Connect with us

অর্থনীতি

এক বছরে একজনও কালো টাকা সাদা করেনি : অর্থমন্ত্রী

Published

on

২০২২-২৩ বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেয়ার পরও এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রত্যাশিত টাকা বাংলাদেশে আসেনি। তাই এবারের বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

শুক্রবার (২ জুন) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা জানতে চান, গত বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিলেও এবারের বাজেটে এ ধরনের কোনো সুযোগ কেন রাখা হয়নি। পরে এ কথা জানান মন্ত্রী।

মুস্তফা কামাল বলেন, ২০২২-২৩ বছরের বাজেটে বলেছিলাম, কেউ যদি অপ্রত্যাশিত টাকা দেশে নিয়ে আসে, তাহলে সেই টাকার কোনো কর দিতে হবে না। ২০২২-২৩ বাজেটে এ সুযোগটি দেয়ার পরও এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রত্যাশিত টাকা বাংলাদেশে আসেনি। তাই এবারের বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি।

গেলো অর্থবছরের বাজেটে অর্থমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী, কেউ যদি বিদেশ থেকে অর্থ আনেন, তাহলে ৭ শতাংশ কর দিলেই হবে। আর বিদেশে থাকা স্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশে না আনলে ওই সম্পদের মূল্যের ওপর ১৫ শতাংশ এবং বিদেশে থাকা অস্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশে না আনলে এর ওপর ১০ শতাংশ হারে কর আরোপ করা হবে।  গেলো বছরের ১ জুলাই থেকে চলতি মাসের ৩০ জুন পর্যন্ত অর্থাৎ এক বছরের জন্য এ সুবিধা বহাল থাকবে বলে জানানো হয়েছিল।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১ জুন) জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট সংসদে পেশ করেন অর্থমন্ত্রী। প্রস্তাবিত বা‌জে‌টের আকার ধরা হয় ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

অর্থনীতি

কাঁচা মরিচের ডাবল সেঞ্চুরি, ডিম ও মুরগিতে নেই স্বস্তি

Published

on

দামে ডিমের হাঁফ সেঞ্চুরির পরে, তাকে ছাড়িয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করেছে কাচা মরিচের দাম। অব্যাহতভাবে বাড়ছে দ্রব্যমূল্য। আর তাতে নাভিশ্বাস উঠেছে সীমিত আয়ের মানুষের। সরকার কঠোরভাবে বাজার মনিটরিংয়ের নির্দেশ দিলেও সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য কিছুতেই কমছে না।

শুক্রবার (২৪ মে) রাজধানী ও এর আশপাশের বিভিন্ন বাজার ঘুরে এসব তথ্য জানতে পারে গণমাধ্যম।

বাজারে প্রতি কেজি বেগুন ৭০-৯০ টাকা, শসা ৪০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, পেঁপে ৭০-৮০ টাকা, টমেটো ৪০-৫০ টাকা, পটোল ৬০ টাকা, গাজর ৫০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৪০ টাকা ও কহি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ধুন্দল ৪০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, লতি ৬০-৭০ টাকা, আলু ৫৫ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা ও কাঁকরোল ৮০-১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া খুচরা বাজারে কাচা মরিচ ২০০-২২০ টাকা এবং পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে ১৭০-১৮০ টাকা দরে।

এদিকে ক্রেতাদের দাবি, গতবছরের মতো আবারও কাঁচামরিচের বাজার অস্থির করার পাঁয়তারা চলছে। এখনই কেজি ছাড়িয়েছে ২০০ টাকা। কদিন পরে তো আর মরিচ কেনার সাধ্যই থাকবে না।

Advertisement

কারওয়ান বাজারের সবজি ব্যবসায়ী আনিস মিয়া জানান, অন্যান্য বছর গরম ও ঝড়-বৃষ্টির কারণে হলেও এবার তীব্র গরমে মরিচের উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। পাশপাশি দাম ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় ক্রেতাদের মধ্যে মরিচ মজুতের প্রবণতা বেড়েছে। তাই কিছুটা সরবরাহ ঘাটতি হওয়ায় বাড়ছে দাম।

