Connect with us

পর্যটন

ঢাকা-বেইজিং সরাসরি ফ্লাইট চালু ১৫ জুলাই

Published

on

বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে সরাসরি ফ্লাইট চালু হচ্ছে। আসছে ১৫ জুলাই থেকে ঢাকা-বেইজিং রুটে সপ্তাহে দুটি করে ফ্লাইট পরিচালনা করার ঘোষণা দিয়েছে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এয়ারলাইন্স হিসেবে পরিচিত চায়না সাউদার্ন এয়ারলাইন্স।

সংস্থাটি জানিয়েছে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বেইজিংয়ের তাশিং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রুটে সরাসরি ফ্লাইট চলবে।খবর বাসস’র।

প্রাথমিকভাবে প্রতি সপ্তাহের সোমবার ও শনিবার ঢাকা থেকে বেইজিংয়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে চায়না সাউদার্ন এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট। অত্যাধুনিক এয়ারবাস নিয়ে পরিচালিত নতুন রুটটি বেইজিং এবং ঢাকার মধ্যে ভ্রমণকারী যাত্রীদের জন্য ভ্রমণ বিকল্প ও সুবিধা প্রদান করবে। এয়ারক্রাফ্টটিতে ১২টি বিজনেস ক্লাস, ১৮৭টি ইকোনমি ক্লাসসহ মোট ১৯৯টি আসনের ব্যবস্থা রয়েছে।

সোমবার(১ জুলাাই) রাতে রাজধানীর একটি হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকা-বেইজিং রুটে ফ্লাইট পরিচালনার ঘোষণা দেয় চায়না সাউদার্ন এয়ারলাইন্স। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।

অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান পদ্মা সেতু নির্মাণে চীনের সহযোগিতার কথা স্মরণ করে বলেন, বিশ্ব ব্যাংক থেকে শুরু করে সকলেই যখন মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল তখন প্রধানমন্ত্রীর ‘নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ’ করার স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে এসেছিল চীন। চীন বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আরও চীনা বিনিয়োগ আসবে।

Advertisement

তিনি বলেন, “চায়না সাউদার্ন এয়ারলাইন্সের সরাসরি ফ্লাইট ঢাকা ও বেইজিংয়ের মধ্যে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করবে। চীনে প্রচুর পর্যটক রয়েছে। আমরা ভবিষ্যতে কক্সবাজার এবং কুনমিং বিমানবন্দরের মধ্যে সরাসরি ফ্লাইট চালুর বিষয়টি পর্যালোচনা করছি।’

অনুষ্ঠানে ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, ‘এই রুটটি বৃহত্তর সহযোগিতা, জনগণের মধ্যে সংযোগ এবং উভয় পক্ষের জন্য সমান লাভ বয়ে আনবে এবং দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার সুযোগ আরও প্রসারিত করবে। ঢাকা-বেইজিং সরাসরি ফ্লাইট চীন ও বাংলাদেশের জনগণকে ভ্রমণ ও সুযোগ গ্রহণে উৎসাহিত করবে।’

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার কমডোর সাদিকুর রহমান চৌধুরীসহ বাংলাদেশ ব্যাংক, এসসিবি ও নেতৃস্থানীয় ট্রাভেল এজেন্সির প্রতিনিধিসহ অতিথি উপস্থিত ছিলেন।

এমআর//

Advertisement

পর্যটন

যে কারণে কক্সবাজারে বন্ধ প্যারাসেইলিং

Published

on

সম্প্রতি কক্সবাজারে প্যারাসেইলিং করতে গিয়ে দড়ি ছিড়ে আকাশ থেকে সমুদ্রে পড়ে গিয়ে শারিরিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন এক পর্যটক। ভুক্তভোগীর মামলার প্রেক্ষিতে তদন্ত শুরু হলে গেলো ১০ জুন থেকে সৈকতে প্যারাসেইলিং সাময়িক বন্ধ ঘোষণা করে জেলা প্রশাসন।

গেলো শুক্রবার (২৪ মে) কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভের  দরিয়ানগর বীচ এলাকায় ফ্লাই এয়ার সী স্পোর্টস প্যারাসেইলিংয়ের দড়ি ছিড়ে আফসান জ্যাবিন অদিতি নামে এক পর্যটক আহত হন বলে বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও  ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স  কক্সবাজার জেলার উপসহকারী পরিচালক অতীশ চাকমাকে।

এ ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা জানান, ভুক্তভোগী ঘটনার পরে কক্সবাজার জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ২৯ মে মামলা দায়ের করেন । ওই মামলায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কক্সবাজার জেলার উপসহকারী পরিচালককে  তদন্ত কর্মকর্তা নিযুক্ত করা হয়।

এরই প্রেক্ষিতে গেলো ২৬ জুন তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং বাদি ও বিবাদীর স্বাক্ষ্যগ্রহণ করেন তিনি।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

‘শেনজেন’ স্টাইলে ভিসা দেবে মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশ

