Connect with us

সিলেট

‘যুক্তরাষ্ট্র শাস্তি দেয়ার কে’

Published

on

যুক্তরাষ্ট্র

প্রত্যেকটা রাষ্ট্র স্বাধীন, প্রত্যেক দেশের আইন ও সংবিধান আছে। বললেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দুপুরে সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় এফআইভিডিবি হলরুমে ‘সুনামগঞ্জ হাওর এলাকার সমন্বিত পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার নিমিত্ত সম্ভাব্যতা’ শীর্ষক প্রকল্পের ওপর মতবিনিময় কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।

পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, দেশের নির্বাচনে কেউ অনিয়ম করলে বা বাধা দিলে তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে। নির্বাচন কমিশনে এ বিধান আছে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র শাস্তি দেয়ার কে? দুনিয়াতে স্বার্থের বিনিময়ে কাজ করে যুক্তরাষ্ট্র। আমরা আমাদের স্বার্থের বিবেচনায় কাজ করবো।

এ সময় সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী, পাউবো ঢাকার অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পূর্বরিজিয়ন) এস এম শহীদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

সিলেট

আধিপত্য বিস্তার : সংঘর্ষে ৩ ভাইসহ ৫ জন নিহত

Published

on

হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পুর্বের বিরোধর জের।  তারপর কথা কাটাকাটি-ঝগড়া। শুরু সংঘর্ষ। পরে তা ছড়িয়ে পরে দুই গ্রামের মধ্যে। এ ঘটনায় প্রাণ হরালেন তিন ভাইসহ পাঁচজন। বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থলে দুইজন মারা যান। পরে হাসপাতালে নেয়ার পথে ও চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও তিন জন মারা যান। এ ঘটনায় শতাধিক লোক আহত হয়েছে।

বানিয়াচং সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ রঞ্জন দে এ তথ্য জানিয়েছেন।

সংঘর্ষে নিহতরা হলেন, আগোয়া গ্রামের আব্দুল কাদির (২৫), সিরাজ মিয়া (৫০) লিলু মিয়া (৪০) তার ভাই জিলু মিয়া (৪২) ও আনু মিয়া। আহতদের নাম-পরিচয় তাৎক্ষনিকভাবে পাওয়া যায়নি।

পুলিশ সুপার পলাশ রঞ্জন দে জানান, উপজেলায় মন্দরী ইউনিয়নের আগোয়া গ্রামে ইউপি সদস্য সোহেল মিয়ার সঙ্গে পরাজিত ইউপি সদস্য প্রার্থী বদির মিয়ার মধ্যে পুর্বের বিরোধর জের ধরে বৃহস্পতিবার দুপুরে দুইজনের সমর্থক অটোরিকশাচালক আব্দুল কাদির ও স্ট্যান্ড ম্যানেজার বদির মিয়ার মধ্যে ঝগড়া হয়। এ ঘটনায় একপর্যায়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে দুইপক্ষ। এতে ঘটনাস্থলেই আব্দুল কাদির ও সিরাজ মিয়ার মৃত্যু হয়। আহত হয় আরও শতাধিক মানুষ। আহতদের উদ্ধার করে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে নেয়া হলে তাদের মধ্যে লিলু নামের আরো একজনকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। পরবর্তীতে সিলেটে নেয়ার পথে মৃত্যু হয় লিলুর ভাই জিলু মিয়া ও আনু মিয়ার ।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। সেখানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।

Advertisement

স্থানীয়রা জানান, সংঘর্ষ চলাকালে উভয়পক্ষ দুই দিক থেকে দেশীয় অস্ত্র ও ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। এ সময় সংঘর্ষকারীরা একে অন্যের বসতঘরও ভাঙচুর করেছে। ঘটনার পর থেকে গ্রেপ্তার আতঙ্কে এলাকা ছেড়ে পালিয়েছেন গ্রামের সামর্থ্যবান পুরুষরা।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সিলেট

জিতলেন বাবা, হারলেন ছেলে

Published

on

ভোটের মাঠে চেয়ারম্যান পদে লড়েছেন এক পরিবারের দুই সদস্য। সম্পর্কে বাবা ও ছেলে তারা। ফলাফলে বাবা আজির উদ্দিনের কাছে ভোটের মাঠে হেরে গেছেন ছেলে মাসুম আহমদ হাসান। ঘটনাটি মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের।

বুধবার (৮ মে) রাতে উপজেলা পরিষদের মিলনায়তনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়।

বেসরকারি ফলাফলে জানা যায়, বড়লেখা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে আজির উদ্দিন ৩২ হাজার ৯১৬ ভোটে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সোয়েব আহমদ ঘোড়া প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৮ হাজার ৩৬৯ ভোট।

এছাড়াও চেয়ারম্যান পদের অন্য প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম সুন্দর আনারস প্রতীকে ১৯ হাজার ৬৩৫ ভোট এবং আজির উদ্দিনের ছেলে ছাত্রলীগ নেতা মাসুম আহমদ হাসান উট প্রতীকে ৯১৪ ভোট পেয়েছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আজির উদ্দিন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। একই পদে তার পুত্র দক্ষিণভাগ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাসুম আহমদ হাসানও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

Advertisement

মাসুম আহমদ হাসান জানান, তার বাবা আজির উদ্দিনের নির্বাচন করা নিয়ে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলে। তার (মাসুম) প্রার্থী হওয়া একটি নির্বাচনী কৌশল ছিল।

প্রসঙ্গত, একটি পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে গঠিত বড়লেখা উপজেলায় মোট ভোটার দুই লাখ তিন হাজার ৫৬৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার এক লাখ দুই হাজার ৮৫৬ জন এবং নারী ভোটার এক লাখ ৭১০ জন।

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সিলেট

হবিগঞ্জে বজ্রপাতে নারীসহ ২ জনের মৃত্যু

হবিগঞ্জে রাহুবল উপজেলার সাতপাড়িয়া গ্রামে বজ্রপাতে দানিছ মিয়া নামে (৫৫) এক মাদরাসা শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (৬ মে) সকালে বাড়ির পাশের জমি থেকে গরু আনতে গিয়ে তার মৃত্যু হয়। বাহুবল থানার (ওসি) মো. মশিউর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

দানিছ মিয়া উপজেলার চলিতাতলা মাদরাসার শিক্ষক। তিনি সাতপাড়িয়া গ্রামের রহিম উল্লাহর ছেলে।

এদিকে, গতকাল (৫ মে) সন্ধ্যায় চুনারুঘাটে বজ্রপাতে হালেমা খাতুন (৪৪) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। বাড়ির উঠানে কাজ করার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে। হালেমা খাতুন উপজেলার সাটিয়াজুড়ি ইউনিয়নের দারাগাও গ্রামের নজরুল ইসলামের স্ত্রী।

চুনারুঘাট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আলাউল জানান, রোববার জেলার ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রপাত শুরু হয়। হালেমা খাতুন নামে ওই নারী তার বাড়ির উঠানে কাজ করছিলেন। হঠাৎ করে তার ওপর বজ্রপাত হলে তিনি অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে যান। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version