Connect with us

জাতীয়

কোথায়-কখন অনুষ্ঠিত হবে দেশের প্রধান ঈদের জামাতগুলো

Published

on

ঈদ জামাত

মহান ত্যাগের মহিমায় মুসলিম উম্মাহর বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে বৃহস্পতিবার (২৯ জুন)। ইতোমধ্যে ঈদুল আজহার নামাজ আদায়ের জন্য সারাদেশে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

রাজধানীর জাতীয় ঈদগাহে সকাল সাড়ে ৭টায় ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে। তবে আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ হলে জাতীয় ঈদগাহের পরিবর্তে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে সকাল ৮টায় প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

প্রতি বছরের মতো এবারও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পাঁচটি ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত হবে সকাল ৭টায়। এরপর দ্বিতীয় জামাত ৮টায়, তৃতীয় জামাত ৯টায়, চতুর্থ জামাত ১০টায় এবং সর্বশেষ জামাত সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকার বাইরে ঈদ জামাত

চট্টগ্রাম নগরে প্রথম ও প্রধান জামাত সকাল সাড়ে সাতটায় জমিয়তুল ফালাহ মসজিদ ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে। একই স্থানে দ্বিতীয় জামাত হবে সকাল সাড়ে আটটায়।

খুলনায় প্রধান জামাত সকাল ৮টায় খুলনা সার্কিট হাউস ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে। তবে আবহাওয়া প্রতিকূল থাকলে খুলনা টাউন জামে মসজিদে সকাল ৮টায় প্রধান জামাত হবে। দ্বিতীয় জামাত সকাল ৯টায় এবং তৃতীয় জামাত সকাল ১০টায় টাউন জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। খুলনা আলিয়া মাদরাসা মডেল মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৭টায়।

Advertisement

রংপুরে প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে সকাল ৮টায়। বৃষ্টি হলে প্রধান জামাত হবে জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে। এখানে প্রথম জামাত সকাল ৮টায় এবং দ্বিতীয় জামাত হবে সকাল ৯টায়। পুলিশ লাইন্স মাঠেও ঈদের জামাত হবে সকাল সাড়ে ৭টায়।

বরিশালে প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায় নগরের বান্দ রোড হেমায়েত উদ্দিন কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে। বরিশাল বিভাগের কয়েকটি মাদরাসায় প্রতিবছর বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। সেগুলোর মধ্যে বরিশাল সদর উপজেলার চরমোনাই মাদরাসা ও পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি উপজেলার শর্ষিনা মাদরাসায় সকাল ৮টায় এবং ঝালকাঠী সদরের বাসন্ডা নেছারাবাদ মাদরাসায় সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

ময়মনসিংহে প্রধান জামাত হবে সকাল ৮টায় নগরীর আঞ্জুমান ঈদগাহ মাঠে। একই স্থানে দ্বিতীয় জামাত হবে সকাল পৌনে ৯টায়।

সিলেট মহানগর ও জেলায় তিন হাজারের অধিক ঈদগাহ-মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এরমধ্যে সিলেট নগরীর প্রধান ঈদের জামাত সকাল ৮টায় ঐতিহাসিক শাহি ঈদগাহ ময়দানে হবে। দ্বিতীয় বৃহৎ ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে একই সময়ে হজরত শাহজালাল (রহ.) ও হজরত শাহপরান (রহ.) মাজার মসজিদে।

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে প্রতি বছরের মতো এবারো সকাল ৯টায় ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর ময়দানে ১৯৫তম ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হবে। শোলাকিয়ায় ঈদের জামাতে আশপাশের জেলার লোকজনের অংশগ্রহণের সুবিধার্থে ভৈরব-কিশোরগঞ্জ-ভৈরব ও ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ লাইনে ‘শোলাকিয়া এক্সপ্রেস’ নামে দুটি স্পেশাল ট্রেন চলাচল করবে।

Advertisement

এদিকে পবিত্র ঈদুল আজহার জামাতের জন্য প্রস্তুত আয়তনের দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ ঈদগাহ দিনাজপুরের ঐতিহাসিক গোর-এ শহীদ বড় ময়দান। এখানে সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে ঈদের জামাত। এবারই প্রথম এই ঈদের জামাতে মুসল্লিদের অংশগ্রহণের সুবিধার্থে দুটি স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

জাতীয়

জঙ্গি তৎপরতা রোধে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

Published

on

অনলাইনে জঙ্গি তৎপরতা পুলিশের বড় চ্যালেঞ্জ। অনলাইনের মাধ্যমে অল্প সময়ের ভেতরে অল্প খরচে বেশি মানুষকে সংক্রমিত করা যায়। এ ক্ষেত্রে পুলিশের তৎপরতার পাশাপাশি সমাজের সব শ্রেণির মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। বললেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান।

