Connect with us

অন্যান্য

দেশে জ্বালানি তেলের দাম কমানোর বিষয়টি বিবেচনা করবেন সরকার: অর্থমন্ত্রী

Published

on

বিশ্ব বাজারে জ্বালানি তেলের দাম নিম্নমুখী। তাই বাংলাদেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমানো হবে কি না, বিষয়টি সরকার বিবেচনা করবেন। বললেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

আজ বুধবার (১২ জানুয়ারি) অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ভার্চ্যুয়ালি অর্থনৈতিক বিষয় ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

জ্বালানি তেলের দাম নিয়ে শিগগিরই কোনো সিদ্ধান্ত আসবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামাল বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম নিম্নমুখী দেখা যাচ্ছে। তাই দেশে জ্বালানি তেলের দাম কমাতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। তাঁর বিশ্বাস সরকার এই বিষয়টি অবশ্যই বিবেচনা করবেন।  

অর্থমন্ত্রী বলেন, মন্ত্রিসভার আজকের বৈঠকে ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত রপ্তানি বাণিজ্যের পরিমাণ নির্ধারণ বিষয়ে খসড়া নীতি নির্ধারণ করা হয়েছে। বাংলাদেশে বিদ্যমান রপ্তানি বাণিজ্যের যে লক্ষ্যমাত্রা সেটি ৬০ বিলিয়ন মর্কিন ডলার, এটিকে বাড়িয়ে ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করা হয়েছে। এরজন্য আনুসাঙ্গিক যেসব বিষয় রয়েছে, সেগুলোর জন্য প্রয়োজনীয় সবই করা হবে।

মুস্তফা কামাল আরও বলেন, মধ্য আয়ের দেশগুলো ট্র্যাপের মধ্যে পড়ে যাওয়াটা বাংলাদেশের জন্য এই মূহুর্তে কার্যকর নয়। ২০৪১ সাল পর্যন্ত যে পরিকল্পনা করা হয়েছে সেখানে বাংলাদেশের বাৎসরিক প্রক্ষেপণ এবং বাস্তবায়ন সবকিছু উল্লেখ করা আছে। এখানে অন্যদের সঙ্গে বাংলাদেশকে মেলানো যাবে না।  

Advertisement

ভিয়েতনাম প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, তাদের বেশিরভাগ বিনিয়োগই আসে বাইরে থেকে। সেখানে আন্তর্জাতিক বাজার আপস অ্যান্ড ডাউন কিছু হলে বৈদেশিক বিনিয়োগে প্রভাব পরে। কিন্তু বাংলাদেশে উল্টো। এখানে নিজেরাই বিনিয়োগ করার কারণে দেশের অর্থনীতিতে বৈদেশিক বিনিয়োগে কোনো প্রভাব পরে না। 

আট জেলায় হাই-টেক পার্কের জন্য ঠিকাদার নিয়োগে পাঁচ বছর বিলম্বের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, বিভিন্ন কারণে নিয়োগটি বিলম্বিত হয়েছে। বাকি কাজগুলো করার জন্য আজ তাঁরা  লারসেন অ্যান্ড টাব্রো (LARSEN & TOUBRO Limited) কোম্পানিকে নিয়োগ দিয়েছেন। এখানে ভারত অবশ্যই টাকা দেবে। অর্থমন্ত্রীর বিশ্বাস এবার এই প্রকল্পটি নিয়ে তাঁরা সামনে এগোতে পারবেন।

অনন্যা চৈতী

অন্যান্য

পদ্মা সেতুতে টোল আদায়ে ১৫০০ কোটি টাকার মাইলফলক অতিক্রম

Published

on

ফাইল ছবি

পদ্মা সেতু চালুর পর গত ২২ মাসে দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি টোল আদায় করা হয়েছে। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোর যাতায়াতের প্রধান প্রবেশদ্বার পদ্মা সেতু।

