Connect with us

লাইফস্টাইল

তালশাঁসের যত গুণ

Published

on

তালশাঁস

গরম পড়তেই বাজারে শুরু হয়েছে তালশাঁসের আনাগোনা। পাড়ার মোড়ে, রাস্তায় ধারে যে ফল বিক্রেতারা বসে থাকেন, তাদের ঝুড়িতে এখন তালশাঁসের দেখা মিলবেই। পেকে যাওয়ার আগে পর্যন্ত তালশাঁসের দানা বা বীজটি খাওয়ার মতো অবস্থায় থাকে। নরম, শাঁসযুক্ত এবং সুমিষ্ট এই ফলটি খেলে শরীরও ঠান্ডা হয়। ভিটামিন সি, কে, ই, আয়রন, কার্বোহাড্রেট, ক্যালশিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে এই ফলে।

চলুন জেনে নেয়া যাক ভিটামিন বা খনিজের ঘাটতি পূরণ করার পাশাপাশি আর কী উপকার হয় এই ফল খেলে-

শসা, তরমুজের মতোই তালশাঁস খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে। ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য রক্ষা করতে পারে এই ফল। শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ করতেও তাল শাঁস খাওয়া যায়।

ক্যালশিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, আয়রন এবং বিভিন্ন রকম ভিটামিন রয়েছে তালশাঁসে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে এই ফল।

তালশাঁসের মধ্যে ফাইবারের পরিমাণ বেশি। তাই হজম সংক্রান্ত সমস্যা নিরাময়ে সাহায্য করে এই ফল। পেটফাঁপা, কোষ্ঠকাঠিন্য, বমি বমি ভাব কাটাতেও তালশাঁস খাওয়া যায়।

Advertisement

অন্তঃসত্ত্বা এবং স্তন্যদায়ীদের জন্য এই ফল বেশ কাজের। তালশাঁসের মধ্যে নানা রকম ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে। হবু কিংবা নতুন মায়েদের হাড়ের জোর বাড়িয়ে তুলতে এবং শরীরে নানা রকম পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে তালশাঁস।

গরমে, রোদে বেরোলেই মুখে অ্যালার্জি হয়, মুখ জ্বালা করে? তালশাঁস কুরে বা মিক্সিতে বেটে মুখে মেখে রাখুন। ত্বকের প্রদাহ নিরাময়ে ঘরোয়া উপাদান হিসাবে তালশাঁস দারুণ কাজের।

রেসিপি

হাঁসের মাংসের স্পাইসি কোরমার রেসিপি

Published

on

বিশেষ কোনো দিনে বা অতিথি আপ্যায়নে মাংসের পদ না থাকলেই যেন নয়। হাঁসের মাংস বিভিন্নভাবে রান্না করা হয়, কখনো নারিকেল দুধ দিয়ে, কখনো হয়তো আলু দিয়ে ঝোল। আর সেটা যদি হয় হাঁসের মাংসের ঝাল ঝাল কোরমা, তাহলে তো সবাই চেটেপুটে খাবেই! আর এটা বেশ তাড়াতাড়ি ও ঝামেলাবিহীনভাবে রান্না করা যায়। চলুন তাহলে জেনে নেই, হাঁসের মাংসের স্পাইসি কোরমার সবচেয়ে সহজ রেসিপিটি।

