Connect with us

লাইফস্টাইল

মানসিক চাপে উড়েছে রাতের ঘুম…

Published

on

অবসন্ন,-বিষন্নতা, লাইফ স্টাইল

ঘরে-বাইরে প্রতিনিয়ত কাজের চাপ। পেশাগত, ব্যক্তিগত জটিলতাও কম নেই। যে পেশার সঙ্গেই যুক্ত থাকুন না কেন, সর্বত্রই টানাপোড়েনের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। সব মিলিয়ে মনের উপরেও চাপ পড়তে শুরু করে।

শুধু কাজই নয়, মাথায় টাক পড়তে শুরু করা, ওজন বেড়ে যাওয়া, ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে শুরু করা—অনেকের রাতের ঘুম কেড়ে নেয়ার জন্য এই কারণগুলিই যথেষ্ট।

মানসিক চাপ মাত্রাতিরিক্ত হতে শুরু করলে, তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেককেই ওষুধ খেতে হয়। ঘুম না হলে শরীরে উপরেও তার প্রভাব পড়তে শুরু করে। পরিস্থিতি হাতের বাইরে যাওয়ার আগেই সামলে নিন। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে কী ভাবে মন শান্ত করবেন, উদ্বেগ বশে রাখবেন, রইল তারই টিপস-

রাত জেগে ওয়েব সিরিজ বা সিনেমা দেখার স্বভাব রয়েছে অনেকের। এমন কোনও ছবি, সিনেমা বা সিরিজ দেখবেন না, যা দেখলে আপনি উত্তেজিত হয়ে পড়তে পারেন। সারা দিনের পর বাড়ি ফিরে পরিবারের ভাল-মন্দ নানা বিষয়ে আলোচনা করেন অনেকে। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে, তা যেন আলোচনার পর্যায়েই থাকে। উত্তেজনা বাড়িয়ে না দেয়।

রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে মিনিট দশেক ধ্যান করার অভ্যাস করতে পারেন। হালকা কোনও বাদ্যযন্ত্র বা মেডিটেশন মিউজিক শুনতে শুনতেও ধ্যান করতে পারেন। নিজের মনকে শান্ত করার এই প্রক্রিয়া এক দিনে রপ্ত করা সম্ভব নয়। ধীরে ধীরে চেষ্টা করতে হবে।

Advertisement

অনেকেই রাতে ঘুমোনের আগে ডায়েরিতে সারা দিনের যাবতীয় কাজ, কেউ কেউ আবার মনের কথা লিখে রাখেন। মনোবিদরা বলছেন, নিজের ব্যক্তিগত চিন্তা-ভাবনা, ভয়, উদ্বেগের কারণগুলি লিখে রাখতে পারলেও অনেকটা হালকা লাগে। রাতে নিশ্চিন্তে ঘুমোনো যায়। বই পড়ার অভ্যাসও কিন্তু আপনার মনকে শান্ত করতে পারে।

মানসিক চাপ, উদ্বেগের অন্যতম বড় কারণ হল, ডিজিটাল দুনিয়ায় অতিরিক্ত আনাগোনা। কাজ থেকে ফিরে নির্দিষ্ট একটি সময়ের পর থেকে ফোন, ল্যাপটপের ব্যবহার কমিয়ে আনুন। সমাজমাধ্যমে ঘোরাফেরা করার অভ্যাস এবং ডিজিটাল যন্ত্র থেকে প্রতিফলিত নীলচে আলো মেলানিন হরমোনের উপর প্রভাব ফেলে। ফলে ঘুমের স্বাভাবিক চক্র ব্যাহত হয়।

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে রোজ নিয়ম করে শরীরচর্চা জরুরি। অন্যান্য শরীরচর্চার তুলনায় যোগাসন করলে মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।

