Connect with us

বাংলাদেশ

বিশ্বকাপ শুরুর অপেক্ষায় বাংলার যুবারা

Published

on

ক্যারিবিয় দ্বীপপুঞ্জে শুরু হয়েছে যুব বিশ্বকাপ ক্রিকেট। গত আসরের চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। শুধু বাংলার ক্রিকেট প্রেমীরাই নয়, পুরো বিশ্ব বাংলার যুবাদের সাফল্য দেখার জন্য উন্মুখ হয়ে রয়েছে। চারটি গ্রুপে চারটি করে দল রেখে গ্রুপ করা হয়েছে এবার। লাল-সবুজের দলটি রয়েছে 'এ' গ্রুপে। 'বি' গ্রুপে উগান্ডার পাশাপাশি রয়েছে ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা ও আয়ারল্যান্ড। উগান্ডা এই প্রতিযোগিতায় এই প্রথমবারের মতো অংশ নিচ্ছে।

'সি' গ্রুপে পাকিস্তান, আফগানিস্তান, জিম্বাবুয়ে, পাপুয়া নিউগিনি। 'ডি' গ্রুপে আছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, অস্ট্রেলিয়া, শ্রীলঙ্কা ও স্কটল্যান্ড। এই টুর্নামেন্টে খেলছে না নিউজিল্যান্ড। কোয়ারেন্টাইন বিধিমালার কারণে প্রতিযোগিতা থেকে নিজেদের সরিয়ে নিয়েছে তারা। 

ওয়েস্ট ইন্ডিজের চার দেশের দশটি ভেন্যুতে আয়োজিত হতে যাচ্ছে এই আসর। ম্যাচ আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে অ্যান্টিগুয়া ও বারমুডা, গায়ানা, সেন্ট কিটস ও নেভিস এবং ত্রিনিদাদ ও টোবাগো। গ্রুপ পর্বের খেলা শেষে প্রত্যেকটি গ্রুপ থেকে শীর্ষ দুটি দল খেলবে কোয়ার্টার ফাইনালে। ফাইনালসহ এই আসরে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে মোট ৪৮টি।

অনুর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। গত বছর দক্ষিণ আফ্রিকায় পরাশক্তি ভারতকে হারিয়ে শিরোপা ঘরে তুলেছিল যুবা টাইগাররা। এই পথে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আকবর আলি। এবার লাল-সবুজের আর্মব্যান্ড রাকিবুল হাসানের বাহু-তে। 

যুব বিশ্বকাপে ২০০৪ ও ২০০৬ সালে একমাত্র দেশ হিসেবে টানা দুবার বিশ্বকাপ জয়ের রেকর্ড আছে শুধু পাকিস্তানের। বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের সামনে আছে রেকর্ড স্পর্শের হাতছানি। আসরের আগে প্রস্তুতি ম্যাচে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৫৫ রানের জয় বাড়তি আত্মবিশ্বাস জোগাবে রাকিবুলদের। ১৬ জানুয়ারি সেন্ট কিটসে প্রথম ম্যাচে প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড। কী পরিকল্পনা এবার যুবাদের।

Advertisement

অনুর্ধ্ব-১৯ দলের অধিনায়ক রাকিবুল হাসান বলেন, গতবারের মতো এবারও আমরা ভালো দল। এবার দলে অনেক অলরাউন্ডার আছে গতবার যা ঘাটতি ছিল। তাও আমরা ভালো করেছিলাম। এবারের দল ভারসাম্যপূর্ণ। আমরা প্রথমে পরিকল্পনা করছি যেন সেমিফাইনাল খেলতে পারি। এ ছাড়া আমাদের তো ছোট ছোট লক্ষ্য, যেমন গ্রুপ পর্ব একটি একটি ম্যাচ করে এগোনো।

দক্ষিণ আফ্রিকা আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের কন্ডিশনে পার্থক্য আছে অনেক। তবে, এ নিয়ে ভাবছে না রাকিবুলরা। ক্যারিবিয়ান কন্ডিশনও নাকি অনেকটাই চেনা হয়ে গেছে রাকিবুলদের। এ ছাড়া চাপমুক্ত হয়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী খেলার লক্ষ্য তার। অধিনায়ক বলেন, চাপ তো থাকেই। এসব নিয়ে ভাবলে চাপ আরও বাড়বে। আপাতত প্রথম ম্যাচটা নিয়ে ভাবছি।

বাংলাদেশের সূচি : 

১৬ জানুয়ারি, বাংলাদেশ ও ইংল্যান্ড; বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা।
২০ জানুয়ারি, বাংলাদেশ ও কানাডা; বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা।
২২ জানুয়ারি, বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাত; বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা।