উপকরণ

হাঁসের মাংস- ১ কেজি

আলু- ৩টি

তেজপাতা, এলাচ, দারচিনি- ২টি করে

Advertisement

গোটা গোলমরিচ- ১ চা চামচ

পেঁয়াজ বাটা- ৩ চা চামচ

রসুন থেঁতো করা- ৪ কোঁয়া

রসুন বাটা- ২ চা চামচ

আদা বাটা- ২ চা চামচ

Advertisement

জিরা বাটা- ১ চা চামচ

ধনিয়া গুঁড়া- ১ চা চামচ

হলুদ গুঁড়া- ২ চা চামচ

লালমরিচ গুঁড়ো- ২ চা চামচ

কাঁচামরিচ বাটা- ১ চা চামচ

Advertisement

টকদই- ১ কাপ

লবণ- স্বাদ অনুযায়ী

কাজুবাদাম পেস্ট- ২ চা চামচ

টমেটো পিউরি- ২ চা চামচ

জায়ফল ও জয়িত্রী গুঁড়ো- সামান্য

Advertisement

শুকনো খোলায় টেলে নেয়া জিরা গুঁড়ো- ১ চা চামচ

তেল- ১/২ কাপ

প্রস্তুত প্রণালী

১. প্রথমে হাঁসের মাংস ধুয়ে নিয়ে কাঁচামরিচ বাটা, টকদই ও লবণ দিয়ে মাখিয়ে রাখুন ২০ মিনিটের জন্য।

২. এবার একটি বড় প্যানে তেল গরম করে তাতে গোটা গোলমরিচ, তেজপাতা, এলাচ ও দারচিনি ফোঁড়ন দিয়ে থেঁতো করা রসুন ও পেঁয়াজ বাটা দিয়ে দিন।

Advertisement

৩. তারপর একে একে রসুন বাটা, আদা বাটা, জিরা বাটা দিয়ে কষিয়ে নিন। সামান্য পানি দিতে হবে, যাতে মসলা না পুড়ে যায়।

৪. মসলা কষানো হলে তাতে ধনিয়া গুঁড়া, হলুদ গুঁড়া, লালমরিচ গুঁড়ো ও লবণ দিতে হবে।

৫. এরপর মেরিনেট করে রাখা হাঁসের মাংস ও টুকরো করে রাখা আলু দিয়ে দিন। মাঝারী আঁচে মাংস ও আলু মসলাগুলোর সাথে খুব ভালোভাবে কষিয়ে নিন।

৬. এবার টমেটো পিউরি, কাজুবাদাম পেস্ট আর বাকি টকদইটুকু দিয়ে নেড়ে নিন।

৭. মাংস ও আলু সেদ্ধ হওয়ার জন্য পরিমাণমতো পানি দিন। ঢাকনা দিয়ে ঢেকে ২০ মিনিট মাঝারী তাপে রান্না করুন।

Advertisement

৮. ঝোল একটু ঘন হয়ে গেলে জায়ফল-জয়িত্রী গুঁড়ো ও শুকনো খোলায় টেলে নেয়া জিরা গুঁড়ো দিয়ে দিতে হবে।

৯. ব্যস, ৫ মিনিট দমে রাখলেই রান্না শেষ! অনেকেই বলেন, হাঁসের মাংস সেদ্ধ হতে একটু সময় লাগে। কিন্তু কোরমার এই রেসিপিতে টকদই ব্যবহার করা হয়। আর এতেই মাংস তাড়াতাড়ি সেদ্ধ হবে।

দেখলেন তো, স্পেশাল মেন্যু হলেও হাঁসের কোরমা রান্না করা কিন্তু কঠিন না! খুব সহজেই বাসায় মজাদার এই আইটেমটি রান্না করতে পারেন। পোলাও, খিচুড়ি কিংবা নানের সাথে দারুণ মানিয়ে যাবে হাঁসের মাংসের ঝাল কোরমা।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

অফিসের কাজে মনোযোগ বাড়াবেন যেভাবে

Published

on

যেকোনো কাজে সফলতা অর্জন করতে চাইলে সেই কাজে আপনার পুরোপুরি মনোযোগ দিতে হবে। তাই আপনি কোনো কাজ নিখুঁতভাবে করতে চাইলে সবার আগে সবটুকু মনোযোগ সেই কাজে দিতে হবে। সবার আগে আপনার মাইন্ড ফোকাস করে গোল সেট করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে উন্নতি করতে চাইলে এই ব্যাপারটা কোনোভাবেই ইগনোর করা যাবে না! এর জন্য আপনি কিছু টিপস অনুসরণ করতে পারেন। মাইন্ড ফোকাস করে কাজে মনোযোগী হতে ৭টি কার্যকরী টিপস নিয়ে আজকের এই ফিচার।

মাইন্ড ফোকাস করে মনোযোগ দিয়ে কাজ করছেন তো?

