Connect with us

রাজশাহী

রাজশাহীতে ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের নেই উপস্থিতি

Published

on

ভোটকেন্দ্রে

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে দেশের ১৩৯টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ চলছে।

বুধবার (৮ মে) সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত রাজশাহীর গোদাগাড়ী ও তানোর উপজেলার কয়েকটি ভোটকেন্দ্রে ঘুরে ভোটার উপস্থিতি তেমন দেখা যায়নি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন গোদাগাড়ী উপজেলার রাজাবাড়ি হাট উচ্চ বিদ্যালয়ে ভোট কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা মনজেল হোসেন।

তিনি জানান, কেন্দ্রগুলোতে নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি। সুষ্ঠু পরিবেশে ভোট গ্রহণ চলছে। ভোটারদের উপস্থিতিও ভালো। তবে সকালে ভোটার কম থাকলেও বেলা বাড়লে ভোটারও বাড়বে।

জানা গেছে, রাজশাহীর গোদাগাড়ী ও তানোর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দুই উপজেলার মোট ১৬৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এরমধ্যে ১৫৫টি কেন্দ্রকেই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে নির্বাচন কমিশন।

Advertisement

এ দুই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম বলেন, এসব কেন্দ্রকে তারা ‘গুরুত্বপূর্ণ’ হিসেবে দেখছেন। গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যেকটি কেন্দ্রে বাড়তি সতর্কতা আছে। কেন্দ্রগুলোতে চারজন পুলিশ ও ১৬ জন করে আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া নির্বাচনকালীন সময়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলায় ৫ প্লাটুন ও তানোর উপজেলার ২ প্লাটুন বিজিবি সদস্য মোতায়েন রয়েছে। পাশাপাশি দুই উপজেলায় ১৭ জন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে র‌্যাব ও পুলিশের টহল টিম সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করছে।

প্রথম ধাপে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ উপজেলায় মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১০৭টি, ভোট কক্ষ ৭১৫টি এবং মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৮১ হাজার ১৬০ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৪১ হাজার ৮৭০ জন ও নারী ভোটার ১ লাখ ৩৯ হাজার ২৮৯ জন এবং হিজড়া জনগোষ্ঠীর ভোটার সংখ্যা ১ জন।

তানোর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এই উপজেলায় মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৬১টি, ভোট কক্ষ ৪২৫টি এবং মোট ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৬৬ হাজার ১৭৩ জন। উপজেলার মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৮১ হাজার ৯৭ জন ও নারী ভোটার সংখ্যা ৮৪ হাজার ২৬৬ জন।

গোদাগাড়ী উপজেলা রাজাবাড়ি হাট উচ্চ বিদ্যালয়ে কেন্দ্র পরিদর্শনে এসে রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি আনিসুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এখনও ঘটেনি।

কেএস/

Advertisement

রাজশাহী

বগুড়ায় ব্যালটে প্রতীকে অমিল, ভোটগ্রহণ স্থগিত

Published

on

বগুড়া সদর উপজেলায় বরাদ্দ করা প্রতীকের সঙ্গে ব্যালট পেপারে ছাপানো প্রতীকের মিল না থাকায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট গ্রহণ স্থগিত ঘোষণা করা হয়।

বুধবার (২৯ মে) বগুড়ার জেলা প্রশাসক এবং নির্বাচনে আপিল গ্রহণকারী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তবে সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোটগ্রহণ চলবে।

বগুড়ার জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, বগুড়া সদর উপজেলা পরিষদে ভাইস চেয়ারম্যান পদে ইফতারুল ইসলাম মামুন নামে এক প্রার্থীকে ‘আইসক্রিম প্রতীক’ বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল। কিন্তু প্রতীক বরাদ্দের দিন তাকে কাঠিযুক্ত আইসক্রিমের যে ছবি দেখানো হয়েছিল আজ ভোটগ্রহণকালে ব্যালটে তার পরিবর্তে অন্য আইসক্রিমের প্রতীক দেখা গেছে। বিষয়টি ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার পর পরই একটি গণমাধ্যমের অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে ওই প্রার্থী নিজেও আমাদের কাছে অভিযোগ করেন। এরপর বিষয়টি আমরা নির্বাচন কমিশনে অবহিত করলে কর্তৃপক্ষ ওই পদে ভোটগ্রহণ স্থগিতের নির্দেশ দেন।’

