অর্থনীতি
এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা
জুন মাসে লিক্যুয়িড (তরলীকৃত) পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) মূল্য ৩০ টাকা কমে নতুন দাম নির্ধারিত হয়েছে ১৩শ ৬৩ টাকা। সন্ধ্যা থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে।
সোমবার (৩ জুন) থেকে এক মাসের জন্য এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) ।
রোববার (২ জুন) বিইআরসি সচিব ড. দিদারুল আলমের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সৌদি আরামকো ঘোষিত জুন (২০২৪) মাসের সৌদি সিপি অনুযায়ী এ মাসের জন্য ভোক্তা পর্যায়ে বেসরকারি এলপিজির মূল্য সমন্বয় সম্পর্কে বিইআরসির নির্দেশনা সোমবার বিকেল ৩ টায় ঘোষণা করা হবে।
এর আগে, গেলো ২ মে ভোক্তা পর্যায়ে মে মাসের জন্য ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম এপ্রিল মাসের তুলনায় ৪৯ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৩৯৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া, টানা ৮ মাস বাড়ার পর গেলো ৩ এপ্রিল ভোক্তা পর্যায়ে কমানো হয়েছিল এলপিজির দাম। মার্চ মাসের তুলনায় এপ্রিল মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৪০ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৪৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর গেলো মার্চ মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৮ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৮২ টাকা, ফেব্রুয়ারিতে ৪১ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৭৪ টাকা ও জানুয়ারিতে ২৯ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৩৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
একই সঙ্গে গেলো মে ও এপ্রিলে অটোগ্যাসের দামও কমিয়েছিল বিইআরসি। মে ও এপ্রিলে ভোক্তা পর্যায়ে অটোগ্যাসের মূসকসহ দাম প্রতি লিটার ৬৩.৯২ টাকা ও ৬৬.২১ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংস্থাটি। আর মার্চ মাসে ভোক্তা পর্যায়ে অটোগ্যাসের মূসকসহ দাম প্রতি লিটার ৬৮.০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। গেলো ফেব্রুয়ারি ও জানুয়ারি মাসে যা মূসকসহ নির্ধারণ করা হয়েছিল যথাক্রমে ৬৭.৬৮ টাকা ও ৬৫.৬৭ টাকা।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে ৫ দফা কমেছিল এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম, আর বেড়েছিল ৭ দফা। গত বছরের জানুয়ারি, মার্চ, এপ্রিল, জুন ও জুলাই মাসে কমেছিল এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম, আর বেড়েছিল ফেব্রুয়ারি, মে, আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে।
টিআর/
অর্থনীতি
ডিম-মুরগির দাম কমলেও, বেড়েছে সবজির
বরবটি,করলা,বেগুনসহ বেশ কয়েকটি সবজির দাম সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে। এ সবজি কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। সোনালী মুরগির দাম কিছুটা কমে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৪০ টাকায়। অন্যদিকে কাঁচা মরিচের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকা দরে। সবজির দাম বৃদ্ধির বিষয়ে বৃষ্টিকে দায়ী করেছেন ব্যবসায়ীরা।
শুক্রবার (৫ জুলাই) রাজধানীর বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখতে পায় গণমাধ্যম।
বাজারগুলোতে প্রতি কেজি টমেটো ১৮০ টাকা, গাঁজর ১০০ টাকা, পটোল ৬০ টাকা, শসা ১০০ টাকা, ঝিঙ্গা ৬০ টাকা, ধন্দুল ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা ও বেগুন ১২০ টাকা, পেঁপে ৫০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৭০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা, কাঁচা মরিচ ২৮০ টাকা ও কচুরমুখী প্রতি কেজি ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়াও বাজারভেদে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকায়। পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকা, রসুন ২২০ চাকা ও আদা বিক্রি হচ্ছে ৩২০ টাকায়।
বাংলাদেশ কাঁচামাল আড়ত মালিক সমিতির সভাপতি মো. ইমরান মাস্টার জানান, বিরূপ আবহাওয়ার কারণে বাজার বাড়তির দিকে। তাছাড়া এমনিতেই বর্ষা মৌসুমে সবজি কম উৎপাদন হয়। উঁচু জায়গায় করলা, চিচিঙ্গা, ধুন্দল এগুলোই মূলত এ সময়ের সবজি। পটোলের মতো ক্ষেতে যেগুলো আবাদ হয়, অতিবৃষ্টি হলে কৃষকরা উঠাতে পারেন না। আবার গাছও মরে যায়। সে কারণে বাজারে সরবরাহ কমে গেছে।