কোনো কাজ দীর্ঘক্ষণ ধরে করলে মনোযোগ হারিয়ে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক বিষয়! কিন্তু অফিস, ক্লাশ, পারসোনাল লাইফ সবক্ষেত্রেই কিন্তু আপনাকে মাইন্ড ফোকাস করে কাজ করতে হবে। তবে আপনি যদি কাজে ফোকাসড হতে চান কিংবা ইম্প্রুভমেন্ট আনতে চান তবে আপনার মেন্টাল ফোকাসের বর্তমান অবস্থা শুরুতেই অ্যাসেসমেন্ট করে নিতে হবে।

এ জন্য আপনাকে-

#আপনার কাজ সম্পর্কে সবসময় অ্যালার্ট থাকেন

Advertisement

#আপনি কাজ শুরু করার পূর্বে একটি টার্গেট সেট করে থাকেন

#আপনার কাজকে কয়েকটি ছোট ছোট ভাগে বিভক্ত করেন

#আপনি কাজের ফাঁকে ছোট বিরতি নেন এবং পুনরায় কাজে ফিরে যান

মনোযোগ দিয়ে কাজ

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর উপায়

Advertisement

১. কাজ শুরু করার আগে নিজের মস্তিস্ককে তৈরি করে নিন

যেকোনো কাজ শুরু করার আগে আপনার মস্তিস্ককে প্রস্তুত করে নিতে হবে। কীভাবে করবেন, ভেবে পাচ্ছেন না? এক্ষেত্রে আপনার কমফোর্ট লাগে এরকম একটি পজিশনে বসে পড়ুন। এবার গভীরভাবে নিঃশ্বাস নিন যাতে করে আপনার নিঃশ্বাস পাকস্থলি পর্যন্ত পৌঁছায়। ২ মিনিট এই প্রসেসটি ফলো করুন। আপনার শরীর ও মনকে এভাবেই কাজ শুরু করার পূর্বে শান্ত করে নিন।

২. মোবাইল ফোন কিছু সময়ের জন্য দূরে রাখুন

শুনতে অবাক লাগলেও সত্যি যে আপনার মোবাইল ফোনটি কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনার কাজে ফোকাস আনতে সবচেয়ে বেশি বাঁধা দেয়। জার্নাল অফ বিহেভিয়ারাল অ্যাডিকশনের সাম্প্রতিক একটি স্ট্যাডিতে প্রকাশিত হয়েছে যে, আপনি যখন কোনো কাজ করেন ঐ মুহূর্তে কাজ করার পাশাপাশি আপনি যদি আপনার মোবাইল ফোনটি ব্যবহার করে থাকেন তবে আপনার কাজের প্রতি মনোযোগ অনেকটাই কমে যায়। তাই গুরুত্বপূর্ণ কাজ শুরু করার পূর্বে যখন মেন্টালি প্রস্তুতি নিচ্ছেন, ঐ সময় ব্যক্তিগত ফোনটি কিছু সময়ের জন্য দূরে রাখুন।

৩. ক্ষুধার্ত অবস্থায় কাজ শুরু করবেন না

Advertisement

খাবার খেয়ে কাজে বসবেন, পেটে ক্ষুধা থাকলে আপনি কখনোই কোনো কাজে মনোনিবেশ করতে পারবেন না। এছাড়াও, কাজের মধ্যে ব্রেক নিয়ে নাস্তা করে নিতে পারেন। চা-কফি, ফ্রেশ জুস, বাদাম, কুকিজ এগুলো কাজের ফাঁকে খেতে পারেন। এতে এনার্জি পাবেন, মাইন্ড ফোকাস করে কাজ করতেও সুবিধা হবে।

