Connect with us

তথ্য-প্রযুক্তি

আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে কোরিয়ান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

Published

on

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সঙ্গে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং-সিক সাক্ষাৎ করেছেন।

আজ মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) রাজধানীর একটি হোটেলে উভয়পক্ষের মধ্যেকার এই সাক্ষাতপর্ব অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় তারা দুদেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় বিশেষ করে আইসিটি খাতের উন্নয়ন ও বিকাশ, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে পারস্পারিক সহযোগিতার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায় আইসিটি বিভাগ।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাক্ষাতকালে প্রতিমন্ত্রী জিটুজি এবং বিটুবি ম্যাচ মেকিংয়ের মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ার ব্যবসায়ীদের আইটি খাতে বিনিয়োগের আহবান জানান। তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্যোগে স্মার্ট সিটি বাস্তবায়ন, বাংলাদেশ-কোরিয়া আইসিটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, স্টার্ট-আপ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম, প্রযুক্তিনির্ভর দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির উদ্দেশে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং সেন্টার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রকল্প গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা কামনা করেন। দক্ষিণ কোরিয়ার সহযোগিতায় দেশের আইসিটি খাতকে সমৃদ্ধ করতে ইতোমধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে পাঠানো সাতটি প্রকল্প প্রস্তাব বিষয়ে রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা ইতোমধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ করেছি। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট এবং স্মার্ট সোসাইটি এ চারটি মূল স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ শুরু করেছি।

Advertisement

রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং-সিক প্রস্তাবিত প্রকল্পসমূহের বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেন এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন।

এসময় বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিএসএম জাফরউল্লাহ, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক রনজিৎ কুমার, আইসিটি বিভাগের উপসচিব মনির হোসেন, ইডিজিই প্রকল্পের পলিসি অ্যাডভাইজার আব্দুল বারি তুষারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

তথ্য-প্রযুক্তি

‘স্মার্ট বাংলাদেশে’ মাথাপিছু আয় হবে সাড়ে ১২ হাজার ডলার

Published

on

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ এক দশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে বৈপ্লবিক অগ্রগতি করে দেখিয়েছে। আগামী ১৭ বছরের মধ্যে জ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। যেখানে বাংলাদেশের অর্থনীতি হবে ট্রিলিয়ন ডলারের। মাথাপিছু আয় বেড়ে হবে ১২ হাজার ৫০০ ডলার। আমাদের কমপক্ষে ৫০টি ইউনিকর্ন ও ৫০ বিলিয়ন ডলারের আইসিটি শিল্প থাকবে। বললেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

বুধবার (২৬ জুন) গুলশানের এক হোটেলে সরকারের ডিজিটাল রূপান্তর বিষয়ক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ এবং আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন (আইটিইউ)।

জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, সরকার, অ্যাকাডেমিয়া, শিল্প, এনজিও, আন্তর্জাতিক এনজিও এবং মিডিয়ার মতো বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন করা হবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, আমরা তাকাবো এমন এক পৃথিবীর দিকে, যেখানে বিজ্ঞান ও কারিগরি জ্ঞানের বিস্ময়কর অগ্রগতির যুগে মানুষের সৃষ্টি ক্ষমতা ও বিরাট সাফল্য আমাদের জন্য এক শঙ্কামুক্ত উন্নত ভবিষ্যৎ গঠনে সক্ষম। পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি থেকে উন্নত ভবিষ্যত ও বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি এবং সংস্থান ভাগ করে নেয়ার ওপর ভিত্তি করে, যাতে সর্বত্র মানুষ একটি শালীন জীবনের ন্যূনতম শর্ত উপভোগ করতে শুরু করতে পারে।

এসময় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।

Advertisement

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব সামসুল আরেফিন। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, আইটিইউয়ের আঞ্চলিক পরিচালক (এশিয়া-প্যাসিফিক) অতসকো ওকোডা, বিটিআরসির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদ, এটুআইয়ের প্রকল্প পরিচালক ও এজেন্সি টু ইনোভেটের প্রধান নির্বাহী মামুনুর রশীদ, বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ প্রমুখ।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

তথ্য-প্রযুক্তি

ঘূর্ণিঝড়ে ৪৫ জেলার মোবাইল সেবা বিঘ্নিত

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে দেশের ৪৫টি জেলার ৮ হাজার ৪১০টি মোবাইল অপারেটর সাইট অচল হয়ে পড়েছে। এর ফলে উপকূলীয় বিভিন্ন অঞ্চলের টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে।

সোমবার (২৭ মে) বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এর মহাপরিচালক (ইঅ্যান্ডও) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মুস্তাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিটিআরসি মহাপরিচালক জানান, ঘূর্ণিঝড় রেমাল এর প্রভাবে উপকূলসহ বিভিন্ন জেলাতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় মোবাইল অপারেটরদের সাইটগুলো থেকে দুর্যোগকবলিত এলাকায় টেলিযোগাযোগ সেবা ব্যাহত হচ্ছে। এতে করে দুর্যোগকালীন ও দুর্যোগ পরবর্তী সময়ে জরুরি উদ্ধার কার্যক্রমের ক্ষেত্রে জনসাধারণের সঙ্গে টেলিযোগাযোগ সম্ভব হবে না।

প্রসঙ্গত, দুর্যোগ জরুরি সেবা হিসেবে নিরবচ্ছিন্ন মোবাইল নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করতে উপকূলীয় জেলাসহ সব জেলায় বিদ্যুৎ প্রবাহ করে এবং বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন এলাকায় দ্রুত বিদ্যুৎ পুনঃস্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশক্রমে অনুরোধ করেছেন বিটিআরসি মহাপরিচালক।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

তথ্য-প্রযুক্তি

বন্ধ হচ্ছে না ২৮ হাজার মোবাইল সেট: পলক

Published

on

২৮ হাজার মোবাইল সেট বন্ধ করে দেয়া হবে তথ্যটি সঠিক নয়। আমাদের এ ধরনের কোন পরিকল্পনাও নেই। জানালেন ডাক ও টেলি যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।

রোববার (১২ মে) সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, মিথ্যা, অপপ্রচার ও গুজব প্রতিরোধে এমপি-মন্ত্রীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাইটগুলো ভেরিফিকেশন প্রয়োজন। তবে কেউ চাইলে এ ব্যাপারে সহযোগিতা করা হবে। গ্রাহক সেবা সঠিকভাবে দিতে না পারলে, লাইসেন্স গাইডলাইনে যেসব সাজার বিধান আছে, তা মোবাইল কোম্পানিগুলোর ওপর প্রয়োগ করা হবে।

জুনায়েদ আহমেদ পলক জানান, দেশে বর্তমানে ১৭টি কারখানায় মোট চাহিদার ৯৭ শতাংশ মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদিত হচ্ছে। দেশে মোবাইল গ্রাহক ১৯ কোটি ১৩ লাখের বেশি। ইন্টারনেট গ্রাহক ১৩ কোটি ৩৫ লাখ।

তিনি আরও জানান, আগামী ১৭ মে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘ডিজিটাল উদ্ভাবন: টেকসই উন্নয়ন।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version