Connect with us

আওয়ামী লীগ

ছয় দফা স্বাধীনতা সংগ্রামের টার্নিং পয়েন্ট : কাদের

Published

on

ছয় দফা স্বাধীনতা সংগ্রামের টার্নিং পয়েন্ট। যারা ছয় দফা মানে না, তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। বললেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (৭ জুন) সকালে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষ্যে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ছয় দফা বাস্তবায়নে বঙ্গবন্ধুর যে আহ্বান, তারই সাথে ৭ জুনের হরতালে বেশ কয়েকজন শ্রমিক নেতা নিহত হন। ছয় দফা হচ্ছে স্বাধীনতা আন্দোলনের মাইলফলক। ছয় দফার ভিত্তিতে ১১ দফা আন্দোলন শুরু করে ছাত্রসমাজ। ৬৫’তে পাক-ভারত যুদ্ধে পূর্ব বাংলার কোনো নিরাপত্তা ছিল না। পূর্ব বাংলাকে রক্ষা করার কোনো ব্যবস্থা ছিল না। সেই কারণে ছয় দফার প্রয়োজন বেশি ছিল।

তিনি বলেন, ৭৫-এর পর ৭ জুন ও ৭ মার্চ এসব দিবসকে নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়। যারা নিষিদ্ধ করে দেয়, তারা ৭৫-এর খুনের সঙ্গে জড়িত। তারা শুধু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেনি, তারা হত্যা করতে চেয়েছিল  মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে, স্বাধীনতার আদর্শকে। সেই জন্য বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে জয় বাংলা, ৭ মার্চ এবং ৭ জুন নির্বাসিত হয়ে যায়।

বাজেট প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাজেট নিয়ে আগামীকাল প্রতিক্রিয়া দেবেন। গতকাল তিনি একটা প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। বার বার প্রতিক্রিয়া দেয়া ঠিক না। বিরোধী দল  যা বলছে আগামীকাল তাঁর জবাব তিনি দেবেন।

Advertisement

আই/এ

আওয়ামী লীগ

তিস্তার পানির বিষয়ে মমতাকে ‘হ্যাঁ’ বলাতে হবে : কাদের

Published

on

তিস্তার পানির বিষয়ে মমতাকে রাজি করাতে হবে। তিনি এতদিন না বলে আসছেন। তাকে ‘হ্যাঁ’ বলাতে হবে। না হলে ভারতের সংবিধান এটি অ্যালাও করে না। তাদের রাজ্যকে বাদ দিয়ে ভারত সরকারের এই চুক্তি করার সুযোগ নেই। বললেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (১ জুলাই) বিকেলে তেজগাঁও জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায়  এসব কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন,  তিস্তার পানির জন্য মূল সমস্যা হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের মমতা ব্যানার্জির সরকার। যখন শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা চলছিল, তখনই গর্জে উঠেছিলেন মমতা। বলেছিলেন এই পানি তিনি দেবেন না। কোনোদিনও বাংলাদেশকে পানি দেবেন না, এটা তাঁরা দিতে পারে না। এখানে একটা সমস্যা।

তিনি বলেন, তিস্তার পানি নিয়ে সবাই বলে, চুক্তি কেন হলো না। ভারত একটা ফেডারেল রাষ্ট্র। সেখানে কেন্দ্রীয় সরকার ইচ্ছা করলে কোনো রাজ্য সরকারের অধীনের পানি অন্য দেশকে দিতে পারে না। এটা ভারতের সংবিধানে লেখা আছে। এর আগে যখন গঙ্গার পানি দিলো, তখনকার পশ্চিমবঙ্গের জ্যোতি বসু সরকার ছিল। তারা রাজি ছিল বলেই বাংলাদেশ পানি পেয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের বিষয়ে তিনি আরও বলেন, যেসব সমস্যা সমাধান হয়নি, ভারতের নতুন সরকার তা সমাধানের জন্য চেষ্টা করছে। আলোচনা ইতিবাচক হয়েছে।

