Connect with us

বাংলাদেশ

এফবিসিসিআই নির্বাচনের সভাপতি হচ্ছেন জসিম উদ্দিন

Published

on

দেশের ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনের পরিচালক পদের সকল প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন।  

আজ সোমবার (২৬ এপ্রিল) মনোয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন চারজন প্রার্থী মনোয়ন পত্র প্রত্যাহার করায় ৭৮জন পরিচালক প্রার্থীর সবাই বিজয়ী হচ্ছেন।  

২০২১- ২৩ মেয়াদের এইনির্বাচনে গত ৩১ মার্চ পরিচালক পদে ৭৮টি পদে ৮২ জন প্রার্থীকে যাচাই-বাছাই শেষে চুড়ান্ত করে নির্বাচন পরিচালনা বোর্ড। তাদের মধ্যে অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে আক্কাস মাহমুদ ও আলীম জামান এবং চেম্বার গ্রুপ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আজিজুলহক ও গাইবান্ধার আবুল খায়ের মোরসালিন পারভেজ মনোনয়ন প্রত্যাহার করেন। ৫ মে পরিচালক পদে এই ভোট নেয়ার পরিকল্পনা ছিল।  

নির্বাচন বোর্ড কর্তৃপক্ষ জানায়- মনোনীত পরিচালক পদে চেম্বার গ্রুপে ১৬টি ও এসোসিয়েশন গ্রুপে ১৬ টি পদের বিপরীতে ১৬ জন করে মোট ৩২ জন প্রার্থী হয়েছেন। দুটি মনোনীত পরিচালক পদে প্রার্থী দেয়নি বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সি-বায়রা এবং গোপালগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ । অন্যদিকে ভোটে নির্বাচিত হতে চেম্বার গ্রুপের ২৩ পদের জন্য ২৩ জন এবং এসোসিয়েশন গ্রুপের ২৩ পদে ২৩ জন প্রার্থী হয়েছেন। 

প্রার্থী তালিকায় অনুযায়ী- এবারের নির্বাচনে একমাত্র সভাপতি প্রার্থী বেঙ্গল গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন ছাড়াও এসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে মনোনিত পরিচালক হয়েছেন- একে এম সেলিম ওসমান এমপি, ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল, নজরুল ইসলাম মজুমদার, সৈয়দ সাদাত আলমাস কবির, এস. এম. সফিউজ্জামান, মো. আমিন উল্লাহ, আনোয়ার উল আলম চৌধুরীপারভেজ, এ কে এম মনিরুল হক, মোহাম্মাদ মাহবুবুর রহমান পাটোয়ারী, আবু হোসাইন ভুইঁয়া রানা, খোন্দকার এনায়েত উল্লাহ, মোহাম্মদ আলী খোকন, মুনির হোসেন ও আলমগীর শামসুলআলামিন কাজল।
  
এসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে পরিচালক হয়েছেন আবু মোতালেব, রব্বানী জব্বার, খন্দকার মনিউর রহমান জুয়েল, জামালউদ্দিন, মুনতাকিম আশরাফ, মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ, রাশিদুল হাসান চৌধুরী রনি, এম জেআর নাসির মজুমদার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন, এম এ মোমেন, হাবিব উল্লাহ ডন, শফিকুলইসলাম ভরসা, আমিন হেলালী, হাফেজ হারুন, ড. ফেরদৌসী বেগম, আমজাদ হোসেন, নিজাম উদ্দিন রাজেশ, আসলাম সেরনিয়াবাদ, ড. কাজী এরতেজা হাসান, শাহিন আহমেদ, শমী কায়সার, আবু নাসের, ও ড. নাদিয়া বিনতে আমিন।  

