Connect with us

দেশজুড়ে

বৃষ্টির আশায় নামাজ আদায়

Published

on

তীব্র তাপদাহ থেকে রক্ষা পেতে এবং বৃষ্টির প্রত্যাশা করে কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে নামাজ ‘ইসতিসকার’ আদায় শেষে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) সকাল পৌনে ৯টায় কুমারখালী উপজেলার যদুবয়রা ইউনিয়নের বল্লভপুর গ্রামের খড়িলার বিলে খোলা আকাশের নিচে এ নামাজ শেষে মোনাজাতের আয়োজন করেন স্থানীয়রা

এতে ইউনিয়নের বল্লভপুর, রসুলপুর, ভবানীপুর, জোতমোড়া ও বরইচারা গ্রামের প্রায় দুই শতাধিক নানা বয়সি মানুষ অংশ নেন।

নামাজ ও মোনাজাত পরিচালনা করেন রসুলপুর মাদরাসার হেফজখানার শিক্ষক মাওলানা মুফতি নাসির উদ্দিন আল ফরিদী।

আগামী মঙ্গলবার ও বুধবার একই স্থানে সকাল ৮টায় বৃষ্টির জন্য নামাজ ইসতিসকার অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা।

Advertisement

সিলেট

বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও এখনো পানিবন্দি অসংখ্য মানুষ

Published

on

সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। বৃষ্টি না হওয়ায় মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। তবে নিম্নাঞ্চলে বানের পানি থৈ থৈ করছে। এ দুই উপজেলায় কয়েক লাখ মানুষ পানিবন্দি আছেন।

শুক্রবার (২১ জুন) সুরমা নদীর দিরাই ও ছাতক পয়েন্টে পানি কমলেও তা বিপৎসীমার  ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে বলে বায়ান্ন টিভিকে জানিয়েছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার।

স্থানীয়রা জানান, সুনামগঞ্জ সদরের পশ্চিম লালপুর, পূর্ব লালপুর  ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার মল্লিকপুর, মুক্তিরখলা গ্রামে ঘরবাড়ি থেকে পানি নেমেছে। বিশেষ করে জগন্নাথপুর উপজেলা পানি এখনো কমে নাই। অল্প অল্প করে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। ফলে এই উপজেলার জনসাধারনের দূর্ভোগ চরমে গিয়েছে।

সুরমা নদীর পানি শহরের ষোলঘর পয়েন্টে বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর নদীতে স্রোত না থাকায় পানি ধীরগতিতে কমছে বলে জানা গেছে। এর আগে বৃহস্পতিবার বিকেলে সুনামগঞ্জের বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। সদর উপজেলার মঈনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আশ্রয়কেন্দ্রে তিনি ত্রাণ বিতরণ করেন। এছাড়া বন্যার প্রকোপ রোধে ২০টি নদী খনন করার কথা জানান মন্ত্রী।

মল্লিকপুর গ্রামের রাসেল মিয়া জানান, বাড়ি থেকে পানি নেমেছে কিন্তু এখনো চলাচলের সড়ক ডুবে আছে। পানি ঘর থেকে কমলেও বসবাসের উপযোগী হয়ে ওঠেনি। বানের পানিতে গোলার ধানসহ ঘরের আসবাবপত্রের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে এখনো দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

Advertisement

জেলা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় সুনামগঞ্জের নদী পানি কমে বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হয়েছে। ইতিমধ্যে সুনামগঞ্জ সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।  তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও প্রায় তিন দিন সময় লাগবে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রংপুর

কুড়িগ্রামে নদী ভাঙনে হুমকির মুখে গ্রামীণ সড়ক

Published

on

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে টানা দুই সপ্তাহ ধরে ভারি বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে বারোমাসিয়া নদীর তীব্র  স্রোতে হুমকির মুখে পড়েছে গ্রামীন সড়ক ।  দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন না করলে এক দুই দিনের মধ্যে বালাতাড়ি এলাকা থেকে গোরকমন্ডল বিজিবি ক্যাম্পসহ ওই দুই গ্রামের পাঁচ শতাধিক পরিবারের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিছিন্ন হয়ে যাবে বলে আশংকা করছেন এলাকাবাসী।

শুক্রবার (২১ জুন) নদী ভাঙ্গনের বিষয়টি বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেন নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ হাছেন আলী।

সরজমিনে দেখা যায়, বারোমাসিয়া নদীর তীব্র স্রোতে ৪শ থেকে ৫শ মিটার গ্রামীন কাঁচা সড়কটি ইতোমধ্যে তিন ভাগ অংশ নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। এক ভাগ অংশে স্থানীয়রা দিনে কিংবা রাতে দুঘর্টনা থেকে রক্ষা পেতে একটি লাল নিশান সেখানে টাংগিয়ে দিয়েছেন।

সেখানকার মানুষজন বাইসাইকেল ও পাঁয়ে হেঁটে যাতায়াত করছে। তবে অটোবাইকসহ বড় ধরণের যান বাহন চলাচল গত দুই দিন থেকে বন্ধ হয়েছে বলে জানা গেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল কুদ্দুদ ও বাবুল মাস্টার বলেন, নদী গর্ভে বিলীনের হাত থেকে ৫শ মিটার সড়কটি রক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জোড় দাবী করছেন। সড়কটি রক্ষা করতে না পারলে যোগযোগ বিছিন্নসহ  ওই এলাকার অর্ধশতাধিক বাড়ী-ঘর ও শতশত বিঘা ফসলি জমি বারোমাসিয়া নদী গর্ভে যাবে।

Advertisement

নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ হাছেন আলী জানান, টানা দুই সপ্তাহের ভারি বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ী ঢলে বারোমাসিয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কাঁচা গ্রামীণ সড়কটি নদী গর্ভে বিলীনের পথে।  বিষয়টি তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রেহেনুমা তারান্নুম  জানান, গ্রামীণ সড়ক নদী গর্ভে বিলীনের পথে, অথচ এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কেউ জানায়নি। তিনি সড়কটি রক্ষা করার জন্য সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে দ্রæত ব্যবস্থা নিবেন বলে আশ্বাস দেন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রংপুর

আগামী তিন দিনে তিন জেলায় বন্যার পূর্বাভাস

Published

on

আগামী তিন দিনে কুড়িগ্রাম,লালমনিরহাট ও নীলফামারী জেলার কিছু নিম্নাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদী বন্যা হতে পারে। সেই সঙ্গে এই সময়ে রংপুর জেলার নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা অবনতি হতে পারে।

শুক্রবার (২১ জুন) পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হানের সই করা বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা আগামী ৭২ ঘণ্টায় অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পেয়ে কিছু কিছু পয়েন্টে সতর্কসীমায় পৌঁছাতে পারে। পাশাপাশি গঙ্গা-পদ্মা নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা আগামী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। এছাড়া দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদীসমূহের পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে, যা আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।

তবে আগামী ২৪ ঘণ্টায় নেত্রকোনার কিছু নিম্নাঞ্চল ছাড়াও সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলায় চলমান বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version