Published

on

সংগৃহীত ছবি

এবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোর মতো ‘শেনজেন স্টাইলে’ পর্যটকদের ভিসা দিতে যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের উপসাগরীয় দেশগুলোর সহযোগিতা বিষয়ক কাউন্সিল জিসিসি। তেল নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে পর্যটন, শিল্প ও বাণিজ্য খাতকে শক্তিশালী করতে পশ্চিমা দেশগুলোর মতো সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জিসিসি সদস্যভূক্ত দেশগুলো হলো-সৌদি আরব, কাতার, বাহরাইন, ওমান, কুয়েত এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত।

বুধবার (০৮ মে) ইকোনোমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, শেনজেন স্টাইলের এই ভিসা নিয়ে একজন জিসিসি সদস্যভূক্ত দেশগুলো ছাড়া অন্য দেশের পর্যটক এক মাসে জিসিসিভুক্ত ছয়টি দেশ সফর করতে পারবেন।

গত সোমবার সংযুক্ত আরব আমিরাতে এরাবিয়ান ট্রাভেল মার্কেটের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দেওয়া এক বক্তব্যে এমন তথ্য জানান দেশটির অর্থমন্ত্রী আবদুল্লা বিন তুক আল মারি। নতুন প্রস্তাবিত এ ভিসার নাম হবে- ‘জিসিসি গ্রান্ড ট্যুরস’।

ওই অনুষ্ঠানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের অর্থমন্ত্রী আরও জানান, মধ্যপ্রাচ্য ভ্রমণকে যৌক্তিকভাবে সহজ করতে এবং পর্যটন শিল্পকে আরও সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী করতে এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

‘শেনজেন স্টাইলের ‘ মতো ভিসা চালুর ব্যাপারে জিসিসির সদস্য রাষ্ট্রগুলো সবুজ সংকেত দিয়েছে উল্লেখ করে আবদুল্লা বিন তুক আল মারি বলেন, ‘এই ভিসা নিয়ে একজন পর্যটক ৬টি দেশই সফর করতে পারবেন।’একজন পর্যটক জিসিসির এ ভিসা নিয়ে উপসাগরীয় অঞ্চলে কমপক্ষে ৩০ দিন অবস্থান করতে পারবেন।’ মধ্যপ্রাচ্যের কর্মকর্তারা খুব শিগগিরই এ ভিসা চালুর আশা করছেন বলেও তিনি জানান।

Advertisement

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

তিন লাখেরও বেশি হোটেলকক্ষ বানাবে সৌদি আরব

Published

on

ছবি-গালফ নিউজ

সৌদি আরবের পর্যটন খাতকে ঢেলে সাজাতে বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সৌদি সরকার।  অভ্যন্তরীণ ও বিদেশি পর্যটকদের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশটির সরকার এসব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করছে।  এরই ধারাবাহিকতায় পর্যটকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে আরও তিন লাখের বেশি হোটেলকক্ষ বানাতে যাচ্ছে সৌদি সরকার।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, পর্যটন খাতকে গুরুত্ব দেওয়ার ধারাবাহিকতায় হোটেলের সক্ষমতা বাড়াতে যাচ্ছে দেশটি।  আসছে ২০৩০ সালের মধ্যে আরও তিন লাখ ২০ হাজার হোটেল কক্ষ বানানোর লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।  লন্ডনভিত্তিক আন্তর্জাতিক রিযেল এস্টেট ও এস্টেট এজেন্সি-নাইট ফ্রাংক এতথ্য জানিয়েছে।

নাইট ফ্রাংকের তথ্যমতে, চলতি দশকের শেষে দেশটিতে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পর্যটকের সংখ্যা ১৫ কোটি ছাড়িয়ে যাবে।  তাই এসময়ের মধ্যে নতুন করে হোটেল কক্ষের সংখ্যা বাড়াতে হবে। তৈরি হতে যাওয়া হোটেলকক্ষের ৬৬ ভাগই হবে বিলাসবহুল ও উচ্চশ্রেণির।  আসছে ২০৩০ সাল নাগাদ সৌদির পর্যটন খাত ৭২ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে এ সময়ে ২ লাখ ৫১ হাজার ৫০০ হোটেল কক্ষের চাহিদা দেখা দেবে।

গালফ নিউজের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়,  ২০২৩ সালের শেষে সৌদি আরবে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যটকের সংখ্যা ১০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে। দেশটির জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান প্রায় ৬ শতাংশ। যা এ দশকের শেষে ১০ শতাংশে উন্নীত করার জন্য পদক্ষেপ অব্যাহত রেখেছে দেশটির সরকার।

Advertisement

প্রসঙ্গত,পর্যটন খাতের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের প্রথমার্ধে ২০২৩ সালে ব্যয় বেড়ে ৮ হাজার ৭০০ কোটি রিয়ালে পৌঁছেছে। এটি ২০২২ সালের তুলনায় ১৩২ শতাংশ বেশি।  এসময়ে আন্তর্জাতিক পর্যটকের সংখ্যাও বেড়েছে  ১৪২ শতাংশ।  এ সময় সৌদি আরবে এক কোটি ৪৬ লাখ আন্তর্জাতিক পর্যটক এসেছেন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version