Connect with us

বাংলাদেশ

ওমর সানী আমাকে চড় দেননি: জায়েদ

Published

on

'নির্বাচনের রায় সামনে রেখে এমন করা হচ্ছে। আর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে পিস্তল নিয়ে যাওয়া যায় নাকি? আমি  বিয়ের আয়োজনে পিস্তল নিয়ে যাইনি। আর ওমর সানী আমাকে চড়ও দেননি।' বললেন অভিনেতা জায়েদ খান।

শুক্রবার (১০ জুন) অভিনেতা ডিপজলের ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে চিত্রনায়ক ওমর সানীকে পিস্তল দিয়ে গুলি করার হুমকির অভিযোগ উঠেছে চিত্রনায়ক জায়েদ খানের বিরুদ্ধে। শুক্রবার রাজধানীর একটি কনভেনশন সেন্টারে বিয়ের অনুষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।

শনিবার (১১ জুন) রাতে জায়েদ খান গণমাধ্যমকে বলেন, এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। পিস্তল নিয়ে বিয়ে বাড়ি যাইনি। তাই পিস্তল বের করার কোনো মানেই হয় না, পুরো বিষয়টি ভিত্তিহীন।

জায়েদ খানের এমন আচরণে বিস্মিত ও হতবাক বিয়ের অনুষ্ঠানে আসা চলচ্চিত্রশিল্পীরা। তবে জায়েদ খান আবারও এ ঘটনাকে নিছুক মিথ্যা বলে দাবি করেছেন।

প্রযোজক ও অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলের বড় ছেলে। তার বিয়েতে উপস্থিত কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, আমরা যতটুকু জানি মৌসুমীর সঙ্গে নাকি জায়েদ খান খারাপ আচরণ করেছেন। এটা নিয়ে জায়েদের ওপর ওমর সানী ভীষণ বিরক্ত ছিল। এ বিষয়ে ডিপজলের কাছে বিচারও চান ওমর সানী। ডিপজল উভয়কে ঠাণ্ডা থাকতে বলেন। উভয়কে উভয়ের কাছ থেকে দূরে থাকার পরামর্শও দেন তিনি।

Advertisement

তবে ডিপজলের ওই সমাধান ওমর সানীর ভালো লাগেনি এবং মেনেও নেননি। তাই জায়েদ খানকে ডিপজলের ছেলের বিয়েতে পেয়েই চড় মেরে বসেন এবং বলেন তোরে (জায়েদ) না নিষেধ করছি, আমার বউরে (মৌসুমি) ডিস্টার্ব না করতে। কোনো ফাজলামি করবি না। অসম্মান করে কথা বলবি না।

সানীর চড় খাওয়া ও এমন সব কথা শুনে জায়েদ খান কোমর থেকে পিস্তল বের করে বলেন, ‘গুলি করে দেব।’ পরে ডিপজল উভয়কে থামিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন।

এ ঘটনার সত্যতা জানতে জায়েদ খান অভিনেতা ডিপজলের সঙ্গেও যোগাযোগ করতে বলেন। তবে ফোনো পাওয়া যায়নি ডিপজলকে।

বিষয়টি নিয়ে ওমর সানীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ঘটনা সত্য। তবে এ বিষয়ে এখন কিছু বলতে চাই না। 

টিআর

Advertisement

জাতীয়

টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

Published

on

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন তিনি।

শুক্রবার (৫ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছান তিনি। সেখানে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পবিত্র ফাতেহা পাঠ ও দোয়া মোনাজাত করেন প্রধানমন্ত্রী।

এর আগে বিকেলে পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান শেষে নিজ বাড়ি টুঙ্গিপাড়ায় সড়ক পথে রওনা হন প্রধানমন্ত্রী।

জানা যায়, টুঙ্গিপাড়ায় বেশ কয়েকটি কর্মসূচিতে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

উল্লেখ্য, রাতে প্রধানমন্ত্রী তার নিজ বাসভবনে রাত যাপন করবেন। আগামীকাল শনিবার (৬ জুলাই) সকালে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী। বেলা ১১টায় জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি বিজড়িত জিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু কর্নার উদ্বোধন, ‘এসো বঙ্গবন্ধুকে জানি’ শীর্ষক অ্যালবামের মোড়ক উন্মোচন ও শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি।

Advertisement

দুপুর ১২টায় নবনির্মিত টুঙ্গিপাড়া মাল্টিপারপাস পৌর সুপার মার্কেট পরিদর্শন করবেন। দুপুরে প্রধানমন্ত্রী নিজ বাসভবনে জোহরের নামাজ আদায় করবেন এবং মধ্যাহ্ন ভোজ করবেন। বিকেল সাড়ে ৩টায় জাতির পিতার সমাধি সৌধে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করবেন প্রধানমন্ত্রী। বিকেল ৪টায় টুঙ্গিপাড়া থেকে সড়ক পথে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন তিনি।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

বান্ধবীর সঙ্গে মতিউরের কথোপকথন ভাইরাল

Published

on

বহুল আলোচিত সাবেক এনবিআর সদস্য মতিউর রহমানের বান্ধবী আরজিনা খাতুনের সন্ধান পাওয়া গেছে। মতিউরের অধস্তন রাজস্ব বোর্ডের মূসক মনিটরিং, পরিসংখ্যান ও সমন্বয়ের দ্বিতীয় সচিব আরজিনা খাতুন, বন্ধুর সহায়তায় অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন।

সম্প্রতি তাদের একটি ফোনালাপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এই স্পর্শকাতর অডিও রেকর্ড ফাঁস হওয়ার পর শুরু হয়েছে তোলপাড়। ছোট ছোট বাক্যে আবেগধর্মী ও স্পর্শকাতর ওই কথোপকথন পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-

মতিউর রহমান : ‘তোমার কাছে … চাই, কখন দিতে পারবা?

