Connect with us

আমদানি-রপ্তানি

৬০৯ কোটি টাকার এলএনজি কিনবে সরকার

Published

on

স্পট মার্কেট থেকে ১ কার্গো এলএনজি কিনবে সরকার। যার মূল্য ধরা হয়েছে ৬০৯ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার ৮৯৭ টাকা৷ ২০২৪ সালের ২১তম এলএনজি আমদানি ক্রয়ের প্রস্তাব এটি৷ ২০১০ সালের বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইন এর আওতায় এই এলএনজি কেনা হচ্ছে।

আজ বুধবার (৩ জুলাই) সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন৷

মো. মাহমুদুল হোসাইন খান জানান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর আওতায় ‘মাস্টার সেল এন্ড পারসেজ এগ্রিমেন্ট’ স্বাক্ষরকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্য হতে কোটেশন সংগ্রহ প্রক্রিয়ায় স্পট মার্কেট হতে ১ কার্গো এলএনজি আমদানির ক্রয় প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়েছে৷

তিনি বলেন, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের এই এলএনজির ক্রয়মূল্য ৬০৯ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার ৮৯৭ টাকা (ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ)। এর একক মূল্য ধরা হয়েছে ১৩ দশমিক ৫৫৮০ মার্কিন ডলার৷ পূর্বে ছিল ১২ দশমিক ৯৬৯৭ মার্কিন ডলার৷

এ ক্রয় প্রস্তাবের সুপারিশকৃত দরদাতা মের্সাস এক্সিলেরেট এনার্জি এলপি, ইউনাইটেড স্টেটস৷

Advertisement

এর আগে গত সপ্তাহে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি বিশেষ বিধানের আওতায় জাপান থেকে এক কার্গো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) কেনার অনুমোদন দেয় সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। প্রতি কার্গোতে ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজি আমদানি হয়ে থাকে। প্রতি এমএমবিটিইউ ১৬.৫০ মার্কিন ডলার হিসেবে এ পরিমাণ জ্বালানি আমদানির খরচ হবে ৬৯০ কোটি ৪২ লাখ ৯ হাজার ৩১২ টাকা।

জেএইচ

অর্থনীতি

তৈরি পোশাকের নতুন বাজারেও বেড়েছে রপ্তানি আয়

Published

on

চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে তৈরি পোশাক খাতের সামগ্রিক রপ্তানি আয়  ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ বাড়লেও অপ্রচলিত বা নতুন বাজারে এ আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৪৭ শতাংশ। অপ্রচলিত বাজারের মধ্য  সবচেয়ে বেশি আয় হয়েছে জাপান থেকে।

সম্প্রতি রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের মে মাস পর্যন্ত প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, তৈরি পোশাকের নতুন বাজার থেকে এ সময়ে আয় হয়েছে ৮১৮ কোটি ডলার।  যা একই সময়ে আগের বছরে ছিল ৭৬৮ কোটি ৯ লাখ ডলার। মোট রপ্তানি আয়ের ১৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ এসেছে নতুন বাজার থেকে।

অন্যদিকে, তৈরি পোশাকের পণ্যের সামগ্রিক রপ্তানি আয় হয়েছে ৪ হাজার ৩৮৫ কোটি ৬০ লাখ ডলার, যা গেলো বছর একই সময়ে ছিল ৪ হাজার ২৬৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো জানায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে জাপানে তৈরি পোশাক রপ্তানি করে আয় হয়েছে ১৪৮ কোটি ৪৬ লাখ ডলার, যা আগের বছরের চেয়ে ১ দশমিক ৮৩ শতাংশ বেশি। আগের বছর রপ্তানি হয়েছিল ১৪৫ কোটি ৭৯ লাখ ডলার। এছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয় হয়েছে অস্ট্রেলিয়া থেকে।

Advertisement

সংস্থাটি আরও জানায়,  রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলমান থাকলেও রাশিয়া থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৪৬ কোটি ২৩ লাখ ডলার, যা আগের বছরে ছিল ৪০ কোটি ডলার।

তবে বাংলাদেশের প্রতিবেশী এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বাণিজ্যিক অংশীদার ভারতে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২৩ দশমিক ১১ শতাংশ এবং আয় হয়েছে ৭৩ কোটি ডলার, যা আগের বছরে ছিল ৯৫ কোটি ডলার।

যদিও বাংলাদেশের এক নম্বর বাণিজ্যিক অংশীদার চীনে রপ্তানি আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে   ৩১ কোটি ৫৭ লাখ ডলার, যা আগের বছরে ছিল ২৫ কোটি ২ লাখ ডলার। অর্থাৎ রপ্তানি আয় বেড়েছে ২৩ দশমিক ২৩ শতাংশ।

এছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত দেশগুলো ও যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি আয় কমলেও।  বেড়েছে যুক্তরাজ্য, কোরিয়া ও সৌদি আরবে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

ফের বাড়লো স্বর্ণের দাম

Published

on

ভরিতে ১ হাজার ৪০০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৫৫ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।বুধবার (২৬ জুন) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১২ হাজার ৯৭৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯৬ হাজার ৮৩৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের ৮০ হাজার ৬২ টাকায় বিক্রি করা হবে।

সোনার দাম বাড়ানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রূপার দাম।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

৮২টি দেশের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

Published

on

বাংলাদেশের সঙ্গে বর্তমানে বিশ্বের ২১০টি দেশের  বাণিজ্যিক লেনদেন রয়েছে। এর মধ্যে ৮২টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। বললেন, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

রোববার (২৩ জুন) সংসদে এমপি ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলের এক লিখিত প্রশ্নের উত্তরে  এ কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।

আহসানুল ইসলাম টিটু জানান, বর্তমান সরকার কারো সঙ্গে বৈরিতা নয় সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব এই নীতি অনুসরণ করে বিশ্বের প্রায় সকল দেশের সাথেই বাণিজ্য সম্পর্ক বিদ্যমান রেখেছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের হিসেব অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট ১৫,২৩৯.৫৫ মিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে।

এমপি আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিমের এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন,  মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার পাশাপাশি বৈদেশিক বাণিজ্য ও লেনদেন ভারসাম্য রক্ষা এবং স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার লক্ষ্যে সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আঞ্চলিক বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

এমপি মো. আবুল কালামের অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বর্তমানে সার্কভুক্ত দেশের মধ্যে নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ ব্যতীত আফগানিস্তান, ভুটান ও পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। আফগানিস্তানের সাথে ১.৪৯ মিলিয়ন ডলার, ভুটানের সাথে ১৪.৪৯ মিলিয়ন ডলার, ভারতের সাথে ৭১৬০.৮১ মিলিয়ন ডলার, পাকিস্তানের সাথে ৬১৪.৭৩ মিলিয়ন ডলার ঘাটতি রয়েছে। অপরদিকে নেপালের সাথে ৪১.৫৪ মিলিয়ন ডলার, শ্রীলঙ্কার সাথে ৯.০৭ মার্কিন ডলার, মালদ্বীপের সাথে ০.১৪ মিলিয়ন ডলার উদ্ধৃত রয়েছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version