সোমবার (০১ জুলাই) সকালে রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিসানে জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, এটি আমাদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ অল্প সময়ের ভেতরে অল্প খরচে বেশি মানুষকে সংক্রমিত করা যায়। এ ক্ষেত্রে পুলিশের তৎপরতার পাশাপাশি সমাজের সব শ্রেণির মানুষের এগিয়ে আসতে হবে। মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, সচেতন শ্রেণির মানুষ ও অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে তার সন্তান কীভাবে চলছে, কার সঙ্গে চলছে, কতক্ষণ তার সন্তান মোবাইলে থাকছে, একা একা থাকছে সবকিছু খেয়াল রাখতে হবে।

তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ একটি বৈষয়িক সমস্যা। বাংলাদেশেও এর থেকে মুক্ত নয়। এরপরও পুলিশের সিটিটিসি, এটিইউ ও জঙ্গি দমনে অন্যান্য বাহিনীর দক্ষতা ও দুরদর্শিতা বাংলাদেশকে সুন্দর অবস্থায় রেখেছে। জঙ্গি দমনে বিশ্বে রোল মডেল পরিচিত পেয়েছে।

ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, বিভিন্ন দেশে দেখে থাকি জঙ্গি আক্রমণের পরে অপারেশন হয়, কিন্তু বাংলাদেশেই একমাত্র উদাহরণ যে জঙ্গি আক্রমণ হওয়ার তথ্য পুলিশের কাছে ছিল এবং ইন্টেলিজেন্স পুলিশিং করে জঙ্গিদের অ্যাটাক করতে পেরেছি এবং অনেক ক্ষেত্রেই নির্মুল করতে পেরেছি।

Advertisement

হাবিবুর রহমান বলেন, বর্তমানে যে কোনো ঘটনার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশের সক্ষমতা রয়েছে। আশা করি চলমান শান্তিপূর্ণ অবস্থা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবো।

জঙ্গিদের অর্থায়নে বিভিন্ন ইন্স্যুরেন্সের জড়িত থাকার অভিযোগের প্রশ্নে তিনি বলেন, জঙ্গি সংশ্লিষ্ট যে কোনো প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি কিংবা সংগঠন তাদের পেছনে পুলিশের তৎপরতা রয়েছে এবং সেটি অব্যাহত থাকবে।

এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার, সিটিটিসি প্রধান মো. আসাদুজ্জামানসহ ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

কোনও অর্ডার করিনি, অনুরোধ জানিয়েছি : এসবি প্রধান

Published

on

সংবাদে অতিরঞ্জিত ও খণ্ডিত তথ্যের কারণে প্রতিবাদের পাশাপাশি আমরা অনুরোধ জানিয়েছি। প্রতিবাদলিপিতে আমরা কোনও নির্দেশনা দেইনি। আপনাদের কোনও অর্ডার করিনি। শুধু পুলিশ নয়, যেকোনও নিউজ করার আগে ভালো করে যাচাই-বাছাই করার অনুরোধ করেছি। এটি পেশাগতভাবে আসলে যেকেউ করতে পারে। অনুরোধ রাখা না রাখা আপনাদের বিষয়। আপনাদের শুধু অনুরোধ করেছি। বললেন পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনেরও সভাপতি, পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম।

সোমবার (১ জুলাই) সকালে গুলশানের দীপ্ত শপথ ভাস্কর্যে হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এসবি প্রধান। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।

পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে সংবাদপ্রকাশ হওয়ার পর পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে একটি প্রতিবাদলিপি পাঠানো হয় গণমাধ্যমে। সেই প্রতিবাদলিপির বিষয়ে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলামকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, প্রতিবাদের পাশাপাশি আমরা অনুরোধ জানিয়েছি। আপনাদের কোনও অর্ডার করিনি। অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনেরও সভাপতি।

অতিরিক্ত আইজিপি বলেন, আমরা সবসময় বলে আসছি ব্যক্তির দায় সংগঠনের বা বাহিনীর না। কিন্তু পাশাপাশি অতিরঞ্জিত এবং খণ্ডিত তথ্য থাকে। যেমন আমাদের এক কর্মকর্তার বিষয়ে বলা হয়েছিল তিনি সপরিবারে বিদেশে পালিয়ে গেছেন। আসলে তিনি পালিয়ে যাননি।

