Connect with us

বলিউড

পরিচালক ‘কাট’ বলার পরেও তাদের চুম্বন থামেনি

Published

on

পরিচালক ‘কাট’ বলার পরেও তাদের চুম্বন থামেনি। শ্যুটিংয়ের সময় এতোই গভীরভাবে একে অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়েছিলেন সিদ্ধার্থ মলহোত্র এবং জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ যে, তাদের সেই চুম্বনকে বলিউডের ‘দীর্ঘতম’ বলে দাবি করেছেন ছবির নির্মাতারা।

২০১৭ সালে ‘এ জেন্টলম্যান: সুন্দর, সুশীল, রিস্কি’ ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছিলেন সিদ্ধার্থ, জ্যাকলিন। ছবিটি বক্স অফিসে একেবারেই ভালো ব্যবসা করতে পারেনি। কিন্তু ছবিটি অনেকে ওই চুম্বনের দৃশ্যের জন্য মনে রেখেছেন।

‘এ জেন্টলম্যান: সুন্দর, সুশীল, রিস্ক’-এর পরিচালনায় ছিলেন রাজ নিদিমোরু এবং কৃষ্ণ ডিকে। এই ছবির একটি গানে সিদ্ধার্থ, জ্যাকলিনের চুম্বনের দৃশ্যটি দেখা গেছিল। গানটিতে বলিউডের এই তারকা জুটির আরও অনেক রোম্যান্টিক ও ঘনিষ্ঠ দৃশ্য ছিল। পরিচালকদ্বয়ের দাবি, দুজন চুম্বনে এতটাই মগ্ন হয়ে পড়েছিলেন যে, একেই বলিউডের ‘দীর্ঘতম চুম্বন’ বলা যায়। ‘কাট’ বলে চেঁচালেও তা নাকি শুনতেই পাননি নায়ক-নায়িকা।

সংবাদমাধ্যমে পরিচালকরা বলেছেন, ‘আমরা ওঁদের ‘কাট’ বলছিলাম। কিন্তু সিদ্ধার্থ আর জ্যাকলিন এই দৃশ্যে এতোই ডুবে ছিলেন যে, আমাদের কথা শুনতেই পাননি। এটাই বলিউডের সবচেয়ে লম্বা চুম্বন দৃশ্য হয়ে গিয়েছে।

জ্যাকলিনের প্রতি মুগ্ধতা গোপন করেননি সিদ্ধার্থও। তিনি বলেন, ‘এই গানটি ছবিতে খুব গুরুত্বপূর্ণ সময়ে রাখা হয়েছিল। যখন ছবির দুই প্রধান চরিত্র একে অপরকে ভরসা করতে শুরু করেছে। তাই গানে সেই গাঢ় প্রেমের অনুভূতি ফুটিয়ে তোলার প্রয়োজন ছিল। আর জ্যাকলিন তো খুবই ‘হট’। এই গানে ওঁকে সামলানো মুশকিল হয়ে পড়েছিল।’

Advertisement

অনুভূতি লুকিয়ে রাখেননি জ্যাকলিনও। এই গান নিয়ে পরে তাকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সিদ্ধার্থের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যের শ্যুটিং তিনি যথেষ্ট উপভোগ করেছেন।

বলিউড

বলিউড জগৎ মিথ্যা, ভোটে জিতলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা কঙ্গনার

Published

on

ঠোঁটকাটা অভিনেত্রী হিসেবে বলিউডে কঙ্গনা রানাওয়াতের বেশ নামডাক রয়েছে। এবার নিজের শহর মান্ডি থেকে লোকসভা নির্বাচনে লড়ছেন তিনি। ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি থেকে নির্বাচনের টিকিট দেওয়া হয়েছে অভিনেত্রীকে। আর টিকিট পেয়ে জয়ের জন্য পুরোদমে মাঠে নেমেছেন তিনি।

এমন কী ভোটে জিতলে অভিনয়ও ছেড়ে দেবেন কঙ্গনা, সম্প্রতি জানালেন এমনটাই। সম্প্রতি ভারতীয় একটি সংবাদ মাধ্যমে দেয়া সাক্ষাৎকারে অভিনয় ছাড়ার প্রসঙ্গে কঙ্গনা বলেন, ‘চলচ্চিত্র জগৎ মিথ্যা, সেখানে সবই নকল। এটি একটি নকল বুদবুদের মত চকচকে জগত, যা দর্শকদের আকৃষ্ট করার জন্য।’

এই সময় অভিনেত্রী আরও বলেন, ‘আমি খুব আবেগপ্রবণ মানুষ। কখনই চাকরি করতে চাইনি। এমন কী যখন আমি একটি চরিত্রে অভিনয় করতে বিরক্ত হই, আমি লিখতে শুরু করি। আমি পরিচালনা করি বা প্রযোজনা করি।’

এমন কী ভোটের মাঠে দৌড়ানোর কষ্টকে বলিউডে টিকে থাকার স্ট্রাগলের তুলনায় তুচ্ছ বলে মন্তব্য করেছেন কঙ্গনা।

ভারতের চলতি লোকসভা নির্বাচনের শেষ দফায় ১ জুন মাণ্ডিতে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। তাই ভোটের প্রচারে প্রতিদিনই দৌড়চ্ছেন কঙ্গনা। শত শত কিলোমিটার পথ হেঁটে পাড়ি দিচ্ছেন। সামনে এই অভিনেত্রীকে দেখা যাবে তাঁরই পরিচালিত সিনেমা ‘এমার্জেন্সি’ তে; যেখানে ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন কঙ্গনা।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

