জাতীয়
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শোক দিবসের আলোচনা ও দোয়া মাহফিল
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ বুধবার (১৬ আগস্ট) অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া। সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মো. আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকি।
প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার দীর্ঘসময় কাজ করার অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে তিনি বলেন, জাতির পিতা মহৎ, উদার, অমায়িক মানবীয় গুণসম্পন্ন এক মহান ব্যক্তিত্ব ছিলেন। মানুষকে তিনি অন্তরের গভীর থেকে সম্মান করতেন। খাওয়ার সময় হলে সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে খেতেন, ব্যক্তিগত কর্মচারী ও কর্মকর্তারা খেয়েছেন কি না তার খবর নিতেন। জাতির পিতার পরিবারের সদস্যদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল- আচরণের সংযমতা, ভদ্রতা, বিনয়, স্নেহশীলতা, সাহসিকতা ও মানুষের প্রতি অসীম সম্মান।
প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বীর বিক্রম মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি তুলে ধরেন। জাতির পিতা বাঙালি জাতিকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ার যে আহ্বান জানিয়েছিলেন তা সে সময়ের তরুণ এ কর্মকর্তাকে কীভাবে সম্মোহিত করেছিল সেই ইতিহাসও তুলে ধরেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে আরও নিবেদিত হয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের কাজ করার আহ্বান জানান তিনি। এছাড়াও তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু পরিবার বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নানা স্মৃতি তুলে ধরেন।
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের মমতা, আপ্যায়ন ও বঙ্গবন্ধু জেলে থাকা অবস্থায় দল পরিচালনার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আমি শেখ কামালের বন্ধু ছিলাম। বঙ্গমাতা আমাদের মমতা নিয়ে আপ্যায়ন করতেন। খাওয়া শেষ না অবধি কাছে দাঁড়িয়ে থাকতেন।
সভাপতির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের জাতীয়তাবাদের চেতনা দিয়ে গেছেন। তিনি খুনিদের প্রতি ধিক্কার জানিয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধুকে কেন আমরা বাঁচাতে পারলাম না? বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অপপ্রচার হয়েছে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য মর্মে উল্লেখ করেন তিনি। জাতির পিতা রাজাকারদের মাফ করে দিয়েছেন তা সত্য নয়। বঙ্গবন্ধু ট্রাইব্যুনাল করে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ ও মানবতাবিরোধী কাজ যারা করেছিল তাদের বিচারের মুখোমুখি করেছেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন জাতির পিতার তিন বছর সরকার পরিচালনাকালে যেসব উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছিলেন এবং বাংলাদেশকে সোনার বাংলায় পরিণত করতে যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন তা তুলে ধরেন। বিশেষ করে-অর্থনীতি, কৃষি, দারিদ্র্য বিমোচন, অবকাঠামো, শিক্ষা, নারী ও শিশু উন্নয়নের ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা উল্লেখ করেন তিনি।
স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মজিবুর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের নিষ্ঠুরতায় রক্ষা পায়নি শিশু ও নারী। এ হত্যাকাণ্ডকে তিনি ‘কারবালা’র নিষ্ঠুরতার সঙ্গে তুলনা করেন। তিনি বলেন, জাতির পিতা তার জীবন একটি স্বাধীন দেশ বিনির্মাণের জন্য ব্যয় করেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব দেশ ও দেশের মানুষকে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসতেন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
আলোচনা শেষে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেটে শাহাদাৎবরণকারী জাতির পিতা, বঙ্গমাতা ও পরিবারের সদস্যসহ নিহত সব শহীদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। দোয়া অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।
জাতীয়
অনলাইনে জঙ্গি তৎপরতা রোধে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে: ডিএমপি কমিশনার
