Connect with us

জাতীয়

২৮২টি আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত

Published

on

দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। এমবিবিএস কোর্সে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ থেকে ২৮২টি আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। 

সম্প্রতি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের চিকিৎসা শিক্ষা-০১ অধিশাখার উপ-সচিব বদরুন নাহার স্বাক্ষরিত এক স্মারকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, ‌সুনামগঞ্জে নতুন স্থাপিত বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ এবং অন্য ১৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তির ক্ষেত্রে আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে ২ হাজার ৯৩০টি আসন রয়েছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আসন বেড়ে ৩ হাজার ২১২টি করা হচ্ছে।

এস

Advertisement

জাতীয়

হজের প্রাক-নিবন্ধন বন্ধের মেয়াদ বাড়লো

Published

on

আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত হজের প্রাক-নিবন্ধন বন্ধ থাকবে। এর আগে সংস্কার কাজের জন্য গত ১২ জুন থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত হজযাত্রী প্রাক-নিবন্ধন বন্ধ রাখা হয়েছিল।

এখন নিবন্ধন বন্ধ রাখার মেয়াদ আরও একমাস বাড়িয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, হজ সংশ্লিষ্ট সবার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, প্রশাসনিক প্রয়োজনে রিকন্সিলিয়েশনের উদ্দেশ্যে হজের প্রাক-নিবন্ধন কার্যক্রম বন্ধের সময়সীমা আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত বাড়ানো হলো।

এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি অনুরোধ জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

উল্লেখ্য, আগামী বছরও বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ পালন করতে পারবেন। তবে হজের খরচ বেড়ে যাওয়ায় এ বছর কোটার থেকে ৪২ হাজার হজযাত্রী কম ছিল।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৪১ লাখ: আইনমন্ত্রী

Published

on

দেশের বিভিন্ন আদালতে ৪১ লাখের বেশি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। বলেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

রোববার (৩০ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে আইন ও বিচার বিভাগ খাতে বরাদ্দের ছাঁটাই প্রস্তাবের আলোচনায় মন্ত্রী এ তথ্য জানান।

আইনমন্ত্রী বলেন, সংসদ সদস্য যারা ছাঁটাই প্রস্তাব করেছেন, তারা অত্যন্ত যুক্তিসঙ্গত কথা বলেছেন, মামলা জটের কথা বলেছেন, মামলা জটের কথা অস্বীকার করার কিছু নেই। আজকের হিসাব হচ্ছে ৪১ লাখ ৯ হাজার ৭৫৫টি মামলা আদালতে আছে।

বিচারক সংকটের কথা তুলে ধরে আনিসুল হক বলেন, যতগুলো মামলা আছে তার নিষ্পত্তি করার জন্য বিচার বিভাগে যে বিচারক আছে তা অপ্রতুল। কিন্তু তুলনা করতে হবে কী ছিল, কী হয়েছে। ২০০৯ সালে জুডিশিয়ারির সক্ষমতা ছিল ৮০০ বিচারক। আজকে সেই জুডিশিয়ারির সক্ষমতা হচ্ছে প্রায় দুই হাজার বিচারক। আমরা আরও আদালত বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব দিয়ে রেখেছি। ১৫৮টি আদালত খুব শিগগিরই বেড়ে যাবে।

মামলার জট কমাতে সরকার চেষ্টা চালাচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রকল্প নিয়ে ৬৪ জেলায় এ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিট্রেসি ও চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিট্রেসি আদালত স্থাপনের পরিকল্পনা নেন। তার মধ্যে ৪১টি হয়ে গেছে, ২৩টি হচ্ছে এবং খুব শিগগিরই হয়ে যাবে।

Advertisement

আইনমন্ত্রী বলেন, যদি আজ থেকে ১৭ বছর আগের কথা যদি বলা হয়, ২০০৭/০৮ সালে মামলা জট কিন্তু এর থেকে কিছুটা কম ছিল। ৩৫ লাখ বা ৩২ লাখের মতো ছিল।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

হত্যার হুমকী নিয়ে যা যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

Published

on

আমি থানায় জিডি করার আগেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উচিত ছিল যারা হুমকি দিয়েছে তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা। কারণ তাদের থেকে আমি হুমকির তথ্য পেয়েছি। রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে বাঁচিয়ে রাখতে চায় কি না, সেই প্রশ্ন এখন দেখা দিয়েছে। বললেন সংসদ সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।

রোববার (৩০ জুন) সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এসব কথা বলেন।