এর আগে ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার পর পরই বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ইফতারুল ইসলাম মামুন অভিযোগ করেছিলেন যে, প্রতীক বরাদ্দের দিন তাকে কাঠিওয়ালা আইসক্রিমের ছবি দেয়া হয়।

তিনি বলেন, ‘আমি সেই আইসক্রিমের ছবি নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালাই এবং পোস্টারেও তা সংযুক্ত করি। কিন্তু আজ ভোট শুরু হওয়ার পর দেখলাম ব্যালটে আমার সেই প্রতীক নেই। কাঠিওয়ালা আইসক্রিমের বদলে কুলফি জাতীয় আইসক্রিমের ছবি দেয়া হয়েছে। এতে ভোটাররা আমার প্রতীক চিনতে পারছেন না। বিষয়টি আমি রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জানানোর পর তিনি ফেসবুকে প্রচারণা চালানোর পরামর্শ দেন। কিন্তু তাতে আমি সন্তুষ্ট হতে পারছিলাম না।’

Advertisement

বরাদ্দ করা প্রতীকের সঙ্গে ব্যালট পেপারে দেখানো প্রতীকের অমিলের কারণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে রিটার্নিং কর্মকর্তা বগুড়ার অতিরিক্ত নির্বাচন কর্মকর্তা সৈয়দ আবু ছাইদ আজ সকালে বলেন, ‘আমাদের কমিশন থেকে অতিরিক্ত তিনটা প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল। সেখানে মধু আইসক্রিম প্রতীক ছিল। কিন্তু কুলফি জাতীয় আইসক্রিমের ছবি ছিল না। পরে আমরা সচরাচর যে আইসক্রিম হয় সেই ছবি দিয়ে তাকে প্রতীক বরাদ্দ দেই। আজ ব্যালটে সচরাচর সেই আইসক্রিমের পরিবর্তে কুলফি জাতীয় আইসক্রিমের ছবি দেখা যায়।’

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

শপথ নিলেন রাজশাহীর ২৩ উপজেলা চেয়ারম্যান

Published

on

রাজশাহী বিভাগের উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে নির্বাচিত ২৩ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানরা শপথ গ্রহণ করেছেন। একইসঙ্গে এসব উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানেরাও শপথ নিয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুর ১২টায় বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর তাদের শপথবাক্য পাঠ করান। রাজশাহী শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় এ শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর প্রথমে নবনির্বাচিত ২৩ উপজেলা চেয়ারম্যানকে একসঙ্গে শপথবাক্য পাঠ করান। এরপর মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এবং তার পরে ভাইস চেয়ারম্যানদের শপথবাক্য পাঠ করানো হয়। শপথের পর বিভাগীয় কমিশনার সবাইকেই ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর নতুন জনপ্রতিনিধিদের দেশপ্রেম, সততা, নিষ্ঠা ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।

এর আগে বক্তব্য রাখতে গিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানেরাও তাদের নিজ নিজ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্থানীয় সরকারের রাজশাহী বিভাগের পরিচালক পারভেজ রায়হান।

Advertisement

উল্লেখ্য, এ সময় বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রাজশাহী বিভাগের ৮ জেলার এই ২৩টি উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ৮ মে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রাজশাহী

গোয়ালবাথান উচ্চ বিদ্যালয়ে পরীক্ষা ছাড়াই পাঁচ জনের নিয়োগ

Published

on

সিরাজগঞ্জ কাজিপুর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গোয়ালবাথান উচ্চ বিদ্যালয়ে পরীক্ষা ছাড়াই ৫টি পদে অবৈধভাবে নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির বিরুদ্ধে।

পরীক্ষা না নিয়ে নিয়োগ পক্রিয়া সম্পন্ন করে সুকৌশলে ৫টি পদের বিপরীতে অর্ধকোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম ও সভাপতি মো. আব্দুস ছাত্তার।

জানা যায়, নিয়োগে অনিয়ম, গাছ বিক্রি, পুরাতন ঘর বিক্রি, হিসাবে গড়মিল, ম্যানেজিং কমিটি গঠনে অনিয়মসহ দুজনের গোপন আতাতে মোটা অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করায় বিদ্যানুরাগী ও সাধারণ মানুষের মাঝে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। এদিকে এলাকাবাসী প্রতিষ্ঠানে অনিয়ম ও অবৈধ নিয়োগ বাতিলের দাবীতে প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির অপসারনে বিভিন্ন দপ্তরে গণস্বাক্ষরে চিঠি প্রেরনের খবরও পাওয়া গেছে।

