Connect with us

সিলেট

অবৈধ জাল দিয়ে মাছ নিধন বন্ধে হাওর এলাকায় প্রসাশনের অভিযান

Published

on

নিধন

হাওর অধ্যুশিত সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় হাওর ও নদীগুলোতে অবৈধ জাল দিয়ে অবাধে চলছে মাছ নিধন। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় অভিযান পরিচালনা করেছে জগন্নাথপুর  উপজেলা প্রশাসন।  উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল বশিরুল ইসলামের নেতৃত্বে বুধবার (১২ জুন)  সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত  জগন্নাথপুর উপজেলার  নলজুর  নদী ও হাওরে নৌকা দিয়ে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।

অভিযানে ৫০ হাজার  টাকা মূল্যের  অবৈধ চায়না রিং ও কারেন্ট জাল জব্দ করে জগন্নাথপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে  জনসম্মুখে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে। অভিযানের সময়  উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আল আমিন, মৎস্য অফিস সহকারী রফিকুল ইসলাম ছিলেন।

এ দিক অবৈধ জাল ধ্বংস করার সময় জগনাথপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন, মৎস্য সম্পদ রক্ষায় প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। নদী ও মৎস্য আমাদের সম্পদ,  এই সম্পদ রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। অভিযানে  কাউকে না পাওয়ায়  আটক করা হয়নি।

মৎস কর্মকর্তা জানান, চায়না রিং জাল দিয়ে মাছ শিকারের ফলে জলজ জীব বৈচিত্র্য নষ্ট হবার পাশাপাশি মাছের বংশ বৃদ্ধি হার আশংকাজনক ভাবে কমে যাচ্ছে । এই জালে মাছ, মাছের বাচ্চা বা পোনা এমনকি মাছের ডিমও উঠে আসে। চায়না রিং জালে একবার ধরা পড়লে মাছ আর বের হতে পারে না, অনেক বিপন্ন প্রজাতির মাছ ও জলজ প্রাণীও মারা পড়ে। ফলে এদের বংশ বৃদ্ধি ঝুকিপূর্ণ হয়ে পেেড় ও জলজ জীব বৈচিত্য ক্ষতিসাধন হচ্ছ।

দুর্ঘটনা

সিলেটের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ

Published

on

চট্টগ্রাম থেকে সিলেটগামী আন্তঃনগর পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। এতে সিলেটের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। উদ্ধারকাজ শেষ পুনরায় ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হবে।

বুধবার (২৬ জুন) সন্ধ্যা ৭টার দিকে ফেঞ্চুগঞ্জের কটালপুর এলাকায় ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সিলেট রেলওয়ে স্টেশনের ম্যানেজার মো. নুরুল ইসলাম গণমাধ্যমে বলেন, সন্ধ্যা ৭টার দিকে মোগলাবাজার-মাইজগাঁও সেকশনের কটালপুর এলাকায় ট্রেনের পাঁচ-ছয়টি বগি লাইনচ্যুত হয়। এতে সারাদেশের সঙ্গে রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, লাইনচ্যুত বগিগুলো উদ্ধারে কুলাউড়া থেকে একটি ট্রেন পাঠানো হয়েছে। উদ্ধারকাজ শেষ হতে ৪ ঘণ্টা সময় লাগবে। তারপর পুনরায় ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হবে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

ট্রেনের খাবার বগিতে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৩

Published

on

সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেসে এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ওই ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে রেলওয়ে পুলিশ। গ্রেপ্তার তিনজনই ট্রেনে খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এস এ করপোরেশনের কর্মী। একই ঘটনায় ট্রেনের পরিচালক (গার্ড) আবদুর রহিমকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে সংস্থাটি।

বুধবার (২৬ জুন) ভোর সাড়ে চারটায় এ ঘটনা ঘটে। চলন্ত ট্রেনটি ওই সময় লাকসাম এলাকা পার হচ্ছিল। ভোরে এই ঘটনা ঘটলেও বিষয়টি জানাজানি হয় সন্ধ্যার পর।

গ্রেপ্তার তিনজন হলেন, খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মী হলেন মো. জামাল (২৭), মো. শরীফ (২৮) ও মো. রাশেদ (২৭)।

রেলওয়ে পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০ বছর বয়সী এক তরুণী উদয়ন এক্সপ্রেসে করে চট্টগ্রামে আসছিলেন। তিনি ভৈরব থেকে উঠে খাবার বগিতে অবস্থান করছিলেন। ওই সময় খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের কয়েকজন কর্মী তরুণীকে প্রথমে উত্ত্যক্ত এবং পরে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ করেছেন। ওই তরুণী আত্মীয়দের সঙ্গে ভৈরবে থাকেন। তার বাড়ি বান্দরবানে। তিনি বাড়ি যাওয়ার জন্যই চট্টগ্রামে আসছিলেন।

চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম শহীদুল ইসলাম গণমাধ্যমে বলেন, উদয়ন এক্সপ্রেসের খাবারের বগিতে এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযুক্ত আসমিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিনের রিমান্ডের প্রার্থনা করা হয়েছে। ওই তরুণী পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে পাঠানো হবে।

Advertisement

উল্লেখ্য, উদয়ন এক্সপ্রেস সিলেট থেকে মঙ্গলবার রাত ১০টায় চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। চট্টগ্রাম পৌঁছে আজ সকাল ৮টায়।

এএম/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সিলেট

খুলে দেয়া হয়েছে সিলেটের সব পর্যটন কেন্দ্র

Published

on

বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেয়া হয়েছে। সীমান্তবর্তী ৭টি পর্যটনকেন্দ্রের মধ্যে অন্যতম কেন্দ্রগুলো হলো- গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং, রাতারগুল ও বিছনাকান্দি,কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাদাপাথর ও জৈন্তাপুর উপজেলার লালাখাল।

রোববার (২৩ জুন) বিকেলে বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তৌহিদুল ইসলাম।

কোম্পানিগঞ্জ এবং জৈন্তাপুর উপজেলার ইউএনও জানান, চলতি মৌসুমে বন্যা পরিস্থিতির অবনতির পর দুই দফা পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। প্রথম ধাপে গত ৩০ মে সিলেটের সব কটি পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। পরে ৭ জুন থেকে খুলে দেওয়া হয়।

তাঁরা আরও জানান, দ্বিতীয় দফায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হলে ১৮ জুন থেকে আবারও সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়। শনিবার থেকে পানি প্রবাহ স্বাভাবিক হওয়ায় রোববার থেকে পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

গোয়াইনঘাটের ইউএনও জানান, পর্যটকদের বেশ কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। মাঝিদের একইভাবে সাবধানতার কথা বলা হয়েছে। যারা সাঁতার জানেন না কিংবা যাদের বয়স ১২ বছরের কম তাদেরকে পানিতে না নামার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version