অনলাইনে জঙ্গি তৎপরতা পুলিশের বড় চ্যালেঞ্জ। অনলাইনের মাধ্যমে অল্প সময়ের ভেতরে অল্প খরচে বেশি মানুষকে সংক্রমিত করা যায়। এ ক্ষেত্রে পুলিশের তৎপরতার পাশাপাশি সমাজের সব শ্রেণির মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। বললেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান।
সোমবার (০১ জুলাই) সকালে রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিসানে জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, এটি আমাদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ অল্প সময়ের ভেতরে অল্প খরচে বেশি মানুষকে সংক্রমিত করা যায়। এ ক্ষেত্রে পুলিশের তৎপরতার পাশাপাশি সমাজের সব শ্রেণির মানুষের এগিয়ে আসতে হবে। মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, সচেতন শ্রেণির মানুষ ও অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে তার সন্তান কীভাবে চলছে, কার সঙ্গে চলছে, কতক্ষণ তার সন্তান মোবাইলে থাকছে, একা একা থাকছে সবকিছু খেয়াল রাখতে হবে।
তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ একটি বৈষয়িক সমস্যা। বাংলাদেশেও এর থেকে মুক্ত নয়। এরপরও পুলিশের সিটিটিসি, এটিইউ ও জঙ্গি দমনে অন্যান্য বাহিনীর দক্ষতা ও দুরদর্শিতা বাংলাদেশকে সুন্দর অবস্থায় রেখেছে। জঙ্গি দমনে বিশ্বে রোল মডেল পরিচিত পেয়েছে।
ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, বিভিন্ন দেশে দেখে থাকি জঙ্গি আক্রমণের পরে অপারেশন হয়, কিন্তু বাংলাদেশেই একমাত্র উদাহরণ যে জঙ্গি আক্রমণ হওয়ার তথ্য পুলিশের কাছে ছিল এবং ইন্টেলিজেন্স পুলিশিং করে জঙ্গিদের অ্যাটাক করতে পেরেছি এবং অনেক ক্ষেত্রেই নির্মুল করতে পেরেছি।
হাবিবুর রহমান বলেন, বর্তমানে যে কোনো ঘটনার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশের সক্ষমতা রয়েছে। আশা করি চলমান শান্তিপূর্ণ অবস্থা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবো।
জঙ্গিদের অর্থায়নে বিভিন্ন ইন্স্যুরেন্সের জড়িত থাকার অভিযোগের প্রশ্নে তিনি বলেন, জঙ্গি সংশ্লিষ্ট যে কোনো প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি কিংবা সংগঠন তাদের পেছনে পুলিশের তৎপরতা রয়েছে এবং সেটি অব্যাহত থাকবে।
এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার, সিটিটিসি প্রধান মো. আসাদুজ্জামানসহ ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয়
কোনও অর্ডার করিনি, অনুরোধ জানিয়েছি : এসবি প্রধান
সংবাদে অতিরঞ্জিত ও খণ্ডিত তথ্যের কারণে প্রতিবাদের পাশাপাশি আমরা অনুরোধ জানিয়েছি। প্রতিবাদলিপিতে আমরা কোনও নির্দেশনা দেইনি। আপনাদের কোনও অর্ডার করিনি। শুধু পুলিশ নয়, যেকোনও নিউজ করার আগে ভালো করে যাচাই-বাছাই করার অনুরোধ করেছি। এটি পেশাগতভাবে আসলে যেকেউ করতে পারে। অনুরোধ রাখা না রাখা আপনাদের বিষয়। আপনাদের শুধু অনুরোধ করেছি। বললেন পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনেরও সভাপতি, পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম।
সোমবার (১ জুলাই) সকালে গুলশানের দীপ্ত শপথ ভাস্কর্যে হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এসবি প্রধান। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে সংবাদপ্রকাশ হওয়ার পর পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে একটি প্রতিবাদলিপি পাঠানো হয় গণমাধ্যমে। সেই প্রতিবাদলিপির বিষয়ে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলামকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, প্রতিবাদের পাশাপাশি আমরা অনুরোধ জানিয়েছি। আপনাদের কোনও অর্ডার করিনি। অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনেরও সভাপতি।
অতিরিক্ত আইজিপি বলেন, আমরা সবসময় বলে আসছি ব্যক্তির দায় সংগঠনের বা বাহিনীর না। কিন্তু পাশাপাশি অতিরঞ্জিত এবং খণ্ডিত তথ্য থাকে। যেমন আমাদের এক কর্মকর্তার বিষয়ে বলা হয়েছিল তিনি সপরিবারে বিদেশে পালিয়ে গেছেন। আসলে তিনি পালিয়ে যাননি।
মনিরুল ইসলাম বলেছেন, গুলশানে দীপ্ত শপথ ভাস্কর্যে হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলায়র পর অনেক দেশ মনে করেছিল এই জঙ্গি হামলার পর বাংলাদেশ আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না। আরও জঙ্গি হামলায় বাংলাদেশ আফগানিস্তানে পরিণত হবে বলেও অনেকে মনে করেছিলো। তবে দেশে এখন জঙ্গিবাদ পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আছে।
জেএইচ
জাতীয়