অভিযোগসূত্রে জানা যায়, সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর থানার ১১নং নিশ্চিন্তপুর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে গ্রামে অবস্থিত তিল তিল করে গড়ে ওঠা গ্রামবাসীর প্রাণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গোয়ালবাথান উচ্চ বিদ্যালয় EIIN 128157।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: নজরুল ইসলাম এবং সভাপতি মো: আব্দুস ছাত্তার মাষ্টারের যৌথ কারসাজীতে নানারকম অনিয়ম ও অর্থ বাণিজ্য হয়ে আসছে। ইতি মধ্যেই অত্র উচ্চ বিদ্যালয়ে দুই ব্যক্তির গোপন চক্রান্তে ৫টি পদে ব্যাপক অর্থ বাণিজ্য ও অনিয়ম করে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। যা অত্র এলাকায় বিদ্যানুরাগী ও সাধারণ মানুষের মনে ব্যাপক ক্ষোভ ও অশান্তির সৃষ্টি করেছে।

Advertisement

পদ ৫টি হলো (১) মো: মাসুদ রানা (OA CUM ACC), (২) মো: জুয়েল রানা (MLSS), (৩) মোছা: ছনিয়া খাতুন (AYAH), (৪) মো: আলমগীর হোসেন (N-GUARD), (৫) কাকলী ছন্দা ( ASST. LIBRAIAN CUM CATALOGER), সকলের ইনডেক্স তৈরী হয়েছে। গ্রামবাসী উপরোক্ত ব্যক্তিদের অবৈধ নিয়োগের বিরােধীতা এবং অর্থ বাণিজ্যের জন্য প্রধান শিক্ষক মো: নজরুল ইসলাম এবং বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো: আ: ছাত্তারের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রার্থনা করেন।

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো.নজরুল ইসলাম বলেন, ৫টি নয় ৪টি পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নগদ টাকা নেয়া হয়নি তবে জমি নেয়া হয়েছে। আরেকজনের নাম কিভাবে অনলাইনে পিআইডিএস আইডি ১০১২৯৯১৯০ এ আসলো এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি ব্যস্ত আছেন বলে ফোন কেটে দেন।

নিশ্চিন্তপুর ইউনিয়নের গোয়াল বাথান গ্রামের বাবুল আক্তার (বিএসসি) বলেন, এ নিয়োগে কোনো পরীক্ষা হয়নি। ৮ জানুয়ারী পরীক্ষার কথা বলছে অথচ ওই দিন এমপি জয়কে ফুলের মালা দেয়ার জন্য গিয়েছিল। পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলে আমরাসহ গ্রামের অনেকেই জানতো কিন্তু কেউ বলতে পারবে না।  কাজেই নিয়োগ প্রক্রিয়া কিভাবে সম্পন্ন হলো তা তদন্ত সাপেক্ষে উর্দ্ধতনদের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।

বিদ্যালয়ের সভাপতি ও কাজলগাও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক আব্দুস সাত্তার বলেন, জানুয়ারী ১ তারিখে ঢাকার উদ্দ্যশে ইজতেমায় যাই। ওইখান থেকে ৫ রমযানে বাড়িতে আসি। আসার পর প্রধান শিক্ষক ডেকে নিয়ে আমাকে মিষ্টি দিয়ে বলেছেন ৪ জনকে নিয়োগ দিয়েছেন। নিয়োগ কমিটির সভাপতির স্বাক্ষর ছাড়া কিভাবে নিয়োগ হলো এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, যাওয়ার আগেরদিন আমার কাছ থেকে পিয়ন আনোয়ার সিল স্বাক্ষর নিয়ে রেখে দিছিলো। কিভাবে হলো আমি তা বলতে পারবো না।

নিয়োগে ডিজির প্রতিনিধি কাজিপুর এ.এম ইউ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ওই নিয়োগে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সভাপতি ছিলেন। প্রার্থীদেরকে ৪০ মিনিটের পরীক্ষা নেয়া হয় এবং তারপরেই ফলাফল ঘোষনা করে চূড়ান্ত ফলাফল সীটে স্বাক্ষর দিয়ে চলে আসছি। সভাপতি ওই নিয়োগের সময় বাহিরে ছিলেন তাহলে ওই দিন তার উপস্থিতি ও স্বাক্ষর কিভাবে হলো এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি প্রধান শিক্ষকের সাথে কথা বলবেন বলে ফোন রেখে দেন।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version