লাইফস্টাইল

তারুণ্য দীর্ঘদিন ধরে রাখতে ৮টি অভ্যাস

Published

on

সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাড়তে থাকে আমাদের বয়স। চাইলেই যেমন সময়কে আটকে রাখা যায় না, তেমনি বয়সকেও বেঁধে রাখা যায় না, দু’টোই ক্রমাগত বাড়তে থাকে। ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে সবাই চায়। কিন্তু প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে বয়স তো বাড়বেই, তাই ত্বকেও বয়সের ছাপ পড়তে থাকবে। বয়সের ছাপ পড়া পুরোপুরি বন্ধ করা না গেলেও চাইলেই এটিকে স্লো ডাউন করে ফেলা সম্ভব। ভাবছেন কীভাবে? কিছু অভ্যাস আছে যা প্রতিদিন মেনে চলার মাধ্যমে খুব সহজেই যেমন ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখা সম্ভব, তেমনি শারীরিক সুস্থতাও বজায় রাখা সম্ভব।

ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখার ৮টি অভ্যাস

অনেকেই মনে করেন, বয়সের ছাপ দূর করতে শুধুমাত্র কিছু প্রোডাক্টই পারে। আসলে বিষয়টি সেরকম নয়। ত্বকের যত্ন নেয়া অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ, এর পাশাপাশি কিছু অভ্যাস তৈরি করাও জরুরি। চলুন জেনে নেয়া যাক সে অভ্যাসগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত।

১. বিশুদ্ধ পানি পান করা

ত্বক ও শরীর সুস্থ-সুন্দর রাখতে পানির বিকল্প কিছুই নেই। তবে পান করার পানি অবশ্যই হতে হবে বিশুদ্ধ। অনেকেরই একটি ভুল ধারণা হচ্ছে যত বেশি পানি পান করা যায় ততই নাকি ভালো, কিন্তু এটি মোটেও সঠিক নয়। প্রত্যেকেরই উচিত দেহের চাহিদা অনুযায়ী পরিমিত পানি পান করা। মনে রাখতে হবে, কম পানি পান করা যেমন ত্বক ও শরীর উভয়ের জন্য খারাপ, তেমনি অতিরিক্ত পানি পান করাও স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ। চেষ্টা করুন প্রতিদিন কমপক্ষে দুই থেকে আড়াই লিটার পানি পান করার। পানি ত্বকের হাইড্রেশন ধরে রাখে এবং খাদ্য হজমে সাহায্য করে। যখন দেহে পানির ঘাটতি না থাকে, তখন ত্বকে সহজে বলিরেখা পড়তে পারেনা।

Advertisement

২. প্রতিদিন অন্তত একটি হলেও ফল খাওয়া

আমরা সবাই জানি, ফলমূলে থাকা বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও নিউট্রিয়েন্ট আমাদের শরীরের জন্য কতটা জরুরি। বিভিন্ন ধরনের ফল ত্বকের কোলাজেন বৃদ্ধি করে ত্বকের তারুণ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই অন্ততপক্ষে একটি হলেও ফল প্রতিদিন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। যেকোনো ধরনের ফলই আপনি খেতে পারেন, মৌসুমি ফল থেকে শুরু করে কলা, সফেদা, পেঁপে ইত্যাদি। ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে ফল খাওয়ার অভ্যাস শুরু করুন, কিছুদিন পর পার্থক্য নিজেই বুঝতে পারবেন।

৩. প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় শাকসবজি রাখা

শাকসবজি যে আমাদের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা বলে শেষ করা যাবেনা। এতে আছে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, উদ্ভিজ্জ প্রোটিন ইত্যাদি। প্রতিদিন তাই বেশি বেশি শাক সবজি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রতিদিন শাক সবজি খেলে শরীর সুস্থ থাকার পাশাপাশি ধীরে ধীরে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় এবং ত্বক আগের চাইতে তরুণ দেখাতে শুরু করে।  তাই বেশি বেশি সবজি গ্রহণের অভ্যাস গড়ে তুলুন।

৪.  চিনিযুক্ত ও কার্বোনেটেড সফট ড্রিংকস এড়িয়ে চলা

Advertisement

অতিরিক্ত চিনিযুক্ত জুস, যেমন, ফলের জুস বা কার্বোনেটেড সফট ড্রিংকস ত্বক ও শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার ত্বকের কোলাজেন ভেংগে ফেলে।  এর বদলে বাসায় তৈরি অল্প চিনিযুক্ত মিল্কশেক, কফি, আইসড টি, ইয়োগার্ট শেক খেতে পারেন।