Advertisement

বিএনপি ভারতের দাসত্ব চেয়েছিল দাবি করে সেতুমন্ত্রী বলেন, মনে আছে? নরেন্দ্র মোদী যখন ক্ষমতায় আসেন, প্রথমদিন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে বিএনপি নেতারা ভারতের হাইকমিশনের সামনে হাজির। হাইকমিশন বন্ধ, মিষ্টি আর ফুল নিয়ে হাজির। এই হচ্ছে বিএনপি।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এরা ভারতবিরোধিতা করে, কিন্তু ভারতের কাছে ওয়াশিংটনের ইচ্ছায় গ্যাস বিক্রি করার অঙ্গীকার করে ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসেছে।

উল্লেখ্য, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ কর্তৃক আয়োজিত এ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম আতিকসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন মির্জা ফখরুল: আরাফাত

Published

on

কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রী ভারত সফর করেছেন। সেখানে কিছু সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং বিভিন্ন মূলধারার গণমাধ্যমে অপপ্রচার হয়েছে। এ বিষয়ে বিএনপির মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও মিথ্যাচার করেছেন। বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

সোমবার (১ জুলাই) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

আরাফাত বলেন, বাংলাদেশের বুক চিরে ভারতের ট্রেন চলবে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেছেন আমাদের দেশ নাকি নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে পড়বে। এই লাইনে ভারত নাকি এখানে দিয়ে আর্মস নিয়ে যাবে। কিন্তু সমঝোতা স্বারকে এমন কিছুই নেই। বরং আর্মসসহ এ জাতীয় কিছুই পরিবহন করা যাবে না উল্লেখ আছে। এ নিয়ে একটা কল্পিত ঝুঁকির ভয় দেখানো হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।

তিনি আরও বলেন, ভারত শুধু আমাদের ওপর দিয়ে ট্রেন নিয়ে যাবে না বরং আমরাও ভারতের ওপর দিয়ে ট্রেন নিয়ে নেপাল, ভুটান যাব। এসব অর্জনকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এটাকে তো নতজানু পররাষ্ট্রনীতি বলে না।

 

Advertisement

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তির দেশ ত্যাগ করার বিধান নেই: কাদের

Published

on

বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান। খালেদা জিয়া দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি। সংবিধান ও আইনগত প্রক্রিয়ার বাইরে একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামীর মুক্তি দাবি ধৃষ্টতা ছাড়া কিছু নয়। আইনগত প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে কোনও সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তির দেশ ত্যাগ করার বিধান নেই। বলেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (৩০ জুন) দুপুরে দলের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। বিবৃতিতে বিএনপি খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি এবং তার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে বলেও অভিযোগ করেছেন ওবায়দুল কাদের।

বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আন্দোলনের নামে বিএনপির বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচি জনগণ বারবার প্রত্যাখ্যান করেছে এবং বিএনপি আজ একটি ব্যর্থ রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। এখন তাদের তথাকথিত আন্দোলনের বিষয় দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত অসুস্থ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়া একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়ার পরও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে দেশের সর্বাধুনিক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সেখানে (হাসপাতালে) দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে তার উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফৌজদারি অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত কোনও ব্যক্তির মুক্তভাবে এভাবে চিকিৎসাসেবা গ্রহণের নজির নেই। কিন্তু বিএনপি গত কয়েক বছর ধরে আইনগত পদ্ধতি ব্যতিরেকে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি করছে। এমনকি খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে গুজব ছড়িয়ে জনগণকে উস্কানি দিচ্ছে এবং আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে জনগণের কাছ থেকে করুণা আদায়ের চেষ্টা চালাচ্ছে।

তিনি বলেন, মানবিক কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাহী ক্ষমতা ব্যবহার করে সাজা স্থগিত করে খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছেন। বিএনপি এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে, উচ্চ আদালতে না গিয়ে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে। ঐতিহ্যগতভাবে বিএনপি কখনও আইনের শাসনে বিশ্বাস করে না এবং চিরাচরিতভাবে আইন, বিচারব্যবস্থা, সংবিধান ও গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল নয়।

Advertisement

বিবৃতিতে তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশে সংবিধান ও আইনের শাসন বজায় রাখতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। কোনও প্রকার বেআইনি, অযাচিত ও অযৌক্তিক দাবি কোনও গণতান্ত্রিক সরকার মানতে পারে না। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অতীতের মতো আন্দোলনের নামে যেকোনও সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করবে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version