Advertisement

অন্যদিকে চেম্বার গ্রুপ থেকে মনোনিত পরিচালকরা হলেন- জশোধা জীবন দেবনাথ, প্রীতি চক্রবর্তী, সেরনিয়াবাদ ময়ন উদ্দিন আব্দুল্লাহ, নিজাম উদ্দিন, মোহাম্মদ নুরুন নেওয়াজ, এ এম মাহবুব চৌধুরী,ড. মুনাল মাহবুব, আবুল কাশেম খান, নাজ ফারহানা, কাজী আমিনুল হক, সাইফুল ইসলাম,আমিনুল হক শামীম, মো. শামসুজ্জামান, মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, রেজাউল ইসলাম মিলনও তাহমিন আহমেদ। চেম্বার গ্রুপ থেকে পরিচালক হয়েছেন- হাসিনা নেওয়াজ, মাসুদুর রহমান মিলন, দিলিপ কুমার আগরাওয়ালা, মাসুদ পারভেজ খান ইমরান, মোহাম্মদ আনোয়ার সাদাত সরকার, রেজাউল করিম রেজনু, গাজী গোলাম আশরিয়া, গোলাম মোহাম্মদ, বিজয় কুমার কেজরিওয়াল, সুজিব রঞ্জন দাস, ইকবাল শাহারিয়ার, আলী হোসেন, শাহ জালাল, মোহাম্মদ বজলুর রহমান, তবারাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান টিটু, মোহাম্মদ রিয়াদ আলী, খায়রুল হুদা চপল, খান আহমেদ শুভ, মুতাসিরুল ইসলাম,এস এম জাহাঙ্গীর আলম মানিক, এম এ রাজ্জাক খান, হুমায়ূন রশিদ খান পাঠান ওসালাউদ্দিন আলমগীর। 

শুভ মাহফুজ

জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় রেমাল: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা স্থগিত

Published

on

আগামীকাল অনার্স চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় রেমালের‌ কারণে এসব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রোববারের (২৬ মে) পরীক্ষার সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।

শনিবার (২৫ মে) রাতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৬ মে রোববার অনুষ্ঠাতব্য অনার্স চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত এ পরীক্ষার পরিবর্তিত সময়সূচি পরে জানানো হবে। পরীক্ষার অন্যান্য সময় ও তারিখ অপরিবর্তিত থাকবে।

উল্লেখ্য, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে দেশের চারটি সমুদ্রবন্দরের ওপর সতর্ক সংকেত বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বাংলাদেশ

ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার আগে-পরে কী কী করবেন আর করবেন না

Published

on

রোববার মধ্যরাতে উপকূল পার করবে প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমাল। আবহাওয়া অফিস থেকে জানানো হয়েছে, রোববার মধ্যরাতে ভারতের সাগরদ্বীপ এবং খেপুপাড়ার মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশ এবং সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গ উপকূল পার করবে এই প্রবল ঘূর্ণিঝড়। আশঙ্কা রয়েছে নানা ধরনের বিপদের। এই সময়ে কী কী করবেন, তা আগেভাগেই জেনে নেয়া দরকার।

প্রথমেই দেখে নিন ঘূর্ণিঝড় আসার আগে কী কী করবেন বা করবেন না। বিশেষ করে বিদ্যুতের বিষয়ে এবং বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির বিষয়ে আলাদা করে সতর্ক হতে হবে এই সময়ে। তাছাড়াও আছে অনেক কিছু। রইল তালিকা।

১. বাড়িতে ইলেকট্রিকের জিনিস সাবধানে রাখুন। ঝড় আসার আগেই প্লাগ থেকে যে যে যন্ত্রপাতি খুলে নেওয়া সম্ভব, সেগুলি খুলে ফেলুন। মোবাইল ফোন, টিভি, ফ্রিজ, মাইক্রোওয়েভ ধরনের যন্ত্রপাতি প্লাগের সঙ্গে লাগিয়ে রাখবেন না। তাহলে এগুলির ক্ষতি হতে পারে।

২. মোবাইল ফোন যেমন এই সময়ে চার্জ দেবেন না। তেমনই সেটি ব্যবহারও করবেন না। তাহলে বজ্রপাতে সেটির ক্ষতি হতে পারে। বিশেষ করে যাঁদের বাড়ি পাকা নয়, এই সময়ে তাঁধের মোবাইল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা খুব দরকারি।

৩. ঘূর্ণিঝড় কেটে যাওয়ার পরেও অনেককক্ষণ বিদ্যুত না থাকতে পারে। তার জন্য আগাম সতর্ক থাকুন। ব্যাটারিচালিত যন্ত্রে চার্জ দিয়ে রাখুন। ইনভার্টার জাতীয় যন্ত্র থাকলে, তাতেও চার্জ দিয়ে রাখুন।

