ঢাকা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য ডিএমপির ১৯ নির্দেশনা
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আগামী ৩০ জুন থেকে। এ পরীক্ষায় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কেন্দ্রে পৌঁছাতে পরীক্ষার্থীদের সার্বিক সহায়তা করবে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ। এ উপলক্ষে পরীক্ষার্থীদের জন্য ১৯ নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব নির্দেশনা দেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ মো. মুনিবুর রহমান।
তিনি বলেন, আগামী ৩০ জুন এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। প্রতিটি কেন্দ্রের রোডভিত্তিক ব্যবস্থা নেয়া হবে। পরীক্ষার্থীরা যেন সময়মতো কেন্দ্রে পৌঁছাতে পারেন সেজন্য রাস্তায় তাদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, ঢাকা মহানগরে এইচএসসি পরীক্ষার ৮০টি কেন্দ্র আছে। পরীক্ষার কেন্দ্রমুখী যেসব রাস্তা রয়েছে সেখানে বিশেষ ট্রাফিক ব্যবস্থা থাকবে। পরীক্ষার্থীরা যেন নির্বিঘ্নে কেন্দ্রে পৌঁছাতে পারেন সেই প্রচেষ্টা থাকবে আমাদের। এ ছাড়া প্রধান সড়কগুলোয় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে দেয়া হবে না।
এক প্রশ্নের জবাবে মো. মুনিবুর রহমান বলেন, যেখানে পরীক্ষাকেন্দ্র বেশি সেখানে কুইক রেসপন্স টিম বেশি থাকবে। কুইক রেসপন্স টিম বিভিন্ন রাস্তায় থাকবে। যদি কোনো পরীক্ষার্থী কেন্দ্রে পৌঁছাতে দেরি করে অথবা বিপদে পড়ে, সেখানে কুইক রেসপন্স টিম তাদের দ্রুত কেন্দ্রে পৌঁছে দেয়ার কাজ করবে।
ডিএমপির নির্দেশনাগুলো হলো-
পরীক্ষার হলে রওনা দেয়ার আগে অবশ্যই প্রবেশপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও কলম সঙ্গে নিন।
পরীক্ষা শুরুর আগের দিন কেন্দ্রের অবস্থানটি ভালো করে জেনে নিন এবং আপনার বাসা থেকে কোন রাস্তায় যেতে হবে তার পরিষ্কার ধারণা নিন।
পরীক্ষা শুরুর আগে কেন্দ্রে উপস্থিত হওয়ার জন্য পরীক্ষার্থী/অভিভাবকদের সড়ক-মহাসড়কের যানজটের বিষয়টি মাথায় রেখে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
বাসা থেকে এমনভাবে বের হতে হবে যেন ন্যূনতম ৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রে পৌঁছানো যায়।
যেসব সড়ক পারাপারে রেলক্রসিং আছে, তা বিবেচনা করে বাসা হতে সময় নিয়ে রওনা দেয়া জরুরি।
আপনার বাসার বা পরীক্ষাকেন্দ্রের আশপাশের সড়কে যদি কোনো খোঁড়াখুঁড়ি বা মেরামতের কাজ চলে, তবে তা বিবেচনায় নিয়ে সময়মতো রওনা দিতে হবে।
পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সাবধানতা অবলম্বন করে যানবাহনে চলাচলের অনুরোধ করা হলো।
কোনো অবস্থাতেই গণপরিবহনে ঝুলে ঝুঁকিপূর্ণভাবে পরীক্ষা কেন্দ্রে আসা-যাওয়া করবেন না।
যেসব পরীক্ষার্থী মোটরসাইকেলে করে পরীক্ষাকেন্দ্রে যাবেন, তারা অবশ্যই নিরাপত্তাজনিত কারণে হেলমেট পরিধান করবেন।
পরীক্ষাকেন্দ্রে আগত পরীক্ষার্থীরা যানজট বা কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যার সম্মুখীন হলে কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশের সহযোগিতা নেয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার থেকে বিরত থাকুন। প্রয়োজনে ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করুন এবং পুলিশের সহায়তা নিন।
রাস্তা পারাপারে জেব্রা ক্রসিং থাকলে ব্যবহার করুন।
পরীক্ষা কেন্দ্রের আশপাশে অযাচিত পার্কিং না করে অভিভাবক/পরীক্ষার্থীদের ব্যবহৃত যানবাহন কেন্দ্র থেকে দূরের নিরাপদ স্থানে পার্কিং করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকরা কেন্দ্রের সামনের সড়কে দাঁড়িয়ে থাকলে যানবাহন চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। ফলে অন্য পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে পৌঁছাতে দেরি হয়। তাই পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কেন্দ্রের প্রধান গেটে ও রাস্তায় না দাঁড়িয়ে ফুটপাতে দাঁড়ানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।
পরীক্ষাকেন্দ্রের সামনে আড্ডা দেয়া থেকে বিরত থাকুন।
গেলো এক বছরে মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকা মহানগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে, যা পরীক্ষাকেন্দ্রে পরীক্ষার্থীদের পৌঁছানোর ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের প্রতিটি জোন কর্তৃক আলাদা আলাদা কুইক রেসপন্স টিম গঠন করা হবে এবং আলাদা ট্রাফিক পরিকল্পনা নেয়া হবে।