রাজধানীর মালিবাগ বাজারের ক্রেতা ইদ্রিস আলী অভিযোগ জানিয়ে বলেন, এক মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, আর পেঁপের কেজি ৫০ টাকা। বাকিগুলো ৮০ টাকার ঘরে। বাজার মনিটরিয়ের কোনো উদ্যোগ নেই। অসাধু ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে সবকিছুর দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। দামের বোঝা সব চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে সাধারণ ক্রেতাদের ওপর।
বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। সোনালি মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৪০ টাকায়। ব্যবসায়ীরা বলছেন, কোরবানি ঈদের পর বাজারে মুরগির চাহিদা কমায় দাম কিছুটা কমেছে। তবে আগের বাড়তি দামেই প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকায় এবং খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১১০০ টাকায়।
এদিকে সপ্তাহ ব্যবধানে ডজনে ১০ টাকা কমেছে ডিমের দাম। গত সপ্তাহে প্রতি ডজন ডিম ১৫০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন তা ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মাছের বাজারে প্রতি কেজিতে ৩০-৫০ টাকা বেড়ে রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩৮০-৪০০ টাকায়। তেলাপিয়া ও পাঙাশ মাছের দাম বেড়েছে কেজিতে ২০-৪০ টাকা। মাছ ব্যবসায়ীরাও দাম বাড়ার পেছনে বৃষ্টিকেই দায়ী করে বলছেন, মাছের সরবরাহ কমেছে বাজারে; তাই বাড়তি দামে তাঁরা বিক্রি করছেন।
আই/এ
আমদানি-রপ্তানি
৬০৯ কোটি টাকার এলএনজি কিনবে সরকার
স্পট মার্কেট থেকে ১ কার্গো এলএনজি কিনবে সরকার। যার মূল্য ধরা হয়েছে ৬০৯ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার ৮৯৭ টাকা৷ ২০২৪ সালের ২১তম এলএনজি আমদানি ক্রয়ের প্রস্তাব এটি৷ ২০১০ সালের বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইন এর আওতায় এই এলএনজি কেনা হচ্ছে।
আজ বুধবার (৩ জুলাই) সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন৷
মো. মাহমুদুল হোসাইন খান জানান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর আওতায় ‘মাস্টার সেল এন্ড পারসেজ এগ্রিমেন্ট’ স্বাক্ষরকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্য হতে কোটেশন সংগ্রহ প্রক্রিয়ায় স্পট মার্কেট হতে ১ কার্গো এলএনজি আমদানির ক্রয় প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়েছে৷
তিনি বলেন, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের এই এলএনজির ক্রয়মূল্য ৬০৯ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার ৮৯৭ টাকা (ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ)। এর একক মূল্য ধরা হয়েছে ১৩ দশমিক ৫৫৮০ মার্কিন ডলার৷ পূর্বে ছিল ১২ দশমিক ৯৬৯৭ মার্কিন ডলার৷
এ ক্রয় প্রস্তাবের সুপারিশকৃত দরদাতা মের্সাস এক্সিলেরেট এনার্জি এলপি, ইউনাইটেড স্টেটস৷
এর আগে গত সপ্তাহে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি বিশেষ বিধানের আওতায় জাপান থেকে এক কার্গো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) কেনার অনুমোদন দেয় সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। প্রতি কার্গোতে ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজি আমদানি হয়ে থাকে। প্রতি এমএমবিটিইউ ১৬.৫০ মার্কিন ডলার হিসেবে এ পরিমাণ জ্বালানি আমদানির খরচ হবে ৬৯০ কোটি ৪২ লাখ ৯ হাজার ৩১২ টাকা।
জেএইচ
অর্থনীতি
নিয়ম লঙ্ঘন করে চার গ্রুপের ৬ হাজার ৪৯৭ কোটির সুদ মাফ
দেশের চার ব্যবসায়ী গ্রুপকে নিয়ম লঙ্ঘন করে বড় অঙ্কের সুদ মওকুফ সুবিধা দিয়েছে দুটি ব্যাংক। এস আলম, নাসা, বিসমিল্লাহ ও এননটেক্স গ্রুপকে এ সুবিধা দেয়া হয়। এসব গ্রুপের ১৪ হাজার ৩৮৬ কোটি টাকা ঋণের বিপরীতে ৬ হাজার ৪৯৭ কোটি টাকা মওকুফ করা হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় মালিকানার জনতা ব্যাংক নাসা, বিসমিল্লাহ ও এননটেক্স গ্রুপকে ৪ হাজার ২২৪ কোটি টাকার সুদ মওকুফ করে। আর বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে এস আলম গ্রুপের ৩ হাজার ৬১৮ কোটি স্থিতির বিপরীতে ২ হাজার ২৮৩ কোটি টাকা মওকুফ করা হয়। এভাবে ব্যাংক খাতে গেলো তিন বছরে সব মিলিয়ে ৮ হাজার ৮০০ কোটি টাকা সুদ মওকুফ করা হয়েছে।
বড় ঋণের সুদ মওকুফের ঘটনা সম্প্রতি নতুন করে আলোচনায় আনেন জাতীয় পার্টির এমপি মুজিবুল হক চুন্নু। গেলো ১০ জুন জাতীয় সংসদে এক আলোচনায় তিনি বলেন, কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সুদ মওকুফের চারটি ইনগ্রেডিয়েন্স রয়েছে। এর মধ্যে একটিও নেই এমন প্রতিষ্ঠানের কয়েকশ’ কোটি টাকা মওকুফ করা হয়েছে।
