Connect with us

লাইফস্টাইল

তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে যে অভ্যাসগুলো

Published

on

ত্বকের যত্ন

সময়ের নিয়মে বয়স বাড়ে। কিন্তু বয়সের ছাপ যেন অন্যের চোখে ধরা না পড়ে, সেই সুপ্ত বাসনা সকলের মনেই থাকে। আবার অনেকেরই বাসনা থাকে সুস্থ, নীরোগ একটা জীবনের। ওষুধনির্ভর জীবন পছন্দ করেন না অনেকেই। কিন্তু কোন জাদুবলে এমন জীবন লাভ করা সম্ভব? বয়স ধরে রাখার সঙ্গে শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতার যোগ রয়েছে। ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়া, নিয়মিত শরীরচর্চা করা, পর্যাপ্ত ঘুম এবং মানসিক চাপমুক্ত থাকার অভ্যাস করতে পারলে তার প্রভাব পড়ে শরীর এবং মনের উপর। ফলে ত্বকের বয়স ধরে রাখা বেশ খানিকটা সহজ হয়।

বয়স ধরে রাখতে এবং জীবনধারার সঙ্গে যুক্ত রোগগুলি বশে রাখতে গেলে যা করতে হবে-

নিয়মিত শরীরচর্চা

হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে এবং সামগ্রিক সুস্থতা বজায় রাখতে গেলে শারীরিক ভাবে সক্রিয় থাকা অত্যন্ত জরুরি। নিয়মিত জিমে গিয়ে ঘাম ঝরানো সম্ভব না হলে বাড়িতেই সাধারণ কিছু যোগাসন, ধ্যান, হাঁটার মতো ব্যায়াম করা যেতেই পারে।

পুষ্টিকর খাওয়াদাওয়া

Advertisement

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন খাওয়া, বেশি করে ফল এবং শাক-সব্জি খাওয়ার দিকে জোর দিতে হবে। সঙ্গে বাইরের ভাজাভুজি, অতিরিক্ত শর্করা এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে আনতে হবে।

পর্যাপ্ত ঘুম

রাতে অন্তত পক্ষে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমোনো জরুরি। সারা দিন কাজের পর ঘুম না আসতেই পারে। তবে কাজ থেকে ফেরার পর বাইরের দুনিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ কমিয়ে আনার অভ্যাস করতে হবে। ঘুমের আবহ তৈরি করতে ঢিমে লয়ের, হালকা কোনও গান চালিয়ে রাখতে পারেন।

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ

মুখই হল মনের আয়না। মানসিক চাপ, উদ্বেগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে তা মুখে ফুটে উঠবেই। কারও কারও মুখে বয়সের ছাপ পড়ে যেতে পারে মানসিক চাপের কারণেই।

Advertisement

সামজিক যোগাযোগ

সারা সপ্তাহ নানা কাজে ব্যস্ত থাকলেও ছুটির দিনে বা অন্যান্য অনুষ্ঠানে আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে চেষ্টা করুন। পুরনো বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে দেখা করলেও অনেক সময় মন ভাল হয়ে যায়। শরীর এবং মন ভাল রাখতে সামাজিক সম্পর্ক মজবুত হওয়াও জরুরি।

 

সূত্র: হেলথ লাইন

 

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

লাইফস্টাইল

যেভাবে মাস্কারার ব্যবহারে চোখ হয়ে উঠবে আরও প্রাণবন্ত

Published

on

ছোটখাটো খুঁত ঢেকে কাউকে সুন্দর করে তোলার জন্য দরকার হয় ‘মেকআপ’-এর। কিন্তু, সে-ও এক শিল্প।

চোখের পল্লব ঘন, দীর্ঘ করতে ব্যবহার হয় মাস্কারার। কিন্তু শত চেষ্টাতেও কি পেশাদার রূপটান শিল্পীর ছোঁয়া আসে না? তা হলে জেনে নিন, কী ভাবে মাস্কারার ব্যবহারে আপনার চোখ হয়ে উঠতে পারে আরও সুন্দর। চোখের পল্লব দেখাতে পারে আরও ঘন আর দীর্ঘ।

চোখের পল্লব দীর্ঘ ও সুন্দর দেখাতে প্রয়োজন কয়েকটি জিনিস। কৃত্রিম পল্লব, আঠা, ব্রাশ, মাস্কারা। চোখের পল্লব ঘন মনে হবে মাস্কারার যথাযথ ব্যবহারে।

১. অনেকেরই চোখের পল্লব ঘন হয় না। সে ক্ষেত্রে চাইলে কৃত্রিম পল্লব ব্যবহার করতে পারেন। তবে চোখের সঙ্গে তা যেন মানানসই হয়। প্রথমে বিশেষ আঠা দিয়ে সেই পল্লব জুড়ে নিতে হবে। তবে দেখতে হবে, তা যেন কৃত্রিম বলে বোঝা না যায়।

