Connect with us

ফুটবল

৮০ সেকেন্ডে গোল করলেন মেসি

Published

on

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের পড়ন্ত বেলায় রয়েছেন বিশ্বজয়ী আর্জেন্টাইন অধিনায়ক লিওনেল মেসি। সম্প্রতি ইউরোপ ছেড়ে আমেরিকান সকার ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে যোগদানের ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। তবে তাদের হয়ে মাঠে নামার আগেই মেসি নতুন মাইলফলক গড়েছেন। করেছেন ক্যারিয়ারের সবচেয়ে দ্রুততম গোল।

চীনের বেইজিংয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ফিফা উইন্ডোর প্রীতি ম্যাচে খেলতে নেমেছে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। এদিন ম্যাচের শুরুতেই ডি বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া শটে বল জালে জড়ান মেসি। তখন ম্যাচের বয়স মাত্র ১ মিনিট ২০ সেকেন্ড। যা আর্জেন্টাইন ফুটবলারদের মধ্যে চতুর্থ দ্রুততম গোল। একইসঙ্গে ৩৬ বছরে পা দিতে যাওয়া মেসির ক্যারিয়ারের সবচেয়ে দ্রুততম গোল এটি। এর আগে আর্জেন্টিনা অধিনায়কের দ্রুততম গোল ছিল ২ মিনিট ২৬ মিনিটে। ২০১৪ সালের ব্রাজিল বিশ্বকাপে তিনি নাইজেরিয়ার বিপক্ষে ওই গোল করেছিলেন।

তবে আর্জেন্টিনার হয়ে সবচেয়ে দ্রুততম গোল গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতার। চিলির বিপক্ষে মাত্র ৪০ সেকেন্ডে গোল করেছিলেন তিনি। এরপর ৫০ সেকেন্ডে ব্রাজিলের বিপক্ষে ফ্রাঙ্ক এবং মেক্সিকোর বিপক্ষে মাউরো ইকার্দি ১.১১ মিনিটে গোল করেছিলেন। তারপরই অবস্থান অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে করা মেসির গোলটি।

এই গোল দিয়ে আর্জেন্টিনার জার্সিতে সর্বোচ্চ গোলদাতা মেসি ১০৩ গোল পূর্ণ করেছেন। এই গোল পেতে তিনি খেলেছেন ৭২টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ। কাতার বিশ্বকাপ জয়ের পর মেসি গোল্ডেন বল এবং ফিফা বর্ষসেরা পুরস্কার জিতেছেন। একইসঙ্গে সর্বোচ্চ সাতবারের ব্যালন ডি’অরজয়ী এবারও সেই দৌড়ে রয়েছেন। এজন্য তাকে হারাতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা জেতা ম্যানচেস্টার সিটির আর্লিং হলান্ডকে।

সাম্প্রতিক দলবদলের আলোচনায় সবচেয়ে বেশি খবরের শিরোনাম হয়েছিলেন মেসি। পরবর্তীতে পিএসজির সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই তিনি সবাইকে চমকে দিয়ে ইন্টার মায়ামিতে যাওয়ার ঘোষণা দেন।

Advertisement

আগামী ১৯ জুন ইন্দোনেশিয়ার বিপক্ষে জাকার্তায় দ্বিতীয় প্রীতি ম্যাচে নামবেন মেসির আর্জেন্টিনা। তবে ওই ম্যাচে তিনি খেলবেন না। ওই সময় তিনি অবকাশ যাপনে থাকবেন বলে জানা গেছে।

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

ফুটবল

অস্বস্তিতে থাকা মেসিকে নিয়ে শঙ্কা

Published

on

কোপা আমেরিকার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে আর্জেন্টিনা। উদ্বোধনী ম্যাচের পর চিলির বিপক্ষে ১-০ গোলের জয়- দলটিকে কোয়ার্টারে নিয়ে গেছে। তবে দলীয় অধিনায়ক লিওনেল মেসিকে নিয়ে কিছুটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। ম্যাচের ২৪ মিনিটে আর্জেন্টিনা চিকিৎসকের কাছে যেতে হয় মেসিকে। আর পুরো ম্যাচ জুড়েই তাকে ‘আনফিট’ বলেই মনে হয়েছে।

মেসি ভুগছিলেন কিছু সমস্যায়। জ্বর ও গলাব্যথার কিছু উপসর্গ ছিল। তা নিয়েই খেলেছেন ম্যাচ। আবার চিলির বিপক্ষে মাঠে নেমেও চোট পেয়েছেন। ম্যাচ শেষে গণমাধ্যমের সাথে যখন কথা বলেছেন মেসি, তখনো জানিয়েছেন; তার পেশিতে অস্বস্তি হওয়ার কথা।

ইন্টার মিয়ামির হয়েও চলতি মৌসুমে খেলতে ভুগেছেন মেসি। যেখানে মাংস পেশির সমস্যাতেই ভুগেছেন এই তারকা খেলোয়াড়। এখন আবার দলের হয়ে খেলতে নেমেও একইরকম পরিস্থিতি বোধ করছেন।