ব্যারিস্টার সুমন বলেন, আমার জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে জিডি করেছি। এখন দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। মৃত্যুর ভয় আমি করি না। কিন্তু আমার এলাকার মানুষকে নিয়ে চিন্তা করি।

তিনি বলেন, অজ্ঞাত এক ব্যক্তি আমাকে জানান, সিরিয়াল কিলারের একটি গ্রুপ বর্তমানে সক্রিয়। তারা আমাকে হত্যা করতে চান। আমি যেন আগামী ২-৩ দিন বাসা থেকে বের না হই।

ব্যারিস্টার সুমন বলেন, বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) সংসদে থাকাকালীন আমার এলাকার যে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আছেন তিনি আমকে কল করে জানান গুরুত্বপূর্ণ কথা আছে তাই বাড়ি আসার পর তার সঙ্গে যেনো আমি একটি বসি। পরে শুক্রবার বাড়ি যাবার পর শুরু দুপুরে আমার সঙ্গে বসেছিলেন ওসি। তখন ওসি আমাকে একটি ম্যাসেজ দেখালেন। সেখানে ওসিকে একজন অজ্ঞাত ব্যক্তি ২/৩ দিন কল করেছেন। কিন্তু কলটি আমলে না নেয়ায় ওই ব্যক্তি ওসিকে একটি ম্যাসেজ করে জানান যে, তিনি আমার সঙ্গে কথা বলেতে চান। এছাড়া ম্যাসেজে দেখা গেছে একটি কন্ট্রাক কিলার গ্রুপ হায়ার করা হয়েছে। তারা বর্তমানে এক্টিভ।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, পরে ওসি তার ফোন দিয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির সঙ্গে আমাকে কথা বলায় দিলেন। তখন আমি কথা বলেছি। পরে অজ্ঞাত ব্যক্তি জানায় যে, তিনি নিজের পরিচয় এবং ঠিকানা দিতে চান না। এছাড়া তিনি নিজেও ওই কিলার গ্রুপের একজন সদস্য ছিলেন। যখন আমাকে হত্যার জন্য তার কাছে নাম আসে এবং এই হত্যা তাকে করতে হবে তখন তিনি এই কাজে অস্বীকৃতি জানান বা না করেন দেন। কারণ তার বাড়িও সিলেটে। তিনি আমার কাজকর্ম সম্পর্কে সব জানেন তাই তিনি রাজি হননি।

ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক আরও বলেন, এর আগেও আমি মৌখিকভাবে এবং পিএসয়ের মাধ্যমে হুমকি পেয়েছি। কিন্তু সেগুলো আমলে নেইনি। তবে এবার যখন ওসির মাধ্যমে এসেছে তখন আমার কাছে মনে হয়েছে এবার সিরিয়াসলিভাবে আমলে নিতে হবে।

তিনি বলেন, এরপর আমি শনিবার ঢাকায় চলে আসি। এর মধ্যে আমি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। পরে আমি শেরেবাংলা নগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করি।

সুমন আরও বলেন, আমি একজন সংসদ সদস্য। যখন আমার এলাকার ওসি কোন এক মাধ্যমে জেনেছেন যে আমার লাইফ রিস্ক আছে তখনই কিন্তু তার এসপি বা ডিআইজির সঙ্গে আলোচনা করা উচিত ছিল। এটা কি সত্যই হুমকি নাকি ভোগাস সেটিতো আমার কাছে আসার আগেই তাদের তদন্ত করে ফেলা উচিত ছিল। আমাকে কেনো জিডি করতে হলো। আমার প্রশ্ন হলো আমার থ্রেট তো আমি জানি না। আমার আগে জেনেছেন ওসি। এরপর এটা এসপি বা ডিআইজিকে জানানো দরকার ছিল এবং আমি জানার আগেই আমাকে প্রোটেকশন দেবেন। এরপর আমাকে জানাতে পারতেন যে এই থ্রেটটা রিয়েল অথবা ফেইক। কিন্তু ওসি আমাকে বলেছেন, আমার জিডি করতে হলো। এখন তো আমার জীবনের নিরাপত্তা তো নিজেরেই দিতে হচ্ছে। আমি বুঝি না এই রাষ্ট্রযন্ত্র আসলেই

তিনি বলেন, এই দেশে বঙ্গবন্ধুসহ পুরো পরিবারকে মেরে ফেলা হয়েছে, হবিগঞ্জের শাহ এএমএস কিবরিয়া মারা গেছেন। আমরা তো তাদের নিরাপত্তা দিতে পারিনি। আর আমার ক্ষেত্রে পুলিশের ভূমিকা দেখে মনে হচ্ছে- পুলিশ একটি অপমৃত্যু রেকর্ড  করার জন্য বসে আছে।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version