Connect with us

খুলনা

নেতাকর্মীতে ঠাসা খুলনার সোনালী ব্যাংক চত্বর

Published

on

খুলনার

খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ ঘিরে রাজনৈতিক মাঠে উত্তেজনা এখন তুঙ্গে। আজ (২২ অক্টোবর) দুপুর ২টায় খুলনার সোনালী ব্যাংক চত্বরে দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপির সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে শুরু হয়েছে খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশের প্রাথমিক কর্মসূচি। শনিবার বেলা ১১টার দিকে নগরীর সোনালী ব্যাংক চত্বরে এই আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।

প্রাথমিক কর্মসূচির আয়োজনে বক্তব্য দিতে শুরু করেছেন স্থানীয় নেতারা। বেলা ২টায় শুরু হবে মূল আয়োজন। তখন বক্তব্য দেবেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

এর আগে শুক্রবারি (২১ অক্টোবর) রাত থেকে সমাবেশস্থল ঘিরে জড়ো হতে থাকেন নেতা-কর্মীরা। কর্মসূচির দিন সকালেও বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে দলে দলে নেতা-কর্মীদের সমাবেশস্থলে এসেছে। তাদের ছিল বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার্ড।

খুলনায় বিএনপির এই সমাবেশ ঘিরে কঠোর অবস্থানে রয়েছে প্রশাসনও। সমাবেশ ঘিরে গতকাল থেকে এক রকমের অবরুদ্ধ দশায় রয়েছে খুলনা। আগে থেকে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে খুলনাগামী যানবাহন। ফলে বাধ্য হয়ে বালুভর্তি ট্রলার, ইজিবাইক, নৌকা, সিএনজি, মোটরসাইকেল, হেঁটেসহ বিভিন্ন বিকল্পপথে খুলনা শহরে এসেছেন নেতা-কর্মীরা।

Advertisement

সম্প্রতি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের সিদ্ধান্তে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যমূল্য বৃদ্ধি, কয়েকটি জায়গায় নেতা-কর্মীকে হত্যার অভিযোগ, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং দেশব্যাপী দলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা-মামলার প্রতিবাদে এই বিভাগীয় গণসমাবেশ করছে বিএনপি।

খুলনা মহানগর বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মিজানুর রহমান মিল্টন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাত থেকে দলে দলে নেতা-কর্মীরা এসে সমাবেশ হাজির হচ্ছেন। এখানে লক্ষাধিক নেতা-কর্মী আসবেন।

বিএনপির সমাবেশ ঘিরে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করেছে পুলিশ। মোতায়েন হয়েছে অতিরিক্ত সদস্য। খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) কমিশনার মাসুদুর রহমান ভুঁইয়া বলেন, ‘সমাবেশে জন্য বিএনপিকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা তাদের পক্ষ থেকে দেয়া হচ্ছে।’

শুক্রবার (২১ অক্টোবর) রাত ১০টায় নগরীর সোনালী ব্যাংক চত্বরে পৌঁছান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি সেখানে পৌঁছালে দলীয় কর্মীরা স্লোগান দিয়ে তাকে স্বাগত জানান।

Advertisement

খুলনা

বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

সাতক্ষীরায় ছোট ভাই আজিবর রহমানকে কুপিয়ে হত্যা করেছে বড় ভাই আফসার আলী। নিহত আজিবার রহমান (৪০) সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বলাডাঙ্গা গ্রামের মৃত শহর আলীর ছেলে।

সোমবার (৬ মে) সকালে  চিকিৎসাধীন‌ অবস্থায়  খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায় আজিবর।গেলো শুক্রবার (৩ মে) রাত ৯টার দিকে সদর উপজেলার বলাডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

নিহতের ভাই রস্তম আলী জানান, বড় ভাই আফসার আলী ও আজিবর রহমান দুইজনে একসঙ্গে গরুর মাংসের ব্যবসা করতো। গেলো শুক্রবার (৩ মে) রাত ৯ টার দিকে তাদের ব্যবসার টাকা নিয়ে দু’জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে বড় ভাই আফসার আলী ঘর থেকে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এসে আজিবর রহমানের শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। মারাত্মক আহত অবস্থায় প্রথমে আজিবর রহমানকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হতে থাকলে পরে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার সকালে মারা যায় আজিবর।