৫. বাইরের অতিরিক্ত তেল মশলাযুক্ত ও ভাজাপোড়া খাবার এড়িয়ে চলা

বাইরের খাবার একে তো হাইজেনিক নয়, তার উপর এসব প্রসেসড খাবারে থাকে অতিরিক্ত মশলা, লবন, চিনি, তেল ইত্যাদি। বাইরের খাবার খাওয়ার অতিরিক্ত প্রবণতা একদিকে যেমন ওজন বাড়ায়, অপরদিকে অ্যাসিডিটি তৈরি করে এবং ত্বকের স্বাভাবিক সৌন্দর্যকে নষ্ট করে ফেলে। তাই বাহিরের খাবার গ্রহণের অভ্যাস ধীরে ধীরে কমিয়ে ফেলুন। একই সাথে ভাজাপোড়া খাবার ও প্যাকেটজাত খাবার খাওয়ার পরিমাণও কমিয়ে আনুন। সবসময় বাড়িতে বানানো খাবার খান। চেষ্টা করুন ব্যালেন্সড ডায়েট মেনটেইন করার।

৬. প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণে বাদাম খাওয়া

চেষ্টা করুন প্রতিদিন যেকোনো ধরনের বাদাম খাওয়ার। একমুঠো চিনা বাদাম অথবা কয়েকটি কাঠবাদাম, কাজুবাদাম ইত্যাদি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। বাদামে থাকে ভিটামিন ই, অ্যাসেনশিয়াল ফ্যাট ও অয়েল। বাদাম ত্বক মসৃণ করে এবং ত্বক টানটান রাখতে সাহায্য করে, যাতে করে ত্বকের তারুণ্য দীর্ঘদিন ধরে রাখা সম্ভব হয়। তাই বাদাম বা বাদামজাতীয় খাদ্য গ্রহণের অভ্যাস গড়ে তুলুন।

Advertisement

৭. লাইফ থেকে স্ট্রেস দূর করা

মানুষের জীবনে স্ট্রেস, জটিলতা, টেনশন থাকবে আর এটাই স্বাভাবিক। চেষ্টা করুন স্ট্রেস বা মানসিক চাপ কমিয়ে হ্যাপি থাকতে। যে মানুষগুলো আপনার জীবনে স্ট্রেস বাড়ায় এবং টক্সিসিটি তৈরি করে, সে মানুষগুলোকে এড়িয়ে চলুন। একটি বিষয় মাথায় রাখবেন, অতিরিক্ত টেনশন বা মানসিক চাপ ত্বককে অকালে বুড়িয়ে ফেলে। তাই হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করুন এবং জীবনকে ভালোবাসুন। মানসিক শান্তি বজায় থাকলে ত্বকও সুন্দর থাকবে।

৮. অতিরিক্ত রাত জাগার অভ্যাস থাকলে ধীরে ধীরে কমিয়ে ফেলা

ঘুম শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। ঘুমের মাধ্যমে আমাদের শরীর পুনরায় কর্মক্ষম হয়। আমাদের ত্বকের কোষ পুনর্গঠন ছাড়াও অন্যান্য ত্বকের সমস্যাও ঘুমানোর মাধ্যমে ধীরে ধীরে দূর হতে পারে। প্রত্যেকের জন্য ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো খুবই প্রয়োজন। অতিরিক্ত রাত জাগা শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। চোখের চারপাশে কালো দাগ, চোখ গর্তে চলে যাওয়া, ত্বকের মলিনতা এ সব কিছুই হয়ে থাকে রাত জেগে থাকার কারণে। তাই ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে রাতে অতিরিক্ত জেগে থাকা কমিয়ে ফেলুন এবং দ্রুত ঘুমানোর অভ্যাস তৈরি করুন।

এই অভ্যাসগুলো কিছুদিন মেনে চললেই যে ত্বকে আহামরি পরিবর্তন দেখতে পাবেন, তা কিন্তু নয়, বরং ধৈর্য ধরে আপনাকে অভ্যাসগুলো মেনে চলতে হবে। পাশাপাশি অবশ্যই বেসিক স্কিন কেয়ার জরুরি। স্কিন কেয়ারের বেসিক রুলস গুলো মেনে চলতে হবে। নিয়মিত এস পি এস যুক্ত সানস্ক্রিন ডে টাইমে অ্যাপ্লাই ও রিঅ্যাপ্লাই করতে হবে। তাহলেই আপনারা ত্বকের তারুণ্য দীর্ঘদিন ধরে রাখতে পারবেন।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