Advertisement

৪. এবার খাবারদাবারের প্রসঙ্গ। ঘূর্ণিঝড় আসার আগে থেকেই খাবার এবং পানি যথেষ্ট পরিমাণে মজুত করে রাখুন। বিশেষ করে বাড়িতে শিশু থাকলে, তাদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করে রাখুন। কারণ ঝড় কেটে যাওয়ার কত ক্ষণ পরে খাবারের দোকান পাবেন, সেই বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে। এর পাশাপাশি বাড়িতে দরকারি ওষুধও রেখে দিতে হবে।

৫. ছাদ থেকে উড়ে যেতে পারে, এমন জিনিস রাখবেন না। গাছের টব বা অন্য ভারি জিনিসও ছাদের ভিতর দিকে রাখুন। না হলে সেগুলি নীচে পড়ে কারও বিপদ ঘটাতে পারে।

৬. খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা। বাড়িতে কাচের জানলা আছে? বা কাঠের জানলার ফ্রেমের মধ্যে কাচ লাগানো আছে? তাহলে আগে থেকে তার উপর পিচবোর্ড আটকে দিন। তাহলে কাচ সুরক্ষিত থাকবে।

৭. এবার আসা যাক ঘূর্ণিঝড় চলাকালীন কী করবেন সেই প্রসঙ্গে। প্রথমেই মনে রাখতে হবে, এই সময়ে বাড়ি থেকে বেরোতে যাবেন না। এর আগেও ঘূর্ণিঝড় চলাকালীন বাড়ি থেকে বেরোতে গিয়ে অনেকেই বিপদ ডেকে এনেছেন। ফলে সেটি এড়িয়ে চলুন। জমা পানিতে পা দেবেন না। তাহলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।

৮. ঝড় কেটে যাওয়ার পরে কী করবেন, সেটিও জেনে নিতে হবে। প্রথমেই বলে রাখা দরকার, কোথাও আঘাত পেলে বা কেটে গেলে ফেলে রাখবেন না। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে দরকার মতো টিকা নিন। আর প্রাথমিক চিকিৎসা করান।

Advertisement

৯. ঝড় থেমে যাওয়ার পরে এদিক ওদিকে নানা ধরনের নোংরা আবর্জনা জমা হয়, সে সব দ্রুত পরিষ্কার করার চেষ্টা করুন। এগুলি থেকে নানা ধরনের সংক্রমণ ছড়াতে পারে।

১০. শেষে গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা। ঝড় থেমে যাওয়ার পরে বহু জায়গাতেই বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে থাকে। তা থেকে নানা ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতেই পারে। এই বিষয়ে সাবধান হন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মোংলা-পায়রায় ৭, চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে ৬ নম্বর সতর্ক সংকেত

Published

on

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া গভীর নিম্নচাপটি রূপ নিয়েছে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’। বাংলাদেশ ও ভারতের উপকূলীয় অঞ্চলের দিকে প্রচণ্ড বেগে ধেয়ে আসছে। রোববার(২৬ মে) রাত ১২টা থেকে সকালের মধ্যে এটি আঘাত হানতে পারে। এমতাবস্থায় দেশের মোংলা-পায়রা সমুদ্রবন্দরে ৭ নম্বর এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

শনিবার (২৫ মে) রাত ৯টার দিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. তরিফুল নেওয়াজ কবির বায়ান্ন্ টিভিকে এতথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গভীর নিম্নচাপটি সন্ধ্যা ছয়টার দিকেই ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’–এ পরিণত হয়েছে। এ কারণে পায়রা ও মোংলা সমুদ্র বন্দরকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারকে ৬ নম্বর  বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড়টি শনিবার সন্ধ্যা ছয়টায় পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ৩৬৫ কিলোমিটার, মোংলা থেকে ৪০৫ কিলোমিটার, কক্সবাজার থেকে ৪০০ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর থেকে ৪৫৫ কিলোমিটার দূরে ছিল বলেও জানান আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির।

রোববার(২৬ মে) রাত ১২টা থেকে সকালের মধ্যে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমাল’ নামে এটি আঘাত হানতে পারে। রোববার মধ্যরাত নাগাদ উপকূলীয় এলাকা খুলনা, মংলা, বরিশাল ও চট্টগ্রামে আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে।

এদিকে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হওয়ার পর আজ সন্ধ্যা থেকেই ভোলা, পিরোজপুরসহ উপকূলীয় বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি শুরু হয়েছে।

Advertisement

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version