ওসি মহিদুল ইসলাম জানান, শুক্রবার রাতের ঘটনায় আফসার আলীর নামে একটি মামলা হয়েছে। মামলাটি এখন হত্যা মামলা হিসেবে হিসাবে রেকর্ড করা হবে। আফসার আলীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখেই গলায় ফাঁস নিলেন স্বামী

Published

on

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখেই চুয়াডাঙ্গার আরিফুল ইসলাম (৩৫) নামে এক আনসার সদস্য ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।

রোববার (৫ মে) রাত ১১টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ আনসার ব্যাটালিয়নের পার্শ্ববর্তী উসমান গনির ভাড়া বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত আরিফুল ইসলাম দিনাজপুর সদর উপজেলার জয়দেবপুর গ্রামের নুরুজ্জামানের ছেলে। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহে অবস্থিত আনসার ব্যাটালিয়নে সিপাহী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

চুয়াডাঙ্গা আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জেলা কমান্ড্যান্ট সঞ্জয় চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, আরিফুল ইসলাম সপরিবারে ব্যাটালিয়নের পাশেই ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। বৃহস্পতিবার ছুটিতে সপরিবারে বাড়িতে যান। ছুটি শেষে রোববার একাই ভাড়া বাসায় ফেরেন তিনি। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, পারিবারিকভাবে মনোমালিন্যের জেরে স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখেই তিনি গলাই ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।

Advertisement

চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী বলেন, পারিবারিক কলহের জেরে এক আনসার সদস্য আত্মহত্যা করেছেন। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

নিয়ন্ত্রণে এসেছে সুন্দরবনের আগুন

Published

on

সুন্দরবনে লাগা আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে তৃতীয় দিনের মতো কাজ শুরু হয়েছে। আজ ভোর থেকে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের জিউধারা স্টেশনের আমোরবুনিয়া টহল ফাঁড়ির লতিফের ছিলায় পানি ছিটানো শুরু করেছে ফায়ার সার্ভিস ও বন বিভাগ। স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীদের পাশাপাশি তাদের সহযোগিতা করছে নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ড।

সোমবার (৬ মে) সকাল ৮টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজী মো. নুরুল করিম।

রোববার (৫ মে) ভোর থেকে সমন্বিতভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু হয়। সন্ধ্যা নামায় এবং নদীতে ভাটার কারণে গতকাল বিকেলে পানি দেয়া বন্ধ করে বন থেকে বেরিয়ে আসেন সবাই। অন্ধকার ও বনের মধ্যে ঝুঁকি বিবেচনায় রাতে কাজ বন্ধ থাকার পর ভোর থেকেই আবার সবাই মিলে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেছেন।

এদিকে সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জ সহকারী বনসংরক্ষক রানা দেব জানান, গেলো রাত ১টা পর্যন্ত বনবিভাগ এককভাবে আগুন নেভাতে পাম্প মেশিন দিয়ে পানি স্প্রে করেছে। এর ফলে এখন আর কোথাও তেমন একটা আগুন দেখা যাচ্ছে না। যেখানে ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে সেখানেই পানি দেয়া হচ্ছে। নিয়ন্ত্রিত আগুন পুরোপুরি নেভাতে সোমবার সকাল ৭টা থেকে বনবিভাগের সহায়তায় কাজ শুরু করেছেন নৌবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। আগামী আরও দুইদিন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রেখে পানি ছিটানো হবে। তবে আপাতত আর ভয়ের কোনো কারণ নেই। কারণ, আগুন যাতে আর ছড়াতে না পারে সেজন্য রোববার ফায়ার লাইন কেটে সেখানে পানি দিয়ে রাখা হয়েছে। আর আগুনের অস্তিত্ব তেমন একটা নেই, শুধু কিছু কিছু জায়গায় ধোঁয়া রয়েছে।

রোববার (৫ মে) বিকেলে প্রধান বনসংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সন্ধ্যায় বন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২০ সদস্যের সমন্বয়ে পৃথক ২টি টিম করে দেন। আর তারই পরামর্শে রাতে আগুন নেভাতে পানি স্প্রে করে বনবিভাগ। কারণ, রাতে আগুন ভালো দেখা যায়, তাই আগুন দেখে দেখে পানি দেওয়ায় রাতেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

Advertisement

শনিবার (৪ মে) দুপুরে সুন্দরবনের আমরবুনিয়ার লতিফের ছিলা এলাকায় আকস্মিক এ আগুন লাগে।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version