ময়মনসিংহ
বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটারে ভোগান্তির অভিযোগ, তোপের মুখে বিদ্যুৎ কর্মকর্তারা
![ময়মনসিংহ-প্রিপেইড-মিটারে-সমস্যা](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/05/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%B9-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%A1-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE.jpg)
ময়মনসিংহ জেলার বর্তমান সার্বিক বিদ্যুৎ পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় সভায় প্রিপেইড মিটার নিয়ে সীমাহীন ভোগান্তি ও হয়রানির অভিযোগ করেছেন গ্রাহকরা।
এ সময় উপস্থিত গ্রাহকসহ সামাজিক ও নাগরিক সংগঠনের নেতারা প্রিপেইড মিটারে হয়রানি ও বিদ্যুৎ কর্মচারীদের ঘুম বাণিজ্যের কঠোর সমালোচনা করে ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়।
বুধবার (১৫ মে) বিকেলে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে টানা দুই ঘণ্টা বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশীজনরা এই অভিযোগ করেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী।
এ সময় প্রিপেইড মিটার নিয়ে গ্রাহকদের হয়রানি ও অসন্তুষ্টি তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন- ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক অমিত রায়, জনউদ্যোগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম চুন্নু, সিপিবির সভাপতি অ্যাডভোকেট এমদাদুল হক মিল্লাত, নাগরিক আন্দোলনের নেতা অ্যাডভোকেট শিব্বির আহমেদ লিটন, সাংবাদিক নিয়ামুল কবীর সজল, নারীনেত্রী সৈয়দা সেলিমা আজাদ, সুজন সম্পাদক আলী ইউসুফ, রাইস মিল সমিতির সভাপতি লিলুর রহমান, শিক্ষক আনোয়ারুল কবীর প্রমুখ।
সভায় বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, প্রিপেইড মিটার গ্রাহকদের ভোগান্তি বাড়িয়ে তুলেছে। স্মার্ট মিটারের নামে হয়রানি সৃষ্টি করা হয়েছে। এতে টাকা লোড করতে গ্রাহককে ২০ থেকে ৩২০টি ডিজিট চাপতে হয়। একাধিকবার ভুল হলে লক হয়ে যায় মিটার। একই সঙ্গে টাকা লোড করার সঙ্গে সঙ্গে কেটে নেয়া হচ্ছে অতিরিক্ত বিল।
এছাড়াও বিদ্যুৎ জটিলতার কোনো কাজে কর্মচারীদের ডেকে নিলেও টাকা না দিলে তারা কাজ করে না। এটা এখন প্রকাশ্য ঘুষে পরিণত হয়েছে। এ অবস্থায় প্রিপেইড মিটার সহজীকরণ করার দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী ও নাগরিক নেতারা।
পরে গ্রাহকের নানা অভিযোগের জবাব দেন পিডিবির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জসীম উদ্দিন, নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ-২) ইঞ্জিনিয়ার ইন্দ্রজিত দেবনাথ ও নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ বিতরণ ও বিক্রয় বিভাগ-২) ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত রায়।
তারা বলেন, প্রিপেইড মিটার জনগণের কল্যাণে স্থাপন করা হচ্ছে। এটি সরকারের প্রকল্প। প্রিপেইড মিটারে টাকা লোড দিতে বাটন চাপাচাপি নিয়ে জনমনে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে বলে আমরা স্বীকার করছি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন মহলে উপস্থাপন করা হয়েছে।
এছাড়াও লোড কম-বেশি নিয়ে কর্মকর্তারা জানান, গরমকালে গ্রাহকের লোড বেশি হলে (৩ কিলোওয়াট থেকে ৮ কিলোওয়াট) আবেদনের মাধ্যমে শীত মৌসুমে লোড কমানোর সুযোগ রয়েছে। প্রিপেইড মিটারে একজন গ্রাহক যখন যেমন লোড চাইবেন, তখন তাই পাবেন। আর সে অনুযায়ী প্রতি কিলোওয়াটে ৪২ টাকা কেটে যাবে। এছাড়াও প্রতিমাসে মিটার ভাড়া ৪০ টাকা এবং ১০ ভাগ ভ্যাট কেটে নেওয়ার পাশাপাশি গ্রাহক শ্রেণী অনুযায়ী বিদ্যুতের বিল কেটে নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, ময়মনসিংহ প্রি-পেমেন্ট মিটারিং প্রজেক্ট ফর ডিস্ট্রিবিউশন এর আওতায় ময়মনসিংহ এক লাখ ১৮ হাজার ৫৪০টি পোস্ট-পেইড মিটারকে প্রিপেইড মিটারে রূপান্তর প্রক্রিয়ায় এই হয়রানি ও ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে।
ময়মনসিংহ
উব্দাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, প্লাবিত ৮৫টি গ্রাম
টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নেত্রকোনার কলমাকান্দা, বারহাট্টা, মোহনগঞ্জ ও মদন উপজেলায় কমপক্ষে ৮৫টি গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এর মধ্যে কলমাকান্দা উপজেলার আটটি ইউনিয়নের কমপক্ষে ৬৮টি গ্রামে গেলো রোববার সন্ধ্যার পর থেকে বন্যার পানি ঢুকেছে। গ্রামের রাস্তা, পুকুর, ঘরবাড়ি ও বিদ্যালয় প্লাবিত হয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) বেলা ১১টায় কলমাকান্দার উব্দাখালী নদীর পানি বেড়ে ডাকবাংলো পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। ওই পয়েন্টে বিপৎসীমা ৬ দশমিক ৫৫ মিটার।
উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান মো. হাদিচ্ছুজ্জামান মুঠোফোনে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘বড়খাপন ইউনিয়নটি নিচু এলাকা। ইউনিয়নে ২৮টি গ্রামের মধ্যে জয়নগর, দুর্লভপুর ও বাঘাসাত্রা ছাড়া সব গ্রামেই বন্যার পানি এসেছে। আর এক থেকে আধাফুট পানি বাড়লে অনেকেই ঘর-বাড়ি ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিতে হবে। বড়ইউন্দ বাজার, বড়খাপন ও যাত্রাবাড়ি বাজারে পানির কারণে মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে পারছেন না।
কৈলাটি ইউপির চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদিন জানান, তার ইউনিয়নের বেনুয়া, খলা, চারালকোনা, সনুড়া, সাকুয়া ইন্দ্রপুরসহ ১৫টি গ্রামে নতুন করে বন্যার পানি ঢুকেছে। নিচু এলাকায় রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। পোগলা ইউপির চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক জানান, তাঁর ইউনিয়নের প্রায় ২৩টি গ্রামে নিচু এলাকা প্লাবিত হওয়ায় মানুষ কিছুটা পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। বেশ কিছু রাস্তা-ঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে। কয়েকটি পুকুরের মাছ পানিতে ভেসে গেছে।
এদিকে, সকালে কলমাকান্দা সদর ইউনিয়নের বাসাউড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বন্যার পানি ঢুকে পড়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।
খারনৈ ইউপির চেয়ারম্যান ওবায়দুল হক ভূঁইয়া বলেন, তার ইউনিয়নটি সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় পানি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না। তবে সোমবার (১ জুলাই) সকাল থেকে পাহাড়ি ঢলের চাপে রাজনগর, বালুচড়া, বাউসাম, চৌতানগর, তাড়ানগর, ঘোড়াগাঁওসহ কয়েকটি এলাকায় রাস্তা ভেঙে গেছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নেত্রকোনা কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী সারওয়ার জাহান জানান, আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত গেলো ২৪ ঘণ্টায় নেত্রকোনার দুর্গাপুর ও জারিয়া ঝাঞ্জাইল রেলস্টেশন এলাকায় ১০৪ মিলিমিটার হয়। একই সময়ে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে ৩৮০ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। এছাড়া সিলেট ও সুনামগঞ্জে প্রচুর বৃষ্টি হয়েছে। এতে জেলার সব নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। এরই মধ্যে কলমাকান্দায় উব্দাখালী নদীর পানি বিপৎসীমার ৫৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে কংস, সোমেশ্বরী, ধনুসহ অন্য বড় নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে বড় ধরনের বন্যার আশঙ্কা নেই বলে জানান তিনি।
আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় নেত্রকোনার দুর্গাপুর ও জারিয়া ঝাঞ্জাইল রেলস্টেশন এলাকায় ১০৪ মিলিমিটার হয়। একই সময়ে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে ৩৮০ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে।
কলমাকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান বলেন, উপজেলায় ৫০টির মতো আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। বারহাট্টার ইউএনও ফারজানা আক্তার জানান, তাঁর উপজেলার রায়পুর, চিরাম ও সাহতা ইউনিয়নের প্রায় ৯টি গ্রামের নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। তবে এটাকে বন্যা বলা যাবে না।
জেলা প্রশাসক শাহেদ পারভেজ বলেন, বন্যা মোকাবিলায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি আছে। সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। এখনো আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি হয়নি।
দুর্ঘটনা
বৈদ্যুতিক টাওয়ারের চূড়ায় যুবক, বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন ৩ উপজেলা
