Connect with us

চট্টগ্রাম

থানার গ্রিল ভেঙে পালিয়ে যাওয়া সেই আসামি গ্রেপ্তার

Published

on

গ্রেপ্তার

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থানার জানালার গ্রিল ভেঙে পালিয়ে যাওয়া আসামি আরজু মিয়াকে (২৪) আবারও গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (৩ জুলাই) ভোরে কসবা উপজেলার বিনাউটি গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করে আখাউড়া থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম

তিনি জানান, থানা থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর থেকেই তাকে গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত রেখেছিল পুলিশ। অবশেষে বুধবার ভোরে কসবার বিনাউটি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আজই আদালতে পাঠানো হবে।

গেলো সোমবার (১ জুলাই) সকালে ধরখার পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা মাদক উদ্ধারে অভিযান চালায়। অভিযানে আরজু মিয়া নামের একজনকে ৪ কেজি গাঁজাসহ আটক করে। একই দিন বেলা সাড়ে ১১টায় নিয়মিত মাদক মামলা দিয়ে পুলিশ ফাঁড়ি থেকে আখাউড়া থানায় সোপর্দ করা হয় তাকে। থানায় নিয়ে গিয়ে আরজু মিয়াকে একটি কক্ষে দরজা বন্ধ করে রাখা হয়। সে ওই কক্ষের জানালার গ্রিল ভেঙে পালিয়ে যায়।

এ ঘটনায় পরদিন মঙ্গলবার (২ জুলাই) দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) নিজাম উদ্দিন ও কনস্টেবল জোৎস্না বেগমকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেন জেলা পুলিশ সুপার।

Advertisement

কেএস/

চট্টগ্রাম

মিয়ানমারে ফিরে গেলো সেন্টমার্টিনে আসা রোহিঙ্গা বোঝাই ট্রলারটি

Published

on

দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কবলে সেন্টমার্টিনে ভেসে আসা রোহিঙ্গা বোঝাই ট্রলারটি যান্ত্রিক ত্রুটি কাটিয়ে স্বদেশ ফিরে গেছে। ট্রলারটিতে ৩১ জন রোহিঙ্গার সঙ্গে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) দুই সদস্য ছিলেন।

ইঞ্জিন সচল হওয়ার পর শুক্রবার (৫ জুলাই) বিকাল ৫টায় ট্রলারটি দ্বীপ থেকে মিয়ানমারের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন সেন্টমার্টিনে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) দায়িত্বপ্রাপ্ত সুবেদার সানোয়ার হোসেন।

তিনি জানান, সমুদ্রে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং ইঞ্জিল বিকল হওয়ার কারণে মিয়ানমারের ট্রলারটি ৩৩ জন নিয়ে দ্বীপে ভেসে এসে ভিড়েছিল। বিকালে ট্রলারটি গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ফিরে গেছে।

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান জানান, রোহিঙ্গা ও বিজিপি সদস্যদের দ্বীপের উত্তর সৈকতের একটি রিসোর্টে বিজিবি হেফাজতে রাখা হয়। ট্রলারে ৩১ রোহিঙ্গার মধ্যে ১০ জন পুরুষ, ১০ জন নারী ও ১১ শিশু রয়েছে। সশস্ত্র বিজিপি সদস্যদের মধ্যে একজন ক্যাপ্টেন ও অন্যজন সার্জেন্ট।

রোহিঙ্গা ও বিজিপি সদস্যদের বরাতে চেয়ারম্যান আরও বলেন, তারা জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার বিকালে মিয়ানমারের মংডু শহর থেকে সমুদ্রপথে ট্রলারটি রওনা হয়। মিয়ানমারের জলসীমায় থাকা দেশটির নৌবাহিনীর জাহাজে করে তারা যাওয়ার কথা ছিল। পরে নৌবাহিনীর জাহাজে করে তাদের সিটওয়ে শহরে যাওয়ার কথা। কিছুদূর আসার পর ট্রলারটির ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। এর মধ্যেই প্রচণ্ড বৃষ্টি ও ঝড়ের মুখে পড়ে ট্রলারটি সেন্টমার্টিনের উত্তর-পশ্চিম সৈকতে চলে আসে।