এদিকে বাজারে রুই মাছ প্রতি কেজি ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকায়, বড় রুই ৪০০ টাকায়, পাঙাশ ২৩০ টাকা, চিংড়ি আকার ভেদে ৬০০ থেকে ৭৫০ টাকায়, পাবদা ৪০০ টাকায়, তেলাপিয়া ২২০ টাকায়, চাষের কই ২৮০ টাকায়, কাতল  ৩৫০ টাকায়, গলসা প্রতি কেজি ৫৫০ টাকায়, টেংরা ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকায়, বড় শিং ৫৫০ টাকায়, ছোট শিং ৪০০ টাকায়, বড় বোয়াল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায় ও বড় আইড় মাছ ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আর প্রতি কেজি ইলিশের জন্য গুনতে হচ্ছে ১ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া ৮০০-৯০০ গ্রাম ইলিশ ১৬০০ টাকা ও ৬০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১২০০-১৪০০ টাকায়।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২১০ টাকা দরে। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৭০ টাকায়। আর সোনালি মুরগি প্রতি কেজি ৩৬০ টাকা ও দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায়। গরুর মাংস আগের বাড়তি দামেই প্রতি কেজি ৭৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি কেজি খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১১০০ টাকায়।

মালিবাগ বাজারের মুরগি বিক্রেতা খোরশেদ আলম দাবি করেন, কিছুদিন আগে তীব্র গরমের কারণে মুরগির উৎপাদন কমে গিয়েছিল। খামারির অনেক মুরগি গরমে মারা গেছে। মূলত সেই সময় ব্রয়লার থেকে শুরু করে সব ধরনের মুরগির দাম বেড়েছে। যা এখনও গরম চলমান আছে। সেই কারণে মূলত সব ধরনের মুরগির দাম বাড়তি। পাইকারি বাজার থেকে আমাদের বাড়তি দামে মুরগি কিনতে হচ্ছে। তাই মূলত খুচরা বাজারে মুরগির দাম বাড়তি যাচ্ছে।

Advertisement

এছাড়া বাজারে মুরগির প্রতি ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা, আর সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ টাকায়। আর প্রতি ডজন হাঁসের ডিম ২০০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিম ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডিমের দাম না বাড়লেও প্রতি হালি ডিমের জন্য এখনো ৫০-৫৫ টাকা খরচ করতে হচ্ছে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

৬ দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম

Published

on

টানা ৬ দফা বাড়ার পরে অবশেষে কমলো স্বর্ণের দাম। এবার ভরিতে ১ হাজার ৮৪ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ২৪ মে থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী,  ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণ ১ লাখ ১৩ হাজার ৮২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৬ হাজার ৯২৮ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৮০ হাজার ১৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত,  চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ২৫ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ১৩ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১২ বার।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার পেল ২০ প্রতিষ্ঠান

Published

on

বেসরকারি খাতে শিল্প স্থাপন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ছয়টি ক্যাটাগরির ২০ প্রতিষ্ঠানকে ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার-২০২১’ দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিক ও প্রতিনিধিদের হাতে পুরস্কার হিসেবে ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদ তুলে দেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ ও এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলম।

অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের যুগোপযোগী পরিকল্পনা ও নীতি এবং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে শিল্পখাতে উল্লেখযোগ্য ও দৃশ্যমান উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। পাশাপাশি জাতীয় অর্থনীতিতে ব্যবসায়ী ও শিল্প উদ্যোক্তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি দিয়ে তাদের উৎসাহিত করা হচ্ছে। এ ধরনের সৃজনশীল উদ্যোগের অংশ হিসেবে শিল্প মন্ত্রণালয় নিয়মিত ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার’, ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার’, ‘সিআইপি (শিল্প) কার্ড’, ‘প্রোডাক্টিভিটি অ্যান্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ প্রভৃতি পুরস্কার প্রদান করে আসছে।

তিনি বলেন, এ ধরনের স্বীকৃতি শিল্প উদ্যোক্তাদের নিজ নিজ কারখানায় উৎপাদিত পণ্যের উৎকর্ষ সাধনে অনুপ্রাণিত করবে। এই দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে নবীন শিল্প উদ্যোক্তারা নিজেদের পণ্যের গুণগত মানোন্নয়ন এবং বিশ্বমানের শিল্প স্থাপনে উজ্জীবিত হবেন। ফলে দেশে গুণগত মানসম্পন্ন শিল্পায়নের ধারা বেগবান হবে।

Advertisement

মন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়নের অন্যতম শর্ত। গত ১৫ বছরে এটি বহাল ছিল বলে শিল্পায়ন বেগবানসহ অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়েছে। বাংলাদেশ নিজেই একটি বড় বাজার। অভ্যন্তরীণ বাজারসহ বিশ্ববাজারে বাংলাদেশি পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধিতে আমাদের গুণগতমানের পণ্য উৎপাদনের দিকে নজর দিতে হবে।

