Connect with us

জাতীয়

উত্তরবঙ্গে সার কারখানা নির্মাণ দ্রুত সম্পন্ন করার নির্দেশ

Published

on

সারের আমদানি নির্ভরতা কমাতে উত্তরবঙ্গে সার কারখানা নির্মাণ প্রক্রিয়া দ্রুত এগিয়ে নিতে বিসিআইসির প্রতি নির্দেশনা দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

আজ রোববার (২২ নভেম্বর) বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (বিসিআইসি) আয়োজিত দু’দিন ব্যাপী ব্যবস্থাপনা পরিচালক সম্মেলন ২০২০ এর সমাপ্তি অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ নির্দেশনা দেন। ভার্চুয়াল মাধ্যমে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বিশেষ অতিথি ছিলেন।

বিসিআইসি'র চেয়ারম্যান মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাপ্তি অধিবেশনে অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ ইনস্যুলেটর এন্ড স্যানিটারি ওয়্যার (বিআইএসএফ) লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আবু সাদেক তালুকদার এবং ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া ফার্টিলাইজার প্রকল্পের পরিচালক মো. রাজিউর রহমান মল্লিক বক্তব্য রাখেন।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, লাখ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া সার বিদেশ থেকে আমদানির পরিবর্তে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সারের যোগান বাড়াতে নতুন সার কারখানা নির্মাণ করা হচ্ছে। কোভিডকালীন শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সার ফ্যাক্টরিসহ অন্যান্য কারখানা চালু থাকায় কৃষি উৎপাদনের ধারা অব্যাহত রয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, করোনা মহামারীর মধ্যেও মানুষের জীবন জীবিকার সুরক্ষার বিশাল দায়িত্ব শিল্প মন্ত্রণালয়ের ওপর বর্তায়। এ দায়িত্ববোধ থেকে নিরবচ্ছিন্ন সার সরবরাহ নিশ্চিত করে শিল্প মন্ত্রণালয় কৃষি উৎপাদন অব্যাহত রাখতে সচেষ্ট রয়েছে। সার কারখানা পর্যায়ে উৎপাদন যাতে কোনো অবস্থায় ব্যাহত না হয়, সে লক্ষ্যে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে। সার কারখানার উৎপাদন সংশ্লিষ্ট বিষয়ে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেয়ার লক্ষ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের প্রশাসনিক ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হবে। একই সাথে কারখানাগুলোর উৎপাদনশীলতা বাড়াতে কারিগরি জনবলের প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজন অনুযায়ী নতুন জনবল নিয়োগ করা হবে বলে তিনি জানান।

Advertisement

উল্লেখ্য দু’দিন ব্যাপী এ সম্মেলনে বিসিআইসির আওতাধীন কারখানাগুলোতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, ব্যয় সাশ্রয়, জনবলের দক্ষতা উন্নয়ন, বৈদেশিক প্রশিক্ষণ, কারখানার মালিকানাধীন ভূমি সংরক্ষণ ও নামজারি, ওভার টাইম ভাতা যৌক্তিকীকরণ, ব্যবস্থাপকদের আর্থিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা ও সুপারিশ গৃহিত হয়।

এস

জাতীয়

রূপগঞ্জে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে বাড়ি ঘেরাও

Published

on

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের বরপা এলাকায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে চারতলা একটি বাড়ি ঘিরে রেখেছে পুলিশের অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ)।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) গোয়েন্দা অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সকালে ওই বাড়িটি ঘেরাও করে এটিইউ এর একটি দল।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন এটিইউ সদর দপ্তরের মিডিয়া অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস উইংয়ের পুলিশ সুপার মাহফুজুল আলম রাসেল।

তিনি বলেন, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের বরপা এলাকায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে একটি চারতলা বাড়ি ঘিরে রাখা হয়েছে। কিছু সময়ের মধ্যে অভিযান শুরু হবে।

অভিযান শেষে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানান এটিইউয়ের এই কর্মকর্তা।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

রাঙ্গামাটি সফরে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

Published

on

বর্ষায় প্রকৃতির রূপ উপভোগ করতে হ্রদ পাহাড়ের জনপদ রাঙ্গামাটি সফরে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আগামী ৮ থেকে ১০ জুলাই সকাল পর্যন্ত তিনি রাঙ্গামাটিতে অবস্থান করবেন বলে জানা গেছে।

রাষ্ট্রপতির আগমন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা করেছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন। সোমবার (১ জুলাই) সকালে জেলা প্রশাসনের সম্মলন কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান, পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ, সিভিল সার্জন ডা. নূয়েন খীসা, এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী আহম্মদ শফি, সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমাসহ জেলার সব দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভা সূত্র থেকে জানা গেছে, ৮ জুলাই সকালে হেলিকপ্টার যোগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন রাঙ্গামাটি যাবেন। পরে আরণ্যক রিসোর্টে রাত্রী যাপন করবেন। এরপর ৯ জুলাই হাউজবোটে কাপ্তাই হ্রদ ভ্রমণ করে কাপ্তাই উপজেলায় যাবেন। সেখানে বাংলাদেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরে রাষ্ট্রপতি নয়নাভিরাম আসামবস্তি সড়ক হয়ে রাঙ্গামাটিতে ফিরবেন বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, ১০ জুলাই সকালে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রাঙ্গামাটি ত্যাগ করবেন। রাঙ্গামাটি অবস্থানকালে রাষ্ট্রপতি পাহাড়িদের কোমর তাঁতে বোনা ঐতিহ্যবাহী পোশাকের মার্কেট পরিদর্শন করবেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

হাতিরঝিল এলাকায় নিরাপত্তার দায়িত্ব পেল যে বাহিনী

Published

on

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) আওতাধীন হাতিরঝিল এলাকায় এখন থেকে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ আনসার বাহিনীর সদস্যরা। রাজউকের চেয়ারম্যান জেনারেল (অব.) মো. ছিদ্দিকুর রহমান সরকার আনসার বাহিনীর কাছে হাতিরঝিল এলাকার দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।

সোমবার (১ জুলাই) রাজধানীর হাতিরঝিল ব্যাবস্থাপনা ভবনে এ হস্তান্তর প্রক্রিয়ার আয়োজন করা হয়।

এ সময় রাজউকের চেয়ারম্যান বলেন, হাতিরঝিলের নিরাপত্তার দায়িত্ব আরেকটি রাষ্ট্রীয় সংস্থাকে দেয়া হলো। নিরাপত্তার স্বার্থে রাত ১১টার পর দর্শনার্থীদের হাতিরঝিল ত্যাগের অনুরোধও জানান রাজউক চেয়ারম্যান। দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজিম উদ্দিন।

তিনি বলেন, আনসার বাহিনী নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি হাতিরঝিলকে পরিচ্ছন্ন রাখবে।

হাতিরঝিলকে ক্রমান্বয়ে সমৃদ্ধ করা হবে জানিয়ে এই কর্মকর্তা আরও বলেন, হাতিরঝিল থেকে বনানী এবং কালাচাঁদপুর পর্যন্ত ওয়াটার ট্যাক্সির রুট বাড়ানো হবে।

Advertisement

তিনি বলেন, হাতিরঝিলের অবৈধ পকেট গেট তদারকিসহ মাদকের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকবে আনসার বাহিনী।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version