গেলো শনিবার (২৭ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত পদ্মা সেতুতে টোল আদায়ের এ মাইলফলক অর্জিত হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের অতিরিক্ত পরিচালক আমিরুল হায়দার চৌধুরী।

আমিরুল হায়দার চৌধুরী জানান, ২০২২ সালের ২৫ জুন থেকে পদ্মা সেতু দিয়ে যানবাহন পারাপার শুরু হয়। তখন থেকে গেলো  ২৭ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত মাওয়া প্রান্ত দিয়ে ৫৬ লাখ ১ হাজার ২৩২টি এবং জাজিরা প্রান্ত দিয়ে ৫৬ লাখ ৮৯ হাজার ৮৬৩টি যানবাহন পারাপার হয়। এতে মোট টোল আদায় হয়েছে ১ হাজার ৫০২ কোটি ৬২ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ টাকা।

প্রসঙ্গত, ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা বহুমুখী সেতু উদ্বোধনের পর থেকে দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলা ও দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে এটি।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের কমলো স্বর্ণের দাম

Published

on

চলতি মাসে টানা পঞ্চমবারের মতো স্বর্ণের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভরিতে ৩১৫ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১২ হাজার ৬১৬ টাকা নির্ধারণ করেছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের সংগঠনটি। এর আগে দাম ছিল ১ লাখ ১২ হাজার ৯৩১ টাকা।

আজ রোববার (২৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আজ বিকাল ৪টা থেকেই নতুন দাম কার্যকর।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১২ হাজার ৬১৬ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭ হাজার ৪৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯২ হাজার ১৪৬ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৬ হাজার ৬৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে চল‌তি মা‌সে ৬, ৮ ও ১৮ এপ্রিল সোনার দা‌ম বা‌ড়িয়েছিল বাজুস। এর ম‌ধ্যে ৬ এপ্রিল বেড়ে‌ছিল ১৭৫০ টাকা, ৮ এপ্রিল ১৭৫০ টাকা এবং ১৮ এপ্রিল বেড়েছিল দুই হাজার ৬৫ টাকা। পরে ২০ এপ্রিল ৮৪০ টাকা কমানোর একদিন পর ২১ এপ্রিল আবার ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়ায় বাজুস।

Advertisement

দুদিন পর ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা ২৪ এপ্রিল ২০৯৯ টাকা ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা এবং ২৮ এপ্রিল ভালো সোনার ভরি ৩১৫ টাকা কমানোরর ঘোষণা দিল বাজুস। পাঁচ দিনে ভরিতে সোনার দাম ক‌মেছে ৬ হাজার ৮১৩ টাকা।

স্বর্ণের দাম পরিবর্তন হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রূপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রূপার ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের রূপা ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রূপা ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রূপা ১ হাজার ৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

ফের কমলো স্বর্ণের দাম

Published

on

স্বর্ণের দাম এই কমছে তো এই বাড়ছে। এবার দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আরও কিছুটা কমানো হয়েছে। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণে দুই হাজার ১৩৯ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম হয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠকে নতুন করে দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।  বিকেল ৪টা ৫০ মিনিট থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।

স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পাকা স্বর্ণ) দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে এ দাম কমানো হয়েছে।

এর আগে, চল‌তি এপ্রিল মাসের ৬, ৮ ও ১৮ তারিখ স্বর্ণের দা‌ম বা‌ড়ি‌য়ে‌ছিল বাজুস। এর ম‌ধ্যে ৬ এপ্রিল বাড়ানো হয়েছিল ১৭৫০ টাকা, ৮ এপ্রিল ১৭৫০ টাকা এবং ১৮ এপ্রিল দুই হাজার ৬৫ টাকা। পরে ২০ এপ্রিল ৮৪০ টাকা কমানোর একদিন পর ২১ এপ্রিল আবার ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়ায় বাজুস। এরপর দুদফায় ভরিতে ৩১৩৮ ও ২০৯৯ টাকা কমানোর ঘোষণা দিলো বাজুস।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version