কিশোরগঞ্জের ইটনা হাওরে বৈদ্যুতিক টাওয়ারের চূড়ায় এক যুবক উঠে পড়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। ওই যুবককে নামাতে ঘটনাস্থলে গিয়েছে ইটনা ফায়ার সার্ভিস। সকালে সবার অজান্তে বাড়ির সামনে হাওর সাঁতরে বৈদ্যুতিক টাওয়ারের চূড়ায় উঠে পড়েন ওই যুবক। পরে স্থানীয়রা কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে অবহিত করলে তারা তিন উপজেলার বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন বন্ধ করে দেয়।
বুধবার (২৬ জুন) সকালে ইটনা উপজেলার এলেংজুরী গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ইটনা ফায়ার সার্ভিস ছিলনি থেকে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উদ্ধার অভিযানের জন্য নৌকাযোগে ঘটনাস্থলে রওনা দেন।
মানসিক ভারসাম্যহীন আলমগীর হোসেন (২৭) উপজেলার এলেংজুরী গ্রামের মনজিল মিয়ার ছেলে।
এ সময় কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীনে অষ্টগ্রাম, ইটনা ও মিঠামইন উপজেলার ২৪টি ইউনিয়নের ২৩টিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। তিন উপজেলার অষ্টগ্রামে ২৯ হাজার, মিঠামইনে ২৫ হাজার ও ইটনা আংশিকে ২০ হাজারসহ, প্রায় ৭৪ হাজার গ্রাহক রয়েছেন।
কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি মিঠামইন জোনাল অফিসের উপসহকারী প্রকৌশলী শামীম হোসাইন গণমাধ্যমে বলেন, খবর পেয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করেছি। উদ্ধার অভিযান শেষে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হবে।
এএম/
ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ-নেত্রকোনায় তিতাস গ্যাস সরবরাহ বন্ধ
নির্মাণে কাজের সময় পাইপ ছিদ্র হওয়ায় ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনায় বাসাবাড়িতে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য বন্ধ হয়ে গেছে তিতাসের গ্যাস সরবরাহ।
সোমবার (২৪ জুন) রাত ১১টা থেকে গ্যাস পাচ্ছেন না ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা শহরের তিতাসের গ্রাহকরা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন তারা।
এর আগে সোমবার দুপুরে ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার নারায়ণপুর গ্রামে ঢাকা-ময়মনসিংহ তিতাস গ্যাস সঞ্চালন পাইপ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
জানা যায়, একটি কোম্পানির ভবন নির্মাণকাজের পাইলিং করতে গেলে গ্যাস লাইনে আঘাত লাগে। এতে ছিদ্র হয়ে যায় পাইপ। ছিদ্র দিয়ে গ্যাস বের হয়ে যাওয়ায় রাত থেকে দুই জেলায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।
ময়মনসিংহ নগরীর বাসিন্দা রবিউল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার (২৫ জুন) সকাল থেকে গ্যাস নেই। এতে রান্নার সমস্যা হচ্ছে। কখন গ্যাস পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে তাও বুঝতে পারছি না।
ময়মনসিংহ তিতাস গ্যাস অফিসের ম্যানেজার (অপারেশন) হিমটন পাল বলেন, লিকেজ ঠিক করার জন্য আমাদের টিম সোমবার রাত থেকে চেষ্টা করছে। নিরাপত্তার জন্য সম্পূর্ণ গ্যাস শূন্য হওয়ার পর কাজ শুরু করতে হয়। সেই নিয়ম অনুসারে আমরা কাজ করছি। আশা করছি দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্যাস সরবরাহ করতে পারবো।
তিতাসের ডিজিএম নারায়ণ চন্দ্র দে বলেন, অত্যন্ত স্পর্শকাতর গ্যাসের সঞ্চালন লাইনের পাইপ ছিদ্র হয়েছে। তা মেরামত করা অত্যন্ত জটিল প্রক্রিয়া। সঞ্চালন লাইনের মেরামত কাজ শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ। কখন সংযোগ স্বাভাবিক হবে তা বলা যাচ্ছে না।
এসি//
-
পর্যটন6 days ago
যে কারণে কক্সবাজারে বন্ধ প্যারাসেইলিং
-
ইসলাম6 days ago
পা ছুঁয়ে সালাম করা কি ইসলামে জায়েজ?
-
বলিউড5 days ago
লন্ডনে অমিতাভের নাতির সঙ্গে শাহরুখ কন্যার অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ছবি ভাইরাল!
-
অপরাধ6 days ago
যৌতুকলোভী প্রেমিকের কাছে হেরে জীবন বিসর্জন দিলেন প্রেমিকা
-
রংপুর7 days ago
চলন্ত ট্রেনের ছাদে সাপ, আতঙ্কে যাত্রীরা
-
ক্রিকেট6 days ago
বিশ্বকাপ ফাইনাল পণ্ড হলে যারা জিতবে শিরোপা
-
আন্তর্জাতিক7 days ago
এক ঘণ্টায় সাড়ে ৪৮ কোটি টাকা জিতলেন জুয়াড়ি, অতপর…
-
অপরাধ4 days ago
‘হত্যার উদ্দেশ্যে মাঠে টিম’, থানায় জিডি ব্যারিস্টার সুমনের