২. এরপর ‘ব্রাশ’ বা ‘ফ্লেক্সিবল স্টাইলার’ দিয়ে পল্লব কার্ল করে নিতে হবে। কৃত্রিম পল্লব ব্যবহার না করলেও, নীচ থেকে শুরু করে উপরের দিকে ব্রাশ ঘুরিয়ে চোখের পল্লব কার্ল করতে হবে। চাইলে ‘আইল্যাশ কার্লার’ও ব্যবহার করতে পারেন।

Advertisement

৩. কার্ল হয়ে যাওয়ার পর পল্লবের মাঝখান থেকে উপর পর্যন্ত মাস্কারার ব্রাশ টানতে হবে। ৩ সেকেন্ড ধরে একটু চেপে চেপে একাধিক বার এই পদ্ধতি অনুসকরণ করতে হবে। মাঝের অংশে খুব ভাল করে মাস্কারা লাগিয়ে চোখের পাশের অপেক্ষাকৃত কম দৈর্ঘ্যের পল্লবগুলিকে সাজিয়ে তুলতে হবে মাস্কারা দিয়ে। খেয়াল রাখতে হবে, কোনও অংশ যেন বাদ না যায়।

৪. মাস্কারা ব্যবহারের পর আলাদা ব্রাশের সাহায্যে পল্লব আঁচড়ে নিতে হবে। মাস্কারা ব্যবহারে পল্লব জুড়ে থাকে। ব্রাশ দিয়ে আঁচড়ে নিলে প্রতিটি পল্লব আলাদা ও সুন্দর দেখাবে।

মাস্কারা নিখুঁত ও সুন্দর ভাবে পরার জন্য ভাল মানের মাস্কারা প্রয়োজন। খেয়াল রাখতে হবে, প্রতিটি আঁখিপল্লব যেন মাস্কারার গাঢ় রঙে ডুবে যায়। প্রতিটি পল্লব যেন আলাদা থাকে। তা হলেই সে চোখের গভীরতায় হারিয়ে যেতে চাইবেন অনেকে।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রেসিপি

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ভেজিটেবল স্যুপের রেসিপি

Published

on

রোগী সব ধরনের খাবার খেতে পারে না বলে চিকিৎসকেরা ভেজিটেবল বা চিকেন স্যুপ খাওয়ার পরামর্শ দেন। এছাড়া স্বাভাবিক অবস্থায়ও খেতে  পারেনএই স্যুপ। কিছু উপকরণ দিয়ে খুব সহজেই ভেজিটেবল স্যুপ বানিয়ে ফেলা যায় যা খেতে বেশ সুস্বাদু লাগে। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই স্যুপটি স্বাদের পাশাপাশি পরিবারের সদস্যদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে হতে পারে দারুণ সহায়ক। তাই, দেরি না করে চলুন জেনে নেই ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ভেজিটেবল স্যুপ বানানোর জন্যে কী কী লাগছে এবং এর প্রস্তুত প্রণালী সম্পর্কে।

উপকরণ

সয়াবিন তেল/ অলিভ অয়েল- ২ টেবিল চামচ

আদা কুঁচি- ১ টেবিল চামচ

রসুন কুঁচি- ১ টেবিল চামচ

Advertisement

কাঁচামরিচ ফালি- ৪/৫ টি

গাজর কুঁচি– ১ কাপ

বরবটি কুঁচি- ১ কাপ

বাঁধাকপি কুচি– ১ কাপ

পানি- ১ লিটার

Advertisement

স্বাদমতো লবণ

গোলমরিচ গুঁড়া- ১ চা চামচ

ধনিয়া পাতা কুঁচি- ১/২ কাপ

কর্ণফ্লাওয়ার- ৩ টেবিল চামচ

লেবুর রস-৩ টেবিল চামচ

Advertisement

প্রস্তুত প্রণালী

১. ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ভেজিটেবল স্যুপ বানানোর জন্য প্রথমে চুলায় একটা ফ্রাইপ্যান নিয়ে তাতে ২ টেবিল চামচ সয়াবিন তেল বা অলিভ অয়েল দিতে হবে। চুলার তাপ কমিয়ে রান্না করলে ভালো হয়, এতে পুষ্টিগুণ অক্ষুণ্ণ থাকে।

২. তেল হালকা গরম হলে তাতে একে একে আদা কুঁচি, রসুন কুঁচি, কাঁচামরিচ ফালি দিয়ে ভালোভাবে নাড়াচাড়া করে নিতে হবে।

