Connect with us

অপরাধ

স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে বেড়িয়ে ধর্ষণের শিকার নারী, গ্রেপ্তার ৭

Published

on

ধর্ষণ

রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকায় স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে এক নারী দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই নারীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান–স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়েছে।

শনিবার (২৯ জুন) খিলক্ষেত থানা পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি কাশেমসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় ওই নারী খিলক্ষেত থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ছয়জনকে আসামি করে মামলা করেছেন। ঢাকা মহানগর পুলিশের ক্যান্টনমেন্ট জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) শেখ মুত্তাজুল ইসলাম এসব কথা জানান।

পুলিশ কর্মকর্তার শেখ মুত্তাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ওই নারী গতকাল শুক্রবার (২৮ জুন) সন্ধ্যায় তার স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে বের হন। তারা খিলক্ষেত থানা এলাকার ঢাকা–ময়মনসিংহ মহাসড়কের বনরূপা এলাকায় গেলে সেখানে আবুল কাশেম ওরফে সুমন নামের এক ব্যক্তির নেতৃত্বে সাতজনের দল তাদের অপহরণ করে। ভুক্তভোগী নারী ও তার স্বামীকে বনরূপা এলাকার ঝোপঝাড়ের ভেতরে নিয়ে যান দুর্বৃত্তরা। পরে স্বামীর কাছে ৭০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন তারা। মুক্তিপণের টাকা আনার জন্য ছেড়ে দিলে তিনি বেরিয়ে এসে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন দেন।

এসি শেখ মুত্তাজুল ইসলাম আরও বলেন, পুলিশ খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে বনরূপা এলাকায় যায়। পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে দুর্বৃত্তরা ঝোপঝাড়ের ভেতরে বারবার তাদের অবস্থান পরিবর্তন করতে থাকেন। ভোর চারটার দিকে পুলিশ সেখান থেকে ভুক্তভোগী নারীকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যান।

পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, ভুক্তভোগী ওই নারী পুলিশকে জানিয়েছেন, চারজন দুর্বৃত্ত তাকে ধর্ষণ করেন। পরে পুলিশ আজ শনিবার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি কাশেমসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করে।

Advertisement

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে কাশেম জানান, ওই নারীর সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল; তাকে বিয়ে না করায় পরিকল্পিতভাবে দলবল নিয়ে ওই নারীকে তুলে এনে ধর্ষণ করা হয়েছে।

এএম/

অপরাধ

২০১ বোতল মাদকসহ দুই কারবারি গ্রেপ্তার

Published

on

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযান চালিয়ে ২০১ বোতল ইস্কাফ ও একটি টিভিএস মোটরসাইকেলসহ দুই চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

সোমবার (১ জুলাই) সকালে পুলিশ বাদি হয়ে গ্রেপ্তারকৃত দুই কারবারির বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে কুড়িগ্রাম কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

গ্রেপ্তারকৃত আব্দুল জব্বার ওরপে ডাল জব্বার (৪৩) উপজেলা ধর্মপুর এলাকার মৃত মকবুল হোসেনের ছেলে। আরেক গ্রেপ্তারকৃত মাদক ব্যবসায়ী মেহের জামাল (৪০) উপজেলার সদর ইউনিয়নের কুটিচন্দ্রখানা গ্রামের ফরিদ আলীর ছেলে।

পুলিশ জানায়, রোববার সন্ধ্যায় ফুলবাড়ী থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) নাজমুস সাকিব সজীবের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নে আজোয়াটারী (ইন্দ্রারপাড়) এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৫১ বোতল ইস্কাফ ও মোটরসাইকেলসহ আসামি আব্দুল জব্বার ওরপে ডাল জব্বার কে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করেন। পরে অভিযুক্ত ডাল জব্বারের দেয়া তথ্য মতে সীমান্তবর্তী বর্মন পাড়া এলাকায় থেকে ৫০ বোতল ইস্কাফসহ আরকে আসামি মেহের জামাল (৪০)কে গ্রেপ্তার করে।

এ বিষয়ে ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নওয়াবুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গ্রেপ্তারকৃত দুই মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে সোমবার সকালে মামলা দায়ের করে কুড়িগ্রাম কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

Advertisement

তিনি আরও জানান, এই দুই আসামি বিরুদ্ধে পূর্বে ফুলবাড়ী থানায় অন্তত হাফ-ডজন মামলা রয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

লবণের মাঠে মাটিতে পুঁতে রাখা অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

Published

on

কক্সবাজারের টেকনাফে মাটিতে পুঁতে রাখা অবস্থায় এক অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার বয়স আনুমানিক ৩০ বছর।

সোমবার (১ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা বুচিংগ্যা পাড়া নামক এলাকায় একটি লবণের মাঠ থেকে মরদেহটি দেখতে পায় স্থানীয়রা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ওসমান গনি।

স্থানীয়দের বরাতে জানা যায়, লাশটির পরনে কালো রঙের প্যান্ট ও শার্ট রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যার পর মরদেহ মাটির নিচে চাপা দেয় দুর্বৃত্তরা। তদন্ত পূর্বক হত্যাকারীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানান স্থানীয়রা।

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ওসমান গনি জানান, টেকনাফ হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা লবণের মাঠে মাটির নিচে চাপা দেয়া এক ব্যক্তির হাত দেখতে পায় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে। পরে মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

যে কারণে কেন্দ্রীয় গো প্রজনন কেন্দ্রে দুদকের অভিযান

Published

on

ছাগল কাণ্ডে আলোচিত সাদিক অ্যাগ্রোকে প্রতারণামূলকভাবে সহায়তার অভিযোগে সাভার কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (১ জুলাই) দুপুরে সাভারে এ অভিযান শুরু করে দুদক। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম।

দুদক জানায়, দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে ৯ সদস্যের একটি এনফোর্সমেন্ট টিমের এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল কালাম আজাদ।

জানা যায়, কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে জব্দ থাকা গরুগুলো দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে নামমাত্র মূল্যে নিলামে কিনে নেন সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান।

গরুগুলো জবাই করে রমজানে সুলভ মূল্যে মাংস বিক্রি করার শর্তে ইমরানকে দেয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি  সুলভ মূল্যে বিক্রি না করেই গরুগুলো তার খামারে রেখে দেন। এছাড়াও  ব্রাহমা গরু কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার থেকে সংগ্রহ করে কোটি টাকা দাম হাঁকিয়ে বাজারে তোলেন।

Advertisement

উল্লেখ্য, ২০২৩ ও ২০২৪ সালের প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীতে প্রকাশ্যে ইমরান এই ব্রাহমা জাতীয় নিষিদ্ধ গরু উঠিয়েছিলেন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version