টলিউড
উড়ো ফোনের জ্বালায় অতিষ্ঠ শ্রীলেখা!
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/%E0%A6%BE%E0%A6%BF%E0%A6%BE%E0%A6%BF%E0%A7%8D%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%BF.jpg)
ভক্ত দর্শকরা প্রায়শই প্রিয় তারকার ফোর নম্বর সংগ্রহ করে তার খোঁজ খবর নেয়ার চেষ্টা করে। তবে তারকাদের ফোন নম্বর ছড়ালে কীরকম বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতি সম্মুখীন হতে হয়, তা আলাদা করে বলার অপেক্ষা রাখে না। এর আগে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ সিনেমা হিট করার পর বলিউড অভিনেত্রী আদা শর্মার ফোন নম্বর ছড়ানোয় উড়ো ফোনে অতিষ্ঠ হতে হয়েছিল অভিনেত্রীকে।
এবার কলকাতার তারকার ক্ষেত্রে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি! শ্রীলেখা মিত্রের ফোন নম্বর ছড়ানোয় বিরক্তিকর পরিস্থিতির শিকার হচ্ছেন অভিনেত্রী।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেই সেই কথা জানিয়েছেন শ্রীলেখা। অভিনেত্রীর কথায়, অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিরা আমার নাম ব্যবহার করে ফোন নম্বর ছড়িয়ে দিচ্ছে। আর এই পুরো বিষয়টাই ঘটছে টেলিগ্রামে। যার ফলে নিত্যদিন অন্তত দশটা পনেরোটা করে ভুয়া ফোন আসছে।
নায়িকা আরও জানান, সবার দাবি, তাদের নাকি শ্রীলেখার সঙ্গে কথা হয়েছে টেলিগ্রামে। এই অভিনেত্রীর ভাষ্য, ‘কার পাকা ধানে মই দিলাম, ভাবছি…।’
শুধু তাই নয়, ওই পোস্টের শেষে শ্রীলেখা আরেকটি বিস্ফোরক প্রশ্ন রেখেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘তুমি যেই হও না কেন, আমি কেন এখনও তোমাদের কাছে ভয়ের কারণ?’
যদিও কীভাবে এই বিপত্তি ঘটেছে, তা এখনও জানা যায়নি। শ্রীলেখা নিজেও পোস্টের কমেন্ট সেকশন বন্ধ করে রেখেছেন।
এসআই/
টলিউড
সমাজের চোখে আমি একজন অপদার্থ মা: স্বস্তিকা
ওপাড় বাংলার আলোচিত অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। নিজের শর্তে জীবন উপভোগ করতে ভালোবাসেন এই অভিনেত্রী। ঠোঁটকাটা স্বভাব, সমাজের বাঁকা দৃষ্টিকে পাত্তা না দেওয়ায় বছর জুড়েই আলোচনায় থাকেন। আবার সমকালীন বিষয় নিয়ে কথা বলেও বহুবার সমালোচিত হয়েছেন স্বস্তিকা।
সিঙ্গেল মাদার হিসেবে স্বস্তিকা তার কন্যা অন্বেষাকে মানুষ করেছেন। কিছুদিন আগে মেয়ে অন্বেষার সুইমস্যুট পরে জলে সাঁতার কাটেন স্বস্তিকা। সেই ছবি প্রকাশ্যে আসার পর ফের নেটিজেনদের কটাক্ষের শিকার হন। এ নিয়ে সমালোচনার ঢেউ এখনো থামেনি। সম্প্রতি ভারতীয় একটি গণমাধ্যমে এসব নিয়ে কথা বলেছেন স্বস্তিকা।
‘সমাজের চোখে স্বস্তিকা নাকি অপদার্থ মা’ নিজেকে নিয়ে এমনই মন্তব্য করেন স্বস্তিকা। একজন মায়ের কী কী করা উচিত তা নিয়ে সমাজের নানা অলিখিত ফতোয়া রয়েছে। এসব তথ্য উল্লেখ করে স্বস্তিকা মুখার্জি বলেন, ‘ভালো মায়ের চুল লম্বা হবে। ভালো মা মানে মদ-সিগারেট খাবে না, হাতকাটা ব্লাউজ পরবে না। তারা হয়তো সাঁতার কাটতে গিয়ে সাঁতারের পোশাকও পরবে না। আমি জানি না তারা কী পরে! রাতপোশাকের ওপর গামছা নিয়ে তো আর সাঁতার কাটতে পারবে না!’