হাসিব মোহাম্মদ

Advertisement

অপরাধ

রাজধানীতে প্রকাশ্যে চাপাতি ধরে ছিনতাই, গ্রেপ্তার ৪

Published

on

রাজধানীর ধানমন্ডিতে প্রকাশ্যে গলায় চাপাতি ধরে ছিনতাইয়ে জড়িত ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গেলো রোববার দিবাগত রাতে অভিযান চালিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ছিনতাইয়ে ব্যবহৃত ১টি চাপাতি ও ছিনিয়ে নেয়া মোবাইল এবং ম্যানিব্যাগ উদ্ধার করা হয়েছে।

সোমবার (২০ মে ) সকালে রমনার নিউ সার্কুলার রোডে নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে জানান রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মো. আলী, মো. ইমন, আকাশ ও মো. তারেক।

মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, একজন বেসরকারি চাকুরিজীবী প্রতিদিনের মতো গত শনিবার সকালে সাতমসজিদ রোড দিয়ে ধানমন্ডির অফিসে যাচ্ছিলেন। সকাল ৮টা ৫০ মিনিটের দিকে আবাহনী মাঠ সংলগ্ন উত্তর পাশের ফুটপাতে পৌঁছালে, ৪ জন যুবক এসে তাকে অতর্কিত কিলঘুষি মেরে রাস্তায় ফেলে দেয়। এরপর তার গলায় চাপাতি ধরে একটি মোবাইল ও ম্যানিব্যাগ কেড়ে নিয়ে অটোরিকশায় করে চলে যায়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর অভিযোগের ভিত্তিতে ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।

এরপর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল ও আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে তাদের শনাক্ত করে। পরবর্তীতে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হয়।

Advertisement

পুলিশ জানায়, সিসিটিভি ফুটেজের সূত্র ধরেই এই ৪ ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে। এ জন্য সংশ্লিষ্টদের, বিশেষ করে বাসাবাড়িতে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের ওপর জোর দেয় পুলিশ।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সিইসি, ইসিদের বেতন-ভাতা নির্ধারণ, আইনের খসড়ার অনুমোদন

Published

on

প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে প্রতিমাসে এক লাখ ৫ হাজার টাকা এবং  নির্বাচন কমিশনারদের  ৯৫ হাজার টাকা বেতন ভাতা প্রদানসহ বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে ‌‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৪’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

রোববার (২০ মে) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, আগে যে আইনটি ছিল সেখানে বলা ছিলো প্রধান নির্বাচন কমিশনার আপিল বিভাগের বিচারপতির সমান বেতন-ভাতাদি পাবেন এবং নির্বাচন কমিশনার হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতির সমান বেতন-ভাতাদি পাবেন। বর্তমান আইনে, ওই রকম না লিখে নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়েছে।

মাহবুব হোসেন জানান, বিশেষ ভাতা হিসেবে সিইসি ও ইসি উভয়ে তাদের মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হিসেবে পাবেন। এছাড়া উৎসব ভাতা পাবেন, বাংলা নববর্ষের ভাতা পাবেন, আবাসন সুবিধা পাবেন, যানবাহন সুবিধা পাবেন, টেলিফোন সুবিধা, কুক ভাতা, সিকিউরিটি ভাতা পাবেন। নিয়ামক ভাতা পাবেন ৮ হাজার টাকা করে। চিকিৎসা সুবিধা আগে যেভাবে আছে সেটাই থাকবে।

সিইসি ও ইসিদের পদমর্যাদার বিষয়ে তিনি বলেন, কোনো পরিবর্তন হয়নি। সেটি মূল আইনে রয়েছে। আপিল বিভাগের বিচারপতিরাও এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা বেতন পান। বেতন আগের মতোই রয়েছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, এতদিন ১৯৮৩ সালের আইনে বেতন ভাতাসহ অন্য সুবিধা পেয়ে আসছিলেন সিইসি ও ইসিরা। কিন্তু  উচ্চ আদালতের নির্দেশের প্রেক্ষিতে সামরিক শাসনামলের যেসব আইন ছিলো সেগুলো পরিবর্তনের যে নির্দেশনা আছে তার আলোকে এই আইনটি করা হয়েছে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সুখবর

Published

on

অ্যাপোস্টাইল কনভেনশনে যুক্ত হলে কাগজপত্র সত্যায়িত করতে ভোগান্তি কমবে বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের। বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

সোমবার (২০ মে) এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অ্যাপোস্টাইল কনভেনশনে যুক্ত হলে, বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বাইরে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস থেকে আর কাগজপত্র সত্যায়িত করা লাগবে না। এ বিষয়ে মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

জানা যায়, ১৯৬১ সালে স্বাক্ষরিত হেগ অ্যাপোস্টাইল কনভেনশন চুক্তি হয়। এই চুক্তির অধীনে থাকা দেশগুলোর একটিতে জারি করা নথি, অন্য দেশগুলোতে আইনি উদ্দেশ্যে প্রত্যয়িত হয়।

বাংলাদেশ এই চুক্তির অধীনে না থাকায় এতদিন বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বাইরে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস থেকে আর কাগজপত্র সত্যায়িত করতে হতো।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version