সংলাপে বসছে সৌদি-বাংলাদেশ, গুরুত্ব পাবে যেসব বিষয়
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে দ্বিতীয় রাজনৈতিক সংলাপে বসছে বাংলাদেশ। সোমবার (১ জুলাই) অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এ সংলাপে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ইস্যু গুরুত্ব পাবে। এছাড়া রিজার্ভ সংকট মেটাতে সৌদি থেকে তহবিল চাওয়ার পাশাপাশি দেশটির যুবরাজের প্রস্তাবিত বাংলাদেশ সফর নিয়ে আলোচনা হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সোমবার রিয়াদে সৌদির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফয়সাল বিন ফারহান আল সৌদের সঙ্গে রাজনৈতিক সংলাপে বসবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। ওই সংলাপে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় বিষয়ের মধ্যে দুই দেশের সম্পর্ক পর্যালোচনা, সৌদি যুবরাজের প্রস্তাবিত বাংলাদেশ সফর, জনশক্তি রপ্তানি, বেসরকারি খাতে ব্যবসা বাড়ানো, সৌদি উন্নয়ন তহবিলের (এসএফডি) মাধ্যমে বাংলাদেশে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা, যৌথ বিনিয়োগে বাংলাদেশ ইউরিয়া ও ডিএপি সার কারখানা স্থাপন, বাংলাদেশের পেট্রো-ক্যামিকেল ও পর্যটনে সৌদি বিনিয়োগের উদ্যোগ ও প্রস্তাবিত বিনিয়োগের মতো বিষয়গুলোতে আলোচনা হবে।
দ্বিপক্ষীয় ইস্যুর বাইরে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যু উঠে আসবে আলোচনার টেবিলে। এগুলোর মধ্যে বিশেষ করে ফিলিস্তিন সংকট, মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি, ইয়েমেন পরিস্থিতি, পবিত্র মক্কা-মদিনাকে লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে হুতিদের হামলা, রোহিঙ্গা সংকট, ইউক্রেন ও রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাব। এছাড়া আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশেষ করে জাতিসংঘের বিভিন্ন ফোরামে একে অপরকে সমর্থনের বিষয়টি আসতে পারে আলোচনায়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, দুই দেশের সম্পর্কের সামগ্রিক ইস্যুতে আলোচনা হবে। বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা হবে। সৌদি যুবরাজের প্রস্তাবিত বাংলাদেশ সফর নিয়ে আলোচনা হবে। মধ্যপ্রাচ্য ইস্যু বেশ গুরুত্ব পাবে। এক্ষেত্রে গাজা ইস্যু বেশি ফোকাসে থাকবে। এছাড়া রোহিঙ্গা ইস্যু আমরা তুলব।
রোববার (৩০ জুন) পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ জানান, সৌদি আরব আমাদের বড় উন্নয়ন সহযোগী। সেখানে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি বসবাস করে এবং দেশে রেমিট্যান্স পাঠায়। গ্রিন এনার্জি, সৌরশক্তি ও বন্দর ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের সঙ্গে সৌদি সহযোগিতায় রয়েছে। শিল্প ক্ষেত্রে বিনিয়োগের জন্য আমরা তাদের বলব।
পাশাপাশি সৌদিরা যেহেতু বিভিন্ন দেশের ব্যাংকে অর্থ রাখে, আমাদের দেশের ব্যাংকগুলোর অফশোর অ্যাকাউন্টে অর্থ রাখার প্রস্তাব তাদেরকে দিতে পারি। তারা নিয়মানুযায়ী লাভ পাবে এবং সেই অ্যাকাউন্ট থেকে তারা তাদের মুদ্রায় লেনদেন করতে পারবে। বিদেশি ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অফশোর অ্যাকাউন্ট সুবিধার জানালা আমরা উন্মুক্ত করেছি, এটি আমরা তুলে ধরতে চাই, বলেন মন্ত্রী।
সংলাপে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. নজরুল ইসলাম, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ও মধ্য এশিয়া অনুবিভাগের মহাপরিচালক ও পরিচালক শফিকুর রহমান ও নাফিসা মনসুরসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।
এসি//
-
পর্যটন3 days ago
যে কারণে কক্সবাজারে বন্ধ প্যারাসেইলিং
-
ইসলাম3 days ago
পা ছুঁয়ে সালাম করা কি ইসলামে জায়েজ?
-
অপরাধ3 days ago
যৌতুকলোভী প্রেমিকের কাছে হেরে জীবন বিসর্জন দিলেন প্রেমিকা
-
আবহাওয়া5 days ago
শুক্রবার থেকে টানা ৬ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
-
বলিউড2 days ago
লন্ডনে অমিতাভের নাতির সঙ্গে শাহরুখ কন্যার অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ছবি ভাইরাল!
-
টুকিটাকি4 days ago
লটারিতে ৩৭ কোটি টাকা পেয়ে হার্ট অ্যাটাক, অতপর…
-
রংপুর4 days ago
চলন্ত ট্রেনের ছাদে সাপ, আতঙ্কে যাত্রীরা
-
জাতীয়4 days ago
আনলকড দরজা, ছুটতে ছুটতে আবার রানওয়েতেই ফিরলো বিমান!
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন