Connect with us

ক্যাম্পাস

অবরুদ্ধ থেকে মুক্ত বুয়েট উপাচার্য

Published

on

উপাচার্য হিসেবে শেষ কর্মদিবসে প্রায় সাড়ে ৪ ঘণ্টা নিজ কার্যালয়ে অবরুদ্ধ থাকার পর মুক্ত হয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার। পদোন্নতি স্থগিতের আদেশ বাতিলের পক্ষে সিন্ডিকেটে সুপারিশ করার আশ্বাস দিয়ে মুক্তি পেলেও, এ আশ্বাসকে ভুয়া বলে উড়িয়ে দিয়েছেন কর্মচারীরা।

সোমবার (২৪ জুন) রাত সাড়ে ৮টার দিকে বুয়েট প্রশাসনের শীর্ষ ব্যক্তি ও পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতিতে তিনি নিজ কার্যালয় থেকে বের হয়ে যান।

আন্দোলনকারীরা জানান, গেলো বছরের ২৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত বুয়েট সিন্ডিকেটের ৫৪০তম সভায় ২৭-১২-২০২৩ তারিখের পরবর্তী সময়ে নীতিমালা-২০১৫ এর মাধ্যমে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর পদোন্নতি, পদোন্নয়ন, সিলেকশন গ্রেড, সিনিয়র গ্রেড স্কেল প্রাপ্যতার জন্য বিবেচিত হবেন না বলে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বিষয়টি জানিয়ে গেলো ২৩ জুন বুয়েট কর্তৃপক্ষ একটি অফিস আদেশ জারি করে।

এরপর আজ বিকেলে উপাচার্যের শেষ কর্মদিবসে নীতিমালা-২০১৫ বাতিলের বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

যদিও বুয়েটের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল জব্বার খাঁন ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো: ফোরকান উদ্দিন পদোন্নতি স্থগিতের আদেশ বাতিলের পক্ষে সিন্ডিকেটে সুপারিশ করবেন বলে আশ্বাস দিলেও। এই আশ্বাসকে ‘ভুয়া’, ‘ভুয়া’ বলে উড়িয়ে দিচ্ছেন আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

Advertisement

এর আগে, রাত সাড়ে আটটার দিকে উপাচার্য কার্যালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষ থেকে ১০ জনের এক প্রতিনিধি দল সমঝোতার জন্য গেলে সেখানে তাদেরকে এই আশ্বাস দেয়া হয়। আশ্বাস দেয়ার পরপরই সাংবাদিকদের সাথে কোনো রকম কথা না বলে চলে যান বুয়েট উপাচার্য। এসময় কর্মকর্তা-কর্মচারীরা স্লোগান দিতে দিতে তার পিছু পিছু যেতে দেখা গেছে।

আই/এ

অন্যান্য

শিক্ষক নেতাদের সঙ্গে বসবেন ওবায়দুল কাদের

Published

on

আন্দোলরত শিক্ষক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সকাল ১০টায় এই বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।

বুধবার (২ জুলাই) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক নিজামুল হক ভুঁইয়া। বৈঠকে বিদ্যমান সমস্যার সমাধান বের হয়ে আসবে বলে আশা করেন তিনি।

এদিকে, পেনশন স্কিম ‘প্রত্যয়’ অন্তর্ভুক্তির প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কর্মবিরতির তৃতীয় দিন আজ। আন্দোলনের ফলে অচল হয়ে পড়েছে ক্লাস পরীক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম। সকাল থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিক্ষোভ করেন ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে।

তারা বলছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত চলবে কর্মবিরতি। একই সাথে শিক্ষকদের এই আন্দোলনকে অর্থমন্ত্রী ‘অযৌক্তিক’ হিসেবে আখ্যা দেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিক্ষোভকারীরা।

Advertisement

তারা জানান, দাবি আদায় করেই অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য অযৌক্তিক প্রমাণ করা হবে। তারা বলেছেন, নিছক পেনশনের জন্য নয়, শিক্ষকরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা রক্ষার আন্দোলন করছেন।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে শিক্ষকদের আন্দোলন চলছেই

Published

on

সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বাত্মক আন্দোলন চলছে। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি)।

বুধবার (৩ জুলাই) সকাল ১০টা থেকেই কাজ বন্ধ রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ পালন করছে কর্মকর্তা -কর্মচারী ঐক্য পরিষদের নেতাকর্মীরা। এ সময় তারা তাদের প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবির পক্ষে বিভিন্ন বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কর্মকর্তা-কর্মচারী নেতারা অর্থমন্ত্রীকে অবিলম্বে পদত্যাগের দাবি জানান।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন একাডেমিক ভবন ও প্রশাসনিক ভবনের অধিকাংশই তালা দেয়া। শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী যারা উপস্থিত আছেন তারা কেউই কোনো কাজ করছেন না। ফলে ভোগান্তি চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে শিক্ষার্থী ও সুবিধা নিতে আসা সাবেক শিক্ষার্থীদের।

এদিকে, দাবি আদায়ের লক্ষ্যে দুপুর ১২টা থেকে কলাভবনের সামনে অবস্থান নেবেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নেতারা।

সব স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীন অঙ্গ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ‘প্রত্যয় স্কিম’ নামে নতুন স্কিম চালু করার ঘোষণা দেয়া হয়। চলতি বছরের ১ জুলাই থেকে এ স্কিম কার্যকর হয়েছে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ছাত্র-শিক্ষক

ছুটি শেষে আজ খুললো প্রাথমিক বিদ্যালয়

Published

on

ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি শেষে আজ (৩ জুলাই) খুলে দেয়া হয়েছে দেশের সব প্রাথমিক স্কুল। গেলো ১৩ জুন থেকে শুরু হয় ছুটি।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) শিক্ষাপঞ্জি হিসেবে পর্যন্ত বন্ধ ছিলো এসব স্কুল।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন বলেন, ঈদ ও গ্রীষ্মকালীন ২০ দিনের ছুটি শেষে প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলছে। বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে স্কুলের ছুটি বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত নেই।

এর আগে, শিখন ঘাটতি পূরণে মাধ্যমিকে ঘোষিত ছুটি এক সপ্তাহ কমিয়ে গেলো ২৬ জুন থেকে খুলে দেয়া হয় স্কুল-কলেজ। তবে প্রাথমিকে পূর্ব ঘোষিত ছুটি বহাল রাখা হয়। এদিকে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সারাদেশে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। বন্যার কবলে পড়েছে সিলেট।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় বছরের শুরুতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটির তালিকা, বিভিন্ন পরীক্ষা ও মূল্যায়নের সূচি ঘোষণা করে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে স্কুল এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হয়।

Advertisement

অন্যদিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর ছুটির তালিকা, বিভিন্ন পরীক্ষা ও মূল্যায়নের সূচি জানানো হয়।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version