সমাজের বাধা-নিষেধ স্বস্তিকার কাছে কখনো বারণ হয়ে দাঁড়ায়নি। স্বস্তিকার মা-বাবাও কোনোদিন তাকে বলেননি যে, সমাজের এসব বারণ তাকে মেনে চলতে হবে। মেয়ের সঙ্গে স্বস্তিকারও সম্পর্কও তেমন; যেকোনো কথা তারা সাবলীলভাবে বলতে পারেন।
এ বিষয়ে স্বস্তিকা বলেন, ‘আমার মেয়ে জামা কেনার সময়ও আমাকে ছবি পাঠায়। আমি বলি এটা ভালো, ওটা খারাপ। কখনো বলি, এই জামাটা কেনা ঠিক আছে। কিন্তু ভারতে এই জামা পরে ঘুরে বেড়াতে পারবে না তুমি।’
শুধু মা কীভাবে দেখছেন, তা নিয়ে সচেতন মেয়ে অন্বেষা। সমাজের বাকি লোক কী ভাবল তা নিয়ে অন্বেষার মাথা ব্যথা নেই বলেও জানান স্বস্তিকা।
১৯৯৮ সালে জনপ্রিয় রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী সাগর সেনের ছেলে প্রমিত সেনকে বিয়ে করেন স্বস্তিকা মুখার্জি। বাবা-মায়ের পছন্দে এ বিয়ে করেছিলেন তিনি। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যে সংসার জীবনে ছন্দপতন ঘটে। দুধের শিশু কোলে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে চলে আসেন স্বস্তিকা। তারপর সিঙ্গেল মাদার হিসেবে কন্যা অন্বেষাকে বড় করেন এই নায়িকা; মেয়েই এখন স্বস্তিকার বেস্ট ফ্রেন্ড।
এসআই/
টলিউড
১ ডজন অভিনেতা নিয়ে সৃজিতের নতুন ছবির ফার্স্ট লুক প্রকাশ্যে
ঘোষণার পর থেকেই সৃজিত মুখার্জির নতুন ছবি নিয়ে দর্শকের কৌতূহল ছিল। এই ছবির জন্য টলিউডের ১২ জন অভিনেতাকে কাস্ট করেছেন তিনি। সম্প্রতি শেষ হয়েছে শুটিং।
এই ছবিতে অভিনয় করছেন কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়, পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, ঋত্বিক চক্রবর্তী, ফাল্গুনী চট্টোপাধ্যায়, কৌশিক সেন, অনির্বাণ চক্রবর্তী, অনন্যা চট্টোপাধ্যায়, সৌরসেনী মৈত্র, অর্জুন চক্রবর্তী, কাঞ্চন মল্লিক, রাহুল বন্দ্যোপাধ্যায় ও সুহোত্র মুখোপাধ্যায়।
সিনেমাটি সম্পর্কে সৃজিত বলেন, ‘শুটিং শেষ। এ রকম অভিনেতাদের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে অসাধারণ অভিজ্ঞতা হয়েছে। বিশেষ করে অনন্যা ও সৌরসেনীর সঙ্গে আমার প্রথম কাজ। পরমব্রতের সঙ্গেও অনেক দিন পর আবার কাজ করলাম।’
বাসু চট্টোপাধ্যায় পরিচালিত ১৯৮৬ সালের ‘এক রুকা হুয়া ফয়সলা’ ছবিটি সৃজিতের অনুপ্রেরণা। তবে তাঁর তৈরি চরিত্ররা উঠে এসেছে সমাজের ভিন্ন স্তর থেকে। সৃজিত এই ছবির শুটিং করার সময় শোনা গিয়েছিল, ছবির নাম ‘সত্যি বলে সত্যি কিছু নেই’। তবে নাম এখনও চূড়ান্ত হয়নি। খুব শিগগিরিই এসভিএফ প্রযোজিত সিনেমাটির মুক্তির দিনক্ষণ প্রকাশ্যে আসবে।
এসআই/
টলিউড
বিয়ের পর প্রথম জন্মদিনে বউয়ের থেকে যে উপহার পেলেন পরমব্রত!
দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিন আজ (২৭ জুন)। বিবাহিত জীবনে প্রবেশের পর এটাই প্রথম জন্মদিন পরমের। কিভাবে উদযাপন করবেন তা নিয়ে ভারতীয় একটি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন তার সহধর্মিনী প্রিয়া চক্রবর্তী।
‘বিয়ের পরে প্রথম জন্মদিন, ঠিকই। কিন্তু সবাই জানে পরম নিজের কাজ কতটা ভালবাসে। ওর কাজ থেমে থাকে না। পরম ‘ওয়র্কোহোলিক’। তাই জন্মদিনে ওর এ বার বাড়িতে থাকা হচ্ছে না। সকালেই ও ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিচ্ছে। সে জন্য জন্মদিনে আলাদা করে কোনও পরিকল্পনা নেই। সব সময়ের সঙ্গী হিসেবে এবার ইয়ারপড উপহার দিয়েছি।’
প্রিয়া লেখেন, তবে জন্মদিনের আগের রাতটা আমরা একসঙ্গে কাটিয়েছি। বাড়িতেই ছোট আয়োজন করেছিলাম। খুব কাছের কয়েকজন পারিবারিক বন্ধুবান্ধব এসেছিলেন। সামান্য খাওয়া-দাওয়া ও গান বাজনার মধ্যে দিয়ে দিনটা কাটালাম আমরা। পরম এমন ভাবেই জন্মদিন পালন করতে ভালবাসে। এই দিনটার উদযাপন ও কাছের মানুষদের সঙ্গে কাটাবে বলেই রেখে দেয়।
তবে, একটা জিনিস লক্ষ্য করেছি, নিজের জন্মদিনের পরিকল্পনা ও নিজে করতে পছন্দ করে না। অন্য বন্ধুবান্ধবরা মিলে যদি ওর জন্মদিনের আয়োজন করে দেয়, পরমের সেটা খুব পছন্দ। আগের বেশ কয়েক বছরও এ ভাবেই আমরা বন্ধুরা মিলে ওর জন্মদিনের পরিকল্পনা করতাম।
পরমের স্ত্রী আরও লেখেন, এ দিন কারা আসবেন, কী রান্না হবে, তার সমস্ত আয়োজন আমরাই করতাম। আমরাই অতিথিদের নিমন্ত্রণ জানাতাম। গত কয়েক বছর ধরে এমন ভাবেই ও জন্মদিনটা কাটায়। তবে এই উদ্যাপন ছোট করে হবে নাকি বড় করে, সেটা কাজের চাপের উপর নির্ভর করে। তবে হ্যাঁ, খাওয়া দাওয়ার সঙ্গে কোনও আপোশ হয় না। যেমন পাঁঠার মাংসটা হবেই প্রতি বছর।
তিনি জানান, পরম গান বাজনা খুব ভালবাসে। তাই ওর জন্মদিন আমরা গান বাজনা ছাড়া ভাবতেই পারি না। সবাই জানে, শুটিং এর ফাঁকে গান নিয়ে থাকতে ও কতটা ভালবাসে। আমরা দু’জনও পরস্পরের সঙ্গে গান নিয়ে সময় কাটাই। আমাদের জীবনের একটা বড় অঙ্গ গান। যখনই আমরা কাজের মাঝে সময় পাই, একসঙ্গে গানবাজনা করি।
প্রিয়া লেখেন, জন্মদিনের আসরেও তাই আমরা গানবাজনা করেছি। আমাদের কিছু ধরা-বাঁধা গান আছে। সময় পেলেই আমরা গান গাই। এর মধ্যে রবীন্দ্রসঙ্গীত, আধুনিক বাংলা গান, হিন্দি গানও আছে। সেগুলোই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এদিন একসঙ্গে আমরা সকলে মিলে গেয়েছি।
যেহেতু গান আমাদের জীবন জুড়ে রয়েছে তাই গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে এমনই একটি উপহার ওকে দিয়েছি। ওর সব সময়ের সঙ্গী হল ইয়ারপড। যাই করুক, সব সময়ে কানে ইয়ারপড দিয়ে গান শুনতে ভালবাসে ও। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল, দিন কয়েক আগে পরম ওর ইয়ারপডটি হারিয়ে ফেলেছে। তাই এ বারের জন্মদিনে ওকে ওর পছন্দসই একটা ইয়ারপড উপহার দিয়েছি।
এসআই/
-
পর্যটন5 days ago
যে কারণে কক্সবাজারে বন্ধ প্যারাসেইলিং
-
ইসলাম5 days ago
পা ছুঁয়ে সালাম করা কি ইসলামে জায়েজ?
-
বলিউড4 days ago
লন্ডনে অমিতাভের নাতির সঙ্গে শাহরুখ কন্যার অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ছবি ভাইরাল!
-
অপরাধ5 days ago
যৌতুকলোভী প্রেমিকের কাছে হেরে জীবন বিসর্জন দিলেন প্রেমিকা
-
আবহাওয়া7 days ago
শুক্রবার থেকে টানা ৬ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
-
টুকিটাকি6 days ago
লটারিতে ৩৭ কোটি টাকা পেয়ে হার্ট অ্যাটাক, অতপর…
-
রংপুর6 days ago
চলন্ত ট্রেনের ছাদে সাপ, আতঙ্কে যাত্রীরা
-
জাতীয়6 days ago
আনলকড দরজা, ছুটতে ছুটতে আবার রানওয়েতেই ফিরলো বিমান!