৩. এই পর্যায়ে যখন তেল থেকে একটা সুন্দর ঘ্রাণ আসবে তখন কুঁচি করে রাখা সবজিগুলো (গাজর কুঁচি, বরবটি কুঁচি, বাঁধাকপি কুচি) একে একে ফ্রাইপ্যানে দিতে হবে। অন্য যেকোনো সবজিও ব্যবহার করা যেতে পারে।

৪. এখন সবজিগুলো ক্রমাগত নাড়তে হবে এবং হালকা সিদ্ধ করে নিতে হবে। প্রায় ৪/৫ মিনিট ধরে ভাজুন।

Advertisement

৫. এবার ফ্রাইপ্যানে ১ লিটার পরিমাণ পানি ঢেলে দিয়ে আবারও অনবরত নাড়তে হবে।

৬. পানি হালকা ফুটে উঠলে তাতে পরিমাণমতো গোলমরিচ গুঁড়া দিয়ে নিবো।

৭. এখন একটি কাপে কর্ণফ্লাওয়ার নিয়ে নরমাল পানিতে গুলিয়ে নিতে হবে। পানির সাথে কর্ণফ্লাওয়ার ভালো করে মিশে গেলে তা ফ্রাইপ্যানে ঢেলে দিন ও নাড়তে থাকুন। আপনার পছন্দ অনুযায়ী স্যুপের ঘনত্ব রাখতে পারেন। একটু ঘন করে খেতে চাইলে কর্ণফ্লাওয়ারের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।

৮. পানি ফুটে উঠলে সবশেষে ধনিয়া পাতা কুঁচি এবং লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে নিন।

ব্যস! খুব সহজেই তৈরি হয়ে গেলো মজাদার এবং পুষ্টিকর ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ভেজিটেবল স্যুপ।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রূপচর্চা

মেকআপের পর মুখ কালচে দেখালে যা করবেন

Published

on

মুখে যেটাই ব্যবহার করছেন, ঘণ্টাখানেক পর কালচে দেখাচ্ছে। ফাউন্ডেশনটা অক্সিডাইজড হয়ে যায়। ফলে স্কিন কালচে দেখায়। আমরা কি জানি, অক্সিডাইজেশনটা আসলে কী? একটা আপেল কেটে রাখলে যেমন বাতাসের অক্সিজেনের সংস্পর্শে এসে সেটা কালচে হয়ে যায়, স্কিনের উপর ফাউন্ডেশনের ক্ষেত্রেও তাই হয়। এই অক্সিডাইজেশনের জন্য কিন্তু কোন একটা স্পেসিফিক কারণকে শনাক্ত করা সম্ভব না। স্কিনের ন্যাচারাল অয়েলের সাথে ফাউন্ডেশনের অয়েল এবং পিগমেন্ট কিভাবে রিঅ্যাক্ট করছে, স্কিনের উপরের লেয়ারের পিএইচ লেভেল (pH Level), বাতাসের আর্দ্রতা, সূর্যের প্রখরতা- অনেক কারণেই এটা সাধারণত হয়ে থাকে। ফাউন্ডেশন ব্যবহারে কালচে মুখ হয়ে যাচ্ছে?

১. স্কিন কেয়ারে ভুল এড়িয়ে চলুন 

নিজের স্কিন টাইপ অনুযায়ী পারফেক্ট ক্লেনজার, টোনার আর ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার না করলেও অনেক সময় ফাউন্ডেশন অক্সিডাইজেশনের সমস্যা হতে পারে। তাই আপনার স্কিন টাইপ অনুযায়ী ভালোমানের ক্লেনজার, টোনার ও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। আর সম্ভব হলে শিট মাস্ক লাগিয়ে নিন, এতে স্কিন ফ্রেশ দেখাবে, ইন্সট্যান্টলি ময়েশ্চার রিস্টোর হবে।

২. প্রাইমার ব্যবহার করা

প্রাইমার কিন্তু শুধু ত্বকের রোমকূপগুলোকে ভিজ্যুয়ালি মিনিমাইজ করতে সাহায্য করে না, সেই সঙ্গে স্কিন এবং ফাউন্ডেশনের মধ্যে একটা লেয়ার তৈরিতেও সহায়তা করে, ফলে সেটা ফাউন্ডেশন আর স্কিনের ন্যাচারাল অয়েলের সঙ্গে রিঅ্যাকশনকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। স্কিন ড্রাই হলে হাইড্রেটিং প্রাইমার, অয়েলি হলে ম্যাটিফায়িং প্রাইমার ব্যবহার করুন। আর যদি কম্বিনেশন হয় অর্থাৎ পুরো মুখ ড্রাই বা নরমাল এবং টি-জোন আর অন্য সামান্য অংশ অয়েলি সেক্ষেত্রে অবশ্যই শুষ্ক স্থানের জন্য হাইড্রেটিং প্রাইমার এবং তৈলাক্ত স্থানের জন্য ম্যাটিফায়িং প্রাইমার ব্যবহার করুন। দেখে নিবেন প্রাইমারটি সিলিকোন বেইজড ফর্মুলায় তৈরি কিনা। সিলিকোন বেইজড ফর্মুলায় তৈরি প্রাইমার অক্সিডেশন প্রসেসে বাধা প্রদানে সহায়তা করে।