মনিরুল ইসলাম বলেছেন, গুলশানে দীপ্ত শপথ ভাস্কর্যে হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলায়র পর অনেক দেশ মনে করেছিল এই জঙ্গি হামলার পর বাংলাদেশ আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না। আরও জঙ্গি হামলায় বাংলাদেশ আফগানিস্তানে পরিণত হবে বলেও অনেকে মনে করেছিলো। তবে দেশে এখন জঙ্গিবাদ পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আছে।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সংলাপে বসছে সৌদি-বাংলাদেশ, গুরুত্ব পা‌বে যেসব বিষয়

Published

on

সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে দ্বিতীয় রাজনৈতিক সংলাপে বসছে বাংলাদেশ। সোমবার (১ জুলাই) অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এ সংলা‌পে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ইস্যু গুরুত্ব পা‌বে। এছাড়া রিজার্ভ সংকট মেটাতে সৌ‌দি থে‌কে তহ‌বিল চাওয়ার পাশাপা‌শি দেশটির যুবরাজের প্রস্তাবিত বাংলাদেশ সফর নি‌য়ে আলোচনা হ‌বে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সোমবার রিয়াদে সৌদির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফয়সাল বিন ফারহান আল সৌদের সঙ্গে রাজনৈতিক সংলাপে বসবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। ওই সংলাপে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।

কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় বিষয়ের মধ্যে দুই দেশের সম্পর্ক পর্যালোচনা, সৌদি যুবরাজের প্রস্তাবিত বাংলাদেশ সফর, জনশক্তি রপ্তানি, বেসরকারি খাতে ব্যবসা বাড়ানো, সৌদি উন্নয়ন তহবিলের (এসএফডি) মাধ্যমে বাংলাদেশে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা, যৌথ বিনিয়োগে বাংলাদেশ ইউরিয়া ও ডিএপি সার কারখানা স্থাপন, বাংলাদেশের পেট্রো-ক্যামিকেল ও পর্যটনে সৌদি বিনিয়োগের উদ্যোগ ও প্রস্তাবিত বিনিয়োগের মতো বিষয়গুলোতে আলোচনা হবে।

দ্বিপক্ষীয় ইস্যুর বাইরে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যু উঠে আসবে আলোচনার টেবিলে। এগুলোর মধ্যে বিশেষ করে ফিলিস্তিন সংকট, মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি, ইয়েমেন পরিস্থিতি, পবিত্র মক্কা-মদিনাকে লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে হুতিদের হামলা, রোহিঙ্গা সংকট, ইউক্রেন ও রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাব। এছাড়া আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশেষ করে জাতিসংঘের বিভিন্ন ফোরামে একে অপরকে সমর্থনের বিষয়টি আসতে পারে আলোচনায়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, দুই দেশের সম্পর্কের সামগ্রিক ইস্যুতে আলোচনা হবে। বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা হবে। সৌদি যুবরাজের প্রস্তাবিত বাংলাদেশ সফর নিয়ে আলোচনা হবে। মধ্যপ্রাচ্য ইস্যু বেশ গুরুত্ব পাবে। এক্ষেত্রে গাজা ইস্যু বেশি ফোকাসে থাকবে। এছাড়া রোহিঙ্গা ইস্যু আমরা তুলব।

Advertisement

রোববার (৩০ জুন) পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ জানান, সৌদি আরব আমাদের বড় উন্নয়ন সহযোগী। সেখানে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি বসবাস করে এবং দেশে রেমিট্যান্স পাঠায়। গ্রিন এনার্জি, সৌরশক্তি ও বন্দর ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের সঙ্গে সৌদি সহযোগিতায় রয়েছে। শিল্প ক্ষেত্রে বিনিয়োগের জন্য আমরা তাদের বলব।

পাশাপাশি সৌদিরা যেহেতু বিভিন্ন দেশের ব্যাংকে অর্থ রাখে, আমাদের দেশের ব্যাংকগুলোর অফশোর অ্যাকাউন্টে অর্থ রাখার প্রস্তাব তাদেরকে দিতে পারি। তারা নিয়মানুযায়ী লাভ পাবে এবং সেই অ্যাকাউন্ট থেকে তারা তাদের মুদ্রায় লেনদেন করতে পারবে। বিদেশি ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অফশোর অ্যাকাউন্ট সুবিধার জানালা আমরা উন্মুক্ত করেছি, এটি আমরা তুলে ধরতে চাই, বলেন মন্ত্রী।

সংলা‌পে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. নজরুল ইসলাম, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ও মধ্য এশিয়া অনুবিভাগের মহাপরিচালক ও পরিচালক শফিকুর রহমান ও নাফিসা মনসুরসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপ‌স্থিত থাক‌বেন।

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version