Connect with us

ঢাকা

নবাবগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতার সংবাদ সম্মেলন

ঢাকা নবাবগঞ্জ আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. জালাল উদ্দিন এর বিরুদ্ধে গত ৩ মে একটি দৈনিক পত্রিকায় ‘নারী উদ্যোক্তার ওপর জুলুম নির্যাতন, বান্দুরা নাশকতায় থানায় এখনো মামলা নেয়নি, অভিযুক্তদের সঙ্গে ওসির গোপন বৈঠক’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করার প্রতিবাদে নবাবগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে।

Published

on

ঢাকা নবাবগঞ্জ আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. জালাল উদ্দিন এর বিরুদ্ধে গত ৩ মে একটি দৈনিক পত্রিকায় ‘নারী উদ্যোক্তার ওপর জুলুম নির্যাতন, বান্দুরা নাশকতায় থানায় এখনো মামলা নেয়নি, অভিযুক্তদের সঙ্গে ওসির গোপন বৈঠক’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করার প্রতিবাদে নবাবগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে। 

আজ বৃহস্পতিবার (৬ মে) দুপুরে নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভা কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলন করেন আওয়ামী লীগ নেতা জালাল উদ্দিন।

এসময় জালাল উদ্দিন তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘গত ২৮ এপ্রিল উপজেলার বান্দুরা বাসস্ট্যান্ডে অগ্নিকান্ডে এন মল্লিক পরিবহনের ৯টি বাস ও ১৫টি দোকান পুড়ে যায়। এ ঘটনায় উপজেলা প্রশাসন থেকে ৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির তদন্ত কাজ চলমান। কিন্ত তদন্তকে উপেক্ষা করে এন মল্লিক পরিবহনের কর্ণধার নার্গিস মল্লিক স্থানীয় লোকজন ও আমাকে ফাঁসানোসহ হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।’

লিখিত অভিযোগে তিনি আরও বলেন, ‘স্থানীয় সাংসদ সালমান এফ রহমান তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণে এ রোটে বিআরটিসি বাস চালু করি। তখন থেকে এ মহিলা নানাভাবে আমাকে প্রভাবিত করা চেষ্টা করে। আমি  মেনে নেয়নি বলে আমাকে দেখে নেয়ার হুমকি দেয়।’

তিনি দাবি করেন, পত্রিকাটি সরেজমিনে তদন্ত না করেই ঢাকা বসে ভুল অসত্য তথ্য দিয়ে মিথ্যা, বানোয়াট, মনগড়া কল্প কাহিনী লিখে আমার সামাজিক অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়ীক ভাবে হেয় করার অপচেষ্টায় লিপ্ত  রয়েছে। আমি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

Advertisement

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা ব্যবসায়ী আমিনুর রহমান রশিদ, ঢাকা জেলা তাঁতীলীগ সাধারন সম্পাদক মুশফিকুর রহমান পলাশ, জালাল উদ্দিন রুমিসহ আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ।

শেখ সোহান

ঢাকা

শাহজালালে ৫ কেজি ৩০০ গ্রাম স্বর্ণ জব্দ

Published

on

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৫ কোটি টাকা মূল্যমানের স্বর্ণের চালানসহ দুইজনকে আটক করেছে কাস্টমস গোয়েন্দার একটি টিম। আটক করা স্বর্ণের ওজন ৫.৩৩৬ কেজি।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সকাল ৬টা ৫০ মিনিটে দুবাই থেকে আসা ফ্লাইট থেকে এসব স্বর্ণ জব্দ করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন কাস্টমস গোয়েন্দা অধিদপ্তর।

তাদের সোপর্দ করা হয়েছে বিমানবন্দর থানায়।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

নরসিংদীতে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩

Published

on

নরসিংদী সদর উপজেলার আলোকবালীতে সরকারী প্রকল্পের বালুর ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় তিনজন গুলি ও টেটাবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) ভোরে আলোকবালীর খোদাদিলা গ্রামে যুবলীগকর্মী জাকির হোসেন ও ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক জয়নাল আবেদিন গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

জাকির গ্রুপের নৈপত্যে রয়েছেন ২ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য কাদির মিয়া এবং জয়নাল আবেদিন গ্রুপে রয়েছে ইউপি চেয়ারম্যান ও সাবেক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন দীপু, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বজলুর রহমান ফাহিম।

আহতরা হলেন, আব্দুস সাত্তার মিয়ার ছেলে কুতুবউদ্দিন (৩৫), খোদাদিলা গ্রামের হক মিয়ার ছেলে আব্দুল্লাহ (১৬), ফিরোজ মিয়ার ছেলে তৈয়ব মিয়া (১৮)। এদের মধ্যে কুতুবউদ্দিন হচ্ছে বিএনপি নেতা জয়নালের সমর্থক এবং তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়েছে।

তবে বাকি দুইজন কোন গ্রুপের তা নিশ্চিত হওয়া যায় নি। আরও কমপক্ষে ৭ জন আহত হবার খবর পাওয়া গেছে, তাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায় নি।

Advertisement

জানা গেছে, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে মেঘনা নদী ও তার শাখা নদীর নাব্যতা বৃদ্ধিতে নদী থেকে বালু উত্তোলন গেলো দুই মাস আগে শুরু হয়। প্রকল্প অনুযায়ী এসব বালু নদীর পাশে রাখার কথা হলেও প্রভাব বিস্তার করে আলোকবালী ইউনিয়নের সাতপড়া ও খোদাদিলাসহ বিভিন্ন গ্রামের ফসলী জমি, পুকুর, ডুবাসহ বিভিন্নস্থান ভরাট করা হচ্ছে।

আর এসব ভরাট করা বালুর জন্য প্রতি শতাংশ জায়গা ভরাটে জয়নাল আবেদিন ও ইউপি চেয়ারম্যান গ্রুপকে ১০-১৫ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে। ফলে, জাকির গ্রুপ তাদের ভাগ না পাওয়া ও পূর্ব আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘ দিনের বিরোধ থেকে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। তাছাড়াও আধিপত্যকাল বিস্তারকে কেন্দ্র করে জাকির গ্রুপ এলাকার বাহিরে ছিল। পুনরায় গ্রুপটি এলাকায় প্রবেশ করতে চাইলে আজ ভোর ৪ টার দিকে উভয় গ্রুপের সংঘর্ষ হয়।

আলোকবালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আসাদ উল্লাহ বলেন, ‘যুবলীগকর্মী জাকিরসহ আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা-কর্মীকে বিএনপির ইউনিয়ন শাখার সদস্য সচিব কাইয়ুম ও সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক জয়নাল আবেদিনের লোকজন  অত্যাচার ও নির্যাতন করে ৪ বছর ধরে বাড়িঘর ছাড়া রেখেছে। তারা জোরপূর্বক নিরীহ মানুষের বাড়িতে সরকারি প্রকল্পের বালু দিয়ে ভরাট করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। মূলত এলাকার নিরীহ মানুষ তাদের অত্যাচারের প্রতিবাদ থেকে এ সংঘর্ষের খবর পেয়েছি। তবে, এ ঘটনায় আমার সংশ্লিষ্টতা নেই। এখানে চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন দীপুর লোকজন ও বিএনপির লোকজন দ্বন্দ্ব জড়িয়েছে।’

ইউপি চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন দীপু ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফজলুর রহমান ফাহিম কল রিসিভ করেন নি।

আলোকবালী ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক জয়নাল আবেদিন বলেন, “জাকির ডাকাতের নির্দেশে ও খোদাদিলা গ্রামের মালেক মেম্বারের ছেলে আল আমিনের অর্থায়নে নিরীহ এলাকাবাসীর ওপর হামলা করেছে। আমরা প্রতিরোধ করার চেষ্টা করলে আমাদের লোকজনকে গুলি করে আহত করা হয়। সরকারি বালুর ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ আমাদের হাতে নেই, সরকারের লোকজনই নিয়ন্ত্রণ করে। আমাদের উপর মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানি করার ধান্ধা। এটা রাজনৈতক কোনো দ্বন্দ্ব নয়।”

Advertisement

নরসিংদী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোধ রয়েছে। জাকির গ্রুপ এলাকায় প্রবেশ করতে চাইলে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়। খোদাদিলা গ্রামটি অনেক বড়। এক দিকে ধাওয়া করলে অন্য দিক দিয়ে পালাচ্ছে। খবর পেয়ে ভোর থেকে আমরা ঘটনাস্থলে রয়েছি। অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে এবং এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে পিটিয়ে হত্যা

Published

on

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সুমন মিয়াকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকরা পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ কাউকে আটক করতে পারেনি।

বুধবার (২২ মে) দুপুরে উপজেলার পাড়াতলী ইউনিয়নের মীরেরকান্দী মসজিদের পাশে এ ঘটনা ঘটে। সুমন মিয়ার মৃত্যুর সংবাদ গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. খান নুরউদ্দিন মো. জাহাঙ্গীর।

স্থানীয়রা জানান, নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে দুপুরে পাড়াতলী এলাকায় যান ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সুমন মিয়া এবং তার সমর্থকরা। এসময় আবিদ হাসান রুবেল নামে অপর ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা সুমনের ওপর হামলা চালায়। এতে প্রতিপক্ষের পিটুনিতে প্রার্থী সুমনসহ দুপক্ষের অন্তত পাঁচজন আহত হয়।

স্থানীয়রা আরও জানান, এসময়ে সুমন প্রাণ বাঁচাতে অন্যদের সহায়তায় স্থানীয় বাঁশগাড়ি পুলিশ ফাঁড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেন। সেখান থেকে পুলিশ তাকে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। কিন্তু ততক্ষণে সুমন মিয়া মারা যান।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান,  সুমন মিয়াকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। তার নাক মুখ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছিল,শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, ২৯ মে তৃতীয় ধাপে রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version