কাঁঠালের বীজ যেসব রোগের ঝুঁকি কমায়

Published

on

গ্রীষ্মকালীন ফল কাঁঠাল যারা ভালবাসেন, তারা জানেন এই ফল খাওয়ার তৃপ্তি। তবে কাঁঠালের কোয়ার চেয়েও বেশি জনপ্রিয় বীজ। মটরডাল হোক কিংবা নিরামিষ তরকারি, কাঁঠালের বীজ দিলে স্বাদটাই বদলে যায়। তা ছাড়া ডালের সঙ্গে কাঁঠালের বীজ ভাজা কিন্তু মন্দ নয়। কাঁঠালের বীজ যে শুধু সুস্বাদু, তা নয়। এর স্বাস্থ্যগুণও রয়েছে। শরীরের জন্য কতটা কার্যকরী এই বীজ?

রক্তাল্পতার সমস্যা দূর করতে

ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন বি, প্রোটিন— সব আছে এই খাবারে। সঙ্গে আছে প্রচুর পরিমাণ আয়রন। রক্তাল্পতার সমস্যা থাকলে এই বীজ খাওয়া অতি জরুরি।

হজমের গোলমাল কমাতে

ফাইবারের পরিমাণ অনেকটাই থাকে কাঁঠালের বীজে। তার প্রভাবে কোলেস্টেরল কমে। সঙ্গে হজমের সুবিধাও হয়। হজম প্রক্রিয়া ভাল হওয়ায় ওজন কমাতেও সাহায্য করে কাঁঠালের বীজ।

Advertisement

ডায়াবেটিকদের জন্য

ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্যও এই বীজ বেশ উপকারি। এতে উপস্থিত ফাইবার খাদ্যের কার্বোহাইড্রেট শুষে নেয়। ফলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেশি বাড়তে পারে না।

চোখের যত্নে

চোখের জন্যও উপকারী কাঁঠালের বীজ। এতে উপস্থিত ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে। চোখের জ্যোতি বাড়িয়ে তুলতেও কাঁঠালের বীজ কার্যকরী। চোখের সমস্যা থাকলে কাঁঠালের বীজ খেতে পারেন। উপকার পাবেন।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জোয়ানের পানিতেই দ্রুত কমবে ওজন

Published

on

জোয়ানের পানি পান করার একাধিক উপকার রয়েছে। এই পানীয় নিয়মিত খেলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে। ওজম কমবে দ্রুত। ভাল হবে হজমও।

জোয়ানের পানির উপকারিতা

১. জোয়ান বিপাকহার বৃদ্ধি করে। গবেষণা থেকে জানা গেছে, এতে থাকা থাইমল ‘গ্যাস্ট্রিক জুস’-নামে উৎসেচকের ক্ষরণ বাড়িয়ে তুলতে পারে। যার ফলে বিপাকহার দ্রুত হয়। বিপাকহার বৃদ্ধি পাওয়ার অর্থ হল দ্রুত ক্যালোরি ক্ষয় হওয়া।

২. হজম ভাল হওয়ার জন্য খাওয়ার পর জোয়ান চিবিয়ে খেতে বলা হয়। বেশি খেলে অনেক সময় শরীরে অস্বস্তি হয়। পেট ফুলে যায়। উষ্ণ পানিতে লবণ দিয়ে জোয়ান ভিজিয়ে খেলে সেই সমস্যার সমাধান হতে পারে।

৩. শরীরে জমা হওয়া টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ বার করতে সাহায্য করে জোয়ানের পানি। এর ফলে শরীর থাকে ঝরঝরে। গবেষণা বলছে, টক্সিন শরীর থেকে বেরিয়ে গেলে বিপাকহার বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি, হজমশক্তি বাড়ে। যা ওজন কমানোর জন্য জরুরি।

Advertisement

কী ভাবে তৈরি করবেন জোয়ানের পানি?

এক চামচ জোয়ান সারারাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে পানিটা ভাল করে ফুটিয়ে ছেঁকে নিতে হবে। ঈষদুষ্ণ তাপমাত্রায় জোয়ানের পানি খেলে ফল মিলবে ভাল।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version