Connect with us

বাংলাদেশ

সাড়ে ৯ বছরেও শেষ হয়নি বিচার : বহদ্দারহাট ফ্লাইওভারের গার্ডার ধস

Published

on

চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট এলাকায় ২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের গার্ডার ধসে ১৩ জন প্রাণ হারায়। দীর্ঘ নয় বছর ৮ মাস পেরিয়ে গেলেও এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় বিচার কাজ শেষ হয়নি। তবে মামলার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। বললেন মামলার পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি)। 

গেলো রোববারও (১৪ আগস্ট) মামলার সাক্ষীর তারিখ ছিল। সাক্ষী না আসাতে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ করা সম্ভব হয়নি।  

রাষ্ট্রপক্ষের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অনুপম চক্রবর্তী বলেন, বহদ্দারহাট ফ্লাইওভার মামলার বিচারকাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এই মামলায় যারা আসামি হয়েছেন তারা যেন সর্বোচ্চ শাস্তি পান আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। আগামী ৩ অক্টোবর এ মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের সময় নির্ধারণ করেছেন আদালত। ৩ তারিখে সাক্ষী হিসেবে চিকিৎসক পুলুক কুমার বিশ্বাসের আসার কথা রয়েছে। তার সাক্ষী হয়ে গেলে মামলাটি ক্লোজ করতে পারতাম। 

তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে মামলাটি মহানগর দায়রা জজ আদালতে চলছিল। ২০২০ সালে মহানগর দায়রা জজ আদালত থেকে চতুর্থ অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে মামলাটি এসেছে। আদালতে এ পর্যন্ত ১৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। মামলায় মোট ২৭ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।

গেলো সোমবার বিকেলে ঢাকার উত্তরায় বিআরটি প্রকল্পের ফ্লাইওভারের গার্ডার চাপায় প্রাইভেটকারে থাকা শিশুসহ পাঁচ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন দুই জন। এ ঘটনার পর দীর্ঘ ৯ বছর পেরেয়ি গেলেও বহদ্দারহাট ফ্লাইওভারে গার্ডার ধসে ১৩ জন নিহতের ঘটনার বিচার শেষ না হওয়ার বিষয়টি সামনে এসেছে।

Advertisement

এ বিষয়ে টিআইবি ও সনাক চট্টগ্রামের সাবেক সভাপতি এবং চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেন মজুমদার বলেন, বহদ্দারহাট ফ্লাইওভার ধসে যে মানুষগুলো মারা গেছেন তাদের আপনজনরা বিচার না পেয়ে দুঃখ-কষ্ট বুকে চাপা ক্ষোভ নিয়েই চলে যাবেন। হয়তো বিচার কোনদিন তারা দেখে যেতে পারবেন না। দুবৃত্তায়ন  যদি সর্বব্যাপী হয়, সর্বগ্রাসী হয় তখন এই ধরনের ঘটনা ঘটে। তখন আমাদের বিচার ব্যবস্থাকেও অকার্যকর করে দেয়। শাসনের গণমুখী দিকটাকে অকার্যকর করে দেয়। সবদিকে মিলিয়ে তখন জনগণ আর প্রজাতন্ত্রের মালিকানা উপলব্ধি করতে পারে না।

তিনি বলেন, যখন সমাজে দুর্বৃত্ত বেশি হয়ে যায় তখন আইন-আদালত সবকিছুকে কবজা করে ফেলে তারা। ঢাকার ঘটনায়ও তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি করা হয় জনরোষ স্তিমিত করার জন্য। কাজেই ফ্লাইওভারে ঘটনায় বিচারব্যস্থাকে এই প্রভাবশালী দুর্বৃত্তরা প্রলম্বিত করে। আসলে যে দেশে সাধারণ মানুষ বিচার পায় না, সেদশের মানুষ দেশের গণতন্ত্র ও স্বাধীনতা উপলব্ধি করতে পারে না। এটাও একধরনের বিচারহীনতার সংস্কৃতি। এরজন্যই দুর্বৃত্তরা দিন দিন বাড়ছে এবং বেপরোয়া হয়ে গেছে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, কর্তব্যে অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগ এনে বহদ্দারহাটে নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের তিনটি গার্ডার ভেঙে ১৩ জনের মৃত্যুর ঘটনায় ওই বছরের ২৬ নভেম্বর চান্দগাঁও থানার তৎকালীন এসআই আবুল কালাম আজাদ ২৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন। মামলায় ফ্লাইওভার প্রকল্পের পরিচালক চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) নির্বাহী প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান, সহকারী প্রকৌশলী তানজিব হোসেন ও উপ-সহকারী প্রকৌশলী সালাহ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরীসহ ২৫ জনকে আসামি করা হয়। 