Advertisement

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আদনান চৌধুরী বলেন, অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্ত ও নাফ নদীতে অবস্থান জোরদার করেছে বিজিবি ও কোস্টগার্ড।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

যে কারণে সেন্টমার্টিনে আশ্রয় নিলো সেনা ও রোহিঙ্গা বোঝাই ট্রলার

Published

on

দুর্যোগের মুখে পড়ে কক্সবাজারের সেন্টমার্টিনে ভিড়েছে মিয়ানমারের সেনা ও রোহিঙ্গা বোঝাই একটি ট্রলার। এতে ৩১ জন রোহিঙ্গার সঙ্গে আছেন দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) দুই সদস্য। অবৈধ অনুপ্রবেশকারী সেনা ও রোহিঙ্গাদের নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)

শুক্রবার (৫ জুলাই) সকালে ট্রলারটি দ্বীপের উত্তর-পশ্চিম অংশের সৈকতে এসে ভিড়ে বলে বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান।

ইউপি চেয়ারম্যান জানান, এসব রোহিঙ্গা ও বিজিপি সদস্যরা দ্বীপের উত্তর সৈকতের একটি রিসোর্টে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) হেফাজতে রয়েছেন। ৩১ রোহিঙ্গার মধ্যে ১০ জন পুরুষ, ১০ জন নারী ও ১১ শিশু রয়েছে। সশস্ত্র বিজিপি সদস্যদের মধ্যে একজন ক্যাপ্টেন ও অন্যজন সার্জেন্ট।

আশ্রিত রোহিঙ্গা ও বিজিপি সদস্যদের বরাত দিয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, গেলো ৪ জুলাই বিকেলে মিয়ানমারের মংডু শহর থেকে সমুদ্র পথে ট্রলারটি রওনা হয়। মিয়ানমারের জলসীমায় থাকা দেশটির নৌবাহিনীর জাহাজে ওঠার কথা ছিল তাদের। পরে নৌবাহিনীর জাহাজে করে তারা সিত্তওয়ে শহরে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু কিছু দূর আসার পর ট্রলারটির ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। এর মধ্যেই প্রচন্ড বৃষ্টি ও ঝড়ের মুখে পড়ে ট্রলারটি সেন্টমাটিনের উত্তর-পশ্চিম অংশের সৈকতে চলে আসে।

সেন্টমার্টিন দ্বীপের বিজিবির দায়িত্বপ্রাপ্ত সুবেদার সানোয়ার হোসেন জানান, ট্রলারে করে মিয়ানমারের সেনাসহ ৩৩ জন এসেছেন। তাদেরকে বিজিবি হেফাজতে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

দুই সেনাসহ ও ৩১ রোহিঙ্গার সেন্টমার্টিনে অনুপ্রবেশ

Published

on

মিয়ানমারের দুই সেনাসহ ৩১ জন রোহিঙ্গা ট্রলারে করে সেন্টমার্টিনে অনুপ্রবেশ করেছে। রাখাইন রাজ্যের মংডুতে নতুন করে জান্তা বাহিনী ও বিদ্রোহীদের মধ্যকার যুদ্ধের তীব্রতা বেড়ে যাওায় এ অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটেছে।

শুক্রবার (৫ জুলাই) ভোরে ৩৩ জন যাত্রীবোঝাই ট্রলার সেন্টমার্টিন দ্বীপে ভিড়েছে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান।

মুজিবুর রহমান জানান, টানা কয়েক দিন ধরে মংডুতে সংঘর্ষ চলছে। পরিস্থিতিতে প্রাণ বাঁচাতে আজ ভোরে ৩৩ জন যাত্রীবোঝাই একটি ট্রলার মংডু থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপে ভিড়েছে। বিষয়টি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে (বিজিবি) জানানো হয়েছে।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আদনান চৌধুরী জানান, বিষয়টি সম্পর্কে তিনি অবগত আছেন। বিজিবির সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। তবে নতুন করে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্ত ও নাফ নদীতে অবস্থান জোরদার করেছে বিজিবি ও কোস্ট গার্ড।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version