Advertisement

৩. ব্র্যান্ড চেঞ্জ করা এবং নিজের আন্ডারটোন দেখে কেনা

নিজের আন্ডারটোন না বুঝে ফাউন্ডেশন কিনলেও অনেক সময় এ সমস্যা হয়। আবার কিছু ব্র্যান্ডের ফাউন্ডেশন এমনিতেই অক্সিডাইজড হয়। কাজেই নিজের আন্ডারটোন দেখে পারফেক্ট শেইডের ফাউন্ডেশন কিনুন। সেই সঙ্গে ব্র্যান্ডটাও চেঞ্জ করে দেখতে পারেন।

৪. স্কিনকে ব্লট করা

প্রাইমার লাগানোর ৩-৫ মিনিট পর একবার একটা ভালো মানের ফেস্যিয়াল টিস্যু (দুই পরতের) থেকে একটি পাতলা লেয়ার খুলে স্কিনকে ব্লট করুন। আর ফাউন্ডেশন লাগানোর পর ব্লেন্ড করা শেষ করে আরেকটা যে পাতলা লেয়ার ছিল, ঐটা দিয়ে আরেকবার স্কিনকে ব্লট করুন। ত্বকের উপরিভাগের বাড়তি তেল দূর হবে, ফলে অক্সিডেশন প্রসেস রোধ হবে।

৫. সঠিকভাবে মেকআপ সেট করা

Advertisement

ট্যাল্ক বেইজড পাউডার রোমকূপগুলোকে বন্ধ করে ফেলতে পারে, এবং এগুলো স্কিনকে বেশি ড্রাই করে তুলতে পারে, ফলে স্কিন কেকি দেখাতে পারে। ভালো কভারেজ দেয়, লাইট ওয়েট ফর্মুলার কমপ্যাক্ট বা লুজ পাউডার ইউজ করুন।  সেই সাথে ভালো মানের মেকআপ সেটিং স্প্রে ইউজ করাটাও জরুরি। আপনি ইনডোরে থাকেন, কিংবা আউটডোরে থাকেন, মেকআপ সেটিং স্প্রে ইউজ না করলে মেকআপটা স্মাজ হতে পারে, প্রাণবন্ত দেখাবে না।

৬. স্কিনের পিএইচ ব্যালেন্স ঠিক করা

স্কিনের স্বাভাবিক পিএইচ (pH) লেভেল কোন কারণে কম/বেশি হলেও ফাউন্ডেশন অক্সিডাইজড হতে পারে। আপনার স্কিন টাইপ অনুযায়ী অবশ্যই ভালোমানের টোনার ব্যবহার করবেন। অ্যালকোহল-সমৃদ্ধ টোনার অনেক সময় স্কিনকে ওভারড্রাই করে ফেলে। স্কিন টাইপ বুঝে টোনার ইউজ করা ভালো। ন্যাচারাল উপাদানযুক্ত টোনার স্কিনকে নারিশড ও হেলদি রাখতে হেল্প করে। চাইলে রোজ ওয়াটার স্প্রে করে নিতে পারেন।

মেয়াদোত্তীর্ণ সামগ্রী কখনোই ব্যবহার করবেন না। সবসময় হাতে সময় নিয়ে ফাউন্ডেশন কিনুন। নিজের আন্ডারটোন এবং পারফেক্ট শেইড বুঝুন। ফাউন্ডেশন ট্রাই করার জন্য সবসময় জ-লাইনের ঠিক ওপরের জায়গাটাকে বেছে নিন। দোকানে ফাউন্ডেশন ট্রাই করার পর সাথে সাথেই না কিনে একটু এদিক-ওদিক ঘোরাঘুরি করুন, অন্যান্য প্রোডাক্ট দেখুন এবং কিনুন। ঠিক ১৫ মিনিট পর দিনের আলোয় বের হয়ে এসে দেখুন ফাউন্ডেশনটা অক্সিডাইজ করেছে কিনা, স্কিনের ন্যাচারাল কালারের মত দেখাচ্ছে কিনা। যদি সব ঠিক থাকে, তবেই সেই ফাউন্ডেশনটি কিনুন।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version