Connect with us

অন্যান্য

দীর্ঘ লকডাউন অর্থনৈতিক ক্ষতির কারণ: এফবিসিসিআই সভাপতি

Published

on

করোনা ভাইরাস শুধু স্বাস্থ্য ঝুঁকি নয়, নাড়িয়ে দিচ্ছে গোটা বিশ্বের অর্থনীতিকেই । বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় যে দেশগুলো যত দীর্ঘ সময় লকডাউন দিয়েছে তাদের অর্থনীতি তত বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে বাংলাদেশের উচিত হবে, লকডাউনের কথা না ভেবে কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে আরও বেশি জনসচেতনতা বাড়ানো এবং স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ নিশ্চিত করা। বললেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।

আজ বুধবার (১২ জানুয়ারি) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আয়োজিত মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মো. জসিম বলেন, করোনাভাইরাসের নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্ট আসছে। কোভিড-১৯ এখন জীবনেরই একটা অংশ। এটাকে নিয়েই বাকি দিনগুলো চলতে হবে। করোনাকালীন বেশি সময় লকডাউন দেওয়া দেশগুলোর অর্থনীতি ভালো ছিলো না। 

লকডাউন প্রসঙ্গে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, লকডাউন চলাকালীন বিভিন্ন সেক্টরে ক্রয়াদেশ বাতিল হয়েছিল। থমকে ছিলো ব্যবসা-বাণিজ্য। এখন প্রচুর ক্রয়াদেশ আসছে, কারখানায় পুরোদমে কাজ চলছে। ফলে এসব দিক বিবেচনা করলে দেশের অর্থনীতিতে লকডাউন কোনো ভালো ফলাফল বয়ে আনবে না।   

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, পদ্মাসেতু চালু হলে জিডিপির প্রবৃদ্ধি বাড়বে ১ দশমিক ২ শতাংশ। দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জায়গায় বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ হবে। মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। দেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর দ্রুত চালু করা দরকার। এতে বিদেশি বিনিয়োগ বিশেষ করে চীনা বিনিয়োগ বাড়বে। কারণ চীন বিদ্যুতের অভাবে অনেক কারখানা স্থাপন করতে পারছে না।

Advertisement

সরকারকে অর্থনীতির কথা বিবেচনায় নিয়ে সকলকে কোভিড নিয়ন্ত্রণে মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়টি জোরদার করতে  বলেন মো. জসিম।

অনুষ্ঠানটিতে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিবসহ সংগঠনটির অন্যান্য নেতারা।

অনন্যা চৈতী

অন্যান্য

পদ্মা সেতুতে টোল আদায়ে ১৫০০ কোটি টাকার মাইলফলক অতিক্রম

Published

on

ফাইল ছবি

পদ্মা সেতু চালুর পর গত ২২ মাসে দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি টোল আদায় করা হয়েছে। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোর যাতায়াতের প্রধান প্রবেশদ্বার পদ্মা সেতু।

গেলো শনিবার (২৭ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত পদ্মা সেতুতে টোল আদায়ের এ মাইলফলক অর্জিত হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের অতিরিক্ত পরিচালক আমিরুল হায়দার চৌধুরী।

আমিরুল হায়দার চৌধুরী জানান, ২০২২ সালের ২৫ জুন থেকে পদ্মা সেতু দিয়ে যানবাহন পারাপার শুরু হয়। তখন থেকে গেলো  ২৭ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত মাওয়া প্রান্ত দিয়ে ৫৬ লাখ ১ হাজার ২৩২টি এবং জাজিরা প্রান্ত দিয়ে ৫৬ লাখ ৮৯ হাজার ৮৬৩টি যানবাহন পারাপার হয়। এতে মোট টোল আদায় হয়েছে ১ হাজার ৫০২ কোটি ৬২ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ টাকা।

প্রসঙ্গত, ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা বহুমুখী সেতু উদ্বোধনের পর থেকে দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলা ও দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে এটি।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের কমলো স্বর্ণের দাম

Published

on

চলতি মাসে টানা পঞ্চমবারের মতো স্বর্ণের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভরিতে ৩১৫ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১২ হাজার ৬১৬ টাকা নির্ধারণ করেছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের সংগঠনটি। এর আগে দাম ছিল ১ লাখ ১২ হাজার ৯৩১ টাকা।

আজ রোববার (২৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আজ বিকাল ৪টা থেকেই নতুন দাম কার্যকর।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১২ হাজার ৬১৬ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭ হাজার ৪৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯২ হাজার ১৪৬ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৬ হাজার ৬৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে চল‌তি মা‌সে ৬, ৮ ও ১৮ এপ্রিল সোনার দা‌ম বা‌ড়িয়েছিল বাজুস। এর ম‌ধ্যে ৬ এপ্রিল বেড়ে‌ছিল ১৭৫০ টাকা, ৮ এপ্রিল ১৭৫০ টাকা এবং ১৮ এপ্রিল বেড়েছিল দুই হাজার ৬৫ টাকা। পরে ২০ এপ্রিল ৮৪০ টাকা কমানোর একদিন পর ২১ এপ্রিল আবার ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়ায় বাজুস।

Advertisement

দুদিন পর ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা ২৪ এপ্রিল ২০৯৯ টাকা ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা এবং ২৮ এপ্রিল ভালো সোনার ভরি ৩১৫ টাকা কমানোরর ঘোষণা দিল বাজুস। পাঁচ দিনে ভরিতে সোনার দাম ক‌মেছে ৬ হাজার ৮১৩ টাকা।

স্বর্ণের দাম পরিবর্তন হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রূপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রূপার ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের রূপা ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রূপা ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রূপা ১ হাজার ৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

ফের কমলো স্বর্ণের দাম

Published

on

স্বর্ণের দাম এই কমছে তো এই বাড়ছে। এবার দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আরও কিছুটা কমানো হয়েছে। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণে দুই হাজার ১৩৯ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম হয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠকে নতুন করে দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।  বিকেল ৪টা ৫০ মিনিট থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।

স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পাকা স্বর্ণ) দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে এ দাম কমানো হয়েছে।

এর আগে, চল‌তি এপ্রিল মাসের ৬, ৮ ও ১৮ তারিখ স্বর্ণের দা‌ম বা‌ড়ি‌য়ে‌ছিল বাজুস। এর ম‌ধ্যে ৬ এপ্রিল বাড়ানো হয়েছিল ১৭৫০ টাকা, ৮ এপ্রিল ১৭৫০ টাকা এবং ১৮ এপ্রিল দুই হাজার ৬৫ টাকা। পরে ২০ এপ্রিল ৮৪০ টাকা কমানোর একদিন পর ২১ এপ্রিল আবার ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়ায় বাজুস। এরপর দুদফায় ভরিতে ৩১৩৮ ও ২০৯৯ টাকা কমানোর ঘোষণা দিলো বাজুস।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version