Connect with us

আন্তর্জাতিক

৩ বছরে ৩১ হাজার ভারতীয় নারী গায়েব!

Published

on

গেলো তিন বছরে ভারতের মধ্যপ্রদেশ থেকে ৩১ হাজারের বেশি নারী ও মেয়ে নিখোঁজ হয়েছে।  এদের মধ্যে ২৮ হাজার ৮৫৭ জন নারী এবং ২ হাজার ৯৪৪ জন মেয়ে।

২০২১ সাল থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে এসব নারী ও মেয়ে নিখোঁজ হয়েছেন। বুধবার (৩ জুলাই) এসব তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি

ভারতীয় প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য (এমপি) ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বালা বচ্চনের এক প্রশ্নের জবাবে রাজ্যটির বিধানসভায় এই তথ্য প্রকাশ করা হয়।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, মধ্যপ্রদেশে প্রতিদিন গড়ে ২৮ নারী এবং তিনজন মেয়ে নিখোঁজ হয়। উদ্বেগজনক হারে এত নারী নিখোঁজ হলেও আনুষ্ঠানিকভাবে মাত্র ৭২৪টি নিখোঁজের মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে।

প্রদেশটির উজ্জয়িনে গত ৩৪ মাসে ৬৭৬ জন নারী নিখোঁজ হয়েছেন। তবে সেখানে এখনো একটি মামলা নথিভুক্ত করা হয়নি।

Advertisement

তবে সবচেয়ে বেশি নারী নিখোঁজ হয়েছে ইন্দোরে। সেখানে এই সময়ে ২ হাজার ৩৮৪ জন নারী লাপাত্তা হয়ে গেছেন। এই জেলায় সবচেয়ে বেশি নারীর সন্ধান না মিললেও সবচেয়ে বেশি মামালা হয়েছে সাগর জেলায়। সেখানে এখন পর্যন্ত ২৪৫টি মামলা হয়েছে।

এনএস/

 

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন কেয়ার স্টারমার

Published

on

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন কেয়ার স্টারমার। শুক্রবার (৫ জুলাই) আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ নেন তিনি। এর আগে ‘হাতে চুম্বন‘ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য রাজা তৃতীয় চার্লসের আশীর্বাদ পান স্টারমার।

এর আগে শুক্রবার ঋষি সুনাক রাজার কাছে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের প্রস্তাব দেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেষ ভাষণ দিয়ে ১০ ডাউনিং স্ট্রিট ত্যাগ করেন সুনাক।

১০ ডাউনিং স্ট্রিটের বাইরে দেওয়া শেষ ভাষণে সুনাক বলেন, ‘এটি একটি কঠিন দিন। বিশ্বের সেরা দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়ে আমি সম্মানিত হয়েছি এবং এখন আমি এই দায়িত্ব ছেড়ে দিচ্ছি।’

সুনাক বলেন, তিনি তার সর্বোচ্চটুকু উজাড় করে দিয়েছেন।

ভোট গণনা নিশ্চিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সুনাক সকালে পরাজয় স্বীকার করে নেন। তবে লেবার পার্টির কাছে তার কনজারভেটিভ দলের চরম পরাজয়ের পূর্বাভাস ছিল।

Advertisement

আগামী পাঁচ বছরের জন্য যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে বসতে যাওয়া ৬৫০ জন আইনপ্রণেতাকে বেছে নিতে বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন ভোটাররা।

পাঁচজন ভিন্ন ভিন্ন প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এক দশকেরও বেশি সময় ক্ষমতায় থাকার পর সুনাকের কনজারভেটিভরা বড় ধরনের পরাজয় বরণ করেছে।

রাজা তৃতীয় চার্লসের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করেন সুনাক। সুনাককে একজন চালক মন্ত্রীর গাড়িতে করে প্রাসাদে নিয়ে যান। পরে তিনি একটি ব্যক্তিগত গাড়িতে করে বেরিয়ে যান।

এনএস/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাজ্যে সাবেক ৪ প্রধানমন্ত্রীর শোচনীয় পরাজয় 

Published

on

যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির পরাজয় হয়েছে। তবে এই পরাজয় যে এতটা শোচনীয় হবে তা হয়ত অনেকেই জানত না।  এতটা শোচনীয় পরাজয় হবে তা হয়তো কেউ ভাবতেও পারেনি। বিদীয় প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক কোনভাবে নির্বাচনী বৈতরণী পার হলেও দলটির সাবেক চার প্রধানমন্ত্রী বরণ করেছে করুণ পরাজয়।