বর্তমানে বর্ষাকাল চলছে বিধায় অবশ্যই ছাতা, রেইনকোর্ট কিংবা বৃষ্টি থেকে রক্ষার প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি সঙ্গে নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
যেকোনো জরুরি প্রয়োজনে ৯৯৯-এ ফোন করুন।
ঢাকা
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে স্ত্রীর মৃত্যু
শরীয়তপুরে স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে শিপ্রা রানী (২৫) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৯ জুন) রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
মৃত শিপ্রা রানী ভেদরগঞ্জ উপজেলার ছঁয়গাও ইউনিয়নের সিংগাচুড়া এলাকার তপন হালদারের স্ত্রী।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, দেড় বছর আগে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার নয়াকান্দি এলাকার শিপ্রা রানীর সাথে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় সিংগাচুড়া এলাকার তপন হালদারের। তপন হালদার ইউনিয়ন স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে চাকরি করছেন। গেলো শুক্রবার (২৮ জুন) তপন হালদারের সাথে কালকিনি উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নের রাজারচর এলাকায় ননদের বাড়ি বেড়াতে গিয়েছিলেন শিপ্রা। শনিবার দুপুরে সেখান থেকে ফিরছিলেন তারা। এসময় শরীয়তপুর সদর উপজেলার আংগারিয়া ইউনিয়নের মোল্লা বাড়ি এলাকায় আসলে অসতর্কতাবসত তপন হালদারের মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে সড়কে পড়ে গুরুতর আহত হন শিপ্রা। পড়ে তাকে উদ্ধার করে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
নিহতের চাচাতো ভাই কিরণ হালদার বলেন, প্রায় দেড় বছর আগেই তাদের বিয়ে হয়েছিল। তপন হালদার হেলথে চাকরি করেন। শনিবার বোনের বাড়ি থেকে ফেরার পথে মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হয় শিপ্রা। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য রুহুল ওঝা বলেন, নিহতের মরদেহ বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। আমি খবর পেয়ে বাড়িতে গিয়েছিলাম। ঘটনাটি আসলেই হৃদয়বিদারক একটি ঘটনা।
ভেদরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিন্টু মন্ডল বলেন, সদর উপজেলার আংগারিয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে ঢাকা মেডিকেলে তার মৃত্যু হয় বলে জানতে পেরেছি। বিষয়টি আসলেই দুঃখজনক একটি ঘটনা।
ঢাকা
এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
রাজধানী ঢাকার পূর্ব রামপুরার বাসা থেকে নুরজাহান হেনা (২১) নামে এক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (৩০ জুন) থেকে সারা দেশে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছে।
নুরজাহান হেনা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ থানার বায়েক পাড়া গ্রামের হেবজু মিয়ার মেয়ে। স্বামীর সঙ্গে পূর্ব রামপুরার বাসায় ভাড়া থাকতেন তিনি।
শনিবার (২৯ জুন) রাত পৌনে ১১টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রামপুরা থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মো. হাবিজ উদ্দিন।
তিনি জানান, গতকাল শনিবার রাতের দিকে খবর পেয়ে ৮৮নং পূর্ব রামপুরা হাইস্কুল গলির বাসা থেকে নুরজাহান হেনা নামের ওই নারীকে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখি। সেখান থেকে তাকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিক তদন্তে আমরা জানতে পারি রামপুরা ওই বাসায় স্বামী জাহাঙ্গীর আলম শাওনের সঙ্গে থাকতেন হেনা। তার স্বামী একটি ফার্মেসিতে চাকরি করেন। কাজ শেষে গত রাতে বাসায় খেতে আসেন শাওন। বাসায় এসে দেখেন, স্ত্রী হেনা সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলছিলেন। পরে থানায় খবর দেন তিনি।
এসআই হাবিজ উদ্দিন আরও জানান, দেড় বছর আগে বিয়ে হয় শাওন ও হেনার। বিয়ের পর থেকে পূর্ব রামপুরা হাইস্কুল গলির ওই বাসার নিচতলায় ভাড়া থাকতেন তারা। হেনার বাবা হেবজু মিয়া রামপুরা এলাকাতেই থাকেন। হেনার মধ্য বাড্ডার একটি কলেজ থেকে এবার এইচএসসি পরীক্ষা দেয়ার কথা ছিল। সেজন্য তার বাবার কাছ থেকে ফরম পূরণের কথা বলে টাকাও নিয়েছিলেন। তবে সেটি তিনি করেননি। ধারণা করা হচ্ছে, রোববার হতে চলা এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না ভেবে হেনা আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
তিনি জানান, মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ে হেনার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
কেএস/
ঢাকা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে মোমবাতি-দেশলাই আনার নির্দেশ!