ভারতের নাগরিকত্ব পেয়ে প্রথমবারের মতো ভোট দিলেন অক্ষয় কুমার

Published

on

ভারতে চলমান লোকসভা নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ভোট দিলেন বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার। জন্ম ভারতে হলেও এতদিন তিনি ছিলেন কানাডার পাসপোর্টধারী। তবে গেল বছরের ১৫ আগস্ট কানাডার পাসপোর্ট ছেড়ে ভারতের নাগরিকত্ব পান তিনি।

ভোট কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে গণমাধ্যমে অক্ষয় বলেন, ‘আমি ভারতের উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে ভোট দিয়েছি এবং সকল ভোটারদের বিষয়টি মাথায় রেখে সঠিক প্রার্থীকে ভোট দেওয়া উচিত। ভোট দিতে পেরে খুব ভালো বোধ করছি।’

এ সময় মুম্বাইতে ভোট প্রদানের সংখ্যা কম হওয়া নিয়েও প্রশ্ন করা হয়েছিল অক্ষয়কে। জবাবে এই অভিনেতা জানান, তিনি যখন তার পোলিং বুথে পৌঁছেছিলেন তখন বুথে প্রায় ৫০০-৬০০ লোক ছিল। তিনি আত্মবিশ্বাসী যে ভোটাররা বাড়ির বাইরে বেরিয়ে আসবে এবং ভোট দেবে।

এ দিন রীতিমতো লাইন দিয়ে ভোট দিতে দেখা যায় অক্ষয় কুমারকে। যা নিয়ে প্রশ্ন করেন, সেখানে উপস্থিত সংবাদমাধ্যম। একজন তারকা হয়েও তিনি কেন লাইনে দাড়িঁয়ে ভোট দিলেন? সেই প্রশ্ন করা হলে মজার ছলে জবাব আসে, ‘তাহলে কী করতাম? লাইন ভেঙে আগে চলে যেতাম?’

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

নিজের তৈরি গাউনে কানের লাল গালিচায় কয়লা শ্রমিকের মেয়ে ন্যান্সি

Published

on

ঠিক যেন একটা বার্বি ডল! এক মাস ধরে নিজের হাতে ১০০০ মিটার কাপড় সেলাই করে তৈরি পোশাকে কানের লাল গালিচা মাত করেছেন ভারতীয় ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার ন্যান্সি ত্যাগী। নিজস্ব সৃজনশীলতায় ফ্যাশন বোদ্ধাদের চমকে দিলেন উত্তর প্রদেশে বেড়ে ওঠা মেয়েটি।

ন্যান্সির গাউনের রঙ ছিল বেবি পিংকের চেয়ে আরও দু-এক শেড গাঢ়। যেটিকে ব্লাশ পিংক বলা চলে। বিশাল ঘেরের এই গাউনের ওজন ২০ কেজি। বহু রাফল আর প্লিটের সমন্বয়ে এই শিয়ার জর্জেটের অফ দ্য শোল্ডার গাউনটি সম্পূর্ণ নিজের হাতেই সেলাই করেছেন ন্যান্সি। সঙ্গে ম্যাচিং গ্লাভস পরেছিলেন।

তাঁর এই অভিনব ফ্যাশন সেন্সের জন্য ন্যান্সি আলোচনার কেন্দ্রে আছেন। তাঁর মা কাজ করতেন কয়লাখনিতে। করোনার জন্য বিসর্জন দিতে হয়েছিল পড়াশুনা করার স্বপ্নকেও। দিল্লির সরোজিনী নগরের ফুটপাথে যে মেয়েটি কিনা ফ্যাশন ব্লগ করত, সেই তরুণীই এবার কান চলচ্চিত্র উৎসবের রেড কার্পেটে নজর কাড়লেন নিজের সেলাই করা গাউন পরে।

ইংরেজিতে কথা বলতে পারেন না কিন্তু তাতে কি, কানের লাল গালিচায় যাওয়ার পথে ভাষা তাঁর অন্তরায় হয়ে ওঠেনি। ঝরঝরে হিন্দিতেই কান-এর রেড কার্পেটে কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। ভারতীয় এই ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার বলেন, ‘হাজার মিটার কাপড় থেকে নিজে হাতে গাউন তৈরি করা এবং কান-এর লাল গালিচা পর্যন্ত আসার সফর কঠিন ছিল ঠিকই, তবে প্রতিটা মুহূর্ত আমার কাছে মূল্যবান। আমার স্বপ্নপূরণ হল।’

ছেলেবেলায় মায়ের সেলাই মেশিনে পুতুলের জন্য জামা তৈরি করতেন। সেই প্রতিভার ওপর ভর করেই নায়িকাদের পোশাক সস্তায় তৈরি করে দেখানোর ভিডিও পোস্ট করতে শুরু করেন ন্যান্সি। সেখান থেকেই কান-এর রেড কার্পটে বাজিমাত করলেন এই ফ্যাশনিস্তা।

Advertisement

দিল্লির ফ্যাশন ব্লগার ন্যান্সি ত্যাগীর ইনস্টাগ্রামে প্রায় ৯ লক্ষ ফলোয়ার। তাঁর এই সাফল্যকে কুর্নিশ জানিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী সোনম কাপুর থেকে শুরু করে উরফি জাভেদও।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version