মন্ত্রী এ সময় বিশ্বমানের গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদনে শিল্পোদ্যোক্তাদের সততা ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করার আহ্বাদ জানান।

নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় টাঙ্গাইল শাড়িসহ ইতোমধ্যে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ৩১টি পণ্যকে জিআই সনদ প্রদান করা হয়েছে। জাতীয় পর্যায়ে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে ১০ বছর মেয়াদি ‘ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি মাস্টার প্ল্যান’ প্রণয়ন করা হয়েছে।

তিনি বলেন, আধুনিক ও যুগোপযোগী শিল্প কারখানা স্থাপনসহ শিল্পায়নের ধারাকে বেগবান করতে ‘জাতীয় শিল্পনীতি-২০২২’ ও ‘এসএমই নীতিমালা-২০১৯’ প্রণয়ন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনায় শ্রমঘন শিল্পায়নে মনোনিবেশসহ শিল্পখাতে গতিশীলতা অব্যাহত রাখতে শিল্প মন্ত্রণালয় নতুন শিল্প কারখানা স্থাপন, পুরাতন কারখানার আধুনিকায়ন এবং যন্ত্রপাতি প্রতিস্থাপনের কাজ করছে। শিল্পখাতে উন্নয়নের চলমান অভিযাত্রা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশ নির্ধারিত সময়ের আগেই শিল্প সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত হবে।

কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ বলেন, কৃষি উৎপাদনে ঈর্ষণীয় সাফল্য থাকা সত্ত্বেও আমরা কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, সংরক্ষণ ও রপ্তানিতে অনেকটা পিছিয়ে আছি। প্রক্রিয়াজাতকরণের কম সুযোগ ও সংরক্ষণাগারের অভাবে আমাদের উৎপাদিত শাকসবজি ও ফলমূলের প্রায় ২০-৩০ শতাংশ পর্যন্ত নষ্ট হয়ে যায়। ফলে কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, ভোক্তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

Advertisement

তিনি বলেন, বছরে আমাদের কৃষিপণ্য রপ্তানি হয় মাত্র এক বিলিয়ন ডলারের মতো। অথচ এখানে সম্ভাবনা অনেক বেশি, কৃষিপণ্য রপ্তানি করে প্রতি বছর কয়েক বিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব।

তিনি এ সময় দেশের কৃষিখাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য শিল্পোদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান।

শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রেণিবিন্যাস অনুযায়ী, ৬ ক্যাটাগরির ২০টি শিল্প প্রতিষ্ঠান ও উদ্যোক্তাকে এই পুরস্কার দেয়া হয়। এগুলো হলো; বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে ছয়টি, মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি, ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে চারটি, মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি, কুটির শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি ও হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে একটি।

বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে প্রথম হয়েছে ইকোটেক্স লিমিটেড, প্রাণ ডেইরি লিমিটেড ও মীর আক্তার হোসেন লিমিটেড। দ্বিতীয় হয়েছে স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। যৌথভাবে তৃতীয় হয়েছে স্নোটেক্স আউটারওয়্যার লিমিটেড ও স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড। মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে বেঙ্গল পলি অ্যান্ড পেপার স্যাক লিমিটেড। দ্বিতীয় হয়েছে বসুমতি ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেড ও তৃতীয় হয়েছে এপিএস অ্যাপারেলস লিমিটেড।

ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে প্রথম হয়েছে দ্য রিলায়েবল বিল্ডার্স ও কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পারি লিমিটেড। দ্বিতীয় হয়েছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। তৃতীয় হয়েছে গুনজে ইউনাইটেড লিমিটেড।

Advertisement

মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে ফারিহা গ্রিন মুড লেদারস লিমিটেড। দ্বিতীয় হয়েছে এ.বি.এম ওয়াটার কোম্পানি। তৃতীয় হয়েছে ডিপলেড ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড।

কুটির শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে ব্লু-স্টার অ্যাগ্রো প্রোডাক্ট অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ। দ্বিতীয় হয়েছে প্রীতি বিউটি পার্লার। তৃতীয় হয়েছে লেহাজ সালমা যুব মহিলা কল্যাণ সংস্থা। হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে একটি প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হয়েছে বিজ সল্যুশনস লিমিটেড।

২০১৪ সালে প্রথমবারের মতো ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার’ দেওয়া শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় এ বছর সপ্তমবারের মতো পুরস্কারটি দেয়া হলো।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version