্দ্রে যাবেন। ইভিএমে কীভাবে ভোট দিতে হয়। মোবাইল ফোন থেকে ভিডিও দেখাইছি।’

এবারের গাজীপুরে সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থীরা হলেন, অ্যাডভোকেট মো. আজমত উল্লা খান (আওয়ামী লীগ-নৌকা), এম এম নিয়াজ উদ্দিন (জাতীয় পার্টি-লাঙল), জায়েদা খাতুন (স্বতন্ত্র-টেবিলঘড়ি), আতিকুল ইসলাম (গণফ্রন্ট-মাছ), গাজী আতাউর রহমান (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-হাতপাখা), মো. রাজু আহম্মেদ (জাকের পার্টি-গোলাপ ফুল), মো. হারুন-অর-রশীদ (স্বতন্ত্র-ঘোড়া) এবং সরকার শাহনুর ইসলাম (স্বতন্ত্র-হাতি)।

উল্লেখ্য, সিটি করপোরেশনের ৪৮০টি কেন্দ্রে রয়েছে। এ নির্বাচনে ৩৩৪ জন প্রার্থী ভোটযুদ্ধে অংশ নিচ্ছেন। এর মধ্যে মেয়র পদে ৮ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৪৬ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ৭৯ জন প্রার্থী। এর মধ্যে সাধারণ ওয়ার্ডে একজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় নির্বাচনে লড়বেন ৩৩৩ জন প্রার্থী। সিটির ৫৭টি ওয়ার্ডে এই নগরের এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৬৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৪৭ জন, নারী ভোটার ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৮ জন ও তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) ভোটার আছে ১৮ জন।

Advertisement

ঢাকা

চট্রগ্রামে নিহত বিমানবাহিনীর পাইলটের বাড়িতে চলছে আহাজারি

Published

on

চট্টগ্রামের  কর্ণফুলী নদীতে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় নিহত পাইলট আসিম জাওয়াদের মানিকগঞ্জের বাসায় চলছে স্বজনদের আহাজারি। একমাত্র সন্তানকে হারিয়ে কান্না করতে করতে মূর্ছা যাচ্ছেন মা নিলুফার খানম।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) বিকেলে নিহত পাইলটের মানিকগঞ্জ জেলা শহরের গোল্ডেন টাওয়ারের  বাসায় গিয়ে  এমন চিত্র দেখতে পায় গণমাধ্যম।

নিহতের মামা  সুরুষ খান জানান, ছোটবেলা থেকেই আসিম জাওয়াদের স্বপ্ন ছিল সে বিমানবাহিনীতে যোগ দেবে। তাঁর স্ত্রী, ছয় বছরের মেয়ে  ও এক বছরের ছেলে রয়েছে। পরিবার নিয়ে সে কর্মস্থল চট্টগ্রামে থাকত।

নিহতের খালাতো ভাই মো. মশিউর রহমান শিমুল জানান, আজ সকালের দিকে জানতে পারেন চট্টগ্রামে বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এরপর থেকেই তাঁরা খোঁজ নিতে শুরু করেন। পরে দুপুর ১২টার দিকে খবর পান আসিম জাওয়াদ  মারা গেছেন। তাঁর বাবা ইতোমধ্যে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন।

তিনি আরও জানান, ছাত্রজীবনে আসিম কখনো দ্বিতীয় হয়নি। আজ বিমান দুর্ঘটনার কারণে দেশ একজন চৌকস অফিসারকে হারালো।

Advertisement

প্রসঙ্গত, নিহত পাইলটের বাবা আমান উল্লাহ একজন চিকিৎসক আর মা নিলুফার খানম সাভার ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক ছিলেন। আসিম জাওয়াদ নারায়ণগঞ্জে বিয়ে করেছেন। তার স্ত্রীর নাম অন্তরা আক্তার।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

বায়ুদূষণে ঢাকা শীর্ষে

Published

on

বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ শীর্ষ স্থানে রয়েছে ঢাকা।

বৃহস্পতিবার (৯ মে)  সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকায় বাতাসের মান ছিল ২০৩। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রাকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়।

পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা ও নেপালের কাঠমান্ডু যথাক্রমে ১৭০, ১৬৭ ও ১৫০ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।

ঢাকায় বায়ু দূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, নিম্ন শ্বাসনালির সংক্রমণ এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি।

বায়ু বিশেষজ্ঞরা বলেন, শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ‘ভালো’। ৫১ থেকে ১০০ ‘মোটামুটি’, ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে ধরা হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

খেলার সময় ওড়নায় ফাঁস লেগে শিশুর মৃত্যু

Published

on

ওড়না নিয়ে খেলার সময় জানালার গ্রিলের সঙ্গে ফাঁস লেগে মৃত্যু হয়েছে এক শিশুর। মৃতের নাম নুসরাত জাহান (১০)।

বুধবার (৮ মে) রাতে রাজধানীর দনিয়ার আনন্দবাজার এলাকার একটি বাসায় এ ঘটনা ঘটে।

রাত ৯টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত ১০টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।

নুসরাতের গ্রামের বাড়ি বরিশালের নলচর গ্রামে। পরিবারের সঙ্গে যাত্রাবাড়ীর দনিয়া আনন্দবাজার এলাকার একটি বাসায় থাকতেন তিনি। নুসরাত একটি মাদরাসার পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন।

নুসরাতের মামা মো. রিয়াজ বলেন, নুসরাতের মা-বাবা তাকে বাসায় রেখে দরজায় তালা দিয়ে বাইরে যান। কিছুক্ষণ পরে বাসায় এসে তালা খুলে ভেতরে গিয়ে দেখেন জানালার গ্রিলের সঙ্গে ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় ঝুলে আছে নুসরাত।

Advertisement

তিনি বলেন, পাশের লোকজন জানান ওড়না নিয়ে নুসরাত জানালার গ্রিলের সঙ্গে খেলাধুলা করছিল। খেলতে খেলতে ওড়না গলার সঙ্গে প্যাঁচ লেগে ঝুলে থাকে বলে আমরা জানতে পেরেছি।

ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহ মর্গে রাখা আছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version