৪. কমফোর্ট জোন তৈরি করে নিন

আপনার কাজ শুরু করার পূর্বে রুমের টেম্পারেচার আপনার কমফোর্টেবল লেভেল অনুযায়ী সেট করে নিন। এছাড়াও আরামদায়ক জামা কাপড় পরিধান করুন। চাইলে রুমে এয়ার ফ্রেশনার ব্যবহার করতে পারেন। আপনার বসার চেয়ারটি আরামদায়ক কিনা চেক করে নিন।

৫. আপনার ওয়ার্কস্পেস পরিচ্ছন্ন রাখুন ও লিস্ট তৈরি করুন

আপনি যে ডেস্কে কিংবা যে স্থানে কাজ করতে বসবেন, ঐ জায়গাটি সবসময় কাজ শুরু করার পূর্বে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে নিন। অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র থাকলে সরিয়ে ফেলুন। কাজের সুবিধার্থে একটি টু-ডু লিস্ট তৈরি করে সেটি পাশেই রাখতে পারেন। ডেস্কে ড্রয়ার থাকলে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো গুছিয়ে রাখুন। কাজের ফাঁকে আপনার তৈরিকৃত রিমাইন্ডার কিংবা টু-ডু লিস্টে চোখ বুলিয়ে নিন। দেখবেন, কাজের প্রতি অনেকটাই ফোকাস বৃদ্ধি পাবে এবং আগ্রহ জাগবে!

Advertisement

৬. প্রয়োজনে ওয়াশরুম ব্যবহার করুন

কাজের ফাঁকে ওয়াশরুমে যাওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। সেক্ষেত্রে বিলম্ব না করে অবশ্যই যাবেন। কারণ আপনি যদি দরকারে ওয়াশরুমে না যান, তবে শারীরিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। আর মাইন্ড ফোকাস করে কাজ করতেও অসুবিধা হয়।

৭. নিজেকে মোটিভেট করুন

নিজেকে একটু সময় দিন, সেলফ মোটিভেশন-ই পারে যেকোনো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য অনুপ্রেরণা যোগাতে। আপনার চারপাশে এমন কিছু বিষয় আছে যা আপনার মনোযোগ নষ্ট করতে পারে। সেই জিনিসগুলো কিংবা বিষয়গুলো থেকে দূরে থাকার ট্রাই করুন। ‘আমি পারি, আমাকে এই কাজটা নিখুঁতভাবে শেষ করতে হবে’ এই বিষয়টা মনে গেঁথে নিন। মাইন্ড ফোকাস করে কাজ করতে আর অসুবিধা হবে না!

বোনাস টিপস

Advertisement

১/ চেষ্টা করবেন কোলাহল মুক্ত, নিরিবিলি স্থানে বসে আপনার কাজ সম্পাদন করার। কিন্তু যদি আশেপাশে মানুষজন থাকে, এরকম পরিবেশ পাওয়া সম্ভব না হয় তবে অবশ্যই আপনার আশেপাশের মানুষকে অবহিত করে রাখবেন যে; আপনি কাজে বসেছেন।

২/ নয়েজ ক্যান্সেলিং হেডফোন ব্যবহার করতে পারেন, এতে আশেপাশের সাউন্ডে আপনার মাইন্ড ডাইভার্ট হবে না।

৩/ আপনার মনোযোগ বৃদ্ধি করার জন্য কিছু সময়ের জন্য ক্ল্যাসিক্যাল গান শুনতে পারেন। সফট সাউন্ড ট্র্যাক শুনলে মনে প্রশান্তি আসে, স্ট্রেস কিছুটা হলেও কমে।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রেসিপি