এদিকে ব্যাংক ও আর্থিক খাতে বিভিন্ন অনিয়মের কঠোর সমালোচনা করেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পঙ্কজ নাথ ও হামিদুল হক খন্দকার। মঙ্গলবার (২ জুলাই) জাতীয় সংসদের একটি বিলের আলোচনায় তারা বলেছেন, খোঁড়া অজুহাতে কয়েকটি বড় প্রতিষ্ঠানের সুদ মওকুফ করা হয়েছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকের কথা এলে সবার মধ্যে আতঙ্ক চলে আসে। তবে সংসদ সদস্যদের সমালোচনার কোনো জবাব দেননি অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী ঋণ গ্রহীতার মৃত্যু, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, মহামারি, মড়ক, নদীভাঙন, দুর্দশাজনিত কারণ বা বন্ধ প্রকল্পে আংশিক বা সম্পূর্ণ সুদ মওকুফ করা যাবে। তবে আয় খাত বিকলন ও নিয়মিত ঋণে, সুদ মওকুফ করার নিয়ম নেই। তবে এস আলম গ্রুপ ও নাসা গ্রুপের কারখানা সচল এবং প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগের ঘটনা না ঘটলেও আয় খাত বিকলন করে সুদ মওকুফ করেছে ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ অনুমোদন নিয়ে এই সুবিধা দেয়া হয়েছে। অথচ, ২০২১ ও ২০২২ সালে বড় অংকের সুদ মওকুফ করা ব্যাংক দুটি এখন নিজেরাই নানা সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে।
জনতা ব্যাংক থেকে বিসমিল্লাহ, এননটেক্স ও নাসা গ্রুপের ৪ হাজার ২২৪ কোটি টাকার সুদ মওকুফ সুবিধা দেয়ার সময় ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন আব্দুছ ছালাম আজাদ। তিনি বলেন, এসব সুদ মওকুফ সুবিধা দেয়া হয় তিনি এমডি হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার আগে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার আলোকে সম্প্রতি এননটেক্সের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিল করা হয়েছে। আর নাসা গ্রুপের দুই প্রতিষ্ঠান সুদ মওকুফ-পরবর্তী সমুদয় পাওনা শোধ করে এই ব্যাংক থেকে চলে গেছে।
ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তৌহিদুল আলম খান গণমাধ্যমকে বলেন, সে সময়ে তিনি এ ব্যাংকে ছিলেন না। ফলে এ বিষয় তার জানা নেই।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গেলো তিন বছরে সব মিলিয়ে ৮ হাজার ৮০০ কোটি টাকা সুদ মওকুফ করা হয়েছে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে মওকুফ হয় ১ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা। ২০২২ সালে সুদ মওকুফ হয়েছিল ৫ হাজার ৬৫ কোটি টাকা। আর ২০২১ সালে মওকুফ হয় ১ হাজার ৮৫৫ কোটি টাকা। তবে এননটেক্স গ্রুপের ৩ হাজার ৩৫৯ কোটি টাকা এবং বিসমিল্লাহ গ্রুপের ৬০৪ কোটি টাকা সুদ মওকুফ কার্যকর না হওয়ায় সে তথ্য এখানে নেই।
ব্যাংক খাত-সংশ্লিষ্টরা জানান, একসময় রাষ্ট্রীয় মালিকানার ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভালো অবস্থায় ছিল জনতা ব্যাংক। বেসরকারি খাতের সবচেয়ে পুরোনো ন্যাশনাল ব্যাংক সব সময় মুনাফায় ছিল। বড় ব্যাংক হওয়ায় এ দুই প্রতিষ্ঠানের খারাপ অবস্থার প্রতিফলন পুরো খাতের ওপর পড়েছে। গত ডিসেম্বর শেষে জনতা ব্যাংকের খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫০১ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ১৯ দশমিক ২০ শতাংশ। মূলধন ঘাটতি ঠেকেছে ২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকায়। গত বছর শেষে ন্যাশনাল ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ঠেকেছে ১৫ হাজার ৭২৫ কোটি টাকায়, যা মোট ঋণের ৩৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ। ব্যাংকটির মূলধন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬৭৯ কোটি টাকা। দুটি ব্যাংকই বড় অঙ্কের লোকসান দিয়ে চলেছে।
এসি//
-
ঢাকা5 days ago
গোপালগঞ্জে শিক্ষকের মাথায় পচা ডিম ভাঙ্গলো ছাত্ররা!
-
অপরাধ7 days ago
‘হত্যার উদ্দেশ্যে মাঠে টিম’, থানায় জিডি ব্যারিস্টার সুমনের
-
ঢাকা7 days ago
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে স্ত্রীর মৃত্যু
-
ফুটবল6 days ago
কোয়ার্টার ফাইনালের প্রতিপক্ষ পেলো আর্জেন্টিনা
-
দুর্ঘটনা6 days ago
ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
-
রংপুর6 days ago
নিজ মেয়েকে ধর্ষণ, বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
-
ব্যাংক6 days ago
সোমবার বন্ধ থাকবে ব্যাংকের সব ধরনের লেনদেন
-
পরামর্শ7 days ago
প্রতিদিন পর্যাপ্ত না ঘুমোলে যে বড় ক্ষতি হতে পারে আপনারও