মেসির পেশিতে স্ক্যান করার কথা রয়েছে। গণমাধ্যমের সূত্র তেমনটি বলছে। স্ক্যান শেষে হয়তো জানা যাবে, কতটা ভালো বা মন্দ পরিস্থিতিতে আছেন তিনি। এরপর কোপা আমেরিকার বাকি ম্যাচগুলো স্বস্তির সাথে মাঠে থাকতে পারবেন কি না, সেটিও হয়তো পরিষ্কার হয়ে যাবে।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

কোস্টারিকার রক্ষণ ভাঙতে ব্যর্থ ব্রাজিল

Published

on

কোনোভাবেই কিছু হলো না। ব্রাজিল চেষ্টা করে গেল একের পর এক। কিন্তু কোস্টারিকার বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হলো তাদের। র‍্যাংকিং বিচারে সেলেসাওদের থেকে ৪৭ ধাপ পিছিয়ে আছে কোস্টারিকা। কোপা আমেরিকার মাঠের খেলায় হতাশা কেবল সঙ্গী হলো ব্রাজিল খেলোয়াড়দের।

গোল মিস, গোল মিস! রদিগো, লুকাস পাকেতা বা ভিনিসিয়াস জুনিয়র- এক যেন মহড়া দিয়েছিলেন তারা। এখানে প্রতিপক্ষকে আলাদা সম্মান জানাতে হয়। কোস্টারিকার রক্ষণভাগ ব্রাজিলের জন্য কাঁটা হয়ে উঠেছিল।

সেই রক্ষণ ভেঙে তারকা খেলোয়াড়েরা সুবিধা করতে পারেনি মোটেও। এবারই প্রথম কোস্টারিকার বিপক্ষে ড্র করলো ব্রাজিল। আগের ১১ দেখায় ১০ বার জিতেছে সেলেসাওরা আর একবার কোস্টারিকা।

এই হারে কোপার শুভসূচনা করতে ব্যর্থ হলো ব্রাজিল।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

রেকর্ডের দিনে মেসি বললেন, ম্যাচ সহজ ছিল না

Published

on

কোপা আমেরিকার ইতিহাসে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার রেকর্ড এখন লিওনেল মেসির দখলে। এতদিন পর্যন্ত চিলির সের্হিও লিভিংস্টোনের সাথে ভাগাভাগি অবস্থানে ছিলেন মেসি। এই প্রয়াত গোলরক্ষকের ৩৪ টি ম্যাচ খেলার রেকর্ড পেরিয়ে মেসি এখন ৩৫ টি ম্যাচ ঝুলিতে নিয়ে অবস্থান করছেন। এমন দিনে দলও জিতেছে কোপা আমেরিকার উদ্বোধনী ম্যাচে।

মেসির হাতে আরও সুযোগ ছিল। গোল করতে পারেননি। তবে গোল করিয়েছেন। একটি গোলে সরাসরি অবদান ছিল তার। আর অন্য গোলটিতেও মূল কাজটুকু করেছেন। আটালান্টার মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়ামে কানাডার বিপক্ষে গোল পেয়েছেন হুলিয়ান আলভারেজ ও লাউতারো মার্টিনেজ।

প্রথমার্ধ ছিল গোলশূন্য। এরপর দ্বিতীয়ার্ধ শুরু হওয়ার পর ৪৯ মিনিটে আলভারেজের পা থেকে প্রথম গোল আসে। যেখানে ম্যাক অ্যালিস্টারকে বল বাড়িয়েছিলেন মেসি। আর অ্যালিস্টারের পায়ের খোঁচাতেই আলভারেজ পেয়ে যান দলের পক্ষে প্রথম গোল।

এরপর ৮৮ মিনিটের মাথায় আর্জেন্টাইন অধিনায়কের চমৎকার এক থ্রু-পাসে গোল করতে ভুল করেননি লাউতারো মার্তিনেজ। এই গোলের পর উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে আকাশী-নীল জার্সিধারীরা।

আর্জেন্টিনার খেলোয়াড়েরা মোট ৬৫ শতাংশ বলের দখলে ছিলেন। আর ১৯ টি শটের মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ৯ টি শট। গোলের সুযোগ মিস না করলে হয়তো ব্যবধান আরও বাড়িয়ে নিতে পারতো মেসি বাহিনী।

ম্যাচ শেষে মেসি বলেন, ‘আমরা ধৈর্য্য নিয়ে বলের দখল নিই এবং আক্রমণ চালাই। আজ আমাদের ফাঁকা জায়গা খুঁজে পেতে বেশ সংগ্রাম করতে হয়েছে। বেশিরভাগ প্রতিপক্ষ আমাদের চেয়ে আলাদা ধরনের ফুটবল খেলে। যার বিপরীতে আমাদের মনোবল শক্ত রাখতে হয় এবং লক্ষ্য ছিল বল নিয়ন্ত্রণে রেখে সুযোগ আসলেই তা কাজে লাগানোর।’

Advertisement

আর্জেন্টিনা অধিনায়ক আরও যোগ করেন, ‘আমরা জানতাম তাদের সঙ্গে কঠিন ম্যাচ হবে, কারণ তারা বেশ শরীরি ভাষায় জবাব দেয়। প্রথমার্ধে তো তেমন সুযোগই দেয়নি আমাদের। সৌভাগ্যবশত দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আমরা গোল পেয়ে যাই, কিন্তু এরপরও ম্যাচ খুব একটা সহজ ছিল না।’

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version