ক্ষমতায় থেকে টানা চতুর্থ দফার নির্বাচনে গত তিন মেয়াদে সরকার পরিচালনা করা দলটির সাবেক চার প্রধামন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন, থেরেসা মে, বরিস জনসন, লিজ ট্রাস নির্বাচনি লড়াই হেরে গেছেন। একমাত্র ঋষি সুনাক নির্বাচনি বৈতরণি পার হয়ে নতুন পার্লামেন্টে গেলেন। এখন দলীয় প্রধানের পদ থাকলে তিনি বিরোধী দলীয় নেতা হবেন।

২০১০ সালে কনজারভেটিভ পার্টি ক্ষমতায় এলে প্রধানমন্ত্রী হন ডেভিড ক্যামেরন। ২০১৫ সালে দ্বিতীয় দফায় বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী হন ডেভিড। কিন্তু বেক্সিট ইস্যুতে মাঝপথেই পদত্যাগ করেন তিনি। এরপন প্রধানমন্ত্রী এবং দলীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন থেরেসা মে। থেরেসাও মেয়াদ পূর্ণ করতে পারেননি। তিনি আবার বেক্সিট ইস্যুতে প্রতিবাদ স্বরূপ পতদ্যগ করেন ২০১৯ সালের জুলাইয়ে। এবার দায়িত্ব পান বরিস জনসন।

স্বল্প মেয়াদের দায়িত্বে থেকে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জয়ী হয়ে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী হন বরিস। কিন্তু এবার তিনিও তার মেয়াদ পূর্ণ করতে পারেননি। বরিসের পদত্যাগের পর দেড় মাসের জন্য প্রধানমন্ত্রী হন লিজ ট্রাস। লিজ ট্রাসের পতদ্যাতের পর ২০২২ সালের মাঝামাঝি প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত রাজনীতিবিদ ঋষি সুনাক।

অর্থাৎ তিন মেয়াদের সরকারে কনজারভেটিভ পার্টির প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন ৫ জন।

Advertisement

এবারের নির্বাচনে ঋষি সুনাক ছাড়া সাবেক এই চার প্রধানমন্ত্রীসহ দলের হেভিওয়েট বা শক্তিশালী প্রার্থীদের মধ্যে বেশিরভাগই হেরে গেছেন।

এনএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

কোন দল কত আসন পেল যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে?

Published

on

যুক্তরাজ্যে সাধারণ নির্বাচনে ভূমিধস জয় পেয়েছে লেবার পার্টি। আর ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা কনজারভেটিভ পার্টির হয়েছে চরম ভরাডুবি। এ পর্যন্ত ৬৪৭ আসনের ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪১২ আসনে জয় পেয়েছে লেবার পার্টি। যেখানে সরকার গঠনে প্রয়োজন ছিল ৩২৬ আসন। খবর বিবিসি

এদিকে নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টি পেয়েছে মাত্র ১২০ আসনে। লিবারেল ডেমোক্র্যাটসরা ৭১টি আসন পেয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এর বাইরে স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি নয়টি এবং এসএফ সাতটি আসনে জয়লাভ করেছে। আর অন্যান্যরা পেয়ছেন ২৮টি আসন। বাকি তিনটি আসনে এখনও ফল প্রকাশ করা হয়নি।

২০১৯ সালের নির্বাচনে অবশ্য ৩৬৫ আসনে জয় পেয়েছিল কনজারভেটিভ পার্টি, আর লেবার পার্টি পেয়েছিল ২০২ আসন। এ ছাড়া স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি ৪৮ টি আসনে,  লিবারেল ডেমোক্র্যাটসরা ১১ টি আসনে এবং অন্যান্যরা পেয়ছেন ২৪ টি আসন জয় পেয়েছিল।

অন্যদিকে দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক পরাজয় মেনে নিয়ে স্টারমারকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এ জয়ের পর অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজও কিয়ার স্টারমারকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। নিজ দেশের লেবার পার্টির নেতৃত্ব দেয়া আলবেনিজ বলেছেন, তিনি যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাজ করার জন্য উন্মুখ হয়ে আছেন।

এনএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version