অন্য আসামিদের মধ্যে ছিলেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মীর আখতার অ্যান্ড পারিসা ট্রেড সিস্টেমসের ১০ জন এবং বেসরকারি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএআরএম অ্যাসোসিয়েটসের ১২ জন। তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ২৪ অক্টোবর পুলিশ আট জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। 

আদালতে দাখিল করা অভিযোগপত্রে সিডিএর তিন কর্মকর্তা, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ তিন জন এবং পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ মতিনসহ ১৮ জনের নাম বাদ দেয়া হয়। ২০১৪ সালের ১৮ জুন তৎকালীন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এস এম মজিবুর রহমান অভিযোগপত্র গ্রহণ করে আট আসামির বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ দেন। বর্তমানে চতুর্থ অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালতে মামলাটি বিচারাধীন রয়েছে।

Advertisement

মামলায় অভিযুক্তরা হলেন—ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মীর আখতারের সে সময়ের প্রকল্প ব্যবস্থাপক গিয়াস উদ্দিন, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মনজুরুল ইসলাম, প্রকল্প প্রকৌশলী আব্দুল জলিল, আমিনুর রহমান, আব্দুল হাই, মো. মোশাররফ হোসেন রিয়াজ, মান নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশলী শাহজান আলী ও রফিকুল ইসলাম। তাদের মধ্যে রফিকুল ইসলামের নাম মামলার এজাহারে ছিল না। তদন্ত শেষে পুলিশ তার নাম অভিযোগপত্রে যুক্ত করেন।

২০১০ সালে এম এ মান্নান (বহদ্দারহাট ফ্লাইওভার) ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ শুরু করে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। নির্মাণ কাজ শেষে ২০১৩ সালের ১২ অক্টোবর ফ্লাইওভারটির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনের পর ফ্লাইওভারটি কার্যকর না হওয়ায় ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে আরাকান সড়কমুখী র‌্যাম্প নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সিডিএ। ৩২৬ মিটার দীর্ঘ এবং ৬ দশমিক ৭ মিটার চওড়ার র‌্যাম্পটি নির্মাণ শেষে ২০১৭ ডিসেম্বরে যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হয়।

বিআ

জাতীয়

বিশ্বে ধর্মীয় সম্প্রীতির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

বিশ্বে ধর্মীয় সম্প্রীতির একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বাংলাদেশ। বর্তমান সরকার সব ধর্মের বিশ্বাসীদের সঙ্গে নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে চায় বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (২৫ মে) গণভবনে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে দেশের ধর্মীয় নেতা ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কুশল বিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই আমাদের দেশ এগিয়ে যাক। বাংলাদেশ সব সময় সকল ধর্মের মানুষকে নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চায়।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি মনে করি অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাংলাদেশ গড়ে তোলার মাধ্যমে সারা বিশ্বে আমরা একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পেরেছি।

সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের দেশকে আমরা গড়ে তুলতে চাই। এখানে জাতি-ধর্ম-বর্ণ বলে কোনো কথা নেই। আমরা মানুষের জন্য কাজ করি। মানুষের সার্বিক ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে আমরা কাজ করি।

Advertisement

শেখ হাসিনা বলেন, এখানে অনেকেই আবার চেষ্টা করে বাংলাদেশকে ভিন্ন পথে নিতে। কিন্তু সেটা করতে পারবে না। বাংলাদেশের মানুষের মন মানসিকতা খুব উদার। সকলে একসঙ্গে চলতেই আমরা পছন্দ করি। সেভাবেই আমরা চলবো।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, প্রত্যেক ধর্মেরই মূলকথা যেটা গৌতম বুদ্ধও বলে গেছেন, মানব কল্যাণ, জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক। আমাদেরও সেই কথা। সকলে সুখে থাকবেন সুন্দর জীবন যাপন করবেন।

নেপালের লুম্বিনি ডেভেলপমেন্ট ট্রাস্টের সঙ্গে সরকারের একটি চুক্তি রয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা বাংলাদেশের পক্ষে সেখানে একটি বৌদ্ধ মন্দির নির্মাণ করবেন। কারণ ‘আমরা ভগবান গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থানে বাংলাদেশের একটি প্রতীক রাখতে চাই।’

