Connect with us

জাতীয় পার্টি

ঢাকা-১৭ আসনে আলাদা প্রার্থী দিলেন রওশন ও জিএম কাদের

Published

on

জাতীয় সংসদের দুটি আসনে উপনির্বাচনের জন্য আলাদা আলাদা প্রার্থী ঘোষণা করে ফের প্রকাশ্যে এলো দুই নেতার দ্বন্দ্ব। এ নিয়ে দলের নেতাকর্মীরা অস্বস্তিতে পড়েছে। ঢাকা-১৭ আসনে উপনির্বাচনে এবার জাতীয় পার্টির মনোনয়ন দিয়েছেন দলের চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। এর আগে ওই আসনে দলটির প্রার্থী হিসেবে কাজী মো. মামুনুর রশিদের নাম ঘোষণা করেন জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ।

অবশ্য জি এম কাদের চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচনেও প্রার্থী ঘোষণা করেছেন। এই আসনে লাঙ্গল প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন মো. সামসুল আলম।

বুধবার (১৪ জুন) দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের ওই দুই আসনে প্রার্থী হিসেবে মেজর (অব.) সিকদার আনিছুর রহমানকে লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।  এর আগে গেলো মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের রাজধানীর বনানীর কার্যালয় মিলনায়তনে দলের মনোনয়ন বোর্ডের সভায় প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের সভাপতিত্বে মনোনয়ন বোর্ডের সভায় উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, কাজী ফিরোজ রশীদ, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, এটিইউ তাজ রহমান, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া।

এর আগে গেলো (৫ জুন) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে রওশন এরশাদ ঢাকা-১৭ আসনে কাজী মো. মামুনুর রশিদকে প্রার্থী ঘোষণা করেন। বিরোধীদলীয় নেতার রাজনৈতিক সচিব গোলাম মসীহ্ ওই বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠান।

Advertisement

গেলো ১৫ মে সংসদ সদস্য চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠানের (ফারুক) মৃত্যুতে ঢাকা-১৭ আসনটি শূন্য হয়। এরপর এই আসনে উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে ইসি। সে মোতাবেক আগামী ১৭ জুলাই এ আসনে ভোট অনুষ্ঠিত হবে।

অন্যদিকে সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ডা. মো. আফছারুল আমীন গেলো (২ জুন) মারা গেলে চট্টগ্রাম-১০ আসনও শূন্য ঘোষিত হয়। পরে ইসি এ আসনের উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে। সে মোতাবেক ৩০ জুলাই বন্দর নগরের এ আসনে ভোট হবে।

 

জাতীয় পার্টি

দেশে এখন অন্যায়-অবিচার ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা গঠিত হচ্ছে : জিএম কাদের

Published

on

দেশে এখন অন্যায়-অবিচার ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা গঠিত হচ্ছে। স্বাভাবিক জিনিস স্বাভাবিকভাবে চলছে না। যারা দুর্নীতি করছে, অপকর্মের সঙ্গে জড়িত, চাঁদাবাজি ও চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত তারা যেন স্বাভাবিক হয়ে গেছে। আর সৎ ও দেশ প্রেমীরা অস্বাভাবিক হিসেবে গণ্য হচ্ছে। বললেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।

রোববার (২ জুন)  দুপুরে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে একটি অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন জিএম কাদের।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, কিছুদিন ধরে শোনা যাচ্ছে কাউকে ধরা হবে। কিন্তু ধরা হচ্ছে না। কে ধরবেন, কাকে ধরবেন, সবাই একই পথের পথিক কিনা তাও সবাই জানে না।

জিএম কাদের বলেন, আইন সবার জন্য সমান থাকছে না। এক শ্রেণির মানুষ সব সময় আইনের ঊর্ধ্বে থাকছে। উপর থেকে নির্দেশিত না হলে অনেক অপরাধী আইনের আওতায় আসছে না। এটি আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার ভিত্তিক ব্যবস্থা নয়।

প্রসঙ্গত, নারায়ণগঞ্জের বারদীতে অবস্থিত শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারীর আশ্রমে পৌঁছালে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানকে স্বাগত জানান দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকাসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয় পার্টি

‘কার গাফিলতিতে শ্রমবাজারে এতবড় বিপর্যয় বের করতে হবে’

Published

on

ভিসা পেয়েও ৩১ মের মধ্যে প্রায় ৩১ হাজার কর্মী মালয়েশিয়ায় যেতে পারেনি। কার গাফিলতির কারণে শ্রমবাজারে এতবড় বিপর্যয় হলো তা বের করতে উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে। পাশাপাশি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা মালয়েশিয়ায় যেতে পারেনি তাদের পাঠাতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে সরকারকে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে সরকারের প্রতি আহ্বানের পাশাপাশি দোষীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানিয়েছেন তিনি।

শনিবার (১ জুন) এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন গোলাম মোহাম্মদ কাদের।

তিনি বলেন, গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর দেশটি ২০২২ সালে ৫ লাখ ২৪ হাজার ৯৪৬ জন কর্মী নিতে রাজি হয়। ৩১ মের মধ্যে এই কর্মী পাঠানোর কথা ছিল। সে অনুযায়ী গত প্রায় দুই বছর ধরে এজেন্সির পেছনে ঘুরে ঘুরে ৬ থেকে ৮ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ করে নির্ধারিত সময়ে মালয়েশিয়ায় যেতে পেরেছেন ৪ লাখ ৯৪ হাজার ১০২ জন। বাকি ৩০ হাজার ৮৪৪ জন সর্বস্ব হারিয়েও মালয়েশিয়ায় যেতে পারেনি। এর চেয়ে কষ্টদায়ক ঘটনা আর হতে পারে না।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, এজেন্সিগুলোর চাহিদামতো টাকা পরিশোধ করে, ৪ থেকে ৫ রাত বিমানবন্দরের মেঝেতে ঘুমিয়েও মালয়েশিয়াতে যেতে না পারাটা মর্মান্তিক ও দুঃখজনক।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয় পার্টি

আওয়ামী লীগ জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে : জিএম কাদের

Published

on

আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন সেগুলো জনগণ আর বিশ্বাস করে না। বললেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে কাদের এসব কথা বলেন।

জিএম কাদের বলেন,  আওয়ামী লীগ আগে গাছের মতো ছিল। যেখানে জনগণ আশ্রয় নিতো। এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সামনের অর্থনৈতিক সংকট আরও প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। আর সেজন্যই সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত।

তিনি দাবি করেন, দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎকালের সর্বনিম্ন। এসব আমাদের জন্য অশুভ সংকেত। দেশে টাকা নেই, প্রতিদিন রিজার্ভ কমে যাচ্ছে। দেশে বিনিয়োগ আসছে না। যে অর্থ আসে তা বিদেশে চলে যাচ্ছে। ফলে ডলারের বিপরীতে দেশীয় টাকার চরম অবমূল্যায়ন হচ্ছে। দিন দিন টাকার ভ্যালু কমে যাচ্ছে

প্রসঙ্গত, এর আগে সার্কিট হাউসে এসে পৌছালে প্রশাসন ও দলীয় নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগিত জানান।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version