স্পাইসি বিফ কাবাব রান্না করবেন যেভাবে

Published

on

বিশেষ কোনো অকেশনে খাবারের মেন্যুটা হতে হয় একদম স্পেশাল, তাই না? উৎসব মানেই তো পোলাও, মাংস ভুনা, কোফতা, দই আরও কত মজার মজার খাবার! কিন্তু সাথে কাবাব না থাকলে কিন্তু মেন্যুটা ইনকমপ্লিট থেকে যায়। শেষ হলো কুরবানির ঈদ। এখন সবার ঘরেই গরু মাংস। তাই অতিথিদের অপ্যায়ন বা নিজের খাবার জন্য জটপট রান্না করুন বিফ টিকিয়া বা বিফ কাবাব। অল্প সময়ে হাতের কাছে থাকা উপকরণ দিয়েই মজাদার কাবাব বানিয়ে নেয়া যায়। স্পাইসি বিফ কাবাব তৈরি করতে কী কী লাগছে, চলুন জেনে নেই।

কী কী উপকরণ লাগবে?

গরুর মাংস- ৫০০ গ্রাম (হাড় ছাড়া)

ছোলার ডাল বা বুটের ডাল- ২ কাপ

আদা বাটা- ১ টেবিল চামচ

Advertisement

রসুন বাটা- ১ টেবিল চামচ

শুকনো মরিচ- ৪টি

লবণ- পরিমাণমতো

পেঁয়াজ কুঁচি- ২ টেবিল চামচ

কাঁচা মরিচ কুঁচি- ২ টেবিল চামচ

Advertisement

গোল মরিচের গুঁড়ো- হাফ চা চামচ

গরম মশলার গুঁড়ো- হাফ চা চামচ

ডিম– ১টি

তেল- কাবাব ভাজার জন্য

কীভাবে তৈরি করবেন স্পাইসি বিফ কাবাব?

Advertisement

১. হাড় বাদে শুধুমাত্র সলিড মাংসের পিস নিতে হবে। প্রথমেই মাংসের পিসগুলো কিমা করে নিন।

২. এবার প্রেশার কুকারে ২ কাপ পানিতে স্বাদ অনুযায়ী লবণ, আদা-রসুন বাটা, শুকনো মরিচ, গরম মশলার গুঁড়ো, ছোলার ডাল ও মাংসের কিমা একসাথে দিয়ে সেদ্ধ করে নিন।

৩. পানি শুকিয়ে মাংস ও ডাল নরম হয়ে গেলে ব্লেন্ডার বা শিলপাটায় ভালোভাবে বেটে নিতে হবে।

৪. এবার পেঁয়াজ কুঁচি, কাঁচা মরিচ কুঁচি, গোল মরিচের গুঁড়ো, ডিম ও সামান্য লবণ দিয়ে ভালোভাবে কাবাবের মিশ্রণ বানিয়ে নিন। ডিম দিলে খুব ভালোভাবে বাইন্ডিং হয়।

৫. এবার পছন্দমতো শেইপে কাবাব বানিয়ে নিন। একটু বেশি ঝাল ঝাল কাবাব খেতে চাইলে চিলি ফ্লেক্স বা বোম্বাই মরিচ অ্যাড করতে পারেন।

Advertisement

৬. ফ্রায়িং প্যানে তেল গরম করতে দিন। ডুবো তেলে কাবাবগুলো ভাজতে হবে। তেল ভালোভাবে গরম হয়ে গেলে কাবাব এপিঠ ওপিঠ করে ভেজে নিন। খুব বেশি জোরে তাপ দিবেন না, এতে কাবাবগুলো পুড়ে যাবে।

ব্যস, স্পাইসি বিফ কাবাব বা বিফ টিকিয়া রেডি টু সার্ভ। বিরিয়ানি, পোলাও, খিচুড়ি সবকিছুর সাথেই বেশ ভালো মানিয়ে যায় এটি। বাচ্চাদের টিফিনেও দিতে পারবেন এই কাবাবটি।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version