উল্লেখ্য, লুম্বিনি গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান, ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ স্থাপনাগুলোর মধ্যে একটি। শান্তির আবাসস্থল এবং সারা বিশ্বের বৌদ্ধ ভক্ত এবং শান্তি প্রেমীদের কাছে একটি চূড়ান্ত তীর্থস্থান।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হল খান, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. এ হামিদ জমাদ্দার, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, একুশে পদক বিজয়ী অধ্যাপক ড. জিনবোধি ভিক্ষু, ভদন্ত শিলভদ্রা ভিক্ষু এবং বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট ভাইস চেয়ারম্যান সুপ্ত ভূষণ বড়ুয়া প্রমুখ ।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বাংলাদেশ

নৌযানের জন্য বিআইডব্লিউটিএ’র জরুরি নির্দেশনা

Published

on

বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি বিকেলের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। আজ রাতেই এটি মহাবিপদ সংকেতে যেতে পারে। এ অবস্থায় নৌপথে চলাচলকারী সব ধরনের নৌযানকে জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।

শনিবার (২৫ মে) বিআইডব্লিউটিএ থেকে জারি করা জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি শনিবার ‘ঘূর্ণিঝড় রেমাল’ এ পরিণত হতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী রোববার (২৬ মে) সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়টি উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে।

এ অবস্থায় জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে উপকূলীয় ও অভ্যন্তরীণ নৌপথে চলাচলকারী সব ধরনের নৌযানকে আবহাওয়ার সংকেত ও এতদবিষয়ে বিআইডব্লিউটিএয়ের জারি করা নির্দেশনা অনুসরণ এবং সার্বক্ষণিক আবহাওয়া অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে সাবধানতার সঙ্গে নৌযান চলাচল/বন্ধ করার/ নিরাপদ আশ্রয়ে রাখার নির্দেশ দেওয়া হলো।

এদিকে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়টি সাতক্ষীরা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়ের সময় ১০ ফুট উচ্চতায় জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। রাতে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতে উঠে যেতে পারে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

‘শাহদৎ’ নামে নতুন জঙ্গি সংগঠনের সন্ধান, বিশেষ কৌশলে চলতেন সদস্যরা

Published

on

নতুন এক জঙ্গি সংগঠনের খোঁজ পেয়েছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। রাজধানীর গুলিস্তান ও সাইনবোর্ড এলাকা থেকে ওই সংগঠনের প্রধান মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন ও দুই প্রশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব-৩ এর একটি দল। নতুন সদস্য সংগ্রহ করে বিভিন্ন কার্যক্রম চালানোসহ গোপনীয়তা রক্ষায় জঙ্গিরা বিশেষ অ্যাপস ব্যবহার করতেন বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২৫ মে) সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

গ্রেপ্তারকৃত মো. ইসমাইল হোসেন (২৫) চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার মো. হুমায়ুন কবিরের ছেলে। এছাড়া আঞ্চলিক প্রশিক্ষক মো. জিহাদ হোসেন (২৪) যশোরের চৌগাছা উপজেলার মো. তরিকুল ইসলামের ছেলে এবং মো. আমিনুল ইসলাম (২৫) ঝালকাঠির নলসিটি উপজেলার মো. নুরুল ইসলামের ছেলে।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের সক্রিয় সদস্য ছিলেন গ্রেপ্তারকৃতরা। তবে সম্প্রতি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা বাড়ায় নতুন করে ‘শাহদৎ’ নামে জঙ্গি সংগঠন তৈরি করেন তারা। নতুন সদস্য সংগ্রহ করে বিভিন্ন কার্যক্রমও চালানোসহ গোপনীয়তা রক্ষায় বিশেষ অ্যাপস ব্যবহার করতেন গ্রেপ্তারকৃত জঙ্গিরা।

তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা আফগানিস্তানের তালেবান আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে তথাকথিত হিজরতের পরিকল্পনা করছিলেন। দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করে নতুন সদস্য খুঁজছিল নিষিদ্ধ ঘোষিত এই জঙ্গি সংগঠন।
গ্রেপ্তারকৃতদের ব্যপারে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান র‍্যাবের এ কর্মকর্তা।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version