আরজিনা খাতুন: আজকে…!

মতিউর রহমান: আজকের প্রোগ্রাম ঠিক আছে?

Advertisement

আরজিনা খাতুন: আজকে… কালকে যাই। আজ শুক্রবার তো, মানে কি বলে বের হবো, কোনো ইয়ে পাচ্ছি না। বাসায় আছে তো। কালকে হলে ভালো হয়। কালকে তো থাকবা ঢাকায়।

মতিউর রহমান: দীর্ঘশ্বাস… ঠিক আছে। কালকে মনে হয় পারব না।

আরজিনা খাতুন: কষ্ট পেলে… মানে শুক্রবার তো, কোনো ইয়ে খুঁজে পাচ্ছি না। বাইরে যে থাকব, আবার মাইন্ড… মানে যদি কোনো সন্দেহ তৈরি হয়।

মতিউর রহমান: ফের দীর্ঘশ্বাস… ওকে।

জানা গেছে, মতিউর রহমানের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্কে জড়ানোর পর থেকেই দ্রুত বাড়তে থাকে তার সম্পত্তি। রাজধানীতে ফ্ল্যাট, গ্রামে আলিশান বাড়ি, পরিবারের সদস্যদের নামে-বেনামে জমি, বাসায় বিলাসবহুল ইন্টেরিয়র এবং দামি সব আসবাবপত্রসহ কী নেই এই আরজিনা খাতুনের। মাত্র তিন বছরে আরজিনা খাতুন ৫০০ ভরি স্বর্ণালংকারের মালিক হয়েছেন। এরমধ্যে ২০০ ভরিই চোরাচালানের মাধ্যমে আনা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কাছে তার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ এসেছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

নোবেল লরিয়েট সামান্য এমডি পদের জন্য লালায়িত কেন : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

একটি ব্যাংকের এমডির পদ নিয়ে যত সমস্যা। নামি দামি নোবেল লরিয়েট সামান্য এমডি পদের জন্য লালায়িত কেন? এই পদে কী মধু আছে? তবে তা শ্রমিকদের মামলা আর অডিট রিপোর্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শুক্রবার (৫ জুলাই) বিকেলে পদ্মা সেতুর মাওয়াপ্রান্তে পদ্মাসেতুর প্রকল্পের সমাপনী উপলক্ষ্যে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে বিনিয়োগের জন্য এডিবি, বিশ্বব্যাংকের মতো বিদেশি অনেক সংস্থাই এগিয়ে এসেছিল। কিন্তু একটি ব্যাংকের এমডি (ব্যবস্থাপনা পরিচালক) পদের জন্য বিদেশি বিনিয়োগ আটকে যায়। এই পদ নিয়েই যত সমস্যা। ব্যাংকের আইন অনুযায়ী একজন ২০ বছর পর্যন্ত এমডি থাকতে পারবে। ইতোমধ্যে তার বয়স ৭০ হয়ে গেছে। অতিরিক্ত সময় থেকে ফেলেছেন। তাহলে সে আর ব্যাংকের এমডি পদে থাকেন কীভাবে। একজন নোবেল বিজয়ী সামান্য এমডির জন্য এত লালায়িত কেন? এই প্রশ্নের উত্তর কখনো পেলাম না।’

সরকারপ্রধান বলেন, ‘এই পদের জন্য বড় বড় দেশের অ্যাম্বাসেডর আমার অফিসে এসে আমার অফিসারদের সাথে উচ্চস্বরে কথা বলে। তাদের বলে এমডির পদ না থাকলে বিদেশি অর্থায়ন বন্ধ হয়ে যাবে। এমডির পদের জন্য হিলারি ক্লিনটন, শেরি ব্লেয়ার আমাকে ফোন করেছেন। এছাড়াও বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা এলো। আমি শুধু তাদের বলেছি- এই এমডি পদে কী মধু আছে?’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, হিলারি ক্লিনটন টেলিফোনে ২০ মিনিট ধরে অনুরোধ করেছিলেন।

Advertisement

পরে ড. ইউনূসকে নিয়ে কোনো মার্কিনীর কথা শুনব না, দেখাও করব না, বলে দিয়েছিলাম তাদের। এমডি পদে থাকতে পারল না বলে হিলারি ক্লিনটনের মাধ্যমে সেতুর টাকা বন্ধ করল। মালয়েশিয়া সরকার পদ্মা সেতুতে টাকা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজেদের টাকায় করেছি এটা।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশবাসী পাশে ছিল বলেই জ্ঞানীগুণীদের বাধা সত্ত্বেও সব অতিক্রম করে পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে পেরেছি। সবাই না করেছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই জটিল স্থাপনা আমরা নির্মাণ করতে পেরেছি৷’

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version