আগামীকাল রোববার (৩০ জুন) থেকে সিলেট বাদে সারা দেশে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া আশঙ্কায় এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রে মোমবাতি ও দেশলাই নিয়ে আসার জন্য পরীক্ষার্থীদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কলেজটির অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এই নোটিশটি কলেজের ফেসবুকে পেইজে পোস্ট করা হয়। ওই কলেজ কেন্দ্রে প্রায় ১২০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে।
শনিবার (২৯ জুন) টাঙ্গাইলের মেজর জেনারেল মাহমুদুল হাসান আদর্শ কলেজের এক নোটিশে ওই পরীক্ষার্থীদের এ নির্দেশ দেয়া হয়।
কলেজ কর্তৃপক্ষের এই নোটিশ ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ায় নেটিজেনরা বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য করছেন। নোটিশটি ভাইরাল হওয়ার পর কলেজ কর্তৃপক্ষ তাদের ফেসবুক পেইজ থেকে ডিলিট করে দেয়।
কলেজের নোটিশে বলা হয়েছে, ‘দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার সম্ভাবনা থাকায় পরীক্ষার্থী সকলকে পরীক্ষা কেন্দ্রে মোমবাতি ও দেশলাই সঙ্গে আনার জন্য নির্দেশ দেয়া হলো।’
নোটিশটি প্রস্তুত করেন সাজিয়া আফরিন নামের কলেজের এক কম্পিউটার অপারেটর।
মেজর জেনারেল মাহমুদুল হাসান আদর্শ কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম বলেন, সন্তোষ মাওলানা ভাসানী কলেজের অধ্যক্ষের পরামর্শে নোটিশটি দেয়া হয়। কিন্তু পরবর্তীতে সেটি ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার পর ডিলিট করা হয়েছে। তবে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার আশঙ্কার কারণে ওই কলেজ কর্তৃপক্ষও একই নোটিশ জারি করেছে।
তিনি আরও বলেন, পরীক্ষা শুরুর দিন থেকে টানা সপ্তাহখানেক দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া থাকবে এমন আশঙ্কায় পরীক্ষার্থীদের একটি মোমবাতি ও দিয়াশলাই আনতে বলা হয়েছিল। কলেজে জেনারেটরের ব্যবস্থা নেই। বিদ্যুৎ চলে গেলে সমস্যার সৃষ্টি হবে। এছাড়া ১২০০ জন শিক্ষার্থীর জন্য এতো মোম জোগার করা সম্ভব না। একজন শিক্ষকের পরামর্শে নোটিশটি দিয়ে বিব্রত হয়েছি।
এএম/
-
পর্যটন2 days ago
যে কারণে কক্সবাজারে বন্ধ প্যারাসেইলিং
-
ইসলাম2 days ago
পা ছুঁয়ে সালাম করা কি ইসলামে জায়েজ?
-
অপরাধ2 days ago
যৌতুকলোভী প্রেমিকের কাছে হেরে জীবন বিসর্জন দিলেন প্রেমিকা
-
আবহাওয়া4 days ago
শুক্রবার থেকে টানা ৬ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
-
টুকিটাকি3 days ago
লটারিতে ৩৭ কোটি টাকা পেয়ে হার্ট অ্যাটাক, অতপর…
-
রংপুর3 days ago
চলন্ত ট্রেনের ছাদে সাপ, আতঙ্কে যাত্রীরা
-
জাতীয়3 days ago
আনলকড দরজা, ছুটতে ছুটতে আবার রানওয়েতেই ফিরলো বিমান!
-
ক্রিকেট2 days ago
বিশ্বকাপ ফাইনাল পণ্ড হলে যারা জিতবে শিরোপা