Connect with us

জাতীয়

লকডাউনের বিধি নিষেধে যা বলা হয়েছে

Published

on

দ্বিতীয় দফায় দেশে ব্যাপকহারে করোনা বেড়ে যাওয়ায় সরকার প্রথম বার কঠোর বিধি নিষেধ আরোপ করে। এবার জারি করা হয়েছে কঠোর লকডাউন।

আজ সোমবার (১২ এপ্রিল) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহ চলবে এ লকডাউন। এজন্য ১৩ দফা নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

১. সব সরকারি, আধাসরকারি, সায়ত্ত্বশাসিত ও বেসরকারি অফিস, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। প্রতিষ্ঠানের সব কর্মকর্তা-কর্মচারী নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করবেন। তবে বিমান, সমুদ্র, নৌ ও স্থল বন্দর এবং তৎসংশ্লিষ্ট অফিসগুলো এ নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত থাকবে।

২. বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আদালতগুলোর জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করবে।

Advertisement

৩. সব ধরনের পরিবহন (সড়ক, নৌ, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট) বন্ধ থাকবে। তবে পণ্য পরিবহন, উৎপাদন ব্যবস্থা ও জরুরি সেবাদানের ক্ষেত্রে এ আদেশ প্রযোজ্য হবে না।

৪. শিল্প-কারখানাগুলো স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণপূর্বক নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চালু থাকবে। তবে শ্রমিকদের স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান থেকে নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থাপনায় আনা-নেওয়া নিশ্চিত করতে হবে।

৫. আইন-শৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা, যেমন- কৃষি উপকরণ (সার, বীজ, কীটনাশক, কৃষি যন্ত্রপাতি ইত্যাদি), খাদ্যশস্য ও খাদ্যদ্রব্য পরিবহন, ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্যসেবা, কোভিড-১৯ টিকা প্রদান, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস/জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরগুলোর (স্থল, নদী ও সমুদ্রবন্দর) কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট (সরকারি-বেসরকারি), গণমাধ্যম (প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া), বেসরকারি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ডাক সেবাসহ অন্যান্য জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিসসমূহ, তাদের কর্মচারী ও যানবাহন এ নিষেধাজ্ঞার আওতা বহির্ভূত থাকবে।

৬. অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া (ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ক্রয়, চিকিৎসা সেবা, মৃতদেহ দাফন/সৎকার ইত্যাদি) কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না। তবে টিকা কার্ড প্রদর্শন সাপেক্ষে টিকা গ্রহণের জন্য যাতায়াত করা যাবে।

৭. খাবারের দোকান ও হোটেল-রেস্তোরাঁয় দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা এবং রাত ১২টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত কেবল খাদ্য বিক্রয়/সরবরাহ করা যাবে। শপিংমলসহ অন্যান্য দোকান বন্ধ থাকবে।

Advertisement

৮. কাঁচাবাজার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে। বাজার কর্তৃপক্ষ স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি নিশ্চিত করবে।

৯. বোরো ধান কাটার জরুরি প্রয়োজনে কৃষি শ্রমিক পরিবহনে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন সমন্বয় করবে।

১০. সারাদেশে জেলা ও মাঠ প্রশাসন উল্লেখিত নির্দেশনা বাস্তবায়নে কার্যকর পদপেক্ষ গ্রহণ করবে এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী নিয়মিত টহল জোরদার করবে।

১১. স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক তার পক্ষে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগকে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রয়োজনীয় ক্ষমতা প্রদান করবেন।

১২. স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে জুমা ও তারাবির নামাজে জমায়েত বিষয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয় নির্দেশনা জারি করবে।

Advertisement

১৩. উপরোক্ত নির্দেশনা বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ প্রয়োজনে সম্পূরক নির্দেশনা জারি করতে পারবে।

প্রজ্ঞাপন দেখতে ক্লিক করুন

জাতীয়

মেট্রোরেলে ভ্যাট আদায়ের বিষয় যা জানালো ডিএমটিসিএল

Published

on

নগরবাসীর কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠা গণপরিবহন মেট্রোরেলে এখনই মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) বসছে না। মেট্রোরেলে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আদায়ের বিষয়ে এখনও কোনো প্রস্তুতি নেয়নি ঢাকা ম্যাস র‍্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ভ্যাট কমানোর বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) দেয়া চিঠির প্রতিউত্তরের অপেক্ষায় রয়েছে সংস্থাটি।

মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর বর্তমানে ভ্যাট মওকুফ আছে, যার সময়সীমা আজ রোববার (৩০ জুন) পর্যন্ত শেষ হওয়ার কথা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে এই ভ্যাট মওকুফের সময়সীমা বাড়ানোর বিষয়ে কিছু বলেননি অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। এর ফলে আগামীকাল সোমবার, ১ জুলাই নতুন অর্থবছর থেকে মেট্রোরেলের টিকিটে ১৫ শতাংশ ভ্যাট বসার কথা।

২০২৩ সালের শুরু থেকেই মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর ভ্যাট আরোপের উদ্যোগ নেয় এনবিআর। ওই বছরের ২২ জানুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ ভ্যাট কমিশনারেটের কমিশনার শওকত আলী ভ্যাট আরোপের আহ্বান জানিয়ে ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডকে (মেট্রোরেল কোম্পানি) চিঠি দেন।

পরে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এনবিআরের একাধিক বৈঠকও হয়। তবে ভ্যাট আরোপ থেকে এনবিআর শেষ পর্যন্ত পিছিয়ে আসে। ২০২৩ সালের মে মাসে এনবিআর প্রজ্ঞাপন জারি করে জানায়, ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর ভ্যাট মওকুফ থাকবে।

মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর ভ্যাট আরোপ না করার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে অনুরোধ করেছিল ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড। কিন্তু এনবিআর এই মওকুফ সুবিধা আর অব্যাহত রাখতে আগ্রহী নয়। কারণ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত অনুসারে সব ধরনের করছাড় কমাতে হবে।

Advertisement

উল্লেখ্য, এনবিআরের ১৫ শতাংশ ভ্যাট আদায়ের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। গত ১৯ মে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, মেট্রোরেলে ১৫ শতাংশ ভ্যাট বসানোর সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পুনর্বিবেচনা করতে তিনি অনুরোধ জানিয়েছেন। পৃথিবীর কোন দেশে মেট্রোরেলে ১৫ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে-এমন প্রশ্ন তুলে মন্ত্রী বলেন, ভারতের মেট্রোরেলেও ভ্যাট নেই। তাহলে আমরা কেন ১৫ শতাংশ ভ্যাট বসাব?

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

উন্নয়ন বাজেটে বিদেশনির্ভরতা কমিয়ে আনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

রোববার সাংবাদিকদের সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। ছবি: বাসস

‘উন্নয়ন বাজেটে বিদেশনির্ভরতা অনেক কমিয়ে আনা হয়েছে। এখন আমাদের দেশের উপযোগী বা পছন্দমতো না হলে অনেক বিদেশি ঋণপ্রস্তাব আমরা ফিরিয়ে দেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সেই সক্ষমতা আমরা অর্জন করেছি। তবে দেশ ও বৈশ্বিক অর্থনীতির নানাদিক বিবেচনায় কিছু বৈদেশিক ঋণ নিতে হয়।’

রোববার (৩০ জুন) বিকেলে জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট সর্বসম্মতিক্রমে পাস হওয়ার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।

বিএনপি সরকারের সমালোচনা করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘একসময় বিএনপির আমলে বাজেটের আগে অর্থমন্ত্রীকে ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে প্যারিস কনসোর্টিয়ামে যেতে হতো। তাদের সময় বিশেষ করে উন্নয়ন বাজেটে বিদেশনির্ভরতা ছিল ৫০ শতাংশের বেশি। আজকে এটি ১৫-২০ শতাংশে নেমে এসেছে। এখন আমরা বিশ্বব্যাংক থেকে শুরু করে অনেকের ঋণপ্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছি, ফিরিয়ে দেই।’

সোমবার (১ জুলাই) সৌদি আরবের সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের পলিটিক্যাল কনসালটেশনে যোগ দিতে রিয়াদ যাচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এবিষয়ে  সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সৌদি আরব আমাদের বড় উন্নয়ন সহযোগী। সেখানে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি বসবাস করে এবং দেশে রেমিট্যান্স পাঠায়। গ্রিন এনার্জি, সৌরশক্তি, বন্দর ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের সাথে সৌদি সহযোগিতা রয়েছে। শিল্পক্ষেত্রে বিনিয়োগের জন্য আমরা তাদের বলব।’

এসময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘পাশাপাশি সৌদিরা যেহেতু বিভিন্ন দেশের ব্যাংকে অর্থ রাখে, আমাদের দেশের ব্যাংকগুলোর অফশোর অ্যাকাউন্টে অর্থ রাখার প্রস্তাব তাদের দিতে পারি। তারা নিয়মানুযায়ী লাভ পাবে এবং সেই অ্যাকাউন্ট থেকে তারা তাদের মুদ্রায় লেনদেন করতে পারবে। বিদেশি ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অফশোর অ্যাকাউন্ট সুবিধার জানালা আমরা উন্মুক্ত করেছি, এটি আমরা তুলে ধরতে চাই।’

Advertisement

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ছয় মাসে ৯৯ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হয়েছে: শিক্ষামন্ত্রী

Published

on

গেলো ছয় মাসে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) মাধ্যমে প্রায় ৯৯ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। বলেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

রোববার (৩০ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ খাতে ব্যয় বরাদ্দের ওপর আনা ছাঁটাই প্রস্তাবে বিরোধী দলের সদস্যদের আলোচনার পর দেয়া বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।

এ সময় অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, গেলো ছয় মাসে প্রায় ৯৯ হাজার শিক্ষককে এনটিআরসিএ এর (বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ) মাধ্যমে বিদ্যালয়গুলোতে এমপিও শূন্য পদে নিয়োগ দিতে পেরেছি।

স্কুলভবন নির্মাণের কথা জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে এখন পর্যন্ত শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে ২১ হাজার ৭৩২টি ভবন সরাসরি বিদ্যালয়ের জন্য তৈরি করতে পেরেছি। এ অধিদপ্তরের বাইরেও বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভবন নির্মাণ হচ্ছে।

Advertisement

গবেষণা খাতে বরাদ্দ প্রসঙ্গে মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, গবেষণা খাতে প্রধানমন্ত্রী ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পর থেকে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ প্রতিষ্ঠা করা এবং গবেষণা খাতে প্রথম সরকারি বরাদ্দ দেয়া শুরু করেছিলেন। সরাসরি যার সুফল আমরা পাচ্ছি।

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, গবেষণায় এক লাখ টাকা দেয়া হয়, এটা সত্য নয়। আমাদের নানান খাত থেকে গবেষণায় বরাদ্দ দেয়া হয়। অনেক সময় দেখি গবেষণায় বরাদ্দকৃত অর্থও যথাযথভাবে খরচের ক্ষেত্রে সেই অর্থ রয়ে যায়।

ছাঁটাই প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পংকজ দেবনাথ বলেন, শিক্ষক নিয়োগের পরও সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। শিক্ষকরা গ্রামে যেতে চায় না। এ সমস্যার সমাধান হওয়া দরকার।

স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য নাসের শাহরিয়ার জাহিদী বলেন, শিক্ষায় প্রশাসনিক ব্যয় কমিয়ে গবেষণার দিকে নজর দেয়া দরকার। শিক্ষা ক্ষেত্রে গবেষণার বেহাল দশা। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গবেষণায় শিক্ষক প্রতি ব্যয় মাত্র এক লাখ টাকা। গবেষণা বরাদ্দ বাড়াতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যদি গবেষণার সুযোগ দিতে না পারি অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে।

বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, ভবনের পরিবর্তন, শিক্ষার মানের পরিবর্তন হয়নি। ভবন করা হলো শিক্ষক নাই, বিদ্যালয় এমপিও ভুক্ত নাই। শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হয়েছে।

Advertisement

স্বতন্ত্র সদস্য আবুল কালাম আজাদ বলেন, শিক্ষায় দুর্নীতি হচ্ছে, সর্বক্ষেত্রে ভয়াবহ দুর্নীতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। কাগজে-কলমে দুর্নীতি, টাকা ছাড়া কিছু করা যায় না। সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতি সব কিছু ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। আগামী এক বছরে